খতমে নবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খঝতমে নবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নবুওওয়াত অস্বীকারকালী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাসিত মৃত্যুদণ্ড।

সংখ্যা: ১৭৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ! (ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃ করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

আরও তিনি ‘ফতুহাতে-মক্কিয়া’র ৩। ৩৪১ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

فلما دخل اذا بعيى عليه السلام بجده عينه فانه لم يمت الى الان ب رفعه الله الى هذه السماء واسكنه بها.

“তৎপরে যখন নবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেরাজের রাত্রে দ্বিতীয় আছমানে) উপস্থিত হইলেন, তখন ইছা ালাইহিস সালাম-এর সাক্ষাৎ করেন, তিনি অবিকল সশরীরে আছেন, কেননা তিনি অদ্যাবধি এস্তেকাল করেন নাই, বরং আল্লাহ তাঁহাকে এই আছমানে উঠাইয়া লইয়াছেন এবং তাহাকে তথায় স্থান দিয়াছেন।”

আরও উহার ২। ৪৯ পৃষ্ঠা;-

فينزل فى اخر الزمان وارثا خاتما لا ولى بعده بنبوة مطلقة.

“তৎপরে ইছা আলাইহিস সালাম শেষ জামানাতে ওয়ারেছ খাতেমে-বেলাএতে মুতালাকা হইয়া নাজেল হইবেন, তাঁহার পরে নবুয়তের মোতালাকার সহিত কোন অলী হইবে না।”

আরও উহার ১। ১৫০ পৃষ্ঠা;

وان عيشى عليه السلام اذا نزل ما يحكم الا بشربعة محمد صلى الله عليه وسلم.

“নিশ্চয় ইছা আলাইহিস সালাম যে সময় নাজেল হইবেন, শরিয়তে দ্বারা হুকুম করিবেন।”

কোতবে-রব্বানি পীর আবদুল অহহাব শায়ারানি ‘এওয়াকিত-অল-জাওয়াহের’ কিতাবের ২৯১ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

والحق انه رفع بجسده الى السماء والايمان بذلك واحب قال تعالى بل رفعه الله اليه.

 

“সত্য মত এই যে, হজরত ইছা আলাইহিস সালাম সশরীরে আছমানে সমূথিত হইয়াছেন, ইহার উপর ঈমান আনা ওয়াজেব। আল্লাহতায়ালা বলিয়াছেন, বরং তিনি (আল্লাহ তায়ালা) তাহাকে নিজের দিকে উঠায়িা লইয়াছেন।”

আরও উক্ত পৃষ্ঠা;-

وانكرت المعتزلة والفلاسفة واليهود والنصارى عروجه بجسده الى السماء وقال تعالى فى عيسى عليه السلام وانه لعلم للساعة.

“মো’তাজেলা, ফিলোছফি, য়িহুদী ও খ্রীষ্টান সম্প্রদায় হজরত ইছা (আঃ) এর সশরীরে আছমানে সমুথিত হওয়ার কথা অস্বীকার কারিয়াছে। আল্লাহ তায়ালা ইছা আলাইহিস সালাম-এর সম্বন্ধে বলিয়াছেন, নিশ্চয় উক্ত ইছা আলাইহিস সালাম কেয়ামতের আমানত।” (চলবে)

কাদিয়ানী রদ!!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র- ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

(কাদিয়ানী রদ!)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”