অনুসন্ধান
আর্কাইভ
বিভাগ
ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। যেমন কাদিয়ানী-বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: কাদিয়ানী রদ
(কাদিয়ানী রদ!)
(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!
যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।
মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী
হতে পারে কিনা?
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ইবনে আবী শাইবা রেওয়ায়েত করেছেন-
حَضْرَتِ الْمَهْدِيُّ عَلَيْهِ السَّلَامُ مِنْ هٰذِهِ الْاُمَّةِ وَهُوَ الَّذِيْ يَؤُمُّ حَضْرَتْ عِيْسَى ابْنَ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ
“হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম এই উম্মতের মধ্যে হবেন, তিনিই হযরত ঈসা ইবনে মারইয়াম আলাইহিস সালাম উনার ইমামতি করবেন।”
পাঠক, উপরোক্ত বিবরণে বেশ বুঝা যাচ্ছে যে, বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফের হাদীছ শরীফে ইমাম ও আমীর বলে হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করা হয়েছে, এতে সন্দেহ নাই।
মিজ্জর্া কাদিয়ানী শাহাদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে-
صحیح بخاری کی وہ حدیثیں جنمیں أخری زمانہ مین بعض خلیفون کی نسبت خبردی گئی ھے خاصکر خلیفہ جس کی نسبت بخاری میں لکھا ھے کہ آسمان سےاسکے لئے آواز آئیگی کہ ہذا خلیفۃ اللہ المہدی
“বুখারী শরীফের যে হাদীছ শরীফগুলো শেষ যামানার কতক খলীফার সম্বন্ধে সংবাদ দেয়া হয়েছে বিশেষতঃ যে খলীফা উনার সম্বন্ধে বুখারী শরীফে লিখিত আছে, আসমান হতে উনার জন্য শব্দ হবে যে, ইনিই মহান আল্লাহ পাক উনার খলীফা।”
এখানে আমরা কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে জিজ্ঞাসা করি, আপনাদের পীর মোরশেদ মিজ্জর্া কাদিয়ানী ২য় খন্ড এজালাতোল আওহামের ২৬৬/১৯৩ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সংক্রান্ত যাবতীয় হাদীছ শরীফ জঈফ এবং বাতিল।
আবার সে শাহদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার কথা বুখারী শরীফে আছে। এতদুভয়ের মধ্যে কোন কথাটি সত্য?
মিজ্জর্া কাদিয়ানী জমিমায় নজুলোল মসিহ কিতাবের ৩১ পৃষ্ঠায় লিখেছে –
حدیث میں صریح ذکر ھے کہ اس زمانہ میں جب مہدی پیدا ہوگا قمر کا خسوف اس کی پہلی رات میں ھوگا اور سورج کا خسوف اس کے بیج کے دن میں ہوگا.
“হাদীছ শরীফে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে যে, উক্ত যামানায় যখন হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম বিলাদত শরীফ গ্রহন করবেন, চন্দ্রগ্রহণ তার প্রথম রাতে এবং সূর্যগ্রহণ তার মধ্যম দিনে হবে।”
আরও পড়ুন:
কপিরাইট © ১৪৩৬ হিজরী মাসিক আল বাইয়্যিনাত, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
আর্কাইভ
বিভাগ
ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। যেমন কাদিয়ানী-বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: কাদিয়ানী রদ
(কাদিয়ানী রদ!)
(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!
যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।
মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী
হতে পারে কিনা?
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ইবনে আবী শাইবা রেওয়ায়েত করেছেন-
حَضْرَتِ الْمَهْدِيُّ عَلَيْهِ السَّلَامُ مِنْ هٰذِهِ الْاُمَّةِ وَهُوَ الَّذِيْ يَؤُمُّ حَضْرَتْ عِيْسَى ابْنَ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ
“হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম এই উম্মতের মধ্যে হবেন, তিনিই হযরত ঈসা ইবনে মারইয়াম আলাইহিস সালাম উনার ইমামতি করবেন।”
পাঠক, উপরোক্ত বিবরণে বেশ বুঝা যাচ্ছে যে, বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফের হাদীছ শরীফে ইমাম ও আমীর বলে হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করা হয়েছে, এতে সন্দেহ নাই।
মিজ্জর্া কাদিয়ানী শাহাদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে-
صحیح بخاری کی وہ حدیثیں جنمیں أخری زمانہ مین بعض خلیفون کی نسبت خبردی گئی ھے خاصکر خلیفہ جس کی نسبت بخاری میں لکھا ھے کہ آسمان سےاسکے لئے آواز آئیگی کہ ہذا خلیفۃ اللہ المہدی
“বুখারী শরীফের যে হাদীছ শরীফগুলো শেষ যামানার কতক খলীফার সম্বন্ধে সংবাদ দেয়া হয়েছে বিশেষতঃ যে খলীফা উনার সম্বন্ধে বুখারী শরীফে লিখিত আছে, আসমান হতে উনার জন্য শব্দ হবে যে, ইনিই মহান আল্লাহ পাক উনার খলীফা।”
এখানে আমরা কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে জিজ্ঞাসা করি, আপনাদের পীর মোরশেদ মিজ্জর্া কাদিয়ানী ২য় খন্ড এজালাতোল আওহামের ২৬৬/১৯৩ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সংক্রান্ত যাবতীয় হাদীছ শরীফ জঈফ এবং বাতিল।
আবার সে শাহদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার কথা বুখারী শরীফে আছে। এতদুভয়ের মধ্যে কোন কথাটি সত্য?
মিজ্জর্া কাদিয়ানী জমিমায় নজুলোল মসিহ কিতাবের ৩১ পৃষ্ঠায় লিখেছে –
حدیث میں صریح ذکر ھے کہ اس زمانہ میں جب مہدی پیدا ہوگا قمر کا خسوف اس کی پہلی رات میں ھوگا اور سورج کا خسوف اس کے بیج کے دن میں ہوگا.
“হাদীছ শরীফে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে যে, উক্ত যামানায় যখন হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম বিলাদত শরীফ গ্রহন করবেন, চন্দ্রগ্রহণ তার প্রথম রাতে এবং সূর্যগ্রহণ তার মধ্যম দিনে হবে।”
আরও পড়ুন:
বিভাগ
ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। যেমন কাদিয়ানী-বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
সংখ্যা: ৩০০তম সংখ্যা | বিভাগ: কাদিয়ানী রদ
(কাদিয়ানী রদ!)
(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!
যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।
মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী
হতে পারে কিনা?
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ইবনে আবী শাইবা রেওয়ায়েত করেছেন-
حَضْرَتِ الْمَهْدِيُّ عَلَيْهِ السَّلَامُ مِنْ هٰذِهِ الْاُمَّةِ وَهُوَ الَّذِيْ يَؤُمُّ حَضْرَتْ عِيْسَى ابْنَ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ
“হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম এই উম্মতের মধ্যে হবেন, তিনিই হযরত ঈসা ইবনে মারইয়াম আলাইহিস সালাম উনার ইমামতি করবেন।”
পাঠক, উপরোক্ত বিবরণে বেশ বুঝা যাচ্ছে যে, বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফের হাদীছ শরীফে ইমাম ও আমীর বলে হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনাকে লক্ষ্য করা হয়েছে, এতে সন্দেহ নাই।
মিজ্জর্া কাদিয়ানী শাহাদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে-
صحیح بخاری کی وہ حدیثیں جنمیں أخری زمانہ مین بعض خلیفون کی نسبت خبردی گئی ھے خاصکر خلیفہ جس کی نسبت بخاری میں لکھا ھے کہ آسمان سےاسکے لئے آواز آئیگی کہ ہذا خلیفۃ اللہ المہدی
“বুখারী শরীফের যে হাদীছ শরীফগুলো শেষ যামানার কতক খলীফার সম্বন্ধে সংবাদ দেয়া হয়েছে বিশেষতঃ যে খলীফা উনার সম্বন্ধে বুখারী শরীফে লিখিত আছে, আসমান হতে উনার জন্য শব্দ হবে যে, ইনিই মহান আল্লাহ পাক উনার খলীফা।”
এখানে আমরা কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে জিজ্ঞাসা করি, আপনাদের পীর মোরশেদ মিজ্জর্া কাদিয়ানী ২য় খন্ড এজালাতোল আওহামের ২৬৬/১৯৩ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সংক্রান্ত যাবতীয় হাদীছ শরীফ জঈফ এবং বাতিল।
আবার সে শাহদাতোল কোরআনের ৪১ পৃষ্ঠায় লিখেছে যে, হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার কথা বুখারী শরীফে আছে। এতদুভয়ের মধ্যে কোন কথাটি সত্য?
মিজ্জর্া কাদিয়ানী জমিমায় নজুলোল মসিহ কিতাবের ৩১ পৃষ্ঠায় লিখেছে –
حدیث میں صریح ذکر ھے کہ اس زمانہ میں جب مہدی پیدا ہوگا قمر کا خسوف اس کی پہلی رات میں ھوگا اور سورج کا خسوف اس کے بیج کے دن میں ہوگا.
“হাদীছ শরীফে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে যে, উক্ত যামানায় যখন হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম বিলাদত শরীফ গ্রহন করবেন, চন্দ্রগ্রহণ তার প্রথম রাতে এবং সূর্যগ্রহণ তার মধ্যম দিনে হবে।”