ফতওয়া দিয়েছেন দু’জন। ফতওয়া পড়েছে দু’জনেরই উস্তাদের বিরুদ্ধে। তাও আবার সে উস্তাদেরই পত্রিকায়। তাতে উস্তাদের উচ্ছাসিত প্রশংসা রয়েছে কিন্তু উস্তাদের কাজের বিরুদ্ধেই ফতওয়া গিয়েছে। না যাওয়ার অবশ্য কোন উপায় নেই। কারণ সত্যিকার কুরআন-সুন্নাহ্র ফতওয়া যে তাই।
কুরআন-সুন্নাহ্য় যারা বেপর্দা হয় তাদেরকে দাইয়্যূস বলা হয়। বেহেশতের দরজায় লেখা আছে, দাইয়্যূস বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না।”
আপনার ঘরানা তথা পত্রিকা দ্বারা আক্রান্ত, দাইয়্যূস হিসেবে চিহ্নিত এ দু’জন ব্যক্তি হচ্ছেন ১. তথাকথিত শাইখুল হাদীছ আজিজুল হক্ব। ২. হাটহাজারীর মহাপরিচালক ও মাসিক মুঈনুল ইসলাম সম্পাদক আহম্মদ শফী।
ধারাবাহিক বর্ণনায় বিষয়টি
বর্ণনা করা যেতে পারে:
(ক)
রাহমানী পয়গাম তথাকথিত শাইখুল হাদীছের পত্রিকা:
….. রাহমানী পয়গাম দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম হাদীস বিশারদ, বরেণ্য আলেমে দীন শাইখুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক (দা.বা.) প্রতিষ্ঠিত জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়ার মুখপত্র। …..
(খ)
রাহমানী পয়গামে তথাকথিত শাইখুল হাদীছের প্রশংসা
….. যাহোক পাঠক বন্ধুরা! আপনারা হয়তো বুঝতেই পারছেন, আমরা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক কিংবদন্তী প্রাণ পুরুষ, হাদীস শাস্ত্রের উজ্জ্বল আকাশে সদা দেদীপ্যমান এক ভাস্বর, উপমহাদেশের হিরন্ময় ব্যক্তিত্ব, শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক সাহেবের সফরসঙ্গী হিসেবে যাত্রা করছি। …..
উল্লেখ্য, একটি মহলের কাছে এহেন উচ্ছাসিত প্রশংসিত ব্যক্তিকেই মাসিক আল বাইয়্যিনাতে তথাকথিত শাইখুল হাদীছ বলা হয়। আর যে জন্য বলা হয় তার কারণ শুধু মাসিক আল বাইয়্যিনাতে নয় বরং তথাকথিত শাইখুল হাদীছের পত্রিকায়ও পাওয়া যায়।
রাহমানী পয়গামেই তথাকথিত শাইখুল
হাদীছের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ফতওয়া
১৭১২। বোরকার নেকাব খুলে ক্লাস করা। হাসনা হেনা, সাতক্ষীরা।
জিজ্ঞাসা: আমি একজন কলেজ ছাত্রী। বোরকা পরে ক্লাসে যাই। কিন্তু ক্লাসে গিয়ে নেকাব খুলে ফেলি। কারণ আমার জানা ছিল মহিলাদের মুখমণ্ডল খোলা জায়িয আছে। কিন্তু আমার এক বান্ধবী বললো, পুরুষ শিক্ষকের সামনে নেকাব খুলে ক্লাস করা মারাত্মক গুনাহ। এখন হঠাৎ করে মুখমণ্ডল ঢেকে নেকাব আটকিয়ে ক্লাশ করলে আমার কলেজের স্যারেরা মাইন্ড করতে পারেন। এমতাবস্থায় নেকাব খুলে ক্লাশ করলে শরীয়তের দৃষ্টিতে গুনাহ হবে কিনা? এবং অতীতে নেকাব খুলে ক্লাশ করায় গোনাহ হয়েছে কিনা? হয়ে থাকলে তা থেকে পরিত্রাণের উপায় কি?
