গজবের দাবানল,
দেশ ছেয়ে আছে আজদাহা ন্যায় দগ্ধিতে অবিচল।
ঘুর্ণিঝড় ও প্লাবনে ফের টেনে রাখে দূর্গতি,
এহেন কতনা গজবি ছোবল বনতেছে যোহমতি।
দেশজুড়ে আজ হাহাকার ধ্বনি প্রতিধ্বনি বিস্তারে,
আর্তনাদের বিভীষিকা হায় গর্জিছে চিৎকারে।
হায়! ভেতো বাঙ্গালীর ভাতের হাড়িতে অভাবের দংশন,
আহা! বাঁচতে চাচ্ছে দুমুঠো খাবার হন্নেতে অনুক্ষণ।
কেন খাই খাই ধ্বনি মুখরিত আজ বাংলার চত্বরে?
কেন সবুজের গাত্র জুড়েই আকাল যে বিস্তরে?
কেন চুরি ও ডাকাতি, ছিনতাইসহ সন্ত্রাসী বেড়ে গেল?
কেন জ্জিত দিয়ে অন্যের তরে আব্রু বিকিয়ে দিল?
কেন ঝগড়া ফ্যাসাদ নিত্যদিনের সাথী হয়ে রহে রহে?
কেন প্রশাসন ব্যর্থ চ’ড়ায় নিজেদের কায়া দহে?
ওরে ও বঙ্গবাসী!
তাগুত যে তোর শির ভেঙ্গে দিতে করতেছে বদমাশি।
ঐ মন দিয়ে শুনো বাংলাদেশীরা, তোমরা মুসলমান,
যদিও, শতকরা পাঁচ বিধর্মীদের এখানে বাসস্থান।
তারা দুনিয়ায় হেলায় খেলায় থাকছেরে পথ ভোলা,
তারাও তোমায় আশ্রয় করে, জীবন-যাবন বেলা।
তাই মুসলিম, প্রভাবে ক্বায়িম, সোনার বাংলাদেশে,
তাহলে কেন নিজ দেশে থেকে, দ্বীন রাখ পরবাসে?
দেখ তখতা মার্চা তত্ত্ববধায়ক সরকার হয়ে দেশে,
দ্বীন ইসলামকে বিদায় করতে খড়গ রাখছে ঢেসে।
ওরে বাংলার মু’মিনীন! সব হুংকার দিয়ে জাগো,
ঐ আল্লাহ’র কাছে কুওওয়াতি জোশ অন্তর দিয়ে মাগো।
সহায় তোমার আল্লাহ গফূর গ্রহ যে লিল্লাহিয়াত,
আল্লঅহ ও উনার রসূলের হয়ে তাগুত কর হে কাত।
শুন রাজারবাগের মুজাদ্দিদ আ’যম স্বং শক্তিধর,
দ্বীন ইসলামেই আল্লাহ’র তিনি খলীফায়ে আকবর।
তিনি মুস্তফা নূরে নূরায়ীত, রাহবারে আলীশান,
উনারই রোবেই তমিশ্র দাপট, রহে রহে বিয়াবান।
দস্তে খোদার শাহী নেওয়াজ,
দুনিয়াতে আজ রহে বিরাজ।
ঐ নেওয়াজই মর্তরাজ মুজাদ্দিদ মহা বীর,
ওরে ও বাতিল! নিখিল বক্ষে রয়েছিস অনাথির।
ঐ মুজাদ্দিদের তাজদীদে আজ তাগুত প্রকম্পিত,
রে দু’পয়সার ফক্কর! তুই নাচো কেন কল্পিত?
