“অমুসলিম কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে তথাকথিত আন্দোলনকারীরা যে খোদ কাদিয়ানীদের থেকেই টাকা খায়”- মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর সে মন্তব্য আজ তারাই স্বীকার করেছে

সংখ্যা: ১৪৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

 “রোববার সকাল থেকে সাতক্ষীরা হয়ে শ্যামনগরমূখী কোনো ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। তা সত্ত্বেও ইন্টারন্যাশনাল খতমে নুবুওয়াতের উগ্রবাদীরা শনিবার রাতে বিভিন্ন যানবাহনে এবং নৌকায়, ট্রলারে দলে দলে পৌঁছে যায় শ্যামনগরের বিভিন্ন স্থানে। রোববার সকাল ১০টায় খতমে নবুওয়াতের কেন্দ্রীয় আমির মুফতি নূর হোসাইন নুরানির নেতৃত্বে উগ্রবাদীরা পুলিশ-বিডিআরের কয়েকটি ব্যারিকেড ভেঙে পৌঁছে যায় ছোট ভেটকালি এলাকায়। নিরাপত্তা প্রহরীরা তাদের বারবার বাধা দেয়। কয়েক হাজার উগ্রবাদী হাতে লাঠি নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। তারা সেখানে এক বিলাশ সমাবেশ শেষে সম্মুখে এগোতে থাকে। পুলিশ তাদের নিরস্ত্র করতে বারবার বাধা দিয়েও ব্যর্থ হয়।  গতকাল শ্যামনগরের আহমাদিয়া মসজিদ ঘেরাও কর্মসূচি প্রতিহত করার লক্ষ্যে ১৬ প্লাটুন পুলিশ, ৪ প্লাটুন বিডিআর মোতায়েন করা হয়। সাতক্ষীরা এসপি আব্দুর রহিম, এডিএম সিরাজুল ইসলাম, তিনজন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্থিতিতে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর আগে ওই এলাকায় অঘোষিত কারফিউ জারি হয়ে যায়।  “দৈনিক ভোরের কাগজ” ১৮ এপ্রিল-২০০৫ ঈসায়ী, প্রথম পৃষ্ঠার প্রদত্ত রিপোর্টে অমুসলিম কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে তথাকথিত ইন্টারন্যাশনাল খতমে নুবুওওয়াতের জঙ্গীপানার একটি বিচ্ছিন্ন চিত্র প্রকাশ পেয়েছে।  তারা অবশ্য একে জঙ্গীপানা বলতে নারাজ। তাদের ভাষায় এটা নবীজীর প্রেমে ফানার নিদর্শণ। এটা কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে জিহাদ।  এমনি এক জিহাদী সমাবেশে সংগঠনের মহাসচিব নূরানী বলেন, “এই জাতি ১৯৫২-তে ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধে এক সাগর রক্তা দিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছে। কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করাতে এবার নবীজীর প্রেমে প্রয়োজন হলে তারও দ্বিগুণ রক্ত দিতে আমরা প্রস্তুত বলে নুরানি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করা হলে পরবর্তী যে কোন পরিস্থিতির জন্য সরকার দায়ী থাকবে। খতমে নুবওয়াত সব সময়ই ইসলামের জন্য রক্ত দিতে প্রস্তুত- এই মন্তব্য করে তিনি আরো বলেন, মামলা প্রত্যাহার দাবি আদায়ে প্রয়োজনে খুলনা বিভাগ অচল করে দেয়া হবে। সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে নুরানি বলেন, তারা মিথ্যুক। কাদিয়ানিদের অর্থে তারা শূকরের গোশ্ত খেয়ে থাকে- এই গালাগাল দিয়ে তিনি বলেন, তারা মোনাফেক, ইসলামের বিরুদ্ধে তারা অপপ্রচারে মেতে উঠেছে। কয়েকটি পত্রিকার বিকৃত নাম ‘কানাকণ্ঠ, রাতের