রে হিংসুক!
ঐ মওদুদী শিবির-জামাত তোর মুখে ছাই পরুক।
তোর হিংসার অনলেই তুই জ্বলে পুড়ে ছাই হলি,
রে কুচক্রি, তোর পরিচয় তুই ইহুদী নাচের ঢুলি।
কিন্তু যে তোরা ধরা পড়ে যাস বার বার প্রান্তরে,
তোরা রাজাকার হানাদার জানি ভুলিনা একাত্তরে।
তোরা সুধী ভূষনের অন্তরালেই যত কর চিৎকার,
শূন্্ বাংলাদেশীরা তোদের বেলায় হরদম হুঁশিয়ার।
ওরে বেহায়া, হায়া ভুলে তবু করছিস্ গাদ্দারি,
দ্বীন ইসলামের ক্ষতি যে করতে দেখালিরে বাটপারি।
হায় আওলিয়া কিরামের হরদম তোরা করিস্ তিরস্কার,
তোরা খোদাদ্রোহী, নবী দুশমন, ইবলিসি হাতিয়ার।
ঐ রাজশাহীর ভার্সিটি হলে বোকার প্রাচ্য মিলে,
‘মান্দার’ নাটকে নবীজিকে তারা গালি দেয় অশ্লীলে।
গোটা বাংলার মুসলিম মাঝে পড়ে যায় তোলপার,
গঞ্জে গঞ্জে গর্জে উঠছে প্রতিবাদী ঝঙ্কার।
ঐ ইমামে আ’যম রাজারবাগের মহান মুজাদ্দিদ,
দাবানল তিনি তীব্র করেন প্রতিবাদে মান্জিদ।
ঐ দাবানল দেখে নাস্তিকী দিল্ সদা রহে কম্পিত,
সদা রহে আজ ইহুদী আত্মা মরু গাড়ে বাষ্পিত।
নাছারা ও নম পার মাগে হায় ইবলিছও অরঘুমে,
আহা লুচ্ছা তাগুত তবুও তাদের চক্রে রহেনা থেমে।
সুযোগ খুঁজছে দাবায় রাখতে মুজাদ্দিদী প্রতিবাদ,
ঐ ওহাবী খারিজী মওদুদী মিলে সদা রহে উম্মাদ।
ফের বাকপটু ঐ গুমরা শাসক তাগুতি মদদ পেয়ে,
প্রতিবাদী যান রুখিবার তরে তেড়ে আসে এক হয়ে।
কিন্তু যে বীর মুজাদ্দিদ আ’যম কভূ নন দমিবার,
লিখন কথনে জোরালো গতিরে রেখেছেন ক্ষুরধার।
তিনি যে প্রতীক সত্য আতিক্ব তুর্যয়ী কামিলান,
তিনিতো খালিছ ইমামে আ’যম রসূলের আমানান।
তিনি দ্বীনদারী দূর্বারী চূড়ে সদা যে শাহান শাহ্ ,
তাই লাগে তাঁর গণসংযোগে নাহক্বী গাত্রে দাহ্ ।
ঐ নবী দুশমন আহমকদের হাক্বীক্বত প্রকাশ তরে,
কোটি মু’মিনের ঐক্য হেরেই বাতিল বিপাকে পরে।
যবে দেশময় প্রতিবাদি ডাক তুলিছে ঘূর্নিঝর,
অমনি তাগুত প্রশাসন কাঁধে জোরছে করিছে ভর।
ঢাকায় গত উনত্রিশ নভেম্বরেই প্রতিবাদ মাহফিল,
অনুষ্ঠিত হয় জজ্বাহি ত্যাজে কেঁপে উঠে মতিঝিল।
ঐ ছাহাবী নক্শা দ্বীপ্ত কাফিলা উলামা আঞ্জুমান,
নির্ভিক তারা নিবেদিত প্রাণে সভা করে চমকান।
ঐ মতিঝিলবাসি মুসলিম আসি সেথা করে যোগদান,
রসূলি ইশকে মস্ত হয়ে যায় কুওওয়াতে আলিশান।
বড় জৌলুশ করে প্রতিবাদ শেষে ফিরছেন যবে তারা,
অমনি প্রশাসন তাঁর লোক দিয়ে ভয়ঙ্করে হয় চড়া।
আহা বেধরক মারপিটে হায় আটজন করে হত,
পুলিশ বক ভাঙ্গার অযুহাতে হয় গ্রেফতারে উদ্যত।
আহা নেপথ্যে মওদুদী দল জমাত-শিবির মিলে,
রাতের আঁধারে বকের মুর্তি ঠাস্ ঠাস্ ভেঙ্গে ফেলে।
উলামায়ে আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাতের ঘাড়েই চাপিয়ে দোষ,
বন্দি করায়ে প্রকাশ করছে মওদুদী আক্রোশ।
ফের বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোতে ফলাও করেই তাহা,
দিবারাত শুধু প্রচার করছে অপবাদ দিয়ে আহা।
তারা মৌলবাদী ও জঙ্গি বলিয়া প্রচার করছে কশে,
ইহা যে দেখিয়া ইহুদী-নাছারা ঘৃণ্য হাসিটি হাসে।
দেখি আশ্চর্য্য ঐ প্রশাসন ফের মুজাদ্দিদের নামে,
দোষটি চাপায় ঘটা করে শুধু ইবলিসি অনুপমে।
ঐ বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো ইহুদী হাতের গড়া,
ইহুদী হুকুমে উঠে বসে আজ প্রশাসন মিডিয়ারা।
ঐ ঠুন্কো বকের মূর্তি ভেঙ্গে দেখাই না বাহাদুরী,
চিকা মেরে হাত গান্ধা কখনও আমরা যে নাহি করি।
মোরা ইহুদী দৈত্য হত্যা করিতে গড়ে উঠি মহাবীর,
মোরা মুসলিম খোদাদ্রোহীরে রুখিতে রহি অধীর।
ওরে প্রশাসন তোমরা সকলে ভাল করে শুনে লও,
জাহান্নাম তোমায় ছাড়বে নারে যত বড় তুমি হও।
ঐ মা’বুদ হতেই মুজাদ্দিদ হন ধরণীতে রহমত,
তোমরা মুজাদ্দিদকে কষ্ট দিয়ে কেন হও বদবখ্ত?
শোন! গোটা বিশ্বের মুসলমানের ইমাম মুজাদ্দিদ,
তাঁর ফায়েজেই ঈমানী জজ্বা ফিরে পাই তাওহীদ।
মোরা প্রশাসন মাঝে দিচ্ছি দাওয়াত হতেই ঈমানদার,
ঐ মুজাদ্দিদের ফায়িজে তারাবো তাগুতি খবরদার।
এসো হাক্বীক্বী মু’মিন হয়েই আমরা বিশ্ব শাসন করি,
কুরআনি ঘোষণা কামিয়াব হবো আর নয় আহাজারি।
আবার আনিবো খিলাফত ধারা তামাম বিশ্ব ব্যাপি,
ঐ তাগুত তখ্ত আমাদের হেরে সদা যেন রয় কাঁপি।
ঐ জঙ্গিবাদীরে ঘৃণা করি মোরা, মৌলবাদিও তাই,
আল বাইয়্যিনাত আল ইহসানে লিখা রহে হামেশাই।
বিশ্বকবি শায়খ মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান।
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৩
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৪
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৫
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মকবুলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ রহেন উজ্জ্বলে-১৭৮
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৬