ইসলামের পরিত্যাজ্য সন্তানরাই আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লিখনীর বিরোধিতা করে “যে সব মাওলানা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে তারা উলামায়ে ‘ছূ’ ॥ তাদের ফতওয়া শরীয়তে গ্রহণযোগ্য নয়- কিছুদিন আগেও তথাকথিত শাইখুল হাদীছ গং একথা বলেছে

সংখ্যা: ১৪০তম সংখ্যা | বিভাগ:

টেলিভিশনের জন্ম ১৯২৬ সালে জন বেয়ার্ডের হাতে। ১৯৩০ সালে ন্যাশনাল ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন নিউইয়র্ক ও ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন ল-নে প্রথম টিভি স্টেশন স্থাপন করে। ১৯৩৬-এর সর্বসাধারণের জন্য অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে বিবিসি। ১৯৪৮ সাল নাগাদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৪১টি টিভি স্টেশন গড়ে উঠে। টিভি সেটের সংখ্যা ছিলো ৫ লাখ। মাত্র বছর দশের ব্যবধানে টিভি স্টেশনের সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৩৩টি। আর দর্শক সাড়ে পাঁচ কোটি।

বাংলাদেশ টেলিভিশন : ১৯৬৪ সালে নিতান্ত প্রয়োজনীয় কিছু যন্ত্রপাতির সাহায্যে বাংলাদেশ টিভি কেন্দ্র চালু হয় ডিআইটি ভবনের একটি ছোট ঘরে। একটি স্টুডিও, দু’টি ক্যামেরা, দু’টি প্রজেক্টের আর ৩০০ ওয়াটের একটি ক্ষুদ্র ট্রান্সমিটার ছিল সম্বল। ট্রান্সমিটারটি মাত্র ১০ মাইল দূরত্বে ছবি পাঠাতে পারতো। পরে টেলিভিশন প্রমোটরস কোম্পানি নামের এক প্রাইভেট কোম্পানি গঠন করা হয় এবং ৫ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে এর উন্নয়ন কাজ শুরু করে টেলিভিশন সার্ভিস। ১৯৬৮ সালের এপ্রিলে রামপুরায় টেলিভিশন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৭৫-এ শেষ হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায় এটি বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) নামে যাত্রা শুরু করে এবং নিয়মিত অনুষ্ঠান প্রচার অব্যাহত রাখে। ১৯৮০ সালে বিটিভিতে বেশ কিছু টেকনিক্যাল যন্ত্রপাতি কেনা হয়। ১৯৯৮ সালে বিটিভির আধুনিকায়ন ঘটে। এ সময় ৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বিএমআর (ব্যালান্সিং মডার্নাইজিং এ- রিহ্যাবিলাইজেশন) প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। এরপর সংযোজিত হয়েছে ডিজিটাল ক্যামেরা, ডিজিটাল ভিডিও মিক্সিং সুইচার, অডিও মিক্সিং সুইচার ইত্যাদি আধুনিক যন্ত্রপাতি। বিটিভির চট্টগ্রাম কেন্দ্র চালু হয়েছে ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে সারাদেশে প্রায় এগারো লাখ টিভি সেট। প্রতিদিন প্রায় পাঁচ কোটি দর্শক এসব সেটে টিভি অনুষ্ঠান দেখছে।

বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক একুশে টেলিভিশন (ইটিভি) ২০০০-এর ১৪ই এপ্রিল থেকে যাত্রা শুরু করে। অবশ্য এর আগে বাইরে থেকে চালু হয় ‘চ্যানেল আই’ নামের আরেকটি বেসরকারি টেলিভিশন। এছাড়া আরো একটি বেসরকারি চ্যানেল এটিএন আসে। তারও পরে বর্তমান সরকারের আমলে যাত্রা শুরু করে এনটিভি।

সম্প্রতি এসব টিভি চ্যানেলগুলো তথাকথিত ইসলামী অনুষ্ঠান করে আসছে। এক্ষেত্রে একটি টিভি চ্যানেল ইসলামী নামধারী একটি জামায়াতের মিডিয়া হওয়ায় তা কাজে লাগিয়ে ইসলামের নামে তারা দলীয় প্রচারণা চালিয়ে তাদের ভিত মজবুত করবে এটা তাদের জন্য স্বাভাবিক বৈকি।

কিন্তু এরপর অন্যান্য টিভি চ্যানেলগুলোতে ইসলামের নামে আরো কিছু মুখ দেখা দিলো। দলীল প্রচারণা না থাকলেও আত্মপ্রচারণা ও প্রতিষ্ঠা প্রাপ্তি লিন্সা এদেরকে প্রলুব্ধ করছিলো। ইসলামের পরিভাষায় এরা সব উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী আলিমরূপে গণ্য।

কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ উনাদের স্পষ্ট নিষেধ থাকার পরও তারা ছবি গ্রহণ করছে। পাপাচার আর ব্যভিচারের কদর্যময় পরিবেশে ইসলামের নামে প্রোগ্রাম করছে।

তাদের বিরুদ্ধে যিহাদ ঘোষণা করে আল বাইয়্যিনাত-এর নামে তাই দেয়াল লিখনী হলো, ‘যে সব মাওলানা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে তারা উলামায়ে ‘ছূ’ তাদের ফতওয়া শরীয়তে গ্রহণযোগ্য নয়।

স্বভাবতই: আল বাইয়্যিনাত-এর এ দেয়াল লিখনীতে খোদায়ী ক্ষুরধার ছিলো। তাই তাবত উলামায়ে ‘সূ’দের বুকে তা তীক্ষè ছুরি ফলার মত বিধেঁছিলো। তারা যন্ত্রনায় কুঁকড়ে উঠেছিলো। বেঁচে থাকার একান্ত কোশেশে তারা তখন আল বাইয়্যিনাত-এ দেয়াল লিখনীর বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলো। প্রত্যেকেই তাদের স্ব স্ব টিভি চ্যানেলগুলোতে ‘যে সব মাওলানা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে তারা উলামায়ে ‘সূ’, তাদের ফতওয়া গ্রহণযোগ্য নয়।” এই তাজদীদের মনগড়া জবাব, বিকৃত ব্যাখ্যা ও মিথ্যা প্রোপাগা-ায় মেতে উঠেছিলো।

কিন্তু কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ চিরন্তন, শাশ্বত, অকৃত্রিম, অক্ষয়। কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ সময়ের পরিক্রমায় বদলায় না। যেমনটি বদলায়, ধর্মব্যবসায়ী উলামায়ে ‘সূ’রা। তাই দেখা যায়, উলামায়ে ‘সূ’রা এক সময় যখন ইসলামের কথা বলেছে তখন তারা ঠিকই টিভি চ্যানেলের বিরুদ্ধে বলেছে।

এনমকি ইসলামী নামধারী জামায়াতের বর্তমান মিত্র দল, তথাকথিত ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান তথাকথিত শাইখুল হাদীছ ছাহেবের লিখিত কিতাবেও অত্যন্ত কঠোর ভাষায় টিভি-সিনেমার বিরুদ্ধে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, তথাকথিত শাইখুল হাদীছের সেই বক্তব্যের সাথে তখন একমত ছিলো আজকের টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রামকারী প্রায় সব মাওলানা গংই।

কাজেই পত্রিকার কলেবর বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে অন্যান্যদের রেকর্ড না তুলে ধরে শুধুমাত্র তাদের শাইখ, তথাকথিত শাইখুল হাদীছের লিখিত রেকর্ডপত্র তথা তার লেখা কিতাবের উদ্ধৃতি তুলে ধরা হলো। এতে করে মূলত: শুধু শাইখুল হদছ নয় মূলত: তাকে উপজীব্য করে গোটা উলামায়ে ‘সূ’দের মুখোশ উন্মোচিত হবে।

বর্তমান উলামায়ে ‘সূ’দের মুখপাত্র, খোদ শাইখুল হদস তার “আল কুরআন শরীফ উনার দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা” নামক বইয়ের ১০৪ পৃষ্ঠায় লিখেছে:

“ইসলামের শত্রুরা ইসলামের পর্দা প্রথাকে উচ্ছেদ করার জন্য সর্ব প্রধান হাতিয়ার হিসেবে যা ব্যবহার করেছেন তা হচ্ছে এই যে, তারা আমাদের ঘরে ঘরে টিভি, ভিসিআর, সিনেমা ইত্যাদি গুনাহ ও পাপকর্মে উত্তেজিতকারী যন্ত্রসমূহকে খুব সহজে পৌঁছায়ে দিয়েছেন।

