খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪৩

সংখ্যা: ১৩৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

বিশেষ করে হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না; উনাদেরকে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য করে আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন সত্যিই। কিন্তু নুযূল খাছ, হুকুম আম। আল্লাহ পাক নাযিল করেন,

يايها النبى قل لازواجك ان كنتن تردن الحيوة الدنيا وزينتها فتعالين امتعكن واسرحكن سراحا جميلا.

“হে আমার নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আপনার আহলিয়াগণকে বলুন। অর্থাৎ হে উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাগণ! আপনারা যদি দুনিয়া ও তার সৌন্দর্য চেয়ে থাকেন فتعالين তাহলে আপনারা আসুন, امتعكن واسرحكن سراحا جميلا. আপনাদেরকে মাল-সম্পদ যা দেয়ার তা দিয়ে উত্তমভাবে আপনাদের যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিবো।”

وان كنتن تردن الله ورسوله والدار الاخرة فان الله اعد للمحسنت منكن اجرا عظيما.

এরপর আল্লাহ পাক বলতেছেন, “যদি আপনারা যারা উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না রয়েছেন, তাঁরা যদি আল্লাহ পাককে চান, আল্লাহ পাক-এর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে চান, পরকাল চান, তাহলে আপনারা শুনে রাখুন, فان الله اعد للمحسنت.

“নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ পাক-এর খাছ বান্দী তাঁদের জন্য অনেক বড় প্রতিদান তৈরী করে রেখেছেন।”

منكن اجرا عظيما.

“তাদের জন্য অনেক বড় প্রতিদান, প্রতিফল, জান্নাত, অনেক নিয়ামত আল্লাহ পাক রেখেছেন।”

এ আয়াত প্রসঙ্গে বলা হয়, আয়াত শরীফ যখন নাযিল হলো; নাযিল হওয়ার পর আখিরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহাকে প্রথম ডেকে বললেন, “হে হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা! আপনাকে একটা বিষয় বলা হবে। তাড়াহুড়া করে কোন জবাব দিবেন না। আপনি আপনার পিতা-মাতা যারা রয়েছেন, তাদেরকে জিজ্ঞাসা করে জবাব দিবেন।” তখন হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, “অবশ্যই আল্লাহ পাক ও তাঁর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আদেশ-নির্দেশ যথাযথ পালন করতে হবে।”

যখন বলা হলো, আল্লাহ পাক আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন, হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের প্রসঙ্গে। কি নাযিল করেছেন? যদি আপনারা দুনিয়া চেয়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ পাক দুনিয়া দিয়ে আপনাদেরকে আমার থেকে জুদা করে দিবেন। আর যদি আপনারা আল্লাহ পাককে, আমাকে, পরকালকে চেয়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ পাক পরকালে আপনাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করবেন। এখন আপনারা কোন্টা গ্রহণ করবেন? এটা আপনি আপনার পিতা এবং মাতা উভয়কে জিজ্ঞাসা করে আমাকে জবাব দিবেন।

যখন এ প্রশ্ন করা হলো, হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহাকে; তিনি বললেন- “ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সবকিছু ত্যাগ করে, সবকিছু ছেড়ে আপনার মুহব্বতেই এসেছি এখানে। একমাত্র আল্লাহ পাক-এর জন্য, আপনার জন্য আমরা এসেছি। দুনিয়ার জন্য আমরা আসিনি। কাজেই এ প্রশ্নের জবাব, আমার পিতা-মাতা যারা রয়েছেন উনাদের জিজ্ঞাসা করে দিতে হবে না। এটার জবাব আমার জানা রয়েছে। আমিই সেটার জবাব দিব। সেটা হচ্ছে, আমরা দুনিয়া তলবকারী নই এবং দুনিয়ার সম্পদ আমরা তলবকারী নই। আমরা আল্লাহ পাক ও তাঁর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে চাই, পরকাল চাই। আমি সেটাই গ্রহণ করলাম।”

উনি বলার পর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাগণ উনারাও একই কথা বললেন।

হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, যাঁরা রয়েছেন তাঁরা সকলেই একই জবাব দিলেন। আমরা সকলেই এসেছি আপনার জন্য। দুনিয়ার জন্য আমরা আসিনি। সকলেই একই জবাব দিলেন। আল্লাহ পাক ফয়সালা করে দিলেন। উনাদেরকে আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে জানানো হলো, যা দেয়ার দরকার সেটা আল্লাহ পাক দিয়ে দিলেন। পরবর্তীতে তাফসীরে উল্লেখ করা হয়েছে, হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনি যখন তা’লীম দিচ্ছিলেন, তখন উনি উনার বোনের ছেলে এবং অন্যান্য যারা ছিলো তাদেরকে তা’লীম দিচ্ছিলেন। তা’লীম প্রসঙ্গে বললেন, “দেখ তোমরা কুরআন শরীফের এ আয়াত শরীফ পাঠ করবে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত অন্যান্য মানুষ সেটা পাঠ করবে। এ আয়াত শরীফ, আল্লাহ পাক-এর কালাম, এটা ক্বিয়ামত পর্যন্ত কালামুল্লাহ শরীফে থাকবে।

