তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন লাকী থারটিন আনলাকী সেভেন

সংখ্যা: ১৬৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

          শব্দ ব্যবহারের কুচিন্তার যোগসাধনের ষড়যন্ত্র ইহুদী নাছারাদের ঐতিহ্যগত প্রবৃত্তি। স্বয়ং রাসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সময়ও ইহুদী-খ্রিস্টানদের এরূপ কুট ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার ছিল। কুরআন শরীফে ইরশাদ হয়েছে।

          “হে ঈমানদারগণ! তোমরা রঈনা বলোনা, উনজুরনা বল এবং শ্রবণ কর (বা শুনতে থাক)। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।

          আয়াতের শানে নযুলে বলা হয়, ইহুদীরা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কষ্ট দেবার জন্য রঈনা শব্দ ব্যবহার করত যার একাধিক অর্থ। একটি অর্থ হলো আমাদের দিকে লক্ষ্য করুন যা ভাল অর্থে ব্যবহৃত হয় আর খারাপ অর্থে হে মুর্খ, হে মেষ শাবক এবং হিব্রু ভাষার একটি বাদ দুয়া। ইহুদীরা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রঈনা বলে সম্বোধন করত। যাতে প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল খারাপ অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করা। অন্যান্য ছাহাবায় কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ রঈনা শব্দের ভাল অর্থের প্রতি ইঙ্গিত করে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করলে তখন ইহুদীরা খারাপ অর্থ চিন্তা করে হাসাহাসি করত। এটাতে হুয়ুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম কষ্ট পেতেন তবুও কিছু বলতেন না কেননা, আল্লাহ পাক-এর রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওহী ছাড়া কোন কথা বলতেন না। যেমন কুরআন শরীফে বলা হয়েছে, “তিনি (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওহী ব্যতীত নিজের থেকে মনগড়া কোন কথা বলেন না।” (সূরা নজম-৩,৪)

          এর ফলশ্রুতিতে আল্লাহ পাক কুরআন শরীফের আয়াত নাযিল করে রঈনা শব্দের বদলে উনজুরনা শব্দ ব্যবহার করতে বললেন। কারণ রঈনা শব্দ ভাল খারাপ উভয় অর্থে ব্যবহৃত হলেও উনজুরনা শব্দ শুধুমাত্র ভাল অর্থেই ব্যবহৃত হত। তাই যে সকল শব্দ ভাল মন্দ উভয় অর্থেই ব্যবহৃত হয়, সে সকল শব্দের পরিবর্তে উপরোক্ত আয়াত মুতাবিক ওটার সমার্থক অর্থবোধক শব্দ ব্যবহার করতে হবে, যা শুধুমাত্র ভাল অর্থেই ব্যবহৃত হয়।

          উল্লেখ্য শব্দ নিয়ে ইহুদী খ্রিস্টানদের এরূপ ষড়যন্ত্র এখন আগের চেয়ে কমেনি বরং বেড়েছে।

          অথচ মুসলমান তাদের গাফলতি, অজ্ঞতার কারণে ইহুদী খ্রিস্টানদের সে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্রমূলক শব্দের বেড়াজালে নিজেদের বিলীন করে দিচ্ছে।

          এবছর ২০০৭ এ জুলাই মাসও বছরের সপ্তম মাস। আর এ মাসের সপ্তম দিনে হচ্ছে ০৭.০৭.০৭। অর্থাৎ ট্রিপল সেভেন। উল্লেখ্য প্রতিবছরই বছর হিসেবে একটা দিন ট্রিপল হয়। যেমন গত বছর হয়েছে ট্রিপল ৬। এর আগে ৫- এভাবে …….১ ইত্যাদি।

          তখন কিন্তু এই ট্রিপল তারিখ নিয়ে তেমন কোন সাড়া পড়েনি। কিন্তু এবারে ইহুদী-খ্রিস্টানদের নিয়ন্ত্রিত পত্র-পত্রিকায় ব্যাপক লেখালেখি হচ্ছে।

          ঘোষণাটা দেয়া হয়েছে এভাবে,

          “পৃথিবীর বুকে এ মুহূর্তে যারা বেঁচে আছেন, তাদের জন্য ২০০৭ সালের ৭ জুলাই একটা বিশেষ দিন তো বটেই, পৃথিবীর সময় মানচিত্রের জন্য এটি একটি অবিস্মরণীয় মুহূর্তেও, শতাব্দীতে এমন সংখ্যা মিলনের ঘটনা আর কোনদিন ফিরে আসবে না, আনা যাবেও না।