অর্থাৎ পর্দা প্রথা ধ্বংস করে অশ্লীলতা বৃদ্ধির জন্য এসব যন্ত্রকে সামাজিক আগ্রাসন হিসেবে ইসলামের শত্রুরা ব্যবহার করেছে। কারণ কোন জাতিকে সমূলে বিনাশ করতে কিংবা জাতির নৈতিক মেরুদ- ভেঙ্গে দিতে এবং জাতির অস্তিত্ব মুছে ফেলতে বিরুদ্ধেবাদী শক্তি দু’ভাবে আগ্রাসন চালায়, সামরিক আগ্রাসন ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন।” মিসাইল, তলোয়ার, অস্ত্রশস্ত্র প্রভৃতি সামরিক আগ্রাসন চোখে পড়ে বিধায় এ আগ্রাসন মুকাবিলা করা অতি সহজ। এ আগ্রাসনে হয়তো কিছু মানুষ নিহত, আহত হয় এবং এর ক্ষতিটা কাটিয়ে উঠা যায় অল্প সময়ে।

পক্ষান্তরে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন হয় সরাসরি রাজধানী থেকে শুরু করে প্রতিটি ঘরে ঘরে, এ আগ্রাসনে একটি বোমাও ব্যবহৃত হয় না বিধায় কারো শারীরিক ভাবে আহত-নিহত হবার সম্ভাবনা নেই; কিন্তু এ আগ্রাসন এতোই মারাত্মক যে, জাতি মানসিকভাবে আগ্রাসী শক্তির কাছে এমন বশ্যতা স্বীকার করে যে, ভৌগলিক সীমারেখায় উভয় জাতির ভিন্ন হলেও চরিত্র, কালচার, চালচলন, মন-মানসিকতায় উভয়ই এক হয়ে যায়। সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চোখে পড়ে না বিধায় তা মুকাবিলা করা কঠিনতর এবং এর ক্ষতি সামরিক আগ্রাসনের চাইতে অনেক গুণে বেশি। সাধারণত: সামরিক আগ্রাসনের চেয়ে সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের অন্যতম হাতিয়ার হলো টিভি, সিনেমা, ভিসিআর প্রভৃতি। কাফির শক্তি কোন কালেই মুসলমানদের সাথে সামরিক যুদ্ধে টিকতে পারেনি, বিধায় মুসলমানদের বশ করার জন্য এরা টিভি, সিনেমা দিয়ে সাংস্কৃতিক ক্রুসেড শুরু করেছে। এ ক্রুসেডে এরা কোন বাহ্যিক বোমা, মিসাইল ব্যবহার না করলেও এর চেয়ে মারাত্মক বোমা এতে ব্যবহার করছে।

সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বোমা ও মিসাইল হলো অশ্লীল ছায়াছবি, পর্ণোগ্রাফি, সিনেমা, কদর্যপূর্ণ পত্র-পত্রিকা, সাময়িকী ও অনুচিত পুর্ণো পুস্তক, সাহিত্য। এ নীরব সাংস্কৃতিক বোমা, মিসাইলের আঘাতে চক্ষু অন্ধ হয় না, শরীর ঝলসে যায় না, ঘরবাড়ি ধ্বংস হয় না, কারো দেহ ক্ষত করে না, শারীরিকভাবে কাউকে আহত-নিহত করে না ঠিকই, কিন্তু এ চরিত্র বিধ্বংসী আগ্রাসন মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু হৃদয়-মন, আত্মাকে ক্ষত-বিক্ষত করে দেয়, কিশোর-কিশোরী, যুবক-যুবতীদের নৈতিকতা আভ্যন্তরীণভাবে ধ্বংস করে দেয়।”

টিভি, সিনেমা যে মানুষকে পশুর স্তরে পর্যবসিত করছে সে প্রসঙ্গে শাইখুল হদস তার স্বরচিত কিতাব “আল কুরআন শরীফ উনার দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা” নামক বইয়ের ১০৫ পৃষ্ঠায় আরো লিখেছে-

