কাদিয়ানী রদ!

সংখ্যা: ১২৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

( পঞ্চম ভাগ )

        (কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আযম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রইছুল মুহাদ্দিসীন, তাজুল মুফাসসিরীন, হাফিযুল হাদীস, মুফতীয়ুল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত æকাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরকা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টার কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

পাঠক, মির্জ্জা ছাহেবের মাহদী, মছিহ ও মোজাদ্দেদ দাবির পূর্ব্বে ইছলামী রাজ্য ও ইছলামী ঐশ্বর্য্য বর্ত্তমান কাল অপেক্ষা সহস্র গুণে উন্নত ছিল, কিন্ত মির্জ্জা ছাহেবের উপরোক্ত দাবিগুলির পরে অধিকাংশ ইছলামি রাজ্য অন্য জাতিদের হস্তগত হইতে চলিয়াছে। ইছলামি শরিয়তের স্থলে নানা প্রকার অপকার্য্য প্রকাশিত হইতেছে, খৃষ্টান পাদ্রিরা বহু মুছলমানকে খৃষ্টান করিয়া লইতেছে। তাহাদের ক্রমোন্নতি হইতেছে, তাহাদের মতের বিস্তৃতি অধিক হইতে অধিকতরঞ্জহইতেছে, এমন কি মির্জ্জা ছাহেবের নিজের কথামত ১৩ শতাব্দীর শেষ ভাগে হিন্দুস্থানে নুতন খৃষ্টানদিগের সংখ্যা ৫ লক্ষ হইয়াছে। তিনি খৃষ্টধর্ম্ম  লোপ করিবেন কি, বরং এক ফৎওয়ায় প্রায় ৪০ কোটি মুছলমানকে কাফের হওয়ার দাবী করিয়াছেন। এক্ষণে আমরা বলিতে পারি যে, তিনি মূল উদ্দেশ্য সাধন করেন নাই, কাজেই তিনি নিজ দাবি অনুসারে মিথ্যাবাদী হইবেন না কেন?

(৮) মির্জ্জা ছাহেব তবলিগে- রেছালাতের ২।২০।২১ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

উদূ লেখা ঢুকবে…………………………………………..

আমি খাতেমোল- মোরছালিন হজরত মোহাম্মদ মোস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পরে অন্য  কোন নবুয়ত ও রেছালাতের দাবিদারকে মিথ্যাবাদী ও কাফের জানি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস এই যে রেছালাত সংক্রান্ত অহি হজরত আদম ছফিউল্লাহ হইতে আরম্ভ হইয়াছে এবং জনাব রাছুলুুল্লাহ মোহাম্মদ মোস্তাফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর শেষ হইয়া গিয়াছে।” (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় (যেনম কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”