ইমামুল আ’ইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, ক্বাইয়্যুমুয যামান, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদুয যামান, সুলতানুল ওয়ায়েজান, গাউসুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হাবীবুল্লাহ, আওলাদুর রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফের আলোকে-    পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৩৪

সংখ্যা: ১৩০তম সংখ্যা | বিভাগ:

মেয়েরা এক পাশ দিয়ে হাঁটবে। পুরুষরা অন্য পাশ দিয়ে হাঁটবে। কোন পুরুষ যেন কোন বেগানা মহিলাদের মধ্য দিয়ে না হাঁটে। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামূল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেটা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে দিয়েছেন। কারণ, বেগানা পুরুষের সাথে বেগানা মেয়ে লোক যদি মিলামিশা করে তাহলে তার হায়া বা লজ্জা যা রয়েছে, সেটা নষ্ট হয়ে যাবে।  সেটা হাদীছ শরীফে এসেছে,

 عن ابى عمر رضى الله تعالى عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم ان الحياء واليمان قرناء حميعا فاذا رفع احدهما رفع الاخر.

হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আল্লাহ পাক-এর হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন,

ان الحياء والايمان قرناء حميعا.

 ‘নিশ্চয়ই লজ্জা এবং ঈমান দু’টা একসাথে থাকে।’

فاذا رفع احد هما رفع الاخر.

