খাগড়াছড়ির দূর্গম ও শঙ্কাজনিত যাত্রা পথের পুরোটিতেই মহান আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে খাছ গায়িবী মদদ রূপে আলাদাভাবে, খাছ কর সাদা কবুতর ও ডাহুক পাখির ছূরতে সত্তর হাজার ফেরেশ্তা মুজাদ্দিদে আ’যম ইমামে আ’যম, আওলাদের রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীসহ গোট সফরসঙ্গগিণকে বেস্টন করে উড়তে ছিল।

সংখ্যা: ১৩১তম সংখ্যা | বিভাগ:

          খাগড়াছড়ির মাহফিলে মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, হাবীবে আ’যম, গাউসুল আ’যম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে আল্লাহ পাক সত্তর হাজার ফেরেশ্তা দিয়ে সাহায্য করেছেন- একথা কুরআন-সুন্নাহ্ সম্মত শীর্ষক মতামতটি গত ১২৯তম সংখ্যায় মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এ ছাপা হয়। যাতে কুরআন শরীফের অনেকগুলো আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফের দলীল এবং নির্ভরযোগ্য অনেক কিতাবের ইবারতসহ প্রমাণ করা হয় যে, ইমামুল আইম্মা, মুজাদ্দিদে আ’যম, কুতুবুল আলম, মুহ্ইস্ সুন্নাহ্, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে যে আল্লাহ পাক ফেরেশ্তা দিয়ে সাহায্য করেন তা শরীয়তসম্মত কথা। সত্যানুন্ধানী পাঠক আল বাইয়্যিনাত-এর এ লেখনীর মাধ্যমে দলীল পেয়ে আল বাইয়্যিনাত-এর প্রতি মুবারকবাদ জানিয়েছেন এবং এখনও যে ফেরেশ্তা সাহায্য করেন এই আক্বীদা প্রতিপাদনের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি তারা অনুরোধ জানিয়েছেন যে, মাহ্ফিলের কথা বর্ণিত মতামতের শিরোনামে এসেছে এবং যা দৈনিক আল ইহসানে প্রকাশ করা হয়েছে তা যেন পাঠকের জ্ঞাতার্থে আল বাইয়্যিনাত-এও প্রকাশ করা হয়।  সারাদেশের অগণিত পাঠকের সেই আকুতিঝড়া অনুরোধের প্রেক্ষিতে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এ দৈনিক আল ইহসানের সে রিপোর্ট উল্লেখ করা হলো-  “মহান আল্লাহ্ পাক কালামে পাকে ইরশাদ করেন, ‘যারা এক আল্লাহ্ পাককে মেনে নিয়েছেন, অতঃপর ইস্তিকামত (দৃঢ়চিত্ত) থেকেছেন, তাঁদের প্রতি ফেরেস্তা (গায়েবী মদদ) নাযিল হয়।     বর্ণিত আয়াত শরীফের হাক্বীক্বী মেছদাক ইমামে আ’যম, ইমামুল আইম্মা, মুহইস সুন্নাহ্, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদুয্ যামান, আওলাদুর রসূল রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী। যিনি পরিপূর্ণরূপেই আল্লাহ্ পাক এবং তাঁর প্রিয় হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে মেনে নিয়েছেন এবং ইস্তিকামত (দৃঢ়চিত্ত) রয়েছেন। তাঁর মনন-মগজে, সীরত-ছূরতে, আক্বীদা-আমলে সর্বোপরি সার্বিক জীবন প্রবাহে তিনি আল্লাহ্ পাক-এর মতে মত এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পথে পথ। আর এ মত ও পথে তিনি এতটুকুই দৃঢ় যে, সমস্ত জ্বীন-ইনসানও যদি তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, তারপরও তিনি সত্য থেকে একবিন্দু নড়বেন না। এ মহান প্রত্যয়ে তিনি নির্ভীক, অটল, আপোষহীন এবং ইস্তিকামতের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠিত। বর্তমান যামানার সম্মানিত মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদগণের মধ্যে যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ তথা মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী মহান আল্লাহ্ পাক এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -এর মত ও পথের উপর পূর্ণরূপে ইস্তিকামত থাকার প্রাপ্তি স্বরূপ তাঁদের পক্ষ থেকে হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লহুল আলী-এর প্রতি বর্ষিত হচ্ছে অবারিত ধারায় রহমত, বরকত, সাকিনা- পাশাপাশি দান করা হচ্ছে ফেরেস্তা দ্বারা অনুক্ষণ চূড়ান্ত গায়েবী মদদ। আর গায়েবী মদদ সমূহ তাঁর মুবারক কারামতেরই অংশবিশেষ। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী -এর তরফ থেকে প্রকাশিত গায়েবী মদদ সম্পৃক্ত একটি বিশেষ কারামত নিম্নে বর্ণিত হলো-        মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে দেশের পার্বত্য অঞ্চলে সফরে যান। সেখানে তখন বিছিন্নতাবাদী উপজাতীয় দল ‘শান্তি বাহিনী’ র অপতৎপরতা এবং অতর্কিত চোরাগোপ্তা হামলার কারণে সমগ্র পার্বত্য অঞ্চলে অশান্ত পরিবেশ বিরাজ করছিল। যার জন্য পার্বত্য জেলা সমূহে প্রবেশের এবং বের হওয়ার মহাসড়কগুলোতে বিকাল ৪টার পর স্থানীয় প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। তাদের মতে, বিকেল ৪টার পরে ঐ মহাসড়কগুলোতে পুলিশ, বিডিআর, আর্মি, সাধারণ লোক যে কেউ যাতায়াত করত, দেখা মাত্রই শান্তি বাহিনী তাদের গুলি করে মেরে ফেলত।   মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী সফরের অংশ হিসেবে খাগড়াছড়িতে ওয়াজ মাহ্ফিল করার উদ্দ্যেশে যাত্রা করেন। সেই সফরে তিনি মাইক্রোবাস বা হাইয়েছ নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি যখন নিষেধাজ্ঞা  আরোপিত মহাসড়কে পৌঁছান তখন প্রায় ছয়টা বাজে। তাঁর আগমনের তথ্য পূর্বেই অবহিত হওয়ার কারণে সেনা বাহিনী অতিরিক্ত এক ঘন্টা অর্থাৎ প্রায় ৫টা পর্যন্ত মহাসড়কে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। কিন্তু পৌঁছতে বিকাল ৫টা অতিক্রম করায় তারা যথারীতি প্রতিদিনের ন্যায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।     মহাসড়কে সেনা সদস্যরা মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে দর্শন করে অত্যন্ত মুগ্ধ হন এবং সফর সঙ্গীসহ তাঁকে সেনা ক্যাম্পে তাশরীফ রাখার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানান। অনুরোধের প্রেক্ষিতে হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী সেনা ক্যাম্পে তাশরীফ রাখেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেনা ক্যাম্পের অফিসাররা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী -এর খাগড়াছড়ি যাত্রা প্রসঙ্গে খাগড়াছড়িতে অবস্থানরত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবং চট্টগ্রামে অবস্থানরত মেজর জেনারেল-এর সাথে আলোচনা করেন। অতঃপর সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সেনা অফিসাররা মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী -এর খিদমতে সবিনয় অনুরোধ করেন যে, আপনি দয়াকরে আপনার সফর সঙ্গীসহ আজকে এখানে অবস্থান করুন এবং আগামীকাল খাগড়াছড়ির উদ্দ্যেশে যাত্রা করুন। তখন হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর তরফ থেকে সেনা অফিসারদেরকে বলা হয় যে, আপনারা সেনা বাহিনীর কিছু গাড়ী আমাদের সাথে দিন। প্রতিউত্তরে তারা বলেন, আমাদের গাড়ী নিয়ে কি হবে! শান্তি বাহিনী তো গুলি করে-বোমা মেরে ধ্বংস করে দিবে। কাজেই তাদের পক্ষে গাড়ী দেয়া সম্ভব নয় বলে তারা বিনীত ভাবে দূঃখ প্রকাশ করে এবং মাটিরাঙ্গা থানায় যোগাযোগ করতে বলে। তখন মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর নির্দেশক্রমে মাটিরাঙ্গা থানায় যোগাযোগ করা হয়। মাটিরাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে বিনীত অনুরোধ করে বলেন, ‘হুযুর! আপনি দয়াকরে আজকে এখানে অবস্থান করুন এবং আগামীকাল সকালে যাত্রা করুন।’   অতঃপর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর তরফ থেকে তাকে জানানো হয়, ‘খাগড়াছড়ির ওয়াজ মাহ্ফিলটি পূর্ব নির্ধারিত, বিধায় মাহ্ফিলে যাওয়া অতি জরুরী।’ পরিস্থিতি দর্শনে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাও সেনা অফিসারদের ন্যায় খাগড়াছড়িতে অবস্থানরত ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের সাথে যোগাযোগ করেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, কোন ক্রমেই সেনা বাহিনী অথবা পুলিশের পক্ষে নিরাপত্তাগত কোন প্রকার সহায়তা দেয়া সম্ভব নয়।         আশানুরূপ আশ্বাস না পেয়ে  থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চট্টগ্রামে অবস্থানরত মেজর জেনারেলের সাথে যোগাযোগ করেন। মেজর জেনারেলও নিরাপত্তাগত কোন প্রকার সহায়তা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন যে, হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী যদি নিজ দায়িত্বে যেতে চান তবে সমস্ত নিরাপত্তা গেটগুলো খুলে দেয়া হবে।     পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে বিনীত ভাবে বলেন, ‘যদি আপনি যেতেই চান তাহলে নিজ জিম্মাদারীতে যেতে পারেন। এ ব্যাপারে আমাদের পক্ষে আপনাদেরকে কোন প্রকার সাহায্য করা সম্ভব নয়।’    অবস্থা দর্শনে ইস্তিকামতের শীর্ষ মাকামে অধিষ্ঠিত মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী দৃঢ় কক্তে তাদের বলেন যে, ‘‘ঠিক আছে, আমরা আমাদের জিম্মাদারীতে যাই। মহান আল্লাহ্ পাক আমাদেরকে হিফাজত করবেন। যেহেতু হাক্বীক্বতে আমরা আল্লাহ্ পাক-এর কাজে এবং আল্লাহ্ পাক-এর জিম্মাদারীতেই যাচ্ছি। আপনারা সব গেটগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করুন।’’

