কাদিয়ানী

সংখ্যা: ১৪৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

(২৫) বোশরা, ২/৫৬ পৃষ্ঠা-

يا يها الناس انى رسول الله اليكم جميعا.

“হে লোক সকল, নিশ্চয় আমি তোমাদের পক্ষে আল্লাহ তায়ালার রাছুল।” ইহা হজরত নবী করিম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শানে কথিত হইয়াছে, কাজেই ইহা মির্জা ছাহেবের শয়তানি এলহাম। এইরুপ মির্জা ছাহেবের অনেক এলহাম কোরান ও হাদিছের বিপরীত, কাজেই তৎসমূদয় নিশ্চয়ই শয়তানি এলহাম হইবে। মির্জা ছাহেবের এলহাম যে শয়তানি এলহাম, ইহা তাহার নিম্নোক্ত এলহাম হইতে প্রমাণিত হইতেছে, ‘আলবোশরা’ কেতাবের ২/১৯ পৃষ্ঠায় ও ‘হকিকাতোল অহি’ কেতাবের ১০৫/১০৬ পৃষ্ঠায় নিম্নোক্ত এলহাম হইতে প্রমাণিত হয়, উহা এই-

قل لو كان من عند غير الله لوجدتم فيه انتلافا كثيرا.

“তুমি বল, যদি উহা আল্লাহ ব্যতীত অন্য হএত হইত, তবে তোমরা উহাতে বহু মতভেদ দেখিতে পাইতে।” (১) তিনি এজালায়-আওহামের ২৪৭ পষ্ঠায় লিখিয়াছেন- ছওয়াল-আপনি ফৎহে-ইছলামের কেতাবে নবুয়তের দাবি করিয়াছেন?

জওয়াব- নবুয়তের দাবি নহে, বরং মোহাদ্দেছ (এলহাম প্রাপ্ত) হওয়ার দাবি-যাহা খোদাতায়ালার হুকুমে করা হইয়াছে। হামামাতোল-বোশরার ৯৬ পৃষ্ঠায়-

وما قلت للناس الا ما كتبت فى كتبى من اننى محدث ويكلمنى الله كما يكلم المحدثين وما كان لى ان ادعى النبوة والخرج من الاسلام الحق بقوم كافرين.

“আমি আমার কেতাব সমূহে যাহা লিখিয়াছি তাহাই লোকদিগকে বলিয়াছি যে, নিশ্চয় আমি মোহাদ্দেছ, আল্লাহ আমার সহিত কথা বলেন, যেরূপ এলহাম প্রাপ্ত লোকদিগের সহিত কথা বলেন, আমার পক্ষে ইহা উচিত হয় না যে, আমি নবুয়তের দাবি করিয়া ইছলাম হইতে খারিজ হইয়া যাই এবং কাফের সম্প্রদায়ের সহিত মিলিত হইয়া যাই।” ইহার বিপরীত হকিকতোন্নবুয়তের ২৬৪ পৃষ্ঠায় মির্জা ছাহেবের একটী এশ্তেহার উদ্ধৃত করা হইয়াছে। র্উদূ কম্পোজ করতে হবে

“যদি খোদার পক্ষ হইতে গুপ্ত সংবাদ প্রাপ্ত ব্যক্তি নবি নামে অভিহিত না হয়, তবে বল, তাহাকে কোন নামে ডাকা যাইবে? যদি তুমি বল যে, তাহার নাম মোহাদ্দাছ রাখা চাই, তবে আমি বলি, ‘তাহদিছের’ অর্থ কোন অভিধানে গুপ্ততত্ত্ব প্রকাশ করা বলিয়া লিখিত নাই।” (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় (যেনম কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”