জবাব: কুরআন ও হাদীসের মাধ্যমে পার্থিব জীবনে মানুষের জন্য কতগুলো নীতিমালা দেয়া হয়েছে। প্রতিটি মুমিন মুসলমানের জন্য তা মেনে চলা অত্যন্ত জরুরী। এক্ষেত্রে লজ্জা করার কিছুই নেই। অন্যে তিরস্কার বা মাইন্ড করবে এই ভয়ে প্রকৃত মুমিন শরীয়তের আদেশ নিষেধ পালনে কুণ্ঠিত হতে পারে না। আল্লাহ ও তার রাসূল (সা.) এর পরিপূর্ণ আনুগত্য করাই সাচ্চা মুসলমানের বৈশিষ্ট্য।
অতএব, প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় স্যার ও ক্লাসমেটদের তিরস্কারের ভয়ে বা লজ্জা সংকোচে নেকাব খুলে ক্লাশ করা ঠিক হবে না। বরং নেকাব পরেই শালীনতা বজায় রেখে ক্লাস করবেন। এটাই শরীয়তের বিধান। অতীতের ভুলের জন্য আল্লাহর নিকট তওবা ও ইস্তেগফার করবেন। আল্লাহ আপনার সহায় হোন।
রাহমানী পয়গামে প্রকাশিত উপরোক্ত ১৭১২নং জিজ্ঞাসা ও জবাবের প্রেক্ষিতে যে বিষয়গুলো সাব্যস্ত হয়:
(১)
তথাকথিত শাইখুল হাদীছ সাচ্চা মুসলমান নয়। তিনি কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ মেনে চলতে লজ্জা করেন। প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার বা মাইণ্ড করবেন এই ভয়ে তার সাথে পর্দা করেন না।
তিনি ফরজ পর্দা করেন না। কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক তিনি দাইয়্যূস। বেহেশতের দরজায় লেখা রয়েছে, “দাইয়্যূস বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না।”
তথাকথিত শাইখুল হাদীছের নিজস্ব পত্রিকা রাহমানী পয়গামের ১৭১২নং জিজ্ঞাসা-জবাব দ্বারা সাবেত হয় যে, “সে প্রকাশ্য শরীয়তের বিধান খেলাফকারী, চরম ফাসিক ও গোমরাহ, উলামায়ে ‘ছূ’। তাকে প্রকাশ্য তওবা ইস্তেগফার করতে হবে।
(২)
এরপরের উদাহরণটি আহমদ শফী। স্বগোত্রীয়রা তাকে প্রচার করে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার (কওমী মাদ্রাসা বোর্ডের) চেয়ারম্যান। হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহতামিম, তথাকথিত মাসিক মুঈনুল ইসলাম পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে। এবার সেই সম্পাদকের বিরুদ্ধে তারই পত্রিকায় উদ্ধৃত ‘কেন সে দাইয়্যূস’ তার প্রমাণ পেশ করা যায়।
পর্দার হুকুমের ধারাবাহিকতা এবং আমাদের করণীয়
এ.কে.এম. আছাদুজ্জামান (ফিরোজ)
… পর্দার হুকুম সম্বলিত কালাম পাকের প্রথম আয়াত নাযিল হয় ৫ম হিজরীতে এবং তখন থেকে পর্দা ফরয হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে পর্দার বিশ্লেষণ মূলক আয়াত নাযিল হয়।…
…..বাস্তবে আমাদের দেশে অনেকেই নিজেকে পর্দানশীল মনে করে থাকেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি যে পর্দা পালনে ব্যর্থ, তা এ প্রবন্ধে প্রমাণ করতে চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ। আমি অত্যন্ত আশাবাদী যে, এ আলোচনার প্রেক্ষিতে অনেকেই নিজেদের ভুলগুলো সনাক্ত করতে পারবেন এবং পর্দার সঠিক অনুশীলনে উদ্যোগী হবেন।…
… যেখানে নবীপতœীদেরকে উম্মতের জননী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং উম্মতের জন্য তাদেরকে পুনঃবিবাহ করা হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর পুরুষকে তাকিয়ে না দেখার ব্যাপারে কড়া তাগিদ দিয়েছেন।
পর্দার প্রথম পর্যায়ের নির্দেশে নারীদেহ এবং তাদের কাজ কর্ম, চলাফেরা, উঠাবসা ইত্যাদি গায়রে মুহাররাম পুরুষের দৃষ্টির অন্তরালে রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পর্দা সম্পর্কে অবতীর্ণ কালাম পাকের আয়াতসমূহ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মোবারক যবানের বাণী এবং সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর আমল সামনে রাখলে পর্দা যে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিয়য়, তাতে কারো দ্বিমত থাকার কথা নয়। পর্দার নির্দেশ পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে অনুসরণ করতে গেলে নারীদেরকে নিজ বাড়ীর চার দেয়ালের মধ্যেই অবস্থান করতে হবে।। নারীদের মান-মর্যাদা ও ইজ্জত আবরুর হেফাজতের জন্য নিজ বাড়ীর আন্দর মহলই সবচেয়ে উত্তম এবং নিরাপদ জায়গা।
সূরা আল আহযাবের ৫৩নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা পুরুষদেরকে বেগানা নারীর কাছ থেকে কোন কিছু গ্রহণের ব্যাপারে ঘোষনা করেন, তোমরা যখন তাদের নারীদের নিকট কিছু চাইবে, তা পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। অর্থাৎ বেগানা নারীদের কাছ থেকে সামনা-সামনি কোন কিছু গ্রহণ বেগানা পুরুষদের জন্য হারাম, তা আর প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। …
পূর্বে উল্লিখিত সূরা আল আহযাবের ৫৩ নং আয়াতে যদিও নবী পতœীদের উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু বাস্তবে এ হুকুম সকল মুসলিম নারীদের উপর সমভাবে বর্তাবে। উক্ত আয়াতে নারীকে বেগানা পুরুষের সাথে নিতান্ত প্রয়োজনে কথাবার্তা ও লেনদেনের অনুমতি দেয়া হয়েছে বটে, কিন্তু তা অবশ্যই পর্দার আড়াল থেকে হতে হবে। এ নির্দেশের প্রেক্ষিতে নারী দেহের কোন অঙ্গই প্রদর্শনের অনুমতি দেয়া হয়নি। অর্থাৎ নারীরা পুরো শরীরই বেগানা পুরুষের দৃষ্টির আড়ালে রাখবে।
এ আয়াতের আলোকে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, নারীর গোটা শরীরই বেগানা পুরুষের জন্য আওরাত বা গোপনীয়। অর্থাৎ নারী দেহের যে কোন অঙ্গই বেগানা পুরুষের সামনে প্রদর্শন করা নাজায়িয ও হারাম। …
… যারা আদৌ বোরকা ব্যবহার করে না অর্থাৎ মাথা, মুখমণ্ডল, ঘাড়, হাতদ্বয় খোলা রেখে বেগানা পুরুষের সামনে তথা প্রসাধনী মেখে বাইরে ঘোরাফিরা করেন, তারা সর্বসম্মতিক্রমে দায়ূস হিসেবে চিহ্নিত। দায়ূসের জন্য জান্নাতের ঘ্রাণ পাওয়াও সম্ভব হবে না। যাদের অধিনস্থ নারীরা বেপর্দাভাবে চলাফেরা করবে, সে সব অভিভাবকরাও দায়ূসের পর্যায়ভুক্ত বলে হাদীস পাকে উল্লেখ করা হয়েছে।
শেষ কথা: উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা প্রত্যেকে নিজেকে একবার যাচাই করে দেখি, আমার অবস্থান কোন পর্যায় এসে পৌঁছেছে। আল্লাহ না করুন, আমি যদি দায়ূস শ্রেণীভুক্ত হয়ে যাই, তবে নিশ্চিত পরকালে নাজাত পাওয়া দুরুহ হয়ে যাবে।
আমরা মুসলমানদের জন্য পর্দা একটি মৌলিক বিষয়, যা অস্বীকার করার কোন অবকাশ নেই। ….
