খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ( ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবেক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই  ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর  তওবা না করলে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড )

সংখ্যা: ১২৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানি রদ!

( পঞ্চম ভাগ )

          (কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আ’যম, বাহরুল উলুম, ফখরুল ফুক্বাহা, রইছুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাসসেরীন, হাফেজে হাদীস, মুফতীয়ে আজম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরত মাওলানা আল্লামা শাহ্ সূফী মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানি রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানিদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরকা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান আকীদার হিফাজত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টার কামিয়াবী দান করুন (আমিন)। এক্ষেত্রে উনার কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃতি করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

“হে আমার প্রভু, সর্বশক্তিমান খোদা, এখন তুমি আমাকে পথ প্রদর্শন কর, যদি আমি তোমার দরবারে মকবুলোদ্দোয়া (বাকসিদ্ধ) হই, তবে এইরূপ কর; ইংরাজি ১৯০০ সালের জানুয়ারি হইতে ইংরাজি ১৯০২ সালের ডিসেম্বরের শেষ তারিখের মধ্যে আমার জন্য অন্য কোন নিদর্শন প্রদর্শন কর এবং নিজের বান্দার জন্য সাক্ষ্য প্রদান কর, যাহাকে লোকেরা রসনা দ্বারা বিদ্ধ করিয়া ফেলিয়াছে, কিন্তু দেখ, আমি তোমার দরবারে বিনয় সহকারে হস্ত উত্তোলন করিতেছি, তুমি এইরূপ কর, যদি আমি তোমার নিট সত্যবাদী হই এবং যেরূপ ধারণা করা হইয়াছে, কাফির মিথ্যাবাদী না হই, তবে এই তিন বছরে ইংরাজি ১৯০২ সালের ডিসেম্বরের শেস তারিখে কোন এরূপ নিদর্শন প্রদর্শন কর, যাহা মানব হস্ত অপেক্ষা উচ্চতর হয়।

তৎপরে তিনি লিখিয়াছেন, “হে খোদা! যদি তুমি এই তিন বৎসরের মধ্যে আমার সহায়তা ও সত্যপরায়ণা প্রতিপাদন কল্পে কোন নিদর্শন প্রদর্শন না কর এবং বান্দাকে এরূপ লোকের ন্যায় বাতীল প্রতিপন্ন কর, যাহারা তোমার দৃষ্টিতে দুষ্ট, অপবিত্র, বেদীন, মিথ্যবাদী, দাজ্জাল, বিশ্বাসঘাতক ও ফাছেদ হয়, তবে আমি তোমাকে সাক্ষী করিতেছি যে, আমি নিজেকে সত্যবাদী বুঝিব না এবং নিজেকে এই সমস্ত কুৎসা, দুর্নাম ও অপাবাদের লক্ষ্যস্থল ধারণা করিব, যাহা আমার উপর আরোপ করা হইয়া থাকে। আর আমি নিজের জন্য নিশ্চিত স্থিত সিদ্ধান্ত করিয়া লইয়াছি যে, যদি আমার দোয়া কবুল না হয়, তবে আমি এইরূপ মরদুদ, মালয়ুন, কাফির, বেদীন ও বিশ্বাসঘাতক যেরূপ আমাকে ধারণা করা হইয়াছে।”

তিন বছরের মধ্যে মানবশক্তির সাধ্যাতীত কোন নিদর্শন মির্জ্জা সাহেবের সহায়তা কল্পে প্রকাশিত হয় নাই, কাজেই তিনি নিজের দাবি অনুসারে দুষ্ট, নাপাক, মরদুদ, মালয়ুন, কাফির, বেদীন, মিথ্যাবাদী, বিশ্বাসঘাতক, দাজ্জাল ও মোফছেদ হইবেন না কেন?

মির্জ্জায়িগণ এই লজ্জা নিবারণ কল্পে বলিয়া থাকেন যে, র্মিজ্জা ছাহেব এ ‘জাজে আহমদী’ নামে একখানা অপূর্বগ্রসথ রচনা করিয়াছিলেন, ইহাই সেই নিদর্শন।

পাঠক, মির্জ্জা সাহেব একজন আরবকে কয়েক শত টাকা দিয়া একখানা কিতাব প্রণয়ন করাইয়া অমৃতসরের মৌলবী ছানাউল্লাহ ছাহেবের নিকট পাঠাইয়াছিলেন এবং লিখিয়াছিলেন যে, ২০ দিবসের মধ্যে ইহার উত্তর লিখিয়া ছাপাইয়া রেজিস্টারি ডাকে আমার নিকট পাঠাইবেন। পাছে মির্জ্জা ছাহেবের কারামত বাতীল হইয়া যায়, এই ভয়ে তিনি ২০ দিবস মিয়াদ স্থির করিয়াছিলেন। (অসমাপ্ত)

কাদিয়ানী রদ!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ( ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবেক) যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই  ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর  তওবা না করলে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড )

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ( ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবেক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই  ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর  তওবা না করলে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড ) কাদিয়ানি রদ!

কাদিয়ানী রদ!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”