পূর্ব প্রকাশিতের পর
মুবারক শৈশব ও কৈশোর থেকেই ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহা ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহা ওয়া সাল্লাম, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক এবং সম্মানিত শরয়ী পর্দা পালনের একনিষ্ঠ অভ্যস্ততা
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র এই মালিকানা সূত্রেই মহান আল্লাহ পাক এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব, মহাপবিত্র মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহাস সালাম এবং মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম উনাদের মুবারক মাধ্যমে যমীনে এমন এক মহাসম্মানিত, এমন এক পবিত্র আওলাদ মুবারক হাদিয়া করেছেন, যিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন, যিনি শুধু সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন। উনারা ব্যতীত যিনি সকলেরই, সবকিছুরই মহাসম্মানিত শায়েখ, মহাসম্মানিত দায়িমী ক্বিবলা কা’বা। কুল-কায়িনাতবাসীর কোনো নাজ-নিয়ামত হাছিল করতে হলে অনিবার্যভাবে উনাদের মুবারক মাধ্যমেই হাছিল করতে হয়। সুবহানাল্লাহ!
সাধারণভাবে বলা হয়, পাক-ভারত উপমহাদেশে এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ওলীআল্লাহ হতে হলে সুলত্বানুল হিন্দ, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল মাশায়িখ, গরীবে নেওয়াজ, আওলাদে রসূল, মুজাদ্দিদুয যামান, হাবীবুল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চিশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুবারক অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। কারণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বেলায়েত দানসহ পাক ভারত উপমহাদেশের সুলত্বানুল হিন্দ লক্বব মুবারকে ভূষিত করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (চলবে)