          মূলতঃ দিনটিকে বিশেষ দিন ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত বলার কারণ হলো, এদিনটিতে একই সাতে ৩টি ৭ থাকছে। সে দিনটি হলো ০৭-০৭-০৭ অর্থাৎ ক্যালে-ারের পাতায় ২০০৭ সালের জুলাই মাসের ৭ তারিখ। আর তাই এ দিনটিকে বলা হচ্ছে, ‘ট্রিপল সেভেন’।

          খবরে বলা হয়েছে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়া, এমনকি মুসলিম অধ্যুষিত ইরান, ইরাক, আফগানিস্তানের মতো দেশেও দিনটি নিয়ে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় খবর আসছে। ঠিক একই কারণে ১২০ কোটি মানুষ, বিভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি এবং বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশসমৃদ্ধ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যও নানা ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। ওই দিন প্রচুর তরুণ-তরুণী বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাইছেন। অনেক সন্তানসম্ভবা মা চিকিৎসকদের কাছে আবদার করেছেন, ওই দিনই যেন তাদের প্রত্যাশিত সন্তান পৃথিবীর আলো-বাতাস দেখার সুযোগ পায়। কলকাতার ধর্মতলায় আইনজীবী অমর বাগচির ম্যারেজ রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা গেছে ০৭-০৭-০৭ তারিখে ৫০ তরুণ-তরুণী বিয়ে করবেন বলে নাম নথিভুক্ত করেছেন। একদিনে ৫০ জনের বিয়ে রেজিস্ট্রি করে তিনিও জীবনে রেকর্ড তৈরি করবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সংখ্যা মিলনের এ দিনটি নিজের বিয়ে তারিখ হিসেবে কে না রাখতে চাইবে।

          উল্লেখ্য ইহুদী খ্রিস্টানদের কাছে ইংরেজী সেভেন বা সাত সংখ্যাটি একটি বিশেষ আদরণীয় ও মূল্যায়নযোগ্য সংখ্যা। এর বহুবিধ কারণ।

যেসব কারণে ইহুদীদের কাছে

 ৭ সংখ্যা সমাদৃত

          ইহুদীদের কাছে সাত সংখ্যাটি সমাদৃত হওয়ার কারণ হলো-

          ১। তাদের কথিম ‘গড’ সপ্তম দিনকে পবিত্র করে সেদিনে বিশ্রাম গ্রহণ করেন। (হিব্রুভাষার বা সাবাথ নামে পরিচিত)

          ২। তাদের দৃষ্টিতে পবিত্রতা অর্জনের জন্য সাত দিনের প্রয়োজন।

          ৩। তাদের স্যাবাটিক্যাল প্রতি সাত বছরে একবার আগমন করে।

          ৪। তাদের জুবিলী বৎসর সাত বার সত্তর বৎসর পূর্ণ হওয়ার পর আগমণ করে।

          ৫। তাদের তাওরাত শরীফে সাতবার ও সাত সপ্তাহের কথা বলা হয়েছে।

          ৬। ইহুদীদের বিয়ে অনুষ্ঠানে সাতটি স্ত্রোত্ববাক্য পাঠ করা হয়ে থাকে।

          ৭। তাদের বিয়ের পর সাতদিন উৎসব পালিত হতো।

          ৮। তাদের কাছে সাত জন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। যথা- ক) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস্্ সালাম খ) হযরত ইসহাক আলাইহিস্্ সালাম গ) হযরত ইয়াকুব আলাইহিস্্ সালাম, ঘ) হযরত মূসা আলাইহ্্ি সালাম, ঙ) হযরত হারুন আলাইহিস্্ সালাম, চ) হযরত দাউদ আলাইহিস্্ সালাম, (হযরত ঈশা বা ঈশী আলাইহিস্্ সালাম-এর সপ্তম পূত্র ছিলেন হযরত দাউদ আলাইহিস্্ সালাম), ছ) হযরত ইউসুফ আলাইহিস্্ সালাম,

          ৯। তাদের কথিত ‘গড’ ইহুদীদেরকে বলেন যে, তোমরা যখন ইসরাইলে প্রবেশ করবে তখন সাতটি জাতিকে স্থানচ্যুত করবে। যথা- (ক) হিট্টি, (খ) গিরগেসাইট, (গ) অ্যামোরাইট, (ঘ) ক্যানানাইট, (ঙ) পেরিজাইট, (চ) হিভাইট এবং (ছ) জেবুসাইট।

          ১০। তাদের প্রথানুযায়ী মুখম-লের সাতটি গহবর, দু’চোখ, দু’নাসারন্ধ, দু’কান এবং মুখকে বলা সপ্তপ্রদীপ।