তোমরা পাঠ করে মনে করবে, বা তোমরা মনে করতেও পার যারা উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না অর্থাৎ আমরা হয়ত এমন কিছু আল্লাহ পাক-এর কাছে এবং আল্লাহ পাক-এর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে দাবী করেছিলাম বা দুনিয়ার কিছু আমরা চেয়েছিলাম, যার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক এ আয়াত শরীফ নাযিল করে আমাদেরকে সতর্ক করেন। আল্লাহ পাক-এর কসম! প্রকৃতপক্ষে খন্দকের যুদ্ধ হয়ে গেলো, পরবর্তীতে মুসলমানদের আস্তে আস্তে পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছলতা ফিরে আসলো। যখন স্বচ্ছলতা ফিরে আসলো, প্রত্যেককে আখিরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের চাহিদা মুতাবিক যার যে চাওয়ার ছিল তাকে সেটা দিয়েছেন। কারো চাহিদাকে উনি অপূর্ণ রাখেননি। অর্থাৎ যার যে আরজু ছিল তার সে আরজু পূরা করে দিয়েছেন।

পরবর্তীতে হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাও হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বললেন, আমরা সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলেছিলাম যে, যেহেতু অবস্থা এখন মুসলমানদের ভালো হয়েছে, অনেকের যা আরজু বা চাহিদা যা ছিল তা পূরা হয়েছে, আর আমাদের যা চাহিদা ছিলো সেটা হলো, আমাদের একটা মাত্র সেলোয়ার, একটা মাত্র কামিছ এবং একটা মাত্র ওড়না ছিলো। সেই সেলোয়ার, কামিছ এবং ওড়না পরে আমরা গোছল করতাম এবং সেটা আমাদের শরীরে শুকাত। যার জন্য আমাদের পক্ষে সংসারের অনেক কাজ করতে অসুবিধা হতো। কারণ, ভিজা কাপড় নিয়ে কাজ করা কঠিন। ঘর-সংসারের কাজ রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খিদমত রয়েছে। এর সাথে সাথে অন্যান্য আরো অনেক কিছু দেখাশুনা ও খোঁজখবর নেয়ার দরকার রয়েছে। কাজেই আমাদের একটা মাত্র কাপড় পরে কাজগুলো করা খুব কঠিন। যার জন্য আমরা আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে আরজু করেছিলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ, ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাদেরকে এক জোড়া কাপড়ের পরিবর্তে দু’জোড়া কাপড় দিলে হয়তো ভালো হত। তাহলে আমরা গোছল করলে কাপড়টা পাল্টাতে সহজ হতো। সংসারের কাজ-কাম ও আপনার খিদমত যা রয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি করা আমাদের জন্য সহজ হতো।

শুধু এতটুকু আমরা আরজু করেছিলাম। এর চাইতে বেশী আমরা কিছুই আরজু করিনি। দুনিয়ার সম্পদ আমরা তলব করিনি। আমরা অন্য কিছু চাইনি। শুধু এতটুকু বলেছিলাম। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন,

ان كنتن تردن الحيوة الدنيا وزينتها فتعالين امتعكن واسرحكن سراحا جميلا.

‘আপনারা যদি দুনিয়া ও তার সৌন্দর্য চেয়ে থাকেন তাহলে আপনারা আসুন, আপনাদেরকে মালসম্পদ যা দেয়ার তা দিয়ে উত্তমভাবে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিব।’

 وان كنتن تردن الله ورسوله والدار الاخرة فان الله اعد للمحسنت منكن اجرا عظيما.

আর যদি আল্লাহ পাককে চান, আল্লাহ পাক-এর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে চান, পরকাল চান তাহলে আল্লাহ পাক নিশ্চয়ই যারা মুহসিনাত রয়েছেন, নেক্কার পরহেযগার রয়েছেন তাঁদের জন্য অনেক নিয়ামত তৈরী করে রেখেছেন সেটা আপনারা পরকালে পাবেন।’

অতঃপর তিনি বলেন, আপনারা মনে করতে পারেন, আমরা হয়ত দুনিয়ার সম্পদ চেয়েছিলাম। প্রকৃতপক্ষে আমরা কোন দুনিয়াবী সম্পদই তলব করিনি। প্রকৃতপক্ষে আমাদের এক সেট কাপড় ছিল। অর্থাৎ সেলোয়ার, কামিছ, ওড়না ছিলো। আমরা দ্বিতীয় আর এক সেট তলব করেছিলাম। দেখ ক্বিয়ামত পর্যন্ত মানুষ আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করবে, আর মনে করবে যে, যারা হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনারা হয়ত দুনিয়া তালাশী ছিলেন। কিন্তু হাক্বীক্বত তা নয়।

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম,ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৩৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাত রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম,ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪০

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪২

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪৫