মুবারক জীবন সায়াহ্নে এসে সার্বিক ক্ষেত্রে ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার অতুলনীয় কামিয়াবী প্রত্যক্ষ করে সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি পরম ইতমিনান
ছাহিবে নিয়ামত, রহমতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি যেদিন, যে মুহূর্তে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সেদিন সেই মুহূর্তে প্রাণের আক্বা ক্বিবলা কা’বা ছাহিবে নিয়ামত, ক্বায়িম-মাক্বামে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি নূরানীবাদ (নরসিংদী) এক বিশাল মাহফিলে পবিত্র ওয়াজ শরীফ করছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরে জানা গেল যে, সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি যখন পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, ঠিক ওই সময়ই সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি সুগভীর মুহব্বত-মা’রিফাত, রিযামন্দী-সন্তুষ্টি, তায়াল্লুক-নিসবতে গরক্ব হয়ে এক ব্যতিক্রমী শান মুবারকে ওয়াজ শরীফ করছিলেন। সুবহানাল্লাহ! আমি (লেখক) সে মুবারক মাহফিলে উপস্থিত ছিলাম।
ছাহিবে নিয়ামত, ক্বায়িম-মাক্বামে আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্রতম বিছালী শান মুবারক প্রকাশের মুহূর্তে উনার সঙ্গে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, মাশুকে মাওলা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং উনার মাশুক, উনার ক্বায়িম-মাক্বাম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাদের নিগূঢ় সংযোগ স্থাপিত ছিলো। সুবহানাল্লাহ! (চলবে)