(মাসিক মুঈনুল ইসলাম, বর্ষ-১৫, সংখ্যা-১, জুন-২০০৫)
হাটহাজারীর মুঈনুল ইসলামে উদ্ধৃতাংশ থেকে প্রতিভাত হয় আহমদ শফী নিজেকে পর্দানশীন দাবী করলেও প্রকৃতপক্ষে তিনি যে পর্দা পালনে ব্যর্থ তা ভালভাবেই অবগত হয়ে লেখক মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, “বাস্তবে আমাদের দেশে অনেকেই নিজেকে পর্দানশলীন মনে করে থাকেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি যে পর্দা পালনে ব্যর্থ তা এ প্রবন্ধে প্রমাণ করতে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।”
গত ৪ঠা জুলাই-২০০৫ দৈনিক ইনকিলাবে পত্রস্থ হয়: “বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া কওমী মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও হাটহাজারী মাদ্রাসার মুহতামিম আহমদ শফীর নেতৃত্বে ওলামা প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাথে তার কার্যালয়ে সাক্ষাত করেন।” অন্যান্য দৈনিকেও একই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়।
এ প্রেক্ষিতে আহমদ শফীর পত্রিকা মাসিক মুহীনুল ইসলাম আহমদ শফীর বিরুদ্ধে যে ফতওয়া দেয়: “নিত্যন্ত প্রয়োজনে নারীর সাথে কথা বলতে পারবে বটে কিন্তু তা অবশ্যই পর্দার আড়াল থেকে হতে হবে।” এক্ষেত্রে আহমদ শফী মহিলা প্রধানমন্ত্রীর সাথে পর্দার আড়াল থেকে কথা না বলে সূরা আহযাব-এর ৫৩নং আয়াত শরীফের খেলাফ আমল নিজে করেছেন এবং সহযোগী সবার গুনাহ্র ইমাম হয়েছেন। নিজের কাধে গ্রহণ করেছেন। দাইয়্যূস নেতা সাব্যস্ত হয়েছেন।
ড “নারী দেহের যে কোন অঙ্গই বেগানা পুরুষের সামনে প্রদর্শন করা নাজায়িয ও হারাম।” (মাসিক মুঈনুল ইসলাম)
আহমদ শফী সে হারাম ও নাজায়িয কাজটি প্রকাশ্যে করেছেন এবং তার নেতৃত্বে অন্যান্যদেরকেও করিয়েছেন। তিনি উলামায়ে ‘ছূ’দের সার্থক নেতা ও গুরু বটে।
ড যারা আদৌ বোরকা ব্যবহার করে না অর্থাৎ মাথা, মুখমণ্ডল, ঘাড় ও হাতদ্বয় খোলা রেখে বেগানা পুরুষের সামনে তথা প্রসাধনী মণ্ডিত বাইরে ঘোরাফিরা করেন তারা সর্বসম্মতিক্রমে দাইয়্যূস হিসেবে চিহ্নিত। দাইয়্যূসের জন্য জান্নাতের ঘ্রাণ পাওয়াও সম্ভব নয়।” (মাসিক মুঈনুল ইসলাম)
মাসিক মুঈনুল ইসলামের ফতওয়া মতে আহমদ শফী প্রকাশ্য দাইয়্যূসে চিহ্নিত হন। কারণ, তিনি তার পত্রিকায় বর্ণিত মুখমণ্ডল, ঘাড় ও হাতদ্বয় খোলা এবং প্রসাধনী মহিত মহিলা প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা-সাক্ষাত করেছেন এবং তার সহযোগীদেরকেও করিয়েছেন। অর্থাৎ আবারো তিনি শুধু দাইয়্যূস নন বরং দাইয়্যূস সর্দাররূপে সাবেত হন।
লেখক তথা মাসিক মুঈনুল ইসলাম আহমদ শফী গংকে নছীহত করে ইতি টেনেছেন। “একবার যাচাই করে দেখি, “আমার অবস্থান কোন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। আল্লাহ না করুন আমি যদি দাইয়্যূস শ্রেণীভুক্ত হয়ে যাই তবে নিশ্চিত পরকালে নাজাত পাওয়া দুরূহ হয়ে যাবে।”
এবং বর্তমান সময় ও অবস্থার প্রেক্ষিতে এসব মনগড়া অজুহাতের বিরুদ্ধে আরো শক্ত করে নছীহত করা হয়, “আমরা মুসলমানদের জন্য পর্দা একটি মৌলিক বিষয়- যা অস্বীকার করার কোন অবকাশ নেই।” (মাসিক মুঈনুল ইসলাম)
অতএব, এরপরও যদি আহমদ শফী গং পর্দা অস্বীকার করেন বর্তমানে সময়ের কথা বলেন তবে তারা বর্তমান সময়ের জন্য নতুন নবী দাবীদার। তাহলে তারা নব্য কাদিয়ানী। আর কাদিয়ানীদের তারাও কাফির ফতওয়া দিয়েছেন।
-মুহম্মদ ওয়ালিউর রহমান, ঢাকা।
বিৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বিৃটিশ ভূমিকা-১৫