কট্টর কমুনিস্ট মাওসেতুং এর নতুন ভাবশিষ্য ফুলতলীর লংমার্চ এবং তার শরয়ী পর্যালোচনা ও প্রসঙ্গ কথা-৩

সংখ্যা: ১৬০তম সংখ্যা | বিভাগ:

ফুলতলীর লংমার্চের যা ঘটনা তাতে সেই দরবেশের উদাহরণও যথার্থ হয়না। দরবেশের কাহিনী বেশ রোমাঞ্চকর, নিকটবর্তী একস্থানে একটি গাছকে কেন্দ্র করে শিরক-বিদয়াতী কাজ চলছিল। আস্তে আস্তে অনেক মুসলমানও তাতে জড়িয়ে পড়ছিল। ধর্মপ্রাণ কিছু ব্যক্তি এসে সেই দরবেশ সাহেবকে একদিন ধরল। বলল, হুযূর দয়া করে একটা বিহিত করুন। মানুষ সব প্রবল পাপাচারে ভেসে যাচ্ছে। সব শুনে দরবেশ সাহেব অনুপ্রাণিত হলেন। তিনি আগামীকাল এর বিহিত করবেন বলে আশ্বাস দিলেন।  পরদিন সত্যিই তিনি আল্লাহ পাক-এর উপর ভরসা করে একটা কুঠার নিয়ে রওয়ানা হলেন গাছ কাটার জন্য। জেহাদী মনোভাবে তেজ দ্বীপ্ত পদক্ষেপে আগাচ্ছেন তিনি। পথিমধ্যে দেখা হলো এক বৃদ্ধ লোকের সাথে। সে তাকে জিজ্ঞাসা করল হুযূর আপনি কোথায় যাচ্ছেন? দরবেশ জবাব দিল- ওমুক জায়গায় একটা অদ্ভূত ও বড় গাছকে কেন্দ্র করে শিরকী, বিদয়াতী কাজ হচ্ছে। আমি সে গাছ কাটতে যাচ্ছি। বৃদ্ধ লোকটি জবাবে বলল, হুযূর অবুঝ লোকেরা তো কত কিছুই করে। তাদেরকে কি আপনি ফেরাতে পারবেন। তার চেয়ে আপনি ফিরে যান। দরবেশ সাহেব খুব ক্রুদ্ধ হলেন। বললেন, মানুষ এভাবে শিরেকী কাজ করবে আর আমি বসে থাকব? কিন্তু বৃদ্ধ তাকে আবারো অন্য কথায় নিবৃত্ত করতে চেষ্টা করল। এভাবে এক কথায় দু’ কথায় মল্লযুদ্ধ শুরু হলো। মল্লযুদ্ধে দরবেশ  বৃদ্ধ লোকটিকে মাটিতে ফেলে তার উপর সওয়ার হয়ে বসল। তখন বৃদ্ধ লোকটি খুব অনুনয় বিনয় করে বলল, হুযূর মানুষ তো কত পাপই করে। তার চেয়ে আপনি এক কাজ করেন। বাড়ীতে ফিরে যান। আমি প্রতিদিন আপনার বালিশের তলায় ৩টা  স্বর্ণমুদ্রা রেখে আসব। তন্মধ্যে আপনি একটা নিজে খরচ করবেন। একটা দান করবেন। আর একটা জমিয়ে রাখবেন। দরবেশ সাহেব একটু ইতস্ততঃ করতে করতে অবশেষে গাই-গুই করে রাজী হলেন। পরদিন সত্যিই তিনি বালিশের তলায় ৩টা স্বর্ণমুদ্রা পেলেন। দরবেশ সাহেব খুব আনন্দে তা খরচ করলেন। এভাবে যথারীতি ৩ দিন পেলেন। কিন্তু এরপর বন্ধ। পর পর ৩ দিন না পেয়ে দরবেশ আবার খুব ক্রুদ্ধ হল। আবারো সে কুঠার নিয়ে রওয়ানা হল উক্ত গাছ কাটার জন্য। কিন্তু পথিমধ্যে আবার সেই বৃদ্ধ লোকের সাথে দেখা। বৃদ্ধ লোকটি আবারো দরবেশকে বলছে গাছ না কাটার জন্য। কিন্তু দরবেশ শুনতে নারাজ। সে গাছ কাটতে যাবেই। বাদানুবাদের পর আবার মল্লযুদ্ধ। কিন্তু এবার ঘটনা উল্টো। এবার সেই বৃদ্ধ লোকটি দরবেশের উপর সওয়ার হয়ে মহা রাগত স্বরে বলে উঠল, ফের যদি আস একেবারে মেরে ফেলব। জীবন বাঁচানোর ভয়ে দরবেশ অতঃপর চলে যেতে উদ্যত হল। তবে বিনীত স্বরে জিজ্ঞাসা করল, ভাই ব্যাপারটা কি? ৭ দিন আগে তুমিই আমার কাছে পরাস্ত হয়েছিলে। আর আজকে আমি নিমিষেই তোমার কাছে পরাস্ত হয়ে গেলাম। তার কি ব্যাপার? বৃদ্ধ  লোকটি তখন বলল, “দেখ, আমি হলাম ইবলিশ শয়তান। ৭ দিন আগে তুমি যখন গাছ কাটতে এসেছিলে তখন তোমার ছিল খালিছ নিয়ত, তখন তুমি কেবল তোমার একার শক্তিতে কাজ করনি। তোমার সাথে ছিল শত শত ফেরেশতা। তাদের  শক্তির তুলনায় আমি ছিলাম তুচ্ছ। আর এবারে যখন  তুমি এসেছ, তখন এসেছ স্বর্ণমুদ্রা না পাওয়ার ক্রোধে। এবারে আর তোমার খালিছ নিয়ত ছিলনা। কাজেই তোমার সাথে কোন ফেরশতাও ছিলনা। কেবলই ছিল তোমার নামের শক্তি। সে শক্তি আমার তুলনায় খুবই নগন্য। কাজেই এবার তুমি খুব সহজেই আমার কাছে পরাস্ত। পাঠক! ঘটনাটা যদি এ রকম হত যে তথাকথিত আল্লামা ফুলতলী দরবেশের অনুরূপ একটা বিদয়াত কাজ বন্ধের জন্য অগ্রগামী হয়েছিলেন। অতঃপর দরবেশের মত স্বর্ণমুদ্রা খরচ ও দান করার প্রলোভনে পড়ে ফিরে গেছেন। অতঃপর না পাওয়ায় ফের বের হয়েছেন। তাহলে ফুলতলীর লংমার্চের ঘটনাও সেই দরবেশের মত এ যুগের একটা নছীহত হতে পারত। কিন্তু ফুলতলীর যে ঘটনা তিনি বেদয়াত কাজ বন্ধে নয় বরং নিজেই লংমার্চের মত বিদয়াত ও হারাম কাজের বহর নিয়ে বেরিয়েছেন। বৃদ্ধ লোক বেশধারী ইবলিসের কাছ থেকে স্বর্ণমুদ্রা হাছিলের মত অনেকক্ষণ ধরে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীর দর্শন, তার সাথে কথোপকথন বিশেষ করে কিছু দয়া-দাক্ষিন্য, হাদিয়া নজরানা তথা হালুয়া-রুটির ভাগ এমনকি ছেলের নমিনেশনের আশ্বাস ইত্যাদি পেয়েই মহা আনন্দিত ও প্রশান্ত হয়ে রইলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যে  তার দাবী পূরণ করলেন না সে ব্যাপারে আর ক্ষোভ প্রকাশ করলেন না। ক্ষুব্ধ হলেন না। বরং মহা আনন্দ, তৃপ্ত ও সন্তুষ্ট হয়ে তিনি পত্রিকায় বাণী পাঠালেন: ফাজিল ও কামিলকে ইবিতে ন্যাস্ত করায় প্রধানমন্ত্রীকে ফুলতলীর পীরের মোবারকবাদ ফাজিল ও কামিলকে যথাক্রমে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সমমান দেয়ার জন্য ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যাস্ত করে সংসদে বিল পেশ করায় ফুলতলীর পীর ছাহেব প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে মোবারকবাদ জানিয়েছেন। (দৈনিক আমার দেশ, ১ অক্টোবর ২০০৬) উপরোক্ত প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয় যে, বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ফুলতলীর সব আবেদন নিবেদন কবুল করেছেন, বাস্তবায়ন করেছেন  তজ্জন্য তিনি তাকে খাছ মুবারকবাদ দিয়েছেন। ঘটনাটা বাস্তবে তাই হলে অন্তত আরো একটি বিষয় সংযুক্ত হতনা। কারণ সংবাদ শিরোনাম প্রমাণ করে যে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ফুলতলীর দাবী দাওয়া মানেনি। ২রা সেপ্টেম্বর-২০০৬ দৈনিক যুগান্তরে ছাপা হয়- “ফুলতলীর পীর মাওলানা আব্দুল লতীফ চৌধুরীর নেতৃত্বে……. শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে ঢাকায় পৌছেছে।  … ফাজিল-কামিলকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যস্ত করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ, স্বতন্ত্র আরবী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা  এবং মাদ্রাসায় শতকরা ৩০ ভাগ শিক্ষিকা নিয়োগের আদেশ বাতিলের দাবিতে এই লংমার্চের আয়োজন করা হয়।       ১৫ই সেপ্টেম্বর-২০০৬ দৈনিক ইনকিলাবে ছাপা হয়: ফাজিল কামিলকে জাতীয় বিশ্ববিদালয়ের অধিভূক্ত  করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবং ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ মাদ্রাসায় শতকরা ৩০ ভাগ শিক্ষিকা নিয়োগের আদেশ বাতিলের দাবীতে আল্লামা ফুলতলীর লংমার্চ আজ। ১০ই সেপ্টেম্বর-২০০৬ ইনকিলাবে পত্রস্থঃ মাদ্রাসার ফাজিল কামিলকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করার প্রতিবাদে এবং আরবী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও ৩০% শিক্ষিকা নিয়োগের বাতিলের দাবীতে আগামী ১৫ই সেপ্টেম্বর সিলেট থেকে ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ সফল করার জন্য আগামীকাল ঢাকাস্থ ফুলতলী ভবনে এক মতবিনিময় সভা হবে।  উপরোক্ত সংবাদভাষ্য থেকে যে বিষয়টি বিশেষ প্রণিধানযোগ্য তা হল তথাকথিত আল্লামা ফুলতলীর লংমার্চের পেছনে শুধু পৃথক আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ই কারণ ছিল না পাশাপাশি মাদ্রাসায় ৩০% মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগও মূল কারণ ছিল। অথচ বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ফুলতলীর সে দাবী মানেননি সকল প্রতিশ্রুতি ভেঙে মাদ্রাসায় ৩০% মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগের চূড়ান্ত খড়গ ইনকিলাব রিপোর্ট: জোট সরকারের পাঁচ বছরে প্রতিশ্রুতি ভাঙায় রেকর্ড গড়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে মাদ্রাসায় ৩০ শতাংশ মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ। সর্বস্তরের শিক্ষক সংগঠন, দেশের আলেম-ওলামা, পীর- মাশায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষার ধারক-বাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের মতামতকে অবজ্ঞা করে  পরিকল্পিতভাবে মূলধারার মাদ্রাসা শিক্ষাকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৩০ শতাংশ মহিলা শিক্ষক নিয়োগ বাধ্যতামূলক করেছে।” (ইনকিলাব, ১০ অক্টোবর ০৬) উল্লেখ্য ফূলতলী সাহেব বলেছিলেন, যে উদ্দেশ্যে লংমার্চে তা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি ঘরে ফিরবেন না। (ইনকিলাব ১৬ ই সেপ্টেম্বর ২০০৬) কিন্তু সে উদ্দেশ্য পুরণ হওয়ার আগেই কেবলমাত্র বিদায়ী মহিলা প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতেই তিনি বিভোর হয়ে গেছেন। সামান্য কিছু পেয়েই আনন্দে আত্মহারা হয়েছেন। আগামী দিনের নমিনেশনের আশ্বাসে আশ্বস্ত হয়ে  ঘরে ফিরে গেছেন। অথচ লংমার্চ পরবর্তী সমাবেশে তিনি বলেন, “মুসলমানের কাছে জানের চেয়ে ঈমানের মূল্য বেশী, ইসলামের মূল্য বেশী, এ ঈমানের উপর দ্বীন ইসলামের রক্ষাকবচ মাদ্রাসা শিক্ষার উপর আঘাত আসলে জান দিয়ে তা প্রতিহত করব।” (দৈনিক ইনকিলাব ১৬ই সেপ্টেম্বর/০৬) মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগের ব্যাপারে ফুলতলী আরো বলেন- পুরুষ মাদ্রাসায় নারী শিক্ষিকা নিয়োগের নির্দেশ বরদাশত করা হবে না -ফুলতলীর পীর ছাহেব লন্ডন থেকে প্রতিনিধি: আব্দুল লতীফ চৌধুরী ফুলতলী এক বিবৃতিতে বলেছেন, দেশের পুরুষ মাদ্রাসাসমূহেও ৩০ ভাগ মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে জানতে পেরে আমি যারপরনাই বিস্মিত,  ক্ষুব্ধ ও  মর্মাহত হয়েছি। শতকরা ৯০ জন মুসলমানের দেশে ইসলাম ও জাতীয়তাবাদের লেবাসধারী সরকার দ্বীনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এ ধরনের দ্বীন-শরীয়তবিরোধী নির্দেশ  বাধ্যতামূলকভাবে প্রয়োগের তৎপরতা যে চালাতে পারে তা আমাদের চিন্তা করতেও কষ্ট হয়। আল্লাহ ও আল্লাহর রসূলের  বিধানের খেলাফ বিধান যে কেউই দিক না কেন, কোন মুসলমান তা মানতে পারে না। এই অবৈধ নির্দেশ কোন মুসলমান বরদাশত করবে না।  আমি অবিলম্বে এই হারাম নির্দেশ প্রত্যাহারে আহবান জানাই।’ উপরোক্ত প্রতিবেদনদ্বয়ের প্রেক্ষিতে বলতে হয় যে, মাদ্রাসা শিক্ষায় ৩০% মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগ এটা মাদ্রাসা শিক্ষার উপর চরম আঘাত, যা ফুলতলীর জান দিয়ে প্রতিহত করার কথা। যা ফুলতলীর চিন্তা করতেও কষ্ট হয়। যা ফুলতলী কোনমতেই মেনে নিতে পারেন না। যা তার বরদাশতের বাইরে। কিন্তু অবাক বিস্ময়ে আমরা দেখছি যে, ফুলতলী জান দিয়ে প্রতিহত করা তো দূরের কথা বরং প্রধানমন্ত্রীকে মুবারকবাদ দিয়ে তা মেনে নিয়েছেন। এরপরে আর টু শব্দ করেননি। সেটা কল্পনা করতে কষ্ট বোধ করেনি, বরদাশত করতেও পিছপা হননি। শুধু প্রধানমন্ত্রীর দর্শনে বিভোর হওয়া তার কাছ থেকে কিছু পাওয়া এবং আগামী দিনের আশ্বাস ঘোষণা এসব কিছুই তাকে ৩০% মহিলা শিক্ষিকার নিয়োগের কোন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে দেয়নি। তার লংমার্চ কর্মসূচীর ব্যার্থতায় তাকে বিব্রত করেনি। অর্থাৎ এ লেখায় বর্ণিত দরবেশ তাও দ্বিতীয়বার গাছ কাটতে বের হয়েছিল। ফুলতলীর লংমার্চ হারাম বিধায় তা দরবেশের প্রথমবার যাওয়ার মত হয় না, কিন্তু দরবেশ যাও দ্বিতীয় বার বের হয়েছিল ফুলতলী তাও বের হননি। ঘরে ফিরবেন না বললেও তিনি ঠিকই ঘরে ফিরেছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর হাতে  বানানো হালুয়া-রুটি খেয়ে তিনি এখন দিবা-নিদ্রা যাচ্ছেন। ৩০% মহিলা শিক্ষিকা নিয়োগ এখন তার কাছে নস্যি মাত্র যতক্ষণ পর্যন্ত না নতুন কিছুর গন্ধ তিনি না পাবেন।

 -মুহম্মদ ওয়ালীউল্লাহ, ঢাকা।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের  দাঁতভাঙ্গা জবাব- ১৫

 বিৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বিৃটিশ ভূমিকা-১৫ 

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-৩

চাঁদের তারিখ নিয়ে জাহিলী যুগের বদ প্রথার পুনঃপ্রচলন॥ নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’ ঈদ, কুরবানীসহ জামিউল ইবাদত হজ্জও হচ্ছে বরবাদ

শুধু ছবি তোলা নিয়েই বড় ধোঁকা নয়, গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র চর্চা করে “ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের” নামেও তিনি মহা ধোঁকা দিচ্ছেন