আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনীতে দেশবাসী বিভ্রান্ত নয় বরং তথাকথিত মুফতি নিজেই বিভ্রান্ত হয়ে আল বাইয়্যিনাতের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছে

সংখ্যা: ১৬৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনী নিয়ে গত ২৬ শে জানুয়ারী/০৭ দৈনিক সমকালে প্রকাশিত তথাকথিত মুফতি এনায়েত উল্লাহর গরল রচনাটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। রচনাটিকে গরল বলার একাধিক যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে। এনায়েত উল্লাহর লেখা প্রমাণ করে যে, তিনি প্রায় দেড়যুগ ধরে আল বাইয়্যিনাত তথা রাজারবাগ শরীফ সম্পর্কে অবগত নন। তিনি লিখেছেন, পীর সাহেবের দরবারের মসজিদটি খেজুর পাতার ছাউনি ও খেজুর গাছের কাঠ দিয়ে নির্মিত অনেকটা মসজিদে নববীর অনুকরণে।  উল্লেখ্য মসজিদে নববীর যেমন সংস্কার হয়েছে তেমনি রাজারবাগ সুন্নতি জামে মসজিদেরও সংস্কার হয়েছে আজ থেকে প্রায় দেড় যুগ পূর্বে। এখন তা রীতিমত চারতলা দালানে পরিণত। কিন্তু মুফতে এনায়েত উল্লাহর সেই প্রায় ষোল বছর আগের তথ্যের উপর ভিত্তি করেই আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে বিষোদগার করতে ব্রতী হয়েছেন। এটা আল বাইয়্যিনাত এর বিরুদ্ধে তার মিথ্যা অপপ্রচারের জ্বলন্ত স্বাক্ষর। মুফতি এনায়েত উল্লাহর আল বাইয়্যিনাত বিরোধী গরল রচনার ছত্রে ছত্রে রয়েছে এরূপ ডাহা মিথ্যার আরো ঘনঘটা। মুফতে এনায়েত উল্লাহ লিখেছে, “যে মুহূর্ত আমরা নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে গণতান্ত্রিক ধারায় পথ চলতে শুরু করেছি এবং আরেকটি নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে উপণীত। ঠিক সে মুহূর্তে ইসলামের দোহাই দিয়ে গণতন্ত্র, নির্বাচন ও ভোটের বিরুদ্ধাচারণ করে দেয়াল লিখন সরাসরি সংবিধান বিরোধী কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার। গণতান্ত্রিক দেশে বসবাস করে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে আল বাইয়্যিনাত-এর  অবস্থান নিয়ে প্রশাসন কেন নিশ্চুপ তা বোধগম্য নয়।” মুফতে এনায়েত উল্লাহর এ বক্তব্যও সত্যের ডাহা অপলাপ। এনায়েত উল্লাহর বক্তব্যে প্রতিভাত হয় যে, সাবেক নির্বাচিত সরকার বিদায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে উদ্ভূত সঙ্কট মুহূর্তই ইসলামের নামে ভোট, গণতন্ত্র ও নির্বাচন সম্পর্কে আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনী করা হয়েছে। কিন্তু গোটা দেশবাসী সবাই জানেন যে প্রায় এক দশক ধরে আল বাইয়্যিনাত-এর এসব দেয়াল-লেখনী নিয়মিতভাবে সারা দেশব্যাপী চলছে। আর সারাদেশেই আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনি প্রশংসিত ও সমর্থিত হয়ে আসছে। কেবল মাত্র যারা বক্রদিল বিশিষ্ট, স্বার্থের পূজারী ও মিথ্যার বেসাতি করে তারাই আল বাইয়্যিনাত এর বিরোধিতা করছে। উল্লেখ্য, আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনীর বিরোধিতা করে লেখিয়াদের মধ্যে গত এক দশকে মুফতে এনায়েতউল্লাহ দশম স্থানও অধিকার করতে পারবেনা। অর্থাৎ গত দশ বছরে দশ জন বিরোধী লেখকেরও তালিকা হবেনা। তাহলে কি এই প্রমাণিত হয় না যে আল বাইয়্যিনাত দেয়াল লেখনীর বিরোধিতাকারীদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। মুফতে সাহেব গণতন্ত্রের দেশে থেকে গণতন্ত্রের বিরোধিতা কিভাবে আল বাইয়্যিনাত করে এবং তা ঘোর সংবিধান বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসন নীরব কেন এই সব প্রশ্ন তুলেছেন। মূলতঃ বিষয়টি যুগপৎভাবে তার অজ্ঞতা ও নির্মম বিদ্বেষপরায়ণতা প্রকাশ করে। তার কি জানা নেই যে গণতন্ত্র এমন এক প্রক্রিয়া যে নিজেই গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সমালোচনা সমর্থন করে। মুফতে সাহেব আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে সংবিধান লংঘনের কথা বলেছে। কিন্তু তিনি  জানেন কি যে, সংবিধানেই ৩৯ (১) নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত রয়েছে যে, “চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেয়া হইল।” এছাড়া ৩৯(২) এর ‘ক’ তে বলা হয়েছে, “প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার (খ) সংবাদ পত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হইল।” মুফতে সাহেব এইবার কি বলবেন? তিনি যে সংবিধান সম্পর্কে অজ্ঞ এবং আল বাইয়্যিনাত সম্পর্কে অন্যায় হস্তক্ষেপ করে তিনি নিজেই  যে সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন তা বুঝে উঠবেন কি? আল বাইয়্যিনাত বিরোধী গরল রটনায় তিনি যে ঢের অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন তাতে তার বুঝে উঠতে যথেষ্ট সন্দেহের কারণ রয়েছে বটে। মুফতে সাহেব কি তাকিয়ে দেখেন না যে স্বাধীনতা উত্তর এদেশে জাসদ, বাসদ, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, ছাত্র ইউনিয়ন ইত্যাদি অনেক নামে অনেক গণতন্ত্র বিরোধী দল সমাজতন্ত্র তথা কমুনিজম প্রতিষ্ঠার জন্য এদেশে রাজনীতি করে যাচ্ছে। সভা-সমাবেশ মিছিল-মিটিং করছে। বক্তব্য, বিবৃতি দিচ্ছে দেয়াল লেখনী, করছে, পোস্টার, ফেস্টুন টানাচ্ছে। পেপার-পত্রিকা, বই-পুস্তক প্রকাশ ও প্রচার করছে।  মুফতে সাহেব, ইসলাম বিরোধী ঐসব নাস্তিক্যবাদের প্রতি কোন বৈরীভাব প্রকাশ করলেন না, কিন্তু ইসলামের ঝাণ্ডাবাহী পত্রিকা যামানার তাজদীদী মুখপত্র আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে বিস্তর গরল ঢাললেন কি কারণে? তবে কি তিনি সমাজতন্ত্র বা সাম্রাজ্যবাদীর চর হওয়ায় আর আল বাইয়্যিনাত ইসলামের পরিপূর্ণ প্রতিনিধিত্ব করে বিধায় আল বাইয়্যিনাতকেই বড় শত্রু মনে করে তার বিরুদ্ধে বিষোদগার লেপনে ও অপপ্রচারে নিয়োজিত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ।  এবং একই কারণে কি আল বাইয়্যিনাত এর সহযোগী দৈনিক আল ইহসানও তার নির্মম অপপ্রচার ও অপবাদের লক্ষ্যস্থল?  আমরা ভেবে আশ্চর্য হই যে কতটুকু চশমখোর হলে একজন মুফতি নামধারী ব্যক্তি সম্পূর্ণ মিথ্যার পাহাড় রচনা করে তার ব্যক্তিগত বিদ্বেষ চরিতার্থ করতে পারে? সে  লিখেছে দৈনিক আল ইহসান পত্রিকা বাজারে বিক্রির জন্য ছাড়া হয় না। ৩ থেকে ৫শ’ কপি পত্রিকা বের হয় সরকারী বিজ্ঞাপন ছেপে টাকা রোজগারের জন্য।  মুফতি সাহেবের প্রতি চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করা হল বিগত এক বছরে আল ইহসানে একটি সরকারী বিজ্ঞাপনও তিনি দেখাতে পারবেন না।   উল্লেখ্য দৈনিক আল ইহসান সরকারী মিডিয়াভুক্ত পত্রিকা। যে কোন মিডিয়াভুক্ত পত্রিকার সার্কুলেশনই ছয় হাজারেরও বেশী। আর সারাদেশে আল ইহসানের সংবাদদাতাই আছে তিনশতেরও বেশী। তাহলে মুফতে সাহেবের এতসব জ্বলজ্ব্যান্ত মিথ্যাচারের পরও তাকে আর মুফতি হিসেবে মানা যায় কি? মুফতি সাহেবের নিশ্চয়ই জানা আছে মুনাফিকের আলামত চারটি। প্রথমতঃ মিথ্যা বলা এবং এই বদগুণটি যে তথাকথিত মুফতে সাহেবের মাঝে কতবেশী তা ইতোমধ্যে যথেষ্ট প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু তারপরেও তার মিথ্যার সম্ভার শেষ হচ্ছেনা। তিনি সরাসরি আল বাইয়্যিনাত সম্পাদক সাহেবের প্রসঙ্গ টেনেছেন। অথচ আল বাইয়্যিনাত ও দৈনিক আল ইহসান সম্পাদক সূত্রে জানা যায় যে, তিনি সম্পাদক সাহেবের সাথে আদৌ দেখা করেন নি। এবং সম্পাদক সাহেবের সাথে তার কোন বিষয়য়েই কোন কথা হয়নি। এবং এর প্রমাণ তার লেখায়ও পাওয়া যায়। তিনি উল্লেখ করেছেন  …. এ প্রশ্ন করলে বাইয়্যিনাতের সম্পাদক মুহম্মদ মাহবুবুল আলম বলেন …….। মুফতে সাহেব আল বাইয়্যিনাত সম্পাদক সাহেবের সাথে দেখা করেননি বলেই তিনি মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর সম্পাদক ছাহেবের নাম শুদ্ধভাবে লিখতে পারেননি। তাই মুহম্মদ মাহবুব আলম এর স্থলে লিখেছেন মুহম্মদ মাহবুবুল আলম। আর তিনি জানেন না যে, আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম সাহেব শুধু আল বাইয়্যিনাত সম্পাদক নন। পাশাপাশি আল্লাহ পাক এর রহমতে তিনি দৈনিক আল ইহসানের সম্পাদক। কিন্তু মুফতে সাহেবের লেখায় তার উল্লেখ নাই। পাশাপাশি কোন রফিকের সাথে মুফতে সাহেব কথা বলেছন তিনি দরবার শরীফে কোন দায়িত্বে আছেন বা কিভাবে দরবার শরীফের প্রতিনিধিত্ব করেন তা কিন্তু মুফতে সাহেব উল্লেখ করতে পারেনি। তার মানে রফিকের বরাতে দেয়া অসংলগ্ন বক্তব্যগুলো মুফতে সাহেবের আল বাইয়্যিনাত বিষোদগারের বহিঃপ্রকাশ ও অপপ্রচার মাত্র। সর্বোপরি মুফতে সাহেব আল বাইয়্যিনাত এর বিরুদ্ধেও মিথ্যা রটনা করেছেন। তিনি লিখেছেন রাজারবাগ দরবার শরীফের পত্রিকা আল বাইয়্যিনাতে পীর সাহেবের গুণকীর্তন ও পীর মুরিদ সম্পর্কীয় লেখাগুলো বেশী স্থান পায়। অথচ মাসিক আল বাইয়্যিনাতে প্রতি সংখ্যায় ৬৪ পৃষ্ঠার মধ্যে ফতওয়া, সুওয়াল জাওয়াব, মতামত আসে ৪৮ পৃষ্ঠারও বেশি। এছাড়া থাকে আরো অনেক নিয়মিত বিভাগ। তাহলে মুফতের উপরোক্ত কথাও কি করে সত্য হয়? আর যদি আল বাইয়্যিনাত-এর প্রতিষ্ঠাতা ও পৃষ্ঠপোষক মুজাদ্দিদে আয’ম, ইমামুল আইম্মা, কুতুবুল আলম, মুহইস সুন্নাহ, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ছানা-ছিফত বর্ণনাও করা হয়; সেটা তো সত্যই বর্ণনা করা হয়। তাতে মুফতে সাহেবের গা জ্বলে কেন? হক্বের বিজয়ে বাতিল পন্থীদের অন্তঃজ্বালা তৈরী হলে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “ তোমাদের গোস্বায় তোমরা মরে যাও” একই কথা মুফতে সাহেবের প্রতিও। আল বাইয়্যিনাত এর প্রচার-প্রসারে তার মনে যে অন্তঃজ্বালা তৈরী হয়েছে তাতে তার কেবলি আঙ্গুল কামড়ানো ছাড়া  আর কোনো উপায় নেই। আল বাইয়্যিনাতের দেয়াল লিখনে দেশবাসী বিভ্রান্ত হননি। বরং শাশ্বত ইসলামের সত্যিকার কথা শুনতে পেয়ে, দেখতে পেয়ে তারা হয়েছেন সচকিত, আনন্দিত। আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, সত্য এসেছে, মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে। নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই মিথ্যা দূরীভূত হওয়ারই যোগ্য। মুফতে সাহেব শুধু মিথ্যাই নয় তিনি যে দলে পর্যবসিত হয়েছেন, আল্লাহ পাক-এর ভাষায়, “তাদের চোখ আছে কিন্তু তারা দেখেনা। তাদের কান আছে কিন্তু তারা শুনে না। তাদের অন্তর আছে তারা বুঝেনা। তারা মূক, বধির, অন্ধ।” মুফতে সাহেব যে সম্পূর্ণ এ গোত্রের তার আরো একটি প্রমাণ যে, তিনি আল বাইয়্যিনাত এর দাম উল্লেখ করেছেন ১৫ টাকা। অথচ গত কয়েক মাস ধরেই আল বাইয়্যিনাত এর মূল্য প্রকাশ পাচ্ছে ২০ টাকা। তাহলে আবারো প্রমাণিত হয় যে, আল বাইয়্যিনাত সম্পর্কে ঘোর বিভ্রান্ত থেকেই তিনি আল বাইয়্যিনাত এর বিরুদ্ধে কলম ধরেছেন। তিনি  আল বাইয়্যিনাত এর বিরুদ্ধে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করার মন্তব্য করেছেন। কিন্তু সুস্পষ্ট কোন অভিযোগ করতে পারেননি। আর যে মন্তব্য করেছেন তার জবাব আল বাইয়্যিনাতে বিস্তারিত দেয়া হয়েছে। সেগুলোর কোন খণ্ডনমূলক জবাবের কিছুই তিনি উল্লেখ করতে পারেননি। মুফতে সাহেব আরো লিখেছে, “আল বাইয়্যিনাতের অধিকাংশ বক্তব্য বা লিখনী ইসলাম বিরোধী।” মুফতে সাহেবের প্রতি চ্যালেঞ্জ সে যদি আল বাইয়্যিনাতের একটি বক্তব্যও কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা ও ক্বিয়াসের দলীল দ্বারা ইসলাম বিরোধী বা ভুল প্রমাণ করতে পারে তবে তাকে এক কোটি টাকা পুরস্কার দেয়া হবে। সে যদি সত্যবাদিই হতো আর আল বাইয়্যিনাতে যদি সত্যিই কোন ইসলাম বিরোধী কথা থাকতো তবে সে তার লেখায় এরূপ ইসলাম বিরোধী একটি বক্তব্যও উল্লেখ করতে পারলো না কেন? আল বাইয়্যিনাত-এর প্রকাশ্য বাহাছের কথা তিনি স্বীকার করেছেন। কিন্তু সে বাহাছে অবতীর্ণ হবার সৎসাহস ও উচ্চারণ করতে পারেননি। সুতরাং তবে কি  অনবদ্য ও অনিবার্যভাবে প্রমাণিত হয় না যে, জামানার তাজদীদী মুখপত্র ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করেনি। বরং মিথ্যার পূজারী, মুফতে এনায়েত উল্লাহ মিথ্যার চর্চা করতে গিয়ে নিজেই আল বাইয়্যিনাত সম্পর্কে বিভ্রান্ত হয়েছে এবং মিথ্যার পাহাড় রচনা করে দেশবাসীকেও বিভ্রান্ত করতে চেয়েছে। এতে করে তার ধর্মব্যবসায়িক প্রবণতাই প্রকাশ পেয়েছে। আল বাইয়্যিনাত ধর্মব্যবসায়ীদের মুখোশ উন্মোচন করে বলেই সে আল বাইয়্যিনাত এর বিরুদ্ধে অপবাদ আর অপপ্রচারের অপপ্রয়াস চালিয়েছে।

অর্থাৎ মুফতে এনায়েত উল্লাহ শুধু একজন মিথ্যাবাদী মুফতী নয় বরং সে আল বাইয়্যিনাত বিরোধী তাবৎ ধর্মব্যবসায়ীদের এক জ্বলন্ত প্রতিচ্ছবি এক চলন্ত প্রতীক। হাদীছ শরীফে বলা হয়েছে, “ধর্মব্যবসায়ীরা সৃষ্টির মধ্যে নিকৃষ্ট।”

-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান, ঢাকা।

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৩২

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-১৮

‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’- একটি সূক্ষ্ম ও গভীর ষড়যন্ত্রের প্রক্রিয়া অথচ নিশ্চুপ তথাকথিত খতীব, মহিউদ্দীন, আমিনী ও শাইখুল হাদীছ গং তথা তাবত ধর্মব্যবসায়ীরা- (১)

মওদুদীর নীতি থেকেও যারা পথভ্রষ্ট সেই জামাত- জামাতীদের জন্যও ভয়ঙ্কর মুনাফিক॥ আর সাধারণের জন্য তো বলারই অপেক্ষা রাখেনা

প্রসঙ্গঃ আমেরিকায় ইহুদী প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ- ২