টিভি, সিনেমা, ভিসিআরে এমন ধরনের নাচ, গান, নাটক ছায়াছবি প্রদর্শিত হয় যা মানুষের ইন্দ্রিয়বৃত্তি, পাশবিক লোভ লালসাকে উত্তেজিত করে তোলে। মানুষের সভ্যতা ও নৈতিকতার দেয়াল ভাঙ্গার জন্য এ জাতীয় অনুষ্ঠানের প্রভাব কত যে মারাত্মক, সচেতন শিক্ষিত অভিভাবকগণ তা হাড়ে হাড়ে অনুভব করছেন। টিভি, সিনেমা, ভিসিআরের অধিকাংশ অনুষ্ঠানমালা প্রেম ঘটিত, সুপ্ত লালসা প্রভাবিত বিজ্ঞাপন, দেশি বিদেশী মারদাঙ্গা, ছায়াছবি যেগুলোতে সরাসরি চুরি, ডাকাতি, হাইজ্যাক, অপহরণ, ধর্ষণ, হত্যা, লুণ্ঠন, অবৈধ প্রেম প্রভৃতির বাস্তব অনুশীলন শিক্ষা দেয়া হয়। এসব ছবি শিশু, কিশোর, যুবক-যুবতীদের উপর কীরকম প্রভাব ফেলছে তা বর্তমানে আমাদের সমাজ চিত্র দেখলেই অনুমান করা যায়।

সুতরাং ‘যেসব মাওলানা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে তারা সব উলামায়ে ‘সূ’। তাদের ফতওয়া গ্রহণযেগ্যা নয়। আল বাইয়্যিনাত-এর এই দেয়াল লিখনীর বিরোধীতা আজকে যারা করছে, ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে তারাই অতীতে আল বাইয়্যিনাত-এ সে দেয়াল লিখনী অক্ষরে অক্ষরে মেনেছে। তাদের বক্তব্য লিখনীতে এখন তা স্বাক্ষ্য হয়ে আছে।

বর্তমানে তাদের মুখপাত্র তাদের বয়োবৃদ্ধ নেতা তথাকথিত শাইখুল হাদীছ রচিত ‘আল কুরআন শরীফ উনার দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা’ শীর্ষক বইয়ের উপরোক্ত উদ্ধৃতি তার জ্বলন্ত প্রমাণ। ১৯৯৯ সালে প্রকাশক মাওলানা আবু কালাম হাছিনিয়া ৩৬, বাংলাবাজার ২য় তথা থেকে বইটি প্রকাশ করে।

এখানে একটি প্রণিধানযোগ্য কথা যে, ‘যে সব উলামায়ে ‘সূ’ ঐ হারাম বাক্স তথা শয়তানের বাক্সে বসে শয়তানের কণ্ঠে আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে, দেয়াল লিখনীর বিরুদ্ধে বলেন, তাদেরকে কিন্তু আল বাইয়্যিনাত-এর পক্ষ থেকে প্রকাশ্য বাহাছের চ্যালেঞ্জ দেয়া হয়েছে।

কিন্তু তারপরেও সে বাহাছে অংশগ্রহণের কোন সম্মতি প্রকাশ না করে তারা ঐ শয়তানের আস্তানায় বসে নর্তন-কর্দন করে যাচ্ছেন।

কারণ, ইসলামের কথা বলতে হলে তাদের যে আল বাইয়্যিনাত-এর কথাই বলতে হবে। যার প্রমাণ তাদেরই অতীতে রয়েছে। তাদের শাইখুল হদসের কিতাবেই রয়েছে।

মূলত: আল বাইয়্যিনাত-এর সামনে আসার হিম্মত তাদের কোথায়? ঐ হারাম বাক্স তথা শয়তানের বাক্সই তাদের নিরাপদ আশ্রয়।

তাইতো যামানার তাজদীদী মুখপত্র আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধেই তাদের গরল উপচায়। ঐরং সধংঃবৎ’ং াড়রপব রূপে তারা শয়তানের সূরেই সূর মিলায়। তাদের কণ্ঠে শয়তানের আওয়াজও ধ্বনিত হয় আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্ব নির রাজিম।

-মুহম্মদ আশরাফুল আলম, ঢাকা।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব।  খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১১         

বৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বৃটিশ ভূমিকা-১১

 রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাক্বীক্বী নায়িব ও ওয়ারিছ। তাঁর বিরোধীতাকারীরা মুনাফিক, কাফির ও শয়তানের অনুসারী -১১     

 “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে সিনেমা”  নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’রা ॥ সর্বাঙ্গে দায়ী তারা 

অবশেষে তথাকথিত ইসলামী জামাতের আমীর নিজামী ও বায়তুল মোকাররামের তথাকথিত খতীব উবায়দুল হক, এরপর এবার মুফতে আমিনীও রাজারবাগ শরীফের তাজদীদ মানতে বাধ্য হলেন