 সব গেট খুলে দেয়া হলো। অতঃপর মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী খাগড়াছড়ির পথে খুব দ্রুত যাত্রা করার জন্য গাড়ীর ড্রাইভার মুহম্মদ চান মিয়াকে নির্দেশ প্রদান করেন। নির্দেশ পেয়ে ড্রাইভার মুহম্মদ চাঁন মিয়া দ্রুত গতিতে গাড়ী নিয়ে খাগড়াছড়ির দিকে রওয়ানা হন। তখন সময় প্রায় ৭ঃ১৫ মিঃ। ড্রাইভারসহ সফরসঙ্গী সকলের মধ্যেই শঙ্কা ও চিন্তার ভাব পরিলক্ষিত হয়। কারণ, অস্থিতিশীল প্রতিকূল পরিবেশ, সেই সাথে ঘন অন্ধকার এবং পাহাড়ী দূর্গম পথ। এই পথে ইতোপূর্বে ড্রাইভার মুহম্মদ চাঁন মিয়া কখনও গাড়ী চালাননি। সফরসঙ্গীগণ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে মনে মনে মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে গভীরভাবে স্মরণ করতে থাকেন এবং মহান আল্লাহ্ পাক-এর নিকট তাঁদের প্রাণপ্রিয় শায়খ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লহুল আলী- এর উছীলায় সাহায্য প্রার্থণা করতে থাকেন।      উল্লেখ্য, সেখান থেকে শহরে পৌঁছতে সময় লাগে প্রায় এক ঘন্টা, কিন্তু আল্লাহ্ পাক-এর বেশুমার রহমতে মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আধা ঘন্টার মধ্যেই অর্থাৎ ৭ঃ৪৫ মিনিটেই শহরে পৌঁছে যান। (সুবহানাল্লাহ্)