‘যখন একটা চলে যায়, তখন তার সাথে সাথে আরেকটাও চলে যায়।’  লজ্জা এবং ঈমান দু’টা পাশাপাশি অবস্থান করে। লজ্জা যখন চলে যাবে তখন ঈমানটাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে। একটা ব্যতীত আরেকটা থাকতে পারেনা। যার লজ্জা রয়েছে তার ঈমান থাকবে। আর যার লজ্জা ঘাটতি হয়ে যাবে তার ঈমানও ঘাটতি হয়ে যাবে।  এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, লজ্জা যদি কারো খালিছ থাকে তার ঈমান মজবুত থাকবে। তার ইহকাল এবং পরকালে সে কামিয়াবী হাছিল করবে। এ প্রসঙ্গে একটি ঘটনা বলা হয়, একজন বুযূর্গ ছিলেন, তাঁর সাওয়ানিহ্ উমরীতে উল্লেখ করা হয়েছে, আল্লাহ পাক-এর সে ওলী, তিনি প্রথম জীবনে ইলম্ অর্জন করেছেন, আলিম হয়েছেন। আলিম হয়ে এক কাফেলার সাথে তিনি এক এলাকায় এক আমীরের বাড়ীতে গিয়েছেন। সে আমীরের বাড়ীতে যাওয়ার কারণে সেখানে কয়েকদিন অবস্থান করবেন কাফেলাসহ সেটা সিদ্ধান্ত হয়েছে। এদিকে সে আমীরের এক মেয়ে ছিল। সে আলিম ব্যক্তি যিনি, তাঁর নাম হচ্ছে হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি। বলা হয় হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি দেখতে খুব ছূরত ছিলেন।  সে আমীরের এক মেয়ে ছিল। সেও আকার আকৃতিতে খুব ছূরত ছিল। সে এসে একদিন রাত্রিতে নিরিবিলিতে হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহিকে ওয়াস্ওয়াসা দিল, পাপ কাজের জন্য প্ররোচিত করল। সেটা শুনে হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মাথা তুলে আর তার দিকে তাকালেন না, কোন চু-চেরা কিলকাল করলেন না। সরাসরি সে প্রস্তাব শুনে তিনি সেখান থেকে উঠে দ্রুত গতিতে সরে পড়লেন, চলে আসলেন, সরে আসলেন, ওয়াস্ওয়াসা থেকে বাঁচার জন্য। সেখান থেকে তিনি রাত্রি বেলা হাঁটতে হাঁটতে অনেক দূরে চলে আসলেন। এক মরুময় জায়গা সেখানে এসে তিনি ক্লান্ত হয়ে গেলেন। ক্লান্তি-শ্রান্তির কারণে, মনে মনে চিন্তা করলেন, এখানে আজকে রাত্র যাপন করা যেতে পারে। শোয়ার মত বা এখানে ঘুমানোর মত কোন কিছুর ব্যবস্থা নেই। তিনি মনে মনে চিন্তা করলেন, তাঁর দু’ হাটুতে মাথা রেখে তিনি ঘুমাবেন। সেটা চিন্তা করে হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি দু’হাটুতে মাথা রেখে তিনি ঘুমালেন, তাঁর ঘুম এসে গেল। তিনি বর্ণনা করেন, আমার যখন ঘুম এসে গেল হঠাৎ আমি দেখতে পেলাম, আমি এমন এক স্থানে গিয়েছি, এত সুন্দর স্থান আমার জীবনে আমি কখনও দেখিনি, হঠাৎ লক্ষ্য করলাম সেখানে কিছু লোক, তাদের আকার-আকৃতি চেহারা-ছূরত দেখে মনে হলো, খুব সম্মানিত বুযূর্গ হবেন, তাঁরা আসলেন, তাঁদের মধ্যে একজন একটা তখ্ত-এর মধ্যে বসা রয়েছেন, তিনি আরো বেশী সম্মানিত এবং ফযীলতপ্রাপ্ত মনে হলো। তাঁরা আমার নিকটবর্তী হলেন। যখন আসলেন আমার কাছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ‘আপনারা কারা? দেখে মনে হচ্ছে আপনারা খাছ বুযূর্গ হবেন।’ তাঁরা বললেন যে, ‘আমরা হচ্ছি আল্লাহ পাক-এর ফেরেশ্তা। আর এ তখতের মধ্যে যিনি বসে আছেন তিনি হচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম।’ তখন হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনারা কেন এখানে এসেছেন?’ ফেরেশ্তারা জবাব দিলেন, ‘আমরা এসেছি হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর বরকতময় যিয়ারতের জন্য বা সাক্ষাতের জন্য।’ যখন একথা হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি শুনলেন, তিনি বলেন, শুনে আমার কান্না এসে গেল যে, আমার মত একটা নাদান, সাধারণ লোক, যার সাক্ষাতের জন্য আল্লাহ পাক ফেরেশ্তা পাঠিয়েছেন এবং আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালামকেও পাঠিয়েছেন? এটা কেমন? তিনি বললেন, ‘আমার কান্না এসে গেল। আমি কাঁদতে লাগলাম।’ এমতাবস্থায় আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম তিনি তাঁর তখত্ থেকে নেমে আমার কাছে আসলেন, এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, ধরে আমাকে নিয়ে তাঁর তখতের উপর এক পাশে বসালেন। যখন বসালেন তখন হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, হে আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম! আল্লাহ পাক তো আপনাকে অনেক সম্মান দিয়েছেন, ফযীলত দিয়েছেন, বুযূর্গী দিয়েছেন। আপনি হচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর নবী, আর আমি হচ্ছি একজন সাধারণ উম্মত। আমাকে এত তা’যীম-তাকরীম করার পিছনে আপনাদের কি কারণ রয়েছে?’ সেটা শুনে আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম বললেন, ‘হে হযরত ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনার যে ঘটনা ঘটেছে, আপনি যে সেই আরবের আমীরের কন্যার ওয়াস্ওয়াসা থেকে নিজেকে হিফাযত করে, অনেক দূর চলে এসেছেন, গভীর রাত্রে, অন্ধকারের মধ্যে এই মরুভূমিতে। যখন আপনার এ ঘটনা ঘটে তখন আল্লাহ পাক আমার এবং আল্লাহ পাক-এর যারা ফেরেশ্তা রয়েছেন তাদের সম্মুখে এ দৃশ্যটা তুলে ধরেছিলেন।’ (সুবহানাল্লাহ) আমরা দৃশ্য দেখেছি, আপনাকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, আপনি সে প্রস্তাব উপেক্ষা করে আল্লাহ পাক-এর ভয়ে, আল্লাহ পাক এবং তাঁর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সেটা ত্যাগ করে চলে এসেছেন। এটা আমাদেরকে দেখানো হয়েছে এবং এরপর আল্লাহ পাক আমাকে জানিয়েছেন, ‘হে আমার নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম! আপনি হচ্ছেন নবীদের মধ্যে ইউসূফ। আর ইউসূফ বিন হুসাইন রয়ী আমার ওলীদের মধ্যে ইউসূফ। তাঁর ঘটনা আজকে ঘটেছে। আপনাকে তা দেখানো হয়েছে। আপনি তাঁর সাক্ষাতে ফেরেশ্তাদেরকেসহ সেখানে যান। যেয়ে আমার তরফ থেকে তাকে জানাবেন যে, আল্লাহ পাক তোমাকে আল্লাহ পাক-এর খালিছ যারা ওলী রয়েছেন, তাদের অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছেন। (সুবহানাল্লাহ) হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম বললেন, ‘আল্লাহ পাক-এর নির্দেশ মুতাবিক আমরা এসেছি আপনার কাছে সে সুসংবাদ দেয়ার জন্য। আপনি বেগানা নারীর ওয়াস্ওয়াসা থেকে বেঁচে নিজের ঈমান হিফাযত করেছেন, আল্লাহ পাককে খুশি করেছেন। যার জন্য আল্লাহ পাক আপনাকে এ ফযীলত দিয়েছেন এবং আরেকটা নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহ পাক আপনাকে। কি নির্দেশ দেয়া হয়েছে? আল্লাহ পাক নির্দেশ দিয়েছেন, প্রত্যেক যামানায় আল্লাহ পাক-এর একজন লক্ষ্যস্থল থাকেন। এ যামানায় আল্লাহ পাক-এর লক্ষ্যস্থল হচ্ছেন হযরত যুন্নূন মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি। আল্লাহ পাক আমাকে বলেছেন, আপনাকে জানানোর জন্য, এ যামানায় আল্লাহ পাক-এর লক্ষ্যস্থল হচ্ছেন, হযরত যুন্নূন মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি। আপনি যেন তাঁর কাছে যেয়ে আল্লাহ পাক-এর মুহব্বত, মা’রিফত শিক্ষা করেন। সেটা জানিয়ে দেয়ার জন্য আমরা এসেছি।  কথা যখন শেষ হয়ে গেল তখন তাঁর ঘুম ভেঙ্গে গেল। ঘুম থেকে উঠে তিনি দেখতে পেলেন, যে স্থানে আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত ইউসূফ আলাইহিস্ সালাম এসেছিলেন, ফেরেশ্তারা এসেছিলেন সে স্থানটা ঘ্রাণময়, সুঘ্রাণময় হয়ে আছে। (সুবহানাল্লাহ) (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৯)