আলো, সিষ্টার, অবান্তর’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এরা আহমদিয়াদের পক্ষে দালালি করে ইসলামের সঙ্গে বেইমানি করছে। (দৈনিক ভোরের কাগজ, ২৮ এপ্রিল-২০০৫ ঈসায়ী, পৃষ্ঠা ১২) নূরানী যেসব সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে উপরোক্ত বক্তব্য ঝেড়েছেন তারা মাথায় টুপি পড়েনা। তাদের মুখে দাড়ি নেই। গায়ে পাঞ্জাবী নেই। হাতে তছবীহ নেই। মুখে ইসলামের কথাও নেই। এরা কাদিয়ানীদের টাকা খেয়েছে সেটা এদের সমজাতীয় কেউ স্বীকার করে নাই বা প্রকাশ করে নাই।  তবে এরা যে কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে ইসলামের পক্ষে আন্দোলনের দাবীদার নয় সে কথা ঠিক। এরা যে ইসলামের নামে আখিরী রসূল, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নামে রক্ত দিতে প্রস্তুত সে কথা কখনো ব্যক্ত করে নাই। তবে সে কথা নূরানী বলেছে। ৫২’এর ভাষা আন্দোলন এবং ৭১’এর মুক্তিযুদ্ধে এক সাগর রক্তের চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ রক্ত ঢালার ঘোষণা, খুলনা বিভাগসহ খোদ রাজধানী অচল করে দেয়ার হুমকি, পুলিশ বিডিআরের ব্যরিকেড ভেঙ্গে লাঠি হাতে নিয়ে জঙ্গীপানা, ভাংচুর, লুটতারাজ, মহিলাদের শ্লীলতাহানী এসব নূরানীর কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে তথাকথিত আন্দোলনের তেজস্ক্রিয়তার বহিঃপ্রকাশ। এসব জ্বালাময়ী বক্তব্য ও জঙ্গীপানার দ্বারা এযাবতকাল পর্যন্ত সে দেশবাসীকে তার কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে সচকিত ও তটস্থ করে আসছে। কিন্তু তারপরেও আইন-শৃঙ্খলার বেড়াজাল থেকে রক্ষা পেয়ে গেছে, সে জঙ্গীপানাকে জেহাদী জজ্বার খোলস পড়িয়ে। কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে, অমুসলিমদের বিরুদ্ধে ঈমানী আন্দোলনের লেবাছ পড়িয়ে। কিন্তু এসব আন্দোলন যে কেবলই লেবাছধারী, ছলনাময়ী ও মৌসুমী সে কথা মাসিক আল বাইয়্যিনাতে শুরু থেকেই বলা হয়েছে।  এমনকি মাসিক আল বাইয়্যিনাতে এমনও মন্তব্য করা হয়েছে যে, “এরা কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে মৌসুমী আন্দোলন করলেও আসলে এরা কাদিয়ানীদের থেকেই টাকা খায়। টাকার বখরা যতদিন ঠিকঠাকমত চলে ততদিন আন্দোলন নিস্তেজ থাকে। কিন্তু টাকার ভাগ যখনই মনপূত না হয় অথবা আরো অধিক টাকা পাওয়ার বাসনা প্রবল হয় তখনই আবার নতুন করে কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চাঙ্গা হয়।” মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর এ মন্তব্যকে সেদিন সংশয়বাদীদের কাছে দু:সাহসিক এবং অসংলগ্ন মনে হয়েছিলো।  কিন্তু ‘আল বাইয়্যিনাত’ যার অর্থ অকাট্য দলীল তা মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক এমনভাবেই কবুল করেছেন যে, আল বাইয়্যিনাত-এর প্রতিটি মন্তব্যই শেষ পর্যন্ত অকাট্যই প্রমাণিত হয়। এমনকি কাদিয়ানীদের বিরুদ্ধে তথাকথিত আন্দোলনকারীদের সম্পর্কে আল বাইয়্যিনাত মন্তব্য আজকে সত্যে প্রতিপাদন করেছেন তথাকথিত কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলনকারীরাই।

