ইহা কি গযব নয়? ছয় উছূলী গযব ইহারে কয়!

সংখ্যা: ১৩৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

ক্বেয়ামত দেখে এসেছি আমি “হঠাৎ করেই নেমে আসে রাজ্যের অন্ধকার। চারদিকে শোঁ শোঁ শব্দ। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘূর্ণিপাকের মতো ঘুরতে লাগলাম। চারদিকে ঘর-বাড়ি উড়ছে কাগজের মতো। যেন কেয়ামত আমার চোখের সামনে। ২/৩ মিনিটের মধ্যে ল-ভ- করে দিয়ে যায় সব। আর আমি নিজেকে আবিষ্কার করি টিনের কু-লির মধ্যে। ৮০ বছরের বৃদ্ধ হেলাল উদ্দিন এভাবে বর্ণনা দিলেন তার ভয়াল স্মৃতির। কুড়িগ্রাম থেকে সাত দিন আগে তিনি টঙ্গীতে আসেন। ইজতেমা ময়দানে চিল্লার উদ্দেশ্যেই তার আসা। রক্তাক্ত আহত হেলাল উদ্দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে বলেন, কেয়ামত দেখে এসেছি আমি।” (সূত্রঃ দৈনিক মানবজমিন ৮ই অক্টোবর/২০০৪) “জোহরের নামাযের ঠিক আগে বেলা ১২টা ৫০ মিনিটে আকস্মিকভাবে শক্তিশালী ভয়াবহ টর্নেডো পূর্বদিক থেকে ইজতেমা ময়দানে আঘাত হানে। এতে পুরো ময়দানের বিশাল প্যান্ডেল ভেঙ্গে পড়ে। প্যান্ডেলের টিন, রড, বাঁশ, পাইপ, বাঁশের বেড়া দুমড়ে-মুচড়ে আকাশে উড়তে থাকে। এমতাবস্থায় প্যান্ডেলের নিচে অবস্থানকারী মুসল্লীরা ভয়ে দিকবিদিক ছুটোছুটি করতে থাকে। কি করতে হবে ভেবে না পেয়ে তারা চিৎকার শুরু করে। কেউ কেউ আল্লাহর নাম স্মরণ করতে থাকে। মুহূর্তের মধ্যে টর্নেডোর ছোবলে সব ল-ভ- হয়ে যায়। উড়ন্ত টিনের চালা, রড, বাঁশ, বেড়ার আঘাতে দু’শতাধিক মুসল্লী আহত হয়। তাদের মাথায়, হাতে, বুকে, পায়ে টিন, রড বিদ্ধ হয়। কারো কারো পেটে টিন ঢুকে যায়। আহতদের আর্তচিৎকারে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। টর্নেডোর প্রচ-তা এতই প্রবল ছিল যে, ইজতেমা সড়ক থেকে কয়েকটি বাস ও ভারী কার্ভাড ভ্যানকে উড়িয়ে নিয়ে সড়কের বাইরে ফেলে দেয়।”  (সূত্রঃ দৈনিক ইনকিলাব ৮ই অক্টোবর/২০০৪) উল্লেখ্য যে, এটা তথাকথিত বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে আগত আম মুছূল্লীর আম সমাবেশের ঘটনা নয়। বরং এটা ছয় উছূলী তাবলীগীদের একান্ত খাছ কর্মী তথা মুরুব্বীদের বিশেষ মজলিস বা ‘জোর’ মসলিস। আর সেই সমাবেশেই আঘাত হানে এই গযব। শুধু জোর- সমাবেশেই নয়। বরং চূড়ান্ত সমাবেশেও অর্থাৎ তথাকথিত বিশ্ব ইজতেমার মূল সমাবেশেও ধেয়ে আসে গযবরূপী টর্নেডো। আর এ  ক্ষেত্রে বিশেষ লক্ষণীয় বিষয়টি হচ্ছে যে, গযবটি তীব্র বেগে ধেয়ে আসে মূল বয়ানের মঞ্চের দিকে। উল্লেখ্য, এ মূল বয়ানের মঞ্চ হচ্ছে- সে মঞ্চ,  যে মঞ্চ থেকে আল্লাহ পাক-এর নামে মিথ্যা বর্ণনা করা হয়।  ্র বলা হয়, “তাবগলীগী কাজ সবার জন্য ফরয বা ফরযে আইন।” “ তিন চিল্লা না দিলে আল্লাহ পাক-এর প্রতি ঈমান পূর্ণ হয়না। ” “নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণের প্রতি তোহমত দেয়া হয়, অবমাননা করা হয়। বলা হয়, “ছয় উছূলী তাবলীগ নবীওয়ালা কাজ।”  ্র বলা হয়, “হযরত ইউনুস আলাইহিস্ সালাম দাওয়াতের কাজ বাদ দেয়ার জন্যই মাছের পেটে ঢুকেছিলেন।” (নাউযুবিল্লাহ)  (মালফুজাতে শায়খুল হাদীছ ২৩১ পৃষ্ঠা, তাবলীগ গোটা উম্মতের গুরু দায়িত্ব ৬২ ও ৮৯ পৃষ্ঠা) বলা হয়, “হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম ভুল করেছেন।” (মালফুজাতে শায়খুল হাদীছ ২৩১ পৃষ্ঠা) ্র বলা হয়, “নবী-রসূল আলাইহিস্ সালাম ভুল করেছেন।” (নাউযুবিল্লাহ) (তাবলীগ গোটা উম্মতের গুরু দায়িত্ব ৬১) বলা হয়, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম মূর্খ ছিলেন।” (তাবলীগ গোটা উম্মতের গুরু দায়িত্ব ৯৩ পৃষ্ঠা, শরীয়তের দৃষ্টিতে তাবলীগী নেসাব ১৩ পৃষ্ঠা) তাচ্ছিল্যের সাথে বলা হয়, “পুরুষরা যদি এক একজন যদি গাউসুল আযম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, দস্তগীর, বড় পীর হযরত আব্দুল ক্বাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহিও হয় এবং মহিলারাও যদি এক একজন হযরত রাবেয়া বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহাও হন তবুও তারা নাযাত পাবেন না যদি তারা ছয় উছূলী তাবলীগ না করেন।” (নাউযুবিল্লাহ) (আত্ তুরাগ ৬ পৃষ্ঠা) ্র বলা হয়, “তথাকথিত বিশ্ব ইজতেমা হলো গরীবের হজ্ব।” (নাউযুবিল্লাহ) বলাবাহুল্য, এরূপ হাজারো কুফরী আক্বীদা-  মহান আল্লাহ পাক,  আল্লাহ পাক-এর হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,  অন্যন্য নবী আলাইহিমুস্ সালাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ  এবং বিশেষতঃ আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ সম্পর্কে অনেক মিথ্যা, অপবাদ ও অবমাননাসূচক কথা বলা হয়ে থাকে।  আর হাদীসে কুদসীতে মহান আল্লাহ পাক বলেন, “যে আমার ওলীর বিরোধিতা করে আমি তার বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করি।” (বুখারী শরীফ) সুতরাং যেখানে ওলীআল্লাহ্র বিরোধিতা করলেই আল্লাহ পাক-এর জিহাদ ঘোষিত, সেখানে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, হযরত আম্বিয়ায়ে আলাইহিস্ সালাম, আল্লাহ পাক-এর হাবীব, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও আল্লাহ পাক-এর প্রতি মিথ্যারোপ করা হয় তখন তার পরিণতি কি হতে পারে? এ কারণে পত্র-পত্রিকার খবরে এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে যে, গযবটি তীব্র রোষে ফুঁসে এসেছে মূল বয়ানের মঞ্চের দিকে। পত্রিকান্তরে বলা হয়, মূল বয়ানের দিকে ধোয়ার মত ছুটে আসে ঘুর্ণিঝড় টঙ্গী সংবাদদাতা: টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১ টা ২৫ মিনিটের সময় উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে মুল বয়ানের মঞ্চে ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়। ঝড়ের সময় চট উড়ে যায়। এ সময় মুসল্লিরা ভয়ে ছুটাছুটি করে। তখন অনেক বৃদ্ধ লোক পড়ে গিয়ে ১০ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে আব্দুল হক (৭৫), মুসলেম উদ্দিন (৬৫)কে টঙ্গি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বাকিদের টঙ্গী ইজতেমার ময়দানে চিকিৎসা দেয়া হয়। (দৈনিক জনতা, ৩রা ডিসেম্বর/০৪, পৃষ্ঠা ১, কলাম ৮) ইজতেমার মুসল্লিদের সূত্রে জানা যায়, গতকাল দুপুর ১টা ২৫ মিনিটের সময় কামারপাড়া হয়ে ইজতেমার মূল বয়ানের দিকে ধোয়ার মতো ছুটে আসে ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড়টি কারো চোখে দেখার মতো নয়। এই ঘুর্ণিঝড়টি ১ টা ২৫ মিনিট থেকে ১ টা ৩৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। দীর্ঘ ১০ মিনিট ঘূর্ণিঝড় থাকার পর বিশ্ব ইজতেমার মূল প্যান্ডেলসহ আধা কিলোমিটার চটের প্যান্ডেল ছিঁড়ে উড়ে যায়। এ সময় ইজতেমার মুরুব্বীগণ ভয়ে আতংকিত হয়ে ছুটাছুটি করে। এ সময় প্যান্ডেলের নিচে অবস্থানরত হাজার হাজার মুসল্লী আতংকে শুয়ে পড়েন। আনুমানিক ১০ মিনিট যাবত ঘুর্ণিবাতাসটি মাঠের মাঝ বরাবর মূল বয়ানের মঞ্চে ঘুরপাক খেতে থাকলে ধুলোবালির তা-বে মুসল্লীগণকে সাময়িক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। (দৈনিক ইনকিলাব, ৩রা ডিসেম্বর/০৪, পৃষ্ঠা ৫, কলাম ৫) এখানে বিশেষভাবে আরো উল্লেখ্য যে, তথাকথিত এ ইজতেমায় এ ধরনের গযব এবারই প্রথম নয়। মূলতঃ তা প্রতিবারেই ঘটে থাকে। এবং নানাভাবে ঘটে থাকে। কখনও আগুন লেগে যাওয়ার ছূরতে, কখনও মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার ছূরতে, কখনওবা টর্নেডো অথবা কখনও ভিন্ন কোন ছূরতে।  আগুনের ছূরতে ঃ উদাহরণত পিছনের অনেক ঘটনা বাদ দিয়ে এবারের কথাই বলা যাক, “স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে তাবলীগ জামায়াতের কর্মীরা গত ১ মাসেরও বেশি সময় থেকে মাঠ প্রস্তুতের কাজে নেমেছেন। বর্তমানে বিদ্যুৎ, পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ও গ্যাস সরবরাহসহ মাঠে মুসল্লীদের জন্য আচ্ছাদন তৈরির কাজ চলছে। জামায়াতের প্রায় ১ হাজার কর্মী নিরলসভাবে এসব কাজ করছেন। গত শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে বিশ্ব ইজতেমার এক গুদাম ঘরে আগুন লেগে বিদ্যুৎ সরঞ্জামাদি ভস্মীভূত হয়। এতে প্রায় ৩০ বছরের সংগ্রহকৃত বিদ্যুৎ সরঞ্জামাদির ব্যাপক ক্ষতি হয়। এমসিসিডি, এমসিবি, ক্যাবল, মেইন সুইচ, ১টি জেনারেটর, অনেক টুলস, কয়েক হাজার বাল্ব, বিদ্যুৎ কর্মীদের পোশাক ও বিছানাপত্র পুড়ে গেছে। আর্থিক হিসেবে এই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জামাত কর্মীরা জানাতে চাননি।” (দৈনিক ভোরের কাগজ, ২২ নভেম্বর/০৪, শেষ পৃষ্ঠা) এছাড়া বিগত দিনের আযাব-গযবের কাহিনীও কিছু কিছু পত্রিকায় এসেছে। যেমন, পত্রিকায় এসেছে, ফ্লাশ ব্যাকঃ ১৯৯৮ সাল- ১৯৯৮ সালেও টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে টর্নেডোতে আঘাত হেনেছিল। সে সময় ৭ জন নিহত ও তিন শতাধিক মুসল্লী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, বিশ্ব ইজতেমা সম্পন্ন হওয়ার পর প্যান্ডেল গুটানোসহ বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নেয়া মুসল্লিরা ওই টর্নেডোর কবলে পড়েন; কিন্তু ১৯৯৮ সালে টর্নেডোতে শুধুই ইজতেমা ময়দান এলাকায় আঘাত হেনেছিল। দুপুরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মধ্যে হঠাৎ ওই টর্নেডোর আঘাতে মুসল্লিদের হতাহতের ঘটনা ঘটে।  (সূত্রঃ দৈনিক সংবাদ ৮ই অক্টোবর/২০০৪) ১৯৯৭ সালঃ ‘স্থানীয় বাসিন্দারা ভুলতে পারছেন না এই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। তাদের চোখেমুখে আতঙ্কের ছায়া। এর আগে ১৯৯৭ সালের ১৩ অক্টোবর একই স্থানে এক ভয়াবহ টর্নেডোতে ইজতেমা মাঠ ও আশপাশের এলাকায় মারা গিয়েছিলেন ২৫ জন।  গতবছরও সেখানে একবার টর্নেডো হয়। তবে স্থানীয় অধিবাসীরা জানান, আগে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি হলেও ধ্বংসযজ্ঞের দিক থেকে বিচার করলে তাদের কাছে গতকালের টর্নেডোটাই বেশি ভয়াবহ মনে হয়েছে।’ (সূত্রঃ দৈনিক আমার দেশ ৮ই অক্টোবর/২০০৪)  ছয় উছূলী গযব তথাকথিত ছয় উছূলী তাবলীগীর তথাকথিত ইজতেমায় ঘটে যাওয়া এ প্রাকৃতিক দুর্যোগ সাধারণ প্রাকৃতিক ঘটনা নয়। বরং এটি একটি গযব। যা মূলতঃ প্রতিবছরই তথাকথিত ছয় উছূলী তাবলীগীদের তথাকথিত এজতেমায় ঘটে থাকে। আশপাশের অন্য এলাকায় না হলেও শুধুমাত্র ঐ প্যান্ডেল এলাকায়ই ঘটে। আবহাওয়া ভাল থাকলেও হঠাৎ ঘটে। পত্রিকান্তরে বলা হয়েছে, (ক) আকাশের অবস্থা ছিল গত ক’দিন ধরে ভালো। হঠাৎ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে প্রবল বর্ষণ শুরু হয়। টানা দু’ঘণ্টার বর্ষণে প্যান্ডেল উপচে বৃষ্টির পানিতে সয়লাব হয়ে যায়। গতকাল মাঠের পানি নেমে গেলেও কাদার কারণে দুর্ভোগ কমেনি। (সূত্রঃ আমার দেশ ৪ অক্টোবর/২০০৪) (খ) গত ১ অক্টোবর থেকে তুরাগ নদীর তীরে বিশ্ব ইজতেমা মাঠে শুরু হয়েছে ১০ দিন ব্যাপী জোড় ইজতেমা। অতি সাধারণভাবে নির্মিত প্যান্ডেলে মুসল্লিরা অবস্থান নেন। আকাশের অবস্থা ছিল গত ক’দিন ধরে ভাল। হঠাৎ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করে। সাথে প্রবল বর্ষণ। টানা ২ ঘণ্টার বর্ষণে ইজতেমা মাঠ প্লাবিত হয়ে যায় পানিতে। (সূত্রঃ দৈনিক যুগান্তর ৪ অক্টোবর/২০০৪) কিন্তু তারপরেও ছয় উছূলী তাবলীগীরা শিক্ষা নেয়না। তাদের বদ-আক্বীদা ও বেয়াদবীর জন্যই যে  এ গযব ঘটছে তাও তারা বুঝে না। তাদের উদ্দেশ্য করেই তাই শানিতভাবে আল্লাহ পাক বলেন,  “তারা কি লক্ষ্য করে না, প্রতিবছর তারা দু’একবার বিপর্যস্ত হচ্ছে। অথচ তারা এরপরও তওবা করে না কিংবা উপদেশ গ্রহণ করে না।” (সূরা তওবা/১২৬)

-আশরাফুল মাহবুবে মুহম্মদ রব্বানী।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব।  খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১১         

বৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বৃটিশ ভূমিকা-১১

 রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাক্বীক্বী নায়িব ও ওয়ারিছ। তাঁর বিরোধীতাকারীরা মুনাফিক, কাফির ও শয়তানের অনুসারী -১১     

 “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে সিনেমা”  নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’রা ॥ সর্বাঙ্গে দায়ী তারা 

অবশেষে তথাকথিত ইসলামী জামাতের আমীর নিজামী ও বায়তুল মোকাররামের তথাকথিত খতীব উবায়দুল হক, এরপর এবার মুফতে আমিনীও রাজারবাগ শরীফের তাজদীদ মানতে বাধ্য হলেন