ইমামুল আইম্মা, মুহ্ইস সুন্নাহ্, ক্বাইয়্যূমুয্যামান, কুতুবুল আরম, মুজাদ্দিদুয্ যামান, সুলতানুল ওয়ায়েজীন, গাউছূল আযম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, আফযালুল আউলিয়া, ছহিবু সুলতানিন্ নাছির, গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসুল, রাজারবাগ শরীফের হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর  ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহকাম-৩৫

ইমামুল আইম্মা, মুহ্ইস সুন্নাহ্, ক্বাইয়্যূমুয্যামান, কুতুবুল আরম, মুজাদ্দিদুয্ যামান, সুলতানুল ওয়ায়েজীন, গাউছূল আযম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, আফযালুল আউলিয়া, ছহিবু সুলতানিন্ নাছির, গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসুল, রাজারবাগ শরীফের হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহকাম-৩৬

ইমামুল আইম্মা, মুহ্ইস সুন্নাহ্, ক্বাইয়্যূমুয্যামান, কুতুবুল আরম, মুজাদ্দিদুয্ যামান, সুলতানুল ওয়ায়েজীন, গাউছূল আযম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, আফযালুল আউলিয়া, ছহিবু সুলতানিন্ নাছির, গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসুল, রাজারবাগ শরীফের হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর  ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহকাম-৩৭

ইমামুল আইম্মা, মুহ্ইস সুন্নাহ্, ক্বাইয়্যূমুয্যামান, কুতুবুল আরম, মুজাদ্দিদুয্ যামান, সুলতানুল ওয়ায়েজীন, গাউছূল আযম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, আফযালুল আউলিয়া, ছহিবু সুলতানিন্ নাছির, গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসুল, রাজারবাগ শরীফের হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহকাম-৩৭