খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

সংখ্যা: ১৭১তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

এইরূপ তিনি উহার ২।১২৬ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;- মাওলানা শাহ অলিউল্লাহ ছাহেব ‘হোজ্জাতুল্লাহেল বালেগা’ কেতাবের ৫০ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

اوجب تنزيهه عن مشابهات المخلوقات بقوله ليس كمثله شئ فنت لةجب هللف ذلك بعد هم خال سبيلهم.

“তিনি নিজেকে সৃষ্টির সৌসাদৃশ্য হইতে পবিত্র হওয়া প্রতিপাদন করিয়াছেন, যথা- “তাঁহার তুল্য কোন বস্তু নাই।” যে ব্যক্তি তাঁহাদের পরে বিপরীত ভাব প্রতিপাদন করে, সে তাহাদের পথের বিপরীত পথ অবলম্বন করিয়াছে।”

এমাম গাজ্জালী এহইয়াওল-উলুমের ১।৬৭ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

وانه ليس بجسم صور.

“নিশ্চয় আল্লাহ কোন আকৃতিধারী জেছম নহেন।”

ইহাতে বুঝা যায় যে, তিনি ইহা বাতীল এলহাম পাইয়াছেন। মির্জা ছাহেব খোদার আলোকময় চেহারা দেখার দাবি করিয়াছেন। জরুরাতোল এমাম ১৩ পৃষ্ঠা। তিনি খোদার ছবি দেখার দাবি করিয়োছেন। হকিকাতোল-অহি, ২৫ঞ্জপৃষ্ঠা।

জিবরাইলকে খোদার নিশ্বাস ও চক্ষের জ্যোতিঃ বলিয়াছেন, তাহার আনোদলন করার কথা লিখিয়াছেন। তাওজিহোল মারাম, ৭৮।৭৯ পৃষ্ঠা। তিনি একখানা কাগজ খোদাতায়ালাকে দস্তখত করিতে দেন, হকিকাতোল অহি ২৫৫ পৃষ্ঠা। এইগুলি তাহার কাশফ ও এলহাম।

হজরত মোজতাহেদ ছাহেব মকতুবাতের ১।২৪৫ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;-

উদূ লেখা ঢুকবে………………………………………

…………………………………

“আল্লাহতায়ালা অনুপম ও অতুলনীয়, যাহা চক্ষে, জ্ঞানে, শহুদ ও কাশফে আসিতে পারে সেই পাক মহিমান্বিত খোদা ব্যতীত ও উহার বাহিরে।”

আরও ১।৩১৩ পৃষ্ঠা;-

উদূ লেখা ঢুকবে………………………………………

…………………………………

“যাহা কাশফ ও অন্তর চক্ষে জানিতে পাবেন, তিনি উহা হইতে পবিত্র, কেননা মোমকেনের পক্ষ আল্লাহতায়ালার জাত ও ছেফাত আফয়ালির স্বরূপ (হকিকত) সম্বন্ধে অনভিজ্ঞ ও বিব্রতা ব্যতীত আর কিছুই লাভ হইতে পারে না। অদৃশ্য বিষয়ের উপর ইমাম আনিতে হইবে। যাহা কিছু চক্ষে পড়ে ও দৃষ্টিগোচর হয়, উহা প্রকৃত মা’বুদ না হওয়ার দাবি করিতে হইবে।”  (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”