খতমে নবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খঝতমে নবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নবুওওয়াত অস্বীকারকালী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাসিত মৃত্যুদণ্ড।

সংখ্যা: ১৬৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ! (ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

 (ধারাবাহিক) কাজি ছানাউল্লাহ পানিপথি ‘এরশাদোত্তালেবিন” কেতাবের ১০ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

উদূ লেখা ঢুকবে……………………………………….

“যদি কাশফ ও এলহাম হাদিছে আহাদ কিম্বা যে কেয়াছের মধ্যে উহার শর্ত্তগুলি পাওয়া যায় কিম্বা উহার বিপরীত হয়, তথায় হাদিছ ও কেয়াছকে প্রবল স্থির করিতে হইবে এবং কাশফের ভ্রান্তিমূলক হওয়ার হুকুম করিতে হইবে। এই মছলা প্রাচীন ও পরবর্ত্তী বিদ্বানগণের একমতে স্বীকৃত মত, কেননা নবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কথা অকাট্য দলীল এবং বিশ্বাসভাজন লোকদের রেওয়ায়েতে মিথ্যা ও ভ্রান্তি থাকার সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ। আর আলিমগণের কাশফে অনেক সময় ভ্রান্তি ঘটিয়া থাকে। এলহামের অবস্থা কাশফের তুল্য।”

আল্লামা এবনো হাজার ফৎহোল বাবির ৯/৩৭ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

ان المحدت منهم اذا تحقق وجوده لا يحكم بما وقع له بل لا بد له من عرضه على القران فان وافقه او وافق السنة عمل به والاتركه.

“নিশ্চয়ই তাহাদের মধ্যে এলহাম প্রাপ্ত ব্যক্তি যদি এলহাম প্রাপ্ত হয়, তবে যাহা এলহামে জানিয়াছে, তাহার প্রতি হুকুম করিবেনা, বরং উহাকে কুরআনের উপর পেশ করিবে, যদি উহা কুরআন কিম্বা হাদীছের মোয়াফেক হয়, তবে আমল করিবে, নচেৎ উহা ত্যাগ করিবে।”

 মৌলবী মোহাম্মদ আলী ছাহেব নবুয়ত-ফির-ইছলামের ৩৬ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন; বেলাএতের অহি (এলহাম) নবুয়তের অহির সমর্থন লাভ করার সুখাপেক্ষী হইয়া থাকে, উম্মতের পক্ষে ওয়াজেব যে, যতক্ষণ নিজের এলহামকে আপন অনুরক্ত নবীর অহির সহিত মোকাবালা না করে, ততক্ষণ উহা গ্রহণ করিবে না, ইহার কারণ এই যে, খোদা নবীর অহির জন্য বিশিষ্ট রক্ষণাবেক্ষণের বন্দোবস্ত করেন, যেহেতু আল্লাহ বলিয়াছেন;-

فانه يسلك من بين يديه ومن خلفه رصدا ليعلم ان فد ابلغوا رسلت ربهم،

“নিশ্চয় আল্লাহ তাহার অগ্রে ও পশ্চাতে রক্ষক  ফেরেশতাগণ) নিয়োজিত করেন, যেন তিনি জানেন যে, নিশ্চয় তাহারা নিজেদের প্রতিপালকের রেছালাতকে পৌঁছাইয়া দিয়াছেন।” (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”