অনুসন্ধান
আর্কাইভ
বিভাগ
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ ইমামে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি-৮৬ (বিলাদাত শরীফ- ৮০ হিজরী, বিছাল শরীফ- ১৫০ হিজরী)
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: সাওয়ানেহে উমরী
শায়েখ বা উস্তাদ উনার সন্তুষ্টি
প্রাপ্তির বিবরণ:
একজন ব্যক্তির কামিয়াবী তথা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি উনার মুবারক প্রাপ্তি। যদি কারো উপর শায়েখ বা উস্তাদ সন্তুষ্টি হন তাহলে সে কামিয়াব।
ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল মুহাদ্দিসীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ্ব দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রতি উনার শায়েখ বা উস্তাদগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন। আল্লামা খতীব বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন-
উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন, শায়খুল ইসলাম হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত শায়েখ। উনার সাহেবজাদা (ছেলে) হযরত ইসমাইল রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন, একবার আমার আব্বা কোথাও সফরে গেলেন। সফর শেষে যখন বাড়ী ফিরলেন, আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আব্বাজান! আপনি সফর শেষে সর্বপ্রথম কার সাথে সাক্ষাত করতে বেশী আগ্রহী হন? তিনি মনে মনে ভেবেছিলেন যে, আব্বাজান হয়তো উনার সন্তানগণের কারো কথা বলবেন। কিন্তু ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গেল। উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন ওয়াল ফুক্বাহা সাইয়্যিদুনা হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, আমি ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখার জন্য বেশী আগ্রহী। উনাকে দেখলে বেশি ইতমিনান লাভ করি। যদি কোন সময় নজর অন্য দিকে ফিরানোর প্রয়োজন না হতো তাহলে উনার দিকেই আমি সবসময় চেয়ে থাকতাম। সুবহানাল্লাহ! (তারিখে বাগদাদ-১৩/৩৩৪, আত তরীকাতুস সুন্নিয়্যাহ-১/২৬, আখবারু আবী হানীফাতা ওয়া আসহাবী-১/২০, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-৩২৩)
প হযরত মা’রূফ ইবনে আব্দিল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, একবার আমি আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট গেলাম। তিনি উনার মুরীদ ও ছাত্রদেরকে বললেন, “তোমরা ফিকাহ এবং ইলিম শিক্ষা করো।”
আমরা বললাম, আপনার নিকট যা শিখেছি তা কি ইলিম নয়? তিনি বললেন, ইলিমের কথা যদি বলো, তবে তা হচ্ছে ইমামে আ’যম আবূ হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ইলিম। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আয’ম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত করতেন। যদি কোন ছাত্র উনাকে সন্তুষ্ট করতে চাইতো তাহলে তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছানা-ছিফত এবং প্রশংসা করা শুরু করে দিতেন। তখন হযরত আলী ইবনে আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত খুশী হতেন। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যদি কোন ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করে তাহলে সে অজ্ঞ থেকে যাবে। তার এই অজ্ঞতার কারণে সে হালালকে হারাম করবে এবং হারামকে হালাল বলে ফতওয়া দিবে। ফলে সে গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করলে গোমরাহী অবশ্যম্ভাবী। নাউযুবিল্লাহ! (আখবারু আবী হানিফাতা ওয়া আসহাবিহী-১/২২, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-১৭৬)
আরও পড়ুন:
কপিরাইট © ১৪৩৬ হিজরী মাসিক আল বাইয়্যিনাত, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
আর্কাইভ
বিভাগ
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ ইমামে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি-৮৬ (বিলাদাত শরীফ- ৮০ হিজরী, বিছাল শরীফ- ১৫০ হিজরী)
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: সাওয়ানেহে উমরী
শায়েখ বা উস্তাদ উনার সন্তুষ্টি
প্রাপ্তির বিবরণ:
একজন ব্যক্তির কামিয়াবী তথা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি উনার মুবারক প্রাপ্তি। যদি কারো উপর শায়েখ বা উস্তাদ সন্তুষ্টি হন তাহলে সে কামিয়াব।
ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল মুহাদ্দিসীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ্ব দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রতি উনার শায়েখ বা উস্তাদগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন। আল্লামা খতীব বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন-
উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন, শায়খুল ইসলাম হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত শায়েখ। উনার সাহেবজাদা (ছেলে) হযরত ইসমাইল রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন, একবার আমার আব্বা কোথাও সফরে গেলেন। সফর শেষে যখন বাড়ী ফিরলেন, আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আব্বাজান! আপনি সফর শেষে সর্বপ্রথম কার সাথে সাক্ষাত করতে বেশী আগ্রহী হন? তিনি মনে মনে ভেবেছিলেন যে, আব্বাজান হয়তো উনার সন্তানগণের কারো কথা বলবেন। কিন্তু ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গেল। উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন ওয়াল ফুক্বাহা সাইয়্যিদুনা হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, আমি ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখার জন্য বেশী আগ্রহী। উনাকে দেখলে বেশি ইতমিনান লাভ করি। যদি কোন সময় নজর অন্য দিকে ফিরানোর প্রয়োজন না হতো তাহলে উনার দিকেই আমি সবসময় চেয়ে থাকতাম। সুবহানাল্লাহ! (তারিখে বাগদাদ-১৩/৩৩৪, আত তরীকাতুস সুন্নিয়্যাহ-১/২৬, আখবারু আবী হানীফাতা ওয়া আসহাবী-১/২০, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-৩২৩)
প হযরত মা’রূফ ইবনে আব্দিল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, একবার আমি আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট গেলাম। তিনি উনার মুরীদ ও ছাত্রদেরকে বললেন, “তোমরা ফিকাহ এবং ইলিম শিক্ষা করো।”
আমরা বললাম, আপনার নিকট যা শিখেছি তা কি ইলিম নয়? তিনি বললেন, ইলিমের কথা যদি বলো, তবে তা হচ্ছে ইমামে আ’যম আবূ হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ইলিম। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আয’ম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত করতেন। যদি কোন ছাত্র উনাকে সন্তুষ্ট করতে চাইতো তাহলে তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছানা-ছিফত এবং প্রশংসা করা শুরু করে দিতেন। তখন হযরত আলী ইবনে আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত খুশী হতেন। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যদি কোন ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করে তাহলে সে অজ্ঞ থেকে যাবে। তার এই অজ্ঞতার কারণে সে হালালকে হারাম করবে এবং হারামকে হালাল বলে ফতওয়া দিবে। ফলে সে গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করলে গোমরাহী অবশ্যম্ভাবী। নাউযুবিল্লাহ! (আখবারু আবী হানিফাতা ওয়া আসহাবিহী-১/২২, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-১৭৬)
আরও পড়ুন:
বিভাগ
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ ইমামে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি-৮৬ (বিলাদাত শরীফ- ৮০ হিজরী, বিছাল শরীফ- ১৫০ হিজরী)
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: সাওয়ানেহে উমরী
শায়েখ বা উস্তাদ উনার সন্তুষ্টি
প্রাপ্তির বিবরণ:
একজন ব্যক্তির কামিয়াবী তথা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি উনার মুবারক প্রাপ্তি। যদি কারো উপর শায়েখ বা উস্তাদ সন্তুষ্টি হন তাহলে সে কামিয়াব।
ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল মুহাদ্দিসীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ্ব দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রতি উনার শায়েখ বা উস্তাদগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন। আল্লামা খতীব বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন-
উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন, শায়খুল ইসলাম হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত শায়েখ। উনার সাহেবজাদা (ছেলে) হযরত ইসমাইল রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি বলেন, একবার আমার আব্বা কোথাও সফরে গেলেন। সফর শেষে যখন বাড়ী ফিরলেন, আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আব্বাজান! আপনি সফর শেষে সর্বপ্রথম কার সাথে সাক্ষাত করতে বেশী আগ্রহী হন? তিনি মনে মনে ভেবেছিলেন যে, আব্বাজান হয়তো উনার সন্তানগণের কারো কথা বলবেন। কিন্তু ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গেল। উস্তাজুল মুহাদ্দিছীন ওয়াল ফুক্বাহা সাইয়্যিদুনা হযরত হাম্মাদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, আমি ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখার জন্য বেশী আগ্রহী। উনাকে দেখলে বেশি ইতমিনান লাভ করি। যদি কোন সময় নজর অন্য দিকে ফিরানোর প্রয়োজন না হতো তাহলে উনার দিকেই আমি সবসময় চেয়ে থাকতাম। সুবহানাল্লাহ! (তারিখে বাগদাদ-১৩/৩৩৪, আত তরীকাতুস সুন্নিয়্যাহ-১/২৬, আখবারু আবী হানীফাতা ওয়া আসহাবী-১/২০, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-৩২৩)
প হযরত মা’রূফ ইবনে আব্দিল্লাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, একবার আমি আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট গেলাম। তিনি উনার মুরীদ ও ছাত্রদেরকে বললেন, “তোমরা ফিকাহ এবং ইলিম শিক্ষা করো।”
আমরা বললাম, আপনার নিকট যা শিখেছি তা কি ইলিম নয়? তিনি বললেন, ইলিমের কথা যদি বলো, তবে তা হচ্ছে ইমামে আ’যম আবূ হানিফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ইলিম। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আয’ম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত করতেন। যদি কোন ছাত্র উনাকে সন্তুষ্ট করতে চাইতো তাহলে তারা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছানা-ছিফত এবং প্রশংসা করা শুরু করে দিতেন। তখন হযরত আলী ইবনে আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত খুশী হতেন। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আলী ইবনে আসেম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যদি কোন ব্যক্তি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করে তাহলে সে অজ্ঞ থেকে যাবে। তার এই অজ্ঞতার কারণে সে হালালকে হারাম করবে এবং হারামকে হালাল বলে ফতওয়া দিবে। ফলে সে গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার উপর আমল না করলে গোমরাহী অবশ্যম্ভাবী। নাউযুবিল্লাহ! (আখবারু আবী হানিফাতা ওয়া আসহাবিহী-১/২২, ইমাম আ’যম আবু হানিফার জীবন ও কর্ম-১৭৬)