খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ‍”ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

সংখ্যা: ১৭২তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আ’যম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাসসিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‍”কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তার কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

এমাম গাজ্জালি এহইয়াওল-উলুমের ১।৮১ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

انه تعالى مع كو نه منز ها عن الصورة و المقدار مقد سا عن الجهاب والا قطار لا يرى فى الد نيا تصد يقا لقوله عز وجل لا تدر كه الا بصارو هو يدر ك الا بصار ولقوله تعالى فى خطاب موسى عليه السلام لن ترانى.

“আল্লাহতায়ালা আকৃতি ও পরিমাণ হইতে পাক, যেরুপ দিক ও প্রান্ত হইতে পাক। দুনইয়াতে তাঁহাকে দেখা যাইতে পারে না, ইহার প্রমাণ এই আয়াতঃ- চক্ষু তাঁহাকে দেখিতে পারে না, তিনিই চক্ষুগুলিকে দেখিয়া থাকেন।”

আর এই আয়াত যাহা মুছা আলাইহিস সালাম এর সম্বন্ধে কথিত হইয়াছে- “তুমি কখনও আমাকে দেখিতে পারিবে না।”

এমাম বয়হকি ‘কেতাবোল আছমা ওচ্ছেফাতে’র ২১৮। ২১৯ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

فان الذى يجب علينا وعلى كل مسلم ان يعلم ان ربنا ليس بذى صورة ولا هئية.

“নিশ্চয়ই আমাদের উপর ও প্রত্যেক মুসলমানের উপর ইহা অবগত হওয়া ওয়াজেব যে, আমাদের প্রতিপালক আকৃতি ও অবয়বধারি নহেন।”

এমাম নাবাবী ছহি- মোছলেমের টীকার ৯৯ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

ومن المستحيل ان تكون ذات الله تعالى نورا اذا النور من جملة الاجسام والله تعالى سبحا نه  وتعالى يحل عن ذلك هذا مذهب جميع ائمة المسلمين.

“আল্লাহ তায়ালার জাতের জ্যোতিঃ হওয়া অসম্ভব, কেননা জ্যোতিঃ জেছমের অন্তর্গত, আল্লাহতায়ালা ইহা হইতে পবিত্র, ইহা সমস্ত মুসলমান এমামের মত।”

আরও উহার ১০০ পৃষ্ঠা;-

ان الله تعالى ليس كمثله شى ء وانه منزه عن التجسم والا نتقال والتحيز فى جهة وعن سائر صفات المخلو قات.

“নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালার তুল্য কোন বস্তু নাই, নিশ্চয় তিনি জেছমিএত স্থানান্তরে গমন, কোন দিকে স্থিতিশীল হওয়া এবঙ সৃষ্ট বস্তগুলির সমস্ত গুণাবলী হইতে পবিত্র।”

ইমাম গাজ্জালী, এমাম রাব্বানি, এমাম বয়হকি প্রভৃতিকে কাদিয়ানিগণ মোজাদ্দেদ বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন, পঞ্চম বর্ষের ৫।৬।৭ম সংখ্যা আহমদী পত্রিকা দ্রষ্টব্য। তাঁহার বলিয়াছেন, আল্লাহ তায়ালা আকৃতি ও অবয়বধারী নহেন, কাজেই মির্জা ছাহেবের উল্লিখিত মত বাতীল।

(অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”