কতনা সাহস দেখাচ্ছ তুমি বেয়াদবী করে করে,
স্বয়ং মুজাদ্দিদের বিরুদ্ধে বলিছ মার্কিনী ক্বদম ধরে।
তোমার প্রভু ঐ ইঙ্গ-মার্কিন পঙ্গুতে পারাবার,
ঐ মুজাদ্দিদের ফায়েজি মিসাইল তপ্ত অগ্নিজার।
তিনি, তোমাদের তল্পি তাবা করে দিয়ে ইসলামে উজ্জল,
উনার তাজদীদ জ্যান্ত রইতে তাগুতেরা নিস্ফল।
ঐ পনের কোটি বাংলাদেশীরা জজবাহি মুসলিম,
তারা মুজাদ্দিদের দস্তে দারাজ তোহফায়ে আকরীম।
খালিক, ফারূক, তারীক, যিয়াদ, এখানে বিরাজমান,
শোন, তাদের নিয়েই মুজাদ্দিদ বীর হরদম ময়দান।
ঐ আনবিক বোশা মুজাদ্দিদের তাজদীদী মারজান,
ঐ আল বাইয়্যিনাত আল ইহসান দুর্জয়ী নজরান।
খোদ খোদায়ী মিসাইল আল ইহসান ধ্বসায় কুফরী ভিত,
উহা যে হেরেই ইহুদী নাছারা হরদম তর্পিত।
তাই পঞ্চাশ বছরের কূট প্রকল্প বাংলায় করে যোগ,
মার্কিনীরাই সূক্ষ্মভাবে জিয়ে রাখে দুর্যোগ।
চায়, কৃত্তিম অভাব সৃষ্টি করেই বাংলা ছিনিয়ে নিতে,
চায়, বঙ্গবাসীরে চাকর বানাতে আফগানি ভেল্কিতে।
ঐ ইরাক দারফু তুর্কির ন্যায় শ্যামল বাংলাদেশে,
সন্ত্রাসী নামের জুজুর ভয়ে রাখত সর্বনাশে।
চায়, কৃত্তিম অভাব সৃষ্টি করেই বাংলা ছিনিয়ে নিতে,
চায়, বঙ্গবাসীরে চাকর বানাতে আফগানি ভেল্কিতে।
ঐ ইরাক দারফু তুর্কির ন্যায় শ্যামল বাংলাদেশে,
সন্ত্রাসী নামের জুজুর ভয়ে রাখত সর্বনাশে।
ফের মৌলবাদীর সস্তা ধুয়োয় গোটা দেশখানি ছেয়ে,
‘সিআইএ’ র’য়ের রংবাজি দিয়ে প্রদীপ নিভাবে ফুযঁয়ে।
রে ঐ ইহুদী নাছারা! ভাল করে শুনে রাখ,
ব্যর্থ তোদের কভুনা ছাড়বে যত হোস লাখ লাখ।
ঐ মুসলমানের বীর্য বাহু লঙ্গিত নহে ভূমে,
তামাম তাগুত মুজরিমদেরে জ্বালাচ্ছে নির্ঘুমে।
সেই বীর্য বাহু, মুজাদ্দিদ আ’যম বিশ্বব্যাপীই তিনি,
ঠকবাজদের জম হয়ে রন ভয়ানক সন্ধানী।
শোন, মুজাদ্দিদের তাজদীদ সব অনন্ত অগ্নিগিরি,
ঐ আগুনেই বাতিলি ফানুস দিচ্ছে সকল পুঁড়ি।
সেই বীর্য বাহু, মুজাদ্দিদ আ’যম বিশ্বব্যাপীই তিনি,
ঠকবাজদের জম হয়ে রন ভয়ানক সন্ধানী।
শোন, মুজাদ্দিদের তাজদীদ সব অনন্ত অগ্নিগিরি,
ঐ আগুনেই বাতিলি ফানুস দিচ্ছে সকল পুঁড়ি।
ঐ কুফরি প্রশাসক তত্ত্বাবধায়ক, দিচ্ছ মোদের ধমক?
তোর ধমকেই মরবিরে তুই যতিই দেখাস ঠমক।
ঐ তাজদীদী শিখায় তীব্র তেজ, পারবিনা দাবাতে,
রে ইহুদী চাকর ফখর! তোমায় রাখবেই বন্দিতে।
তওবা করার সুযোগ নিলেই পাবেরে পরিত্রাণ,
জানিয়ে দিচ্ছি আমরা তোমায় পরিশেষে ফরমান।
ঐ মুজাদ্দিদ আ’যম পরম মানিক আখিরী যুগের বেলা,
ওহে প্রশাসন! উনাই ক্বদমেই আসতে করনা হেলা।
-বিশ্বকবি শায়খ মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান।
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মকবুলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ রহেন উজ্জ্বলে-১৮২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, উলামায়ে ছূ’দের হাক্বীক্বত গেল খুলে-১৭
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-১৮
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-১৯
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংগের হাক্বীক্বত গেল খুলে-২০