এ মাওলানা সে মাওলানা বটে ॥ কফিল নামে এরশাদের চামচাগিরি করে যে

সংখ্যা: ১৫৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

নাম তার কফিলউদ্দীন সরকার। নামের আগে মাওলানা আছে বটে। তবে “ক্বিয়ামতের ময়দানে ঐ ব্যক্তির সবচেয়ে বেশী শাস্তি হবে, যে ছবি তুলে বা আঁকে।”

-এ জাতীয় অনেক হাদীছ শরীফ মাওলানা হওয়ার জন্য পড়লেও দ্বীন বিক্রি করে দুনিয়া হাছিলে প্রবৃত্ত হওয়ায় আজকে তিনি নিজেই ছবে তুলছেন। অর্থ ও প্রতিপত্তির লোভে হারামের জলসা ঘর ও শয়তানের বাক্স টিভি চ্যানেলে  প্রোগ্রাম করছেন)। আর সে জলসা ঘরের রঙ্গিন পানির তাছিরে হক্বের অতন্দ্র প্রহরী, বাতিলের আতঙ্ক, যামানার তাজদীদী মুখপত্র মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন।

তবে আল বাইয়্যিনাত-এর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ালেও কি যে তার প্রশংসার বিষয় তা দ্বারা তার ব্যক্তি প্রকৃতি তথা হাক্বীক্বত স্বার্থকভাবে ফুটে উঠেছে।

গত ২০শে মার্চ তিনি স্বৈরাচার এরশাদের জন্মদিনে তার ‘বন্দনাপার্টিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। এরশাদের ছানা-ছিফত, তার হায়াত দারাজ ও আগামী দিনে তার ক্ষমতায় আসার জন্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য হাজারো বেপর্দা-বেশরা মহিলার উপস্থিতি, খ্রিস্টানী কায়দায় কেক কাটা এবং গান বাদ্যের আয়োজন এই মাওলানাকে কোন অস্বস্তিতে বা ইতস্তঃবোধে ফেলেনি। মূলতঃ টিভি চ্যানেলে জড়িত থাকার সুবাদে আগে থেকেই এরকম হারাম আবহে মত্ত থাকার ফলে তার অন্তরে মোহর পড়ে গেছে।

তাই স্বৈরাচার এরশাদের প্রশংসা বয়ানে উচ্ছল হলেও তাজদীদী মুখপত্র আল বাইয়্যিনাত-এর প্রতি অপবাদ লেপনে তার মুখে খৈ ফোটে। (নাউযুবিল্লাহ)

-মুহম্মদ আরিফবিল্লাহ, ঢাকা

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের  দাঁতভাঙ্গা জবাব- ১৫

 বিৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বিৃটিশ ভূমিকা-১৫ 

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-৩

চাঁদের তারিখ নিয়ে জাহিলী যুগের বদ প্রথার পুনঃপ্রচলন॥ নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’ ঈদ, কুরবানীসহ জামিউল ইবাদত হজ্জও হচ্ছে বরবাদ

শুধু ছবি তোলা নিয়েই বড় ধোঁকা নয়, গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র চর্চা করে “ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের” নামেও তিনি মহা ধোঁকা দিচ্ছেন