 মহান বারে ইলাহীর পরম কুদরত, চরম গায়েবী মদদ এবং মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর খাছ কারামত যে, মাটিরাঙ্গা থেকে হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী গাড়ী নিয়ে যখন যাত্রা পথের প্রথম নিরাপত্তা গেট অতিক্রম করেন, তখন আকর্ষণীয় ও সুন্দর আকৃতির সাদা রং বিশিষ্ট অসংখ্য-অগণিত কবুতর ও ডাহুক পাখি এসে হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর গাড়ীটিকে বেষ্টন করে উড়তে থাকে এবং খাগড়াছড়ি শহরের প্রবেশমুখ পর্যন্ত সমস্ত নিরাপত্তা গেটসহ সমগ্র যাত্রা পথে পাখিগুলো গাড়িটির চতুর্দিকে উড়তে  উড়তে যায়। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী- যখন খাগড়াছড়ি শহরে প্রবেশ করেন তখন সেই পাখিগুলো আস্তে আস্তে গায়েব বা অদৃশ্য হয়ে যায় (সুবহানাল্লাহ্)

 মূলতঃ মহান আল্লাহ্ পাক-এর পক্ষ থেকে মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসুল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর প্রতি সীমাহীন গায়েবী মদদ-রহমত-সাকিনা স্বরূপ সার্বক্ষনিক ভাবে তাঁর সাথে অসংখ্য-অগণিত ফেরেশ্তা থাকলেও সে সময়ে খাগড়াছড়ির দূর্গম ও শঙ্কাজনিত যাত্রা পথের পুরোটিতেই মহান আল্লাহ্ পাক-এর তরফ থেকে খাছ গায়েবী মদদ রূপে আলাদাভাবে, খাছকরে সাদা কবুতর ও ডাহুক পাখির ছুরতে ৭০ হাজার ফেরেস্তা মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীসহ গোটা সফরসঙ্গীগণকে বেষ্টন করে উড়তেছিল। (সুবহানাল্লাহ্)       মূলতঃ মহান আল্লাহ্ পাক-এর প্রতি পরিপূর্ণ তাওয়াক্কুল এবং ইস্তিকামত থাকার প্রাপ্তি স্বরূপ মহান বারে ইলাহীর তরফ থেকে মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামে আ’যম, গাউছুল আ’যম, আওলাদে রসূল হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী -এর প্রতি ফেরেস্তা  দ্বারা এই সীমাহীন গায়েবী মদদ, যা তাঁর মুবারক খাছ কারামতেরই অন্তর্ভুক্ত।

 -মুহম্মদ তারীফুর রহমান, ঢাকা।

রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাক্বীক্বী নায়িব ও ওয়ারিছ। তাঁর বিরোধিতাকারীরা মুনাফিক, কাফির ও শয়তানের অনুসারী- ৬

‘ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাণীর ছবি তোলা, রাখা, আঁকা, দেখা হারাম’ মুজাদ্দিদে আ’যমের অনবদ্য তাজদীদ

ইমাম সম্মেলনে অর্ধনগ্ন খ্রীষ্টান মহিলা মেরীর পর এবার খোলামেলা হিন্দু মহিলা সুনিতা মুখার্জী তথাকথিত ইমামদের প্রতি নিস্প্রোয়জন ছিল প্রধানমন্ত্রীর নছীহত

ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৪ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান

প্রসঙ্গঃ ‘ইসলাম ও মুসলমানের স্বার্থ রক্ষায় প্রতিবাদ’ প্রতিবাদের ভাষা ও ধরণ; বৃহত্তর স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্রতর স্বার্থ ত্যাগ এবং সহীহ সমঝ