 পত্রিকান্তরে এ বিষয়ে দীর্ঘদিন যাবত জোড়ালো রিপোর্ট প্রকাশিত হচ্ছে: পরস্পরকে ভারতের দালাল বললেন নূরানী-মমতাজী

 নিজস্ব প্রতিবেদক: আহমদিয়াবিরোধী আন্দোলন স্থগিত ঘোষণাসংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ইন্টারন্যাশনাল খতমে নবুওয়ত মুভমেন্টের দু শীর্ষ নেতা মাওলানা মমতাজী ও মুফতী নূরানী একে অন্যকে ভারতের দালাল ও ‘র’-এর এজেন্ট বলে গালাগাল করেছেন।  …. সংবাদ সম্মেলন শেষ হওয়ার তিন-চার মিনিটের মধ্যে সংগঠনের আমির মাওলানা মাহমুদুর হাসান মমতাজী গ্র্যান্ড আজাদ হোটেলে সংবাদ সম্মেলনস্থলে এসে হাজির হন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা যাবেন না। আবার সংবাদ সম্মেলন হবে। তার আগে বলেন, নূরানী কোথায়? মুফতি নূরানী তখন পাশের কক্ষে স্যুপ খাচ্ছিলেন। মাওলানা মমতাজী সংগঠনের অন্য নেতা সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে নূর হোসাইন নূরানীর খাওয়র টেবিলে কাছে গিয়ে উচ্চ:স্বরে কৈফিয়ত তলব করলেন, কোন ক্ষমতায় আপনি সংবাদ সম্মেলন করলেন? নূরানী প্রথমে একটু ভড়কে গেলেও নিজেকে সামলে নিয়ে মৃদু হেসে জবাব দিলেন, মুফতি নূর হোসাই নূরানী নিজেই ক্ষমতা, সে কারো কোনো ক্ষমতার তোয়াক্কা করে না। এতে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে মমতাজী বলেন, সাংবাদিক ভাইয়েরা, নোট করুন- ‘নূরানী ভারতের দালাল, ‘র’-এর এজেন্ট। সে ‘র’ থেকে টাকা খেয়েছে। আমাদের কাছে এর প্রমাণ আছে। সে কাদিয়ানীবিরোধী আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করেছে।’ মুহূর্তেই হুঙ্কার ছেড়ে উঠে দাঁড়ালেন নূরানী, ‘কে বলে আমি ভারতের দালাল? আমাকে যারা ভারতের দালাল বলে, তারাই ‘র’-এর এজেন্ট।  …. নূরানী টেবিল ছেড়ে তেড়ে গেলেন মমতাজীর দিকে। বললেন, ‘বাংলার জমিনে এমন কোন বাপের বেটা নাই, যে আমাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করতে পারে। আই ওয়ান্ট টু সি, হু ইজ দ্যাট ম্যান- যে আমাকে বহিষ্কার করতে পারে। আমি রাজনীতি করি, তাই রাজনীতির ভাষায় কথা বলছি। না হলে এখন খেলা দেখতেন মুফতি নূরানী কী।’ (প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর-২০০৫, পৃষ্ঠা নং- ১) খতমে নুবওয়ত মুভমেন্টের আন্দোলনের কর্মসূচী স্থগিত করা হয়নি ——- মাও: মাহমুদুল হাসান মমতাজী … গতকাল দুপুরে তেজগাঁওস্থ রহীম মেটাল মসজিদের অফিসে খতমে নুবওয়ত মুভমেন্ট আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য দিতে গিয়ে মুভমেন্টের আমীর মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজী একথা বলেন। … সাংবাদিক সম্মেলনে বলা হয়, খতমে নবুওয়ত আন্দোলন যখন তুঙ্গে উঠে তখনই কোন কোন নেতা কায়িদানী আন্দোলন বিরোধীদের নিকট থেকে অর্থের প্রলোভন সামলাতে না পেরে আন্দোলনের পেছনে ছুরিকাঘাত করে থাকে। মুফতী নূরানী সে রকমই একজন। আর এ অপরাধেইু তাকে গত ৪ সেপ্টেম্বর খতমে নবুওয়ত মুভমেন্ট থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। (ইনকিলাব, ১০ সেপ্টেম্বর-২০০৫, পৃষ্ঠা নং ১২) মুফতী নূর হোসেন নূরানীর কাদিয়ানী কানেকশন উন্মোচিত হয়েছে ——- খতমে নুবওয়ত মুভমেন্ট স্টাফ রিপোর্টার: ইন্টারন্যাশনাল খতমে নুবওয়ত মুভমেন্টের আমীর মাহমুদুল হাসান মমতাজী বলেছেন, আহম্মদীয়া জামায়াতের অভিনন্দনের মধ্য দিয়ে মুফতী নূর হোসেন নূরানীর গোপন কাদিয়ানী কানেকশন উন্মোচিত হয়েছে। গতকাল (রবিবার) প্রদত্ত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, খতমে নবুওয়ত মুভমেন্ট থেকে সম্প্রতি বহি:স্কৃত নেতা মুফতী নূর হোসেন নূরানী কাদিয়ানীদের অর্থানুকূল্যে বিভ্রান্ত হয়ে একক সিদ্ধান্তে খতমে নবুওয়ত আন্দোলন স্থগিত ঘোষণা করেছিলেন। তার এ ঘোষণাকে বাংলাদেশ আহমদীয়া আন্দোলনের সিনিয়র কমান্ড মাহমুদ আহমদ পত্রিকায় বিবৃতির মাধ্যমে সাধুবাদ জানিয়েছেন। সুতরাং এতেই প্রমাণিত হয় মুফতী নূরানী তার এলাকা থেকে আগামীতে নির্বাচন করার যে ইচ্ছা পোষণ করতেন সে লক্ষ্যে তিনি কাদিয়ানী অর্থে পুষ্ট হয়েছেন। কাদিয়ানী আন্দোলন স্থগিত করার মূল রহস্য এখানেই নিহিত। .. (ইনকিলাব, ১২ সেপ্টেম্বর-২০০৫, পৃষ্ঠা নং ১১)

 মমতাজী আর্থিক দুর্নীতির সাথে জড়িত — মুফতি নূরানীর সাংবাদিক সম্মেলন

 নিজস্ব প্রতিবেদক: কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আন্দোলনরত সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল খতমে নুবওয়ত মুভমেন্টের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি নূর হোসেন নূরানী গতকাল শনিবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, মুভমেন্টের আমীর মাহমুদুল হাসান মমতাজী আর্থিক দুর্নীতিতে জড়িত। তিনি সংগঠন বোঝেন না। পরিস্থিতি বোঝেন না। … তিনি একজন অসৎ লোক।  (কাদিয়ানীদের থেকে টাকা খেয়ে) গত ১৮ মাসে ৫টি ঘেরাও হয়েছে, এতে মমতাজী খরচ করলেন ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৮০৮ টাকা। অথচ কর্মসূচি বহির্ভূত কাজে খরচ করেছেন ৭ লাখ ৪৩ হাজার ৪৩০ টাকা। রশিদ ছাড়াই মানুষের কাছ থেকে তিনি টাকা তুলতেন। আয়-ব্যয়ের হিসাব দিতেন না। (নয়া দিগন্ত, ১২ সেপ্টেম্বর-২০০৫, পৃষ্ঠা ২) মুফতি নূরানীর সাংবাদিক সম্মেলন ॥ খতমে নবুওয়ত মুভমেন্ট থেকে আমীর মমতাজীকে পাল্টা বহিষ্কার বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার: ইন্টারন্যাশনাল খতমে নবুওয়ত মুভমেন্ট বাংলাদেশের বহিষ্কৃত সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী নূর হোসাইন নূরানী সংগঠনের আমীর মাহমুদল হাসান মমতাজীকে পাল্টা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন। মুফতী নূরানী দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে আয়োজিত এ সাংবাদিক সম্মেলনে মমতাজির বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এনে বলেন, ১৮ মাস মাত্র ৫টি ঘেরাও কর্মসূচিতে মমতাজী ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৮০৮ টাকা ব্যয় দেখিয়েছেন। এছাড়া পার্টি বহির্ভূত কাজে ব্যয় দেখিয়েছেন আরও ৭ লাখ ৪৩ হাজার ৪৩০ টাকা। তিনি রসিদ ছাড়া বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থান থেকে ১০-১২ লাখ টাকা নিয়েছেন। এটা সংগঠন, আন্দোলন এবং স্বচ্ছতা হতে পারে না। খতমে নবুওয়ত অরাজনৈতিক সংগঠন হওয়া সত্ত্বেও মমতাজি ফরিদপুরর উপনির্বাচনে মুফতি শরাফতের প্রচারণায় গেছেন। মূলত: সেদিন থেকেই পার্টিতে ভাঙনের শুরু। (ইনকিলাব, ১১ সেপ্টেম্বর-২০০৫, পৃষ্ঠা নং ১২)

 খতমে নবুওয়তের আমীরের বিরুদ্ধে  আত্মসাতের অভিযোগ আনলেন নূরানী

 খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের আমীর মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন সংগঠনের বহিষ্কৃত সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি নূর হোসাইন নূরানী। গতকাল বিডিনিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ অভিযোগ করেন। নূরানী বলেন, মমতাজি সংগঠনের ১৪ লাখ টাকা খরচে করলেও তার সন্তোষজনক কোন খাত দেখাতে পারেননি। নূরানী বলেন, আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে ৫ লাখ টাকা খরচ হলৌ মমতাজি সংগঠনের তহবিল থেকে নিয়েছে ১৪ লাখ টাকা। (সংবাদ, ১১ সেপ্টেম্বর-২০০৫)  (ইনশাআল্লাহ চলবে) -মুহম্মদ মারুফুর রহমান, ঢাকা।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের  দাঁতভাঙ্গা জবাব- ১৫

 বিৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বিৃটিশ ভূমিকা-১৫ 

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-৩

চাঁদের তারিখ নিয়ে জাহিলী যুগের বদ প্রথার পুনঃপ্রচলন॥ নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’ ঈদ, কুরবানীসহ জামিউল ইবাদত হজ্জও হচ্ছে বরবাদ

শুধু ছবি তোলা নিয়েই বড় ধোঁকা নয়, গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র চর্চা করে “ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের” নামেও তিনি মহা ধোঁকা দিচ্ছেন