নির্বাচন কমিশনার,
মুসলিম দিলে আঘাত করিতে, থেমে যা খবরদার।
হারামকে হালাল করিবার তরে করিতেছ আইন জারি,
ভোটারের তরে ছবি তোলা চাই, দেখাও কি বাহাদুরি?
দিব, কেউ প্রতিবাদ করিলে ইহাতে এক বছরের জেল!
ক্ষমতার জোরে মার্কি মদদে দেখাইতে চাও খেল?
হায় কাড়িয়া লইতে চাহিয়াছ তোরা ধর্মীয় অধিকার?
তোরাই তো আইন ভঙ্গ করিছ, সংবিধানের পার!
ধর্ম ক্ষুণ্য করা কোন আইন, আছে কি সংবিধানে?
কেন ইহুদী দর্পে মুসলিমি আইন চাহিতেছ দোহ্্রানে!
ছবি যে তোলাই কাট্টা হারাম কুরআন হাদীছ মতে,
কান চোখ খুলে দেখে লও তাহা আহবান লিখনিতে।
রে কমিশনার! শুনরে আবার ইহুদীরা পারে সবি,
উলামায়ে ‘ছূ’-এর জবানে জায়িয করিতে চাহিছে ছবি।
হায় হায়, তায় পরাজয় শুধু করিয়া রাখে নিরাশ
নিজেদের তরে নিজেরাই আনে ডাকিয়া সর্বনাশ।
তাই ইহুদী-নাছারা প্রশাসন কাঁধে রাখিয়া নিজের হাল,
ছবি জারি লাগি আইন খানি করে প্রত্যয়ে চিরকাল।
হায়! ইসলামি শান কাত করে দিতে ইহুদী খ্রীষ্ট মিলে,
আছে, ক্রসেড যুদ্ধের প্রতিশোধ নিতে কল্পি রথেই ঝুলে।
বীর আইয়ুবির হুংকার আজো দংশে তাদের ঘুম,
হাজারো লক্ষ ফৌজ নিয়ে নিয়ে হেরে গেল বেমালুম।
প্রকৃত মুমিন নহে গমগিন, কাফিরের কোন চালে,
আল্লাহর তরে কুরবানী শীরে বিজয়ী ঝা-া তুলে।
কেন তোমরা খুবছে দেখাও তুলতে হবেই ছবি!
ফের হুংকার দেও ব্যাত্যয় হলে দ- তাহারে দিবি।
ভেবেছ তোমরা এ-ভয় দেখালে, মেনে নিবে মুসলিম?
বাদ প্রতিবাদ করবেনা আর ভয়ে রবে পুরো হিম।
রে বদ-বু প্রেতাত্মা,
আজি জাগ্রত ঐ বীর মুজাদ্দিদ শুন তাঁর বার্তা।
তোর ঘাড় মটকাতে তাঁর মুরীদান আল্লাহ্্র আবাবীল,
তারা তাগুতী আইনকে দফাইয়া দিতে হরদমে উর্মিল।
ঐ মুজাহিদ মোরা থোরাও ডরিনা, শুন্এর কমিশনার!
দুঃসাহস তোর তাবা করে দিতে রহি যে অনির্বার।
দেখ, গোটা বাংলায় জ্বলিয়া উঠিছে প্রতিবাদি দাবানল,
ঐ দাবানলে তোর, জ্বালাতে তখ্্ত ক্ষেপিছে অনর্গল।
ভেবে দেখ সাখাওয়াত,
তোর দুদিনের পদ ধ্বসাইয়া দিতে লুফে নিব শাহাদাত।
কহিতে রহিতে ধরিতে মারিতে কভু নাহি পিছে হটি,
মুসলিম মোরা পরিবার হতে শাহাদাতে লই ছুটি।
মূলকে মুসলিম বাংলাদেশেই থেকেও দেখনা ওরে!
ওই বাংলাদেশীরা রসূলী ইশ্কে কুরবান হতে পারে।
ঐ একাত্তুরেই দেখনি তোমরা বীর মুক্তির শান,
কেমন, খান সেনাসহ রাজাকারদের পতনে আনিছে বান।
তারা ওয়াতনের প্রেম ঈমানি অঙ্গ, দেখায় জালিমদেরে,
আজো সেই বীর কাপুরুষ নহে, তপ্ত আঁখিতে হেরে।
সেই অমিত ত্যাজের খুন যে মোদের শিরায় শিরায় রহে,
তব হঠকারিতার জবাব দানিতে রহিনা ভীতুর কুহে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার!
ছবি জায়িয তরে ইহুদি বাদির কেন হও ঠিকাদার?
ইহুদী দালাল ওলামায়ে ‘ছূ’, দিয়ে যে ভুল ফতওয়া,
দুনিয়া হইতে দ্বীন ইসলামকে করিতে চাহিছে হাওয়া।
মোল্লা ফজল ফৈজির চালে আকবরি সালতানাত,
ঐ নিস্তানাবুদ ধরায় হয়েছে, ভেসে যায় অজুহাত।
সেই উলামায়ে ‘ছূ’ কাঠ মোল্লারা বাংলাদেশেও আছে,
তোমাকে ফেলতে ইহুদী ধোঁকায় চাপিয়া বসিল কাছে।
ঐ উলামায়ে ‘ছূ’র কারসাজিতেই ছবিকে কহ হালাল,
হায়! ইসলামী শীর ভাঙ্গিয়া ফেলিতে রহিতেছ বেসামাল।
ফের নিজেদের তোরা মুসলিম বলে পরিচয় খানি দাও!
হায় মুসলিম! হয়ে মুসলিম দিলে আঘাত হানেিত চাও।
শুন, হারামকে হালাল করতে না চাহ, বলে দেই হুশিয়ার,
দুইশ কোটি মুসলমানেরা চুপ নাহি রবে আর।
ঐ মুজাদ্দিদের রোবের আগুন অসিমে তীব্রতর,
ঐ আগুনেই জ্বলে যাবি তোরা, থেকে এই নশ্বর।
মোরা মুজাদ্দিদের মুরীদান সবে রহিছি বিশ্ব ঘিরে,
কুফরি আইনকে লও তুলে লও আল্লাহ্কে ভয় করে।
নইলে বিশ্বে আগুন জ্বলিবে দেখবিরে দাউ দাউ,
পারবিনা তাহা দমাতেই তোরা? যত কর হাউ কাউ,
দেখ যেমন জ্বলিছে আকবরের বিশাল সিংহাসন,
ঐ ইতিহাস আজো সেই কাহিনিই করিছে উচ্চারণ।
শুন বীর বাঙ্গালী! মুজাদ্দিদ আ’যম ইসলামি সেনাপতি,
তিনি বাংলা হতেই বিশ্বময় ইসলামে আনে গতি।
সময় থাকতে আয় ফিরে আয়, ওরে অবুঝের দল,
উলামায়ে ‘ছূ’দের ফাঁদে যে পড়িয়া যাস্নে নরকি তল।
তওবা করিয়া ওরে সাখাওয়াত হও খাঁটি মুসলিম,
ঐ মুজাদ্দিদের ছোহবতে এলে মিটে যাবে তাজরিম।
-মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান উকিয়া আনহু
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে- ৪৫
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৪২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৪২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীকৃত গেল খুলে-৪৯
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৫০