আম্মা হুযূর! আম্মা হুযূর!! তিনি বিংশের দুহী মহান,
ঐ জোহরা পুষ্প দিলীর কাননে খোশ খুন চম্কান।
হাল তাগুতের হলেন জম, নিহারিকা তিনি মহত্বম।
ধ্বংশেন তাবত তাগুতি আজাদ জাগান ভূবনি প্রাণ,
তিনি আল্লাহ্তে আহলান।
দ্বীন ইসলামের শরীফি ফরাশে নারী আজ কলুষিত,
ওলামায়ে “ছূ”রাই করিছে তাদের জাহান্নামে প্রবাহিত।
ঐ ধমক দিচ্ছে ইহুদী ওহাবী দেখায়ে হিংস্র হাত,
নানাহ ছলের লোভ ও ধমকে নারী রহে কাবু কাত।
প্রগতি বিশ্বে নারীই ভোগের দেখায় দেয় তাগুত,
হায় ঐ মুসলমানের শ্লীল হরনেই নারী রাখে বড় যুত।
তাই মুসলমানের চোখের সামনে নারী রাখে খোলামেলা,
দাইয়্যুছ বানায়ে জাহান্নামি করা, সেরা ইবলিছি খেলা।
আজ অবলা নারীর করুন আকুতি চুপি চুপি করে কয়,
অস্রুর সাথে মিতালি করিয়া ফরিয়াদে আশ্রয়।
আয় খোদা রহমান আমরা যে এই দুনিয়ায় মজলুমা,
আমাদের তরে দয়া করে দিন ক্ষমা পেতে রাহনুমা।
মোরা অবলার উক্তি- পেতে চাই নারী মুক্তি।
খোদাদ্রোহির বিরুদ্ধে লড়িতে আমাদের নেই শক্তি,
হায় বাঁচিবার তরে তাগুতের পায়ে আমরা করিছি ভক্তি।
চাই দয়া চাই ওগো খোদা, করুন বন্ধ নারী কাঁদা।
বান্দি আমরা আপনার শুধু নাজাত মাগিছি সিধা,
বেইজ্জত হতে নাজাত চাহিছি শয়তানে দেয় বাঁধা।
চাহি চাহি রাহগীর- চাহি জান্নাতি নীড়।
পাঠায়ে দিন গো নারীদের মাঝে মহা নারী শমশির,
ইবলিছি শির কাটিতেই তিনি স্বয়ং দস্তগীর।
দয়ালু আল্লাহ সেই ডাক শুনে ভেজীলেন পৃথিবীতে,
প্রগতি তমশায় ছেয়ে থাকা এই অধুনা জাহিলিয়াতে।
আসেন হুমায়রা মার হাতিয়ার লয়ে আলোকিতা গুলশান,
বোরকা বর্মে আবরিতা হয়ে নারীকে উঠান মুহিস্তান।
আম্মা হুযূর! আম্মা হুযূর!! তিনি বিংশের দুহী মহান,
কালো জাহিলের টুটির পর, শক্ত ক্বদমে চাপেন ভর।
খুনের ফিন্কি বের করে দেন তাগুতি বক্ষ চিড়ে।
চিত্তোন্নতি ফিরাইয়া আনেন সুন্নি তরীক্বা নূরে,
তাঁর আটলান্টিকের সমগর্জন কব্জায় টানটান।
আম্মা হুযূর! আম্মা হুযূর!! তিনি বিংশের দুহী মহান,
ঐ আবে ফোরাত ফুসে আঘাত, আহ্বানে আম্মার।
কারবালার ঐ কাহিনী শোক, দেয় ধ্বনি বার বার,
বিদুষী মায়ের ডাকে ডাকে- দজ্লার ঢেউ ঘুরপাকে।
ঐ গম গম করে গ্রাস করিবার জাহিলি আস্ত খাত,
জম জম পানি আম্মাকে দেয় জলদি আবে হায়াত।
চাঙ্গা জজ্বা মঙ্গা না কভু দিল দেহ শিরা শিরা,
তাগুতি দাঙ্গা ভেঙ্গে চুরে, হাবিয়াতে দেন পিড়া।
বহান আম্মা হাক্বিক্বী স্রোত, কানুনে রাখেন মালিকি ব্রত।
তিনি খোদ জোশী খুন সাইয়্যিদী বলয়ে রহিছেন উত্থান,
সত্য ও ন্যয় পোক্তা পেখমে বেড়ান ভবে মহান।
আম্মা হুযূর! আম্মা হুযূর!! তিনি বিংশের দুহী মহান,
ঐ দেশ বিখ্যাত জ্ঞানি মহলেই আম্মা দেদীপ্যমান।
তাহার আলোতে পালায় আঁধার শ্লীল যে রহে দেধান,
দুর্লঙ্ঘ হন আম্মাজান- তিনি মুক্তির সংবিধান।
হিমবাহ আজ হিমশিম খায় আম্মার জজ্বায়,
হিমশৈল হায় হরণে লুকায় রিতিমত অতিকায়।
জামাত খারিজী ওহাবী নেত্রী আছে যত দুনিয়ার,
আম্মার রোবে তটস্থ আজ ইহুদীও পালাবার।
ঐ দূর্ভাসন হয় পদস্খলন তামাম তাগুতিবাদ,
ঐ আম্মা যে হন সানি মুজাদ্দিদ রফরফি আস্বাদ।
ঢাকা রাজারবাগ সাইয়্যিদী গায়- রণ আম্মা আলোক বর্তিকায়।
ঐ মুজাদ্দিদ আ’যম মহান ওলীর আম্মা সঙ্গিনী,
আম্মা যে হন এই যামানার সাইয়্যিদায়ে রমণী।
ঐ আম্মা সূর্য দ্বিনীয়াতের, হুংকার দেন হুসিয়ারের।
আজ দুর্বারে চলে নারী মুক্তির ইনছাফি অভিযান,
ঐ আমা হুযূর! আম্মা হুযূর!! তিনি বিংশের দুহী মহান।
-শায়েরে আলম, শায়খ সাইয়্যিদ মুহম্মদ মুফাজ্জুলুর রহমান।
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-২৬
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-২৭
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীকৃত গেল খুলে -২৮
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-২৯
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩০