খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

সংখ্যা: ১৬২তম সংখ্যা | বিভাগ:

আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেছেন, তোমাদের উপর লা’নত হবে’ এই কথাতো ফিরতে পারে না। আসমান-যমীন উল্টিয়ে যেতে পারে, সব একাকার হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আল্লাহ পাক-এর হাবীব যা বলেছেন সেটাই থাকবে। কাজেই, আল্লাহ পাক-এর হাবীবের যাঁরা ছাহবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম তাঁদের সম্পর্কে চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করার অর্থ হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব সম্পর্কে করা। কাজেই, সেটা যারা করবে তাদের প্রতি আল্লাহ পাক-এর যে লা’নত রয়েছে সে লা’নত তাদের উপর বর্ষিত হবে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেছেন, তোমরা বলে দিও তোমাদের প্রতি আল্লাহ পাক-এর লা’নত। অর্থ হচ্ছে, এটা বলতে হবে না। এটা বলা হয়ে গেছে। যারা করবে, তাদের প্রতি আল্লাহ পাক-এর লা’নত পড়ে যাবে, অনন্তকাল ধরে পড়তে থাকবে। অনন্তকাল ধরে পড়তেই থাকবে। অতীতে পড়েছে, বর্তমানে পড়ছে, সামনেও পড়তে থাকবে।

কাজেই, ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যে হাদীছ শরীফের দ্বারা একাধিক ঈদ ছাবিত করেছেন; এতে যারা চু-চেরা করবে তাদের প্রতিও লা’নত পড়বে। কারণ, তারা সরাসরি না করলেও ঘুরিয়ে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ সম্পর্কে চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল তারা করে যাচ্ছে। যেটা কাট্টা কুফরী।

আরেক হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে,

اصحا بى كلهم كالنجوم بايهم اقتديتم اهتد يتم.

 “আমার প্রত্যেক ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম তারকার অনুরূপ। তাঁদের যে কাউকে যে কোন লোক অনুসরণ করবে সেই হিদায়েত পেয়ে যাবে।” সুবহানাল্লাহ।

তাহলে দেখা যাচ্ছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীবের প্রত্যেক ছহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ হিদায়েতের উপর রয়েছেন, হক্বের উপর রয়েছেন। উনাদের যে কোন একটা ক্বওল, যে কোন একটা ফে’ল, যে কোন একটা আদেশ-নির্দেশ যে কোন ব্যক্তি অনুসরণ করবে সেই হিদায়েত পেয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ।

এটা যদি হয়ে থাকে উনারা যে বলেছেন, সোমবারের কথা, শুক্রবারের কথা, আরাফার দিনের কথা এটা ঈদের দিন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব ঘোষণা করেছেন, তাহলে সেটাতো গ্রহণ করতে হবে। এগুলো যে গ্রহণ করবে সে হিদায়েতের উপর থাকবে। তাকে যদি কেউ বিদয়াতী বলে, গোমরাহ বলে তাহলে সে তো কাফির হয়ে যাবে। সে তো আল্লাহ পাক-এর হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমদের বিরুদ্ধে ফতওয়া দিয়ে দিল।

আল্লাহ পাক বললেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব বললেন, যে, আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমদের যে কাউকে যে কোন ব্যক্তি যে কোন বিষয়ে অনুসরণ করবে সে হিদায়েত লাভ করবে, সে হক্বের উপর ইস্তিক্বামাত থাকবে।

আর উনারাই ঘোষণা করলেন যে, দু’ ঈদ ব্যতীত আরো ঈদ রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেছেন। এখন যদি কেউ বলে যে, একাধিক ঈদ নেই দু’ঈদ ব্যতীত। তাহলে সে আল্লাহ পাক-এর হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমদের বিরোধিতা করল। উনাদেরকে সে ইহানত করল। তাহলে দেখা যাচ্ছে, সে গোমরাহ। সে আল্লাহ পাক-এর কথাকে অস্বীকার করল। যে আল্লাহ পাক-এর কথাকে অস্বীকার করে আল্লাহ পাক-এর হাবীবের কথাকে অস্বীকার করে সে তো কাট্টা কাফির। সে চির জাহান্নামী। জাহান্নাম ছাড়া তার তো কোন গতি নেই। সেজন্য আল্লাহ পাক-এর হাবীব স্পষ্ট বলে দিয়েছেন। হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে,

عن عمر بن الخطاب رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم اكرموا اصحابى فانهم خياركم.

 “হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেছেন, স্পষ্ট বলেছেন, তোমরা আমার যাঁরা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম রয়েছেন, তাঁদেরকে সম্মান কর। উনারা তোমাদের থেকে অনেক অনেক বেশী সম্মানিত, ফযীলতপ্রাপ্ত।” সুবহানাল্লাহ।

কতটুকু ফযীলত দেয়া হয়েছে?  হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে,

عن جا بر رضى الله نعالى عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم قال لا تمس النار مسلما رانى اوراى من رانى.

 “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন,

لاتمس النار مسلما رانى اوراى من رانى.

তোমরা যেনে রেখ! হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণকে এত মর্যাদা দেয়া হয়েছে, উনাদেরকে যারা দেখবে, তারা তো নাজাত পেয়ে যাবে। শুধু তাই নয় উনাদেরকে যারা দেখেছে তাদেরকে যারা দেখবে তারাও। তাদেরকেও জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। সুবহানাল্লাহ।

অর্থাৎ ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম তো নাজাত পেয়েছেন, উনাদেরকে যারা দেখেছেন তারাও নাজাত পেয়েছেন। শুধু তাই নয় উনাদেরকে যারা দেখেছেন, তাবিয়ী যারা রয়েছেন তাদেরকেও যারা দেখবে তারাও নাজাত পেয়ে যাবেন সুবহানাল্লাহ।” এতটুকু বলা হয়েছে হাদীছ শরীফে।

আর কুরআন শরীফে কি বলা হয়েছে?

والذ ين اتبعوهم باحسان رضى الله عنهم ورضوا عنه

আল্লাহ পাক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম সম্পর্কে কুরআন শরীফে সূরা তওবার একশ’ নম্বর আয়াত শরীফে বলেন, কি বলেন? আল্লাহ পাক-এর হাবীবের যাঁরা ছাহাবী তাদেরকে যাঁরা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে

الى يوم القيا مة

কিয়ামত পর্যন্ত। তাঁদের প্রতিও আল্লাহ পাক বলেন, আমি সন্তুষ্টি ঘোষণা করে দিলাম। সুবহানাল্লাহ।

والذ ين اتبعوهم باحسان رضى الله عنهم ورضوا عنه

হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমদের প্রতি আল্লাহ পাক তো সন্তুষ্টি ঘোষণা করেছেনই। শুধু এতটুকুই নয় বরং ক্বিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহ পাক-এর হাবীবের যাঁরা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে, আদবের সহিত, তা’যীমের সহিত, হুসনে যনের সহিত অনুসরণ করবে ক্বিয়ামত পর্যন্ত।

আল্লাহ পাক বলেন, তাঁদের প্রতিও আমি পূর্ব থেকেই আমার সন্তুষ্টি ঘোষণা করে দিলাম। সুবহানাল্লাহ।

এ আয়াত শরীফের তাফসীরে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আল্লাহ পাক তো ঘোষণা করে দিয়েছেন যে, আল্লাহ পাক-এর হাবীবের যাঁরা ছাহাবী উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে তাঁদের প্রতি আল্লাহ পাক সন্তুষ্টি ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন যে দেখ, আমি আফদ্বালুন নাস, বা’দাল আম্বিয়া, হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে সুক্ষèাতিসুক্ষè ও পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ করেছি।

আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেখানে পা মুবারক রেখেছেন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু সেখানে উনার মাথা মুবারক রেখেছেন।

আফদ্বালুল আওলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি দ্বিতীয় হাজারের মুজাদ্দিদ। যাঁর সম্পর্কে হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতি রহমতুল্লাহি আলাইহি সে হাদীছ শরীফগুলো বর্ণনা করেন। হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু  যেখানে পা মুবারক রেখেছেন, সেখানে আমি আমার মাথা মুবারক রেখেছি। অর্থাৎ উনাকে সুক্ষèাতিসুক্ষè পুঙ্খানুপুঙ্খ আমি অনুসরণ-অনুকরণ করেছি। তার ফলশ্রুতিতে কি হল! তার ফলশ্রুতিতে আল্লাহ পাক আমাকে নিয়ামত দান করলেন। সুবহানাল্লাহ।

আল্লাহ পাক যে ঘোষণা দিয়েছেন,

رضى الله عنهم ورضوا عنه

 “আল্লাহ পাক তাঁদের প্রতি সন্তুষ্ট তাঁরাও আল্লাহ পাক-এর প্রতি সন্তুষ্ট।” এর ফলশ্রুতিতে কি দেয়া হল, আল্লাহ পাক ঘোষণা করলেন হাজার হাজার বার। ঘোষণা করার পর আমি সন্দেহহীন হলাম, নিশ্চিন্ত হলাম, কি?

غفرت لك ومن توسل بك بواسط او بغير واسطة الى يوم القيا مة.

 “আল্লাহ পাক আমার প্রতি হাজার হাজার বার ইলহাম-ইলক্বা করলেন, হে মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি!

غفرت لك ومن توسل بك بواسط او بغير واسطة الى يوم القيامة.

 “আপনাকে ক্ষমা করা হল, আর আপনাকে যারা উত্তমভাবে ক্বিয়ামত পর্যন্ত মধ্যস্ততায় অথবা বিনা মধ্যস্ততায়, অনুসরণ করবে, ওসীলা করবে আমি তাদেরকেও ক্ষমা করে দিলাম।” সুবহানাল্লাহ। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৯

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১০

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার  ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৫