খলীফাতুল্লাহ, খলীফাত রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম,ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪০

সংখ্যা: ১৩৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

وما ينطق عن الهوى ان هو الا وحى يوحى.

 আখিরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওহী ছাড়া কোন কথা বলেন না, ওহী ছাড়া কোন কাজ করেন না।  হযরত উমর বিন খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু; উনার যেটা পছন্দ হতো আখিরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সে বিষয় প্রস্তাব করতেন। দেখা যেত, আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। (সুবহানাল্লাহ) ঠিক পর্দা এমন একটা বিষয়, এ পর্দার আয়াত শরীফ হযরত উমর বিন খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বার বার আরজ করতেছিলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মদীনা শরীফে দেশী-বিদেশী অনেক লোক এসে থাকে, জানা-অজানা, চেনা-অচেনা লোক এসে থাকে সেজন্য সকলের পর্দা করা উচিত। বিশেষ করে যারা উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের করা উচিত। ঠিক আল্লাহ পাক এ প্রেক্ষিতে পর্দার আয়াত শরীফ নাযিল করে দিলেন। সেই হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনি উনার মেয়ের সাথে; যিনি উম্মুল মু’মিনীন, যাঁর ছানা-ছিফত বর্ণনা করার কোন প্রয়োজন নেই। যাদেরকে আল্লাহ পাক পবিত্র থেকে পবিত্রতম, এরপরও যদি কিছু থেকে থাকে সেটাও রেখেছেন। উনার মেয়ে উম্মুল মু’মিনীন, আল্লাহ পাক-এর রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আহ্লিয়া। উনার সাথে নিরিবিলি বসেছিলেন। উনার হাদীছ শরীফ স্মরণ হওয়া মাত্রই উনি দৌঁড় দিয়ে সরে গেলেন।  এখন তাহলে ফিকির করতে হবে, আমাদের কতটুকু পর্দা রক্ষা করা দরকার রয়েছে। খুব ফিকিরের বিষয়, যে প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক কুরআন শরীফে উল্লেখ করেছেন,

  حور مقصورت فى الخيام.

 অর্থাৎ জান্নাতের যারা হুর তাঁরা জান্নাতের তাবুতে বা বালাখানায় পর্দাবৃত অবস্থায় থাকবে। فى الخيام অর্থাৎ তাঁরা তাবুতে থাকবে বালাখানায় থাকবে। কি অবস্থার থাকবে, مقصورت অর্থাৎ مقصورت শব্দের ব্যাখ্যায় মুফাস্সিরীনে কিরাম অনেক কিছুই বলেছেন। অল্প কথায় হচ্ছে, ঐ সমস্ত মহিলাদেরকে مقصورت বলা হয়, যাদের দৃষ্টি তাদের স্বামী থেকে অতিক্রম করে না। স্বামী ছাড়া কোন বেগানা পুরুষ তারা দেখে না এবং যাদেরকে একমাত্র স্বামী ছাড়া অন্য কোন পুুরুষ দেখে না। অর্থাৎ যে সমস্ত মহিলাদেরকে স্বামী ছাড়া কেউ দেখে না। আর যে সমস্ত মহিলারা স্বামীকে ছাড়া অন্য কোন পুরুষকে দেখে না, তাদেরকে বলা হয় مقصورت  সেটাই আল্লাহ পাক উল্লেখ করেন,

 حور مقصورت فى الخيام.

 পর্দার যে গুরুত্ব রয়েছে, তার তাৎপর্য রয়েছে, সেটা আল্লাহ পাক উল্লেখ করেছেন, শুধু যমীনের মধ্যে নয়, জান্নাতের মধ্যেও সে ব্যবস্থা রয়েছে। একজনের ইজ্জত-আবরু আরেকজন দেখতে পারে না। যেহেতু এর মধ্যে তার আভিজাত্যতা রয়েছে, তার রো’ব রয়েছে, তার স্বতন্ত্রবোধ রয়েছে, তার ব্যক্তিত্ব রয়েছে আলাদাভাবে, তার জন্য ফযীলত-মর্যাদা রয়েছে। এজন্য আল্লাহ পাক জান্নাতেও পর্দার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। (সুবহানাল্লাহ) যদিও সেখানে কোন মানুষের চু-চেরা ক্বীল ও ক্বাল, কোন খারাপ ইচ্ছা তার কল্পনায় আসবে না, তার চিন্তায় আসবে না। এরপরও আল্লাহ পাক সে ব্যবস্থা করেছেন তার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুধাবনের জন্য। কুরআন শরীফে আল্লাহ পাক যে সমস্ত আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন, বিশেষ করে সূরা আহযাব, সূরা নূরের মধ্যে। তার মূল বিষয়গুলো হচ্ছে,

  وقرن فى بيوتكن ولاتبرجن تبرج الجاهلية الاولى.

 তোমরা ঘরে আবদ্ধ হয়ে থাক। আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মত সৌন্দর্য প্রদর্শন করে ঘর থেকে বের হয়োনা। তাহলে এখানে বুঝা যাচ্ছে, আয়াত শরীফের অর্থ- ঘরে থাকতে হবে মেয়েদের। সৌন্দর্য প্রদর্শন করার উদ্দেশ্যে তারা বের হতে পারবে না। হ্যাঁ, যদি কোন জরুরত থাকে, তাহলে বের হতে পারবে। যেটা হাদীছ শরীফে আখিরী রসূল, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

 قد اذن الله لكن ان تخرجن لحوائجكن.

 “আল্লাহ পাক তোমাদেরকে তোমাদের জরুরতে ঘর থেকে বের হতে অনুমতি দিয়েছেন।” তবে সৌন্দর্য প্রদর্শন করে, বেহায়া হয়ে, বেপর্দা হয়ে, বেশরার মত তোমরা চলাচল করনা। প্রথম নির্দেশ অর্থাৎ পর্দার যা আদেশ-নির্দেশ রয়েছে তার মধ্যে প্রথম পালনীয় হচ্ছে এটা। এরপর আল্লাহ পাক বলেছেন যে, তোমরা পর্দা করে থাকবে।

 ان اتقيتن فلا تخضعن بالقول فيطمع الذى فى قلبه مرض وقلن قولا معروفا.

 এরপর কথা হচ্ছে, আল্লাহ পাক বলেন, “যদি তোমাদের তাক্বওয়া থেকে থাকে তোমরা পরহেযগার হয়ে থাক তবে নরমভাবে বা মিষ্টিসুরে কথা বলবে না।”

 فيطمع الذى فى قلبه مرض.

 যাদের অন্তরের মধ্যে কোন রোগ রয়েছে, তারা তোমাদের কথায় ওয়াস্ওয়াসা গ্রহণ করতে পারে।

 وقلن قولا معروفا.

 তবে স্পষ্ট কথা বলবে। অর্থাৎ কাটা কাটা বলবে। এমন ইনানি-বিনানি সুরে কথা বলবে না, যার কারণে ওয়াস্ওয়াসা সৃষ্টি হতে পারে। কথা বলার যদি দরকার হয় তাহলে স্পষ্ট করে বলবে। এমন ভাবে বলবে না, যার কারণে বেগানা পুরুষদের মনে ওয়াস্ওয়াসার সৃষ্টি হয়। যার জন্য দেখা গেছে, হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাগণ ও অন্যান্য যারা সে যামানার মহিলা ছাহাবী ছিলেন, পুরুষদের সাথে কথা বলার সময় উনারা আওয়াজকে পরিবর্তন করে বলতেন। এ সত্ত্বেও ক্ষেত্রবিশেষে মুখের মধ্যে আঙ্গুল দিয়ে কথা বলতেন, যার কারণে আওয়াজটা বুঝা যেত না, কে কথা বলছে। এটা দ্বিতীয় হুকুম দেয়া হয়েছে যে, কথা বলবে, এমনভাবে বলবে না, যেটা ওয়াস্ওয়াসার সৃষ্টি হতে পারে। এরপর বলা হয়েছে যে, আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহ পাক উদ্দেশ্য করে আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন। হুকুম হচ্ছে, খাছ করে উম্মতের জন্য।

 واذا سألتموهن متاعا فسئلوهن من وراء حجاب ذلكم اطهر لقلوبكم وقلوبهن.

 আল্লাহ পাক তোমাদের বলেছেন, যদি তোমরা কখনো বেগানা পুরুষ, বেগানা মেয়ের কাছে কিছু তলব করতে হয় বা কিছু নিতে হয় অথবা যদি চাইতে হয়,

 فسئلوهن من وراء حجاب.

 পর্দার আড়াল থেকে চাবে। কিছু যদি দরকার হয়ে পরে তাহলে কোন পুরুষ যেখানে বা যে বাড়ীতে মহিলা রয়েছে সরাসরি সে বাড়ীতে প্রবেশ করে মহিলার কাছ থেকে চাবে না সেটা। পর্দার আড়াল থেকে বলবে, উনাদের কোন্ জিনিসটার দরকার রয়েছে। ইত্যাদি ইত্যাদি চাহিদা রয়েছে। তাদের যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে বলে দিবে পর্দার খেলাফ করে ঘরে প্রবেশ করে যেওনা। আল্লাহ পাক এজন্য বলে দিয়েছেন, চাওয়া যাবে, বলা যাবে, কথা বলতে পারবে, তবে পর্দা রক্ষা করতে হবে। পর্দার খিলাফ করা যাবে না। এরপর বলেছেন,

 يايها النبى قل لازواجك وبنتك ونساء المؤمنين يدنين عليهن من جلابيبهن.

 হে নবী, আমার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন

 قل لازواجك وبنتك ونساء المؤمنين.

 যারা উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদেরকে। আর আপনার যারা মেয়ে রয়েছেন এবং যারা মু’মিন মহিলা রয়েছে তাঁদেরকে বলে দিন, তাঁরা যদি ঘর থেকে বের হতেই চায় তাহলে তাঁরা যেন পর্দা ঢেলে দিয়ে বের হয়।

 يدنين عليهن من جلا بيبهن.

 جلب লম্বা পর্দা, কাপড় ঝুলিয়ে, খালিছ পর্দা করে, যেন তাঁদেরকে দেখা না যায় সেভাবে তাঁরা যেন পথ চলে।  এখানে আল্লাহ পাক সবকিছুরই নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তার শালীনতা এবং শরাফত রক্ষা করার হুকুমও দিয়েছেন সেটা বজায় রেখে যেন করে। এরপরে বলেছেন, বিশেষ করে কেউ যদি কারো ঘরে সাক্ষাত করতে চায়, আসতে চায়, তাহলে দু’টা হুকুম। আল্লাহ পাক কুরআন শরীফে বলেছেন সূরা আহযাবে এবং সূরা নূরে, যে আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর জন্য আল্লাহ পাক আলাদা হুকুম দিয়েছেন। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম,ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৩৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪২

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪৩

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- পর্দার গুরুত্ব-তাৎপর্য, ফাযায়িল-ফযীলত ও হুকুম-আহ্কাম-৪৫