খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।

সংখ্যা: ১৮৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

মির্জা ছাহেব এমাম বোখারির দোহাই দিয়া বলেন যে, তিনি হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর মৃত্যুর মত ধারণ করিতেন ইহা বাতীল কথা।

এমাম বোখারি ছহিহ বোখারির ১/৪৯০ পৃষ্টায় লিখিয়াছেন;

باب نزول عيسى بن مريم عليه السلام .

“হজরত ইছা বেনে মরয়েম আলাইহিস্ সালাম-এর নাজেল হওয়ার অধ্যায়। তৎপরে তিনি মরয়েম আলাইহাস সালাম-এর পুত্র নাজেল হওয়ার হাদিছ বর্ণনা করিয়াছেন।

মির্জা ছাহেব এমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি বরং চারি এমামের হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর মৃত্যুর মত ধারণ করার দাবি করিয়াছেন। ইহার কোন ছহিহ ছনদ নাই, যদি ইহা সত্য মত হইত, তবে তিনি মোয়াত্তা কেতাবে ইহা বর্ণনা করিতেন। আল্লামা জরকানি মালিকি মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়ার টীকার ৫/২৬৮ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছন;

وانه خاتم الانبياء والمرسلين ولايقدح نزول عيسى بعده لانه يكرن على دينه مع ان المرد انه اخر من نبى وكذا الحضر والياس على بقايهما الى اخر الزمان تابعان لاحكام هذه الملة

‘হজরত নবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবি ও রাছূলগণের শেষ, তাঁহার পরে ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর নাজেল হওয়াতে কোন ক্ষতি হইবে না, কেননা তিনি দীনে-মোহাম্মদীর উপর আমল করিবেন, আরও এক কথা, হজরত মোহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাহাদিগকে নবী করা হইয়াছে, তাহাদের শেষ। (আর হজরত ইছা আলাইহিস্ সালামকে তাঁহার পূর্ব্বে নবি বানান হইয়াছিল।) এইরূপ খেজের ও এলইয়াছ আলাইহিস্ সালাম, শেষ জামানা পর্য্যন্ত জীবিত থাকিলে, এই দীনের আহকামের তাবেদারি করিবেন।” আরও ২৬৮ পৃষ্ঠা;Ñ

حتى ينزل عيسى فيحكم به.

যখন হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম নাজেল হইবেন, তখন দীনে মোহম্মদী অনুসারে হুকুম করিবেন।”

যদি এমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর মতে হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম এন্তেকাল করিতেন, তবে আল্লামা জরকানি মালিকি এইরূপ বলিবেন কেন?

যদি উহা ছহিহ বলিয়া স্বীকার করিয়া লই, তবে বলি, এমাম মোহম্মদ বেনে মোহম্মদ ছনুছি ছহিহ মোছলেমের টীকা মোকাম্মেলে একমামোল-একমাল এর ১/২৬৫ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;Ñ

ابن رشد يعنى بموته خروج من عالم الارض الى عالم السماء.

“এবনে-রশোদ বলেন, মাওতের অর্থ তাঁহার জমি হইতে আছমানে চলিয়া যাওয়া।

(চলবে

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”