          ১১। তাদের ধর্মীয় দৃষ্টিতে সাত শাখা বিশিষ্ট ঝাড়বাতি জ্বালানো হয়।

          ১২। ১৯৪৭ সালের সপ্তম মাসের সপ্তম দিনে ইউরোপীয় ইহুদীরা এক্সোডাস জাহাজে ফ্রান্স হতে ইসরাঈলের উদ্দেশ্যে পাড়ী জমিয়েছিলো।

যেসব কারণে খ্রিষ্টীয় ধর্ম ও তত্ত্বমতে,

৭ সংখ্যা সমাদৃত

          (১) খ্রিস্টিনদের কাছে সাত সংখ্যাটি সপ্ত মানবগুণ সংখ্যা নিদর্শক। যথা- সতীত্ব, সংযম, বদান্যতা, পরহিককরণ, ধৈর্য্যশীলতা, উদ্দীপনা, নম্রতা। (২) তাদের কথিত যিশু বলেছিলো, পিটারের উচিৎ সে ব্যক্তিকে ক্ষমা করা যে তার বিরুদ্ধে সত্তর বার সাতটি গুনাহ করে। (৩) তাদের দৃষ্টিতে ভয়াবহ পাপের সংখ্যা সাত। (৪) প্রতিটি ভয়াবহ পাপের জন্য পারগ্যাটোরী পর্বতে রয়েছে সাতটি বেদী। (৫) নিউ টেস্টামেন্টে ‘ম্যাথিউ এর গসপেল’ (১৮ঃ২১) অধ্যায়ে পিটারের প্রতি কথিত যিশুর নিদের্শ ছিলো, সাত বার করে সত্তর বার ক্ষমা করার। (৬) তাদের মতে হযরত মরিয়ম আলাইহাস্্ সালাম-এর জন্য সাতটি আনন্দ ছিল। যথ- (ক) পূনর্জন্ম, (খ) রাহেব বা পাদ্রি কর্তৃক দর্শন, (গ) যিশুর জন্ম যিশুর জন্য নৈবদ্য আনয়নকারী, (ঘ) পূর্ব দেশের তিন জ্ঞানী ব্যক্তি (ঙ) জেরুজালেমের মন্দিরে যিশুপ্রাপ্তি, (চ) খ্রিষ্টের পুররুত্থান, (ছ) হযরত মরিয়ম আলাইহিাস্্ সালাম-এর জান্নাতে প্রবেশ।

          রোমান ক্যাথলিজমে হযরত মরিয়ম আলাইহাস্্ সালাম-এ সাতটি শোকগাঁথা ছিলো, (ক) সাইমন-এর ভিবিষ্যৎ কথন, (খ) মিশরাভ্যন্তরে উড্ডয়ন, (গ) যিশু খ্রিস্ট্রের জেরুজালেম মন্দিরে হারানো তিন দিন, (ঘ) যিশুর ক্রুশ বহন, (ঙ) ক্রুশে যিশুকে বিদ্ধকরণ, (চ) মৃত যিশুর কোলে মেরীর মূর্তি (নাউযুবিল্লাহ) (ছ) যিশুর তখাকথিত পূর্ণ সমাধির যবনিকা পাতন। (নাউযুবিল্লাহ)

          লিউক এর গসপেল অনুযায়ী যিশুর পথ ৭৭তম সরল পথ।

          বুক অফ রেভূলেশনে উদ্ধৃত পশুত্রয়ের মস্তক সংখ্য নিম্নরূপ।

৭x১০x৭ + ৭x১০x ১০ + ৭x ১০= ১২৬০

          অতএব মুসলমানের এখন সময় এসেছে নিজের ঈমান ও ধর্মীয় বিশ্বাস সম্পর্কে সচেতন হওয়ার। নিজেদের ঐতিহ্য এবং বিধর্মীদের ফাঁক সম্পর্কে সচেতন হওয়ার।

          মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, সংখ্যা হিসেবে ৭-এর প্রতি কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু ইহুদী-নাছারারা যে অর্থে তাকে লাকি বলে, সেদিক থেকে ৭ই আনলাকি এবং ১৩ই লাকি। কারণ, ৭ হলো ওদের গড-এর ‘জি’-এর সাথে সম্পৃক্ত।

          উল্লেখ্য, গডে বিশ্বাস করার অর্থ হলো শিরক করা। কারণ, ‘গড’ এর রয়েছে গডেস। এতে আল্লাহ পা-এর সাথে শরিক করা হয়। যে শিরক করবে সে জাহান্নামী আর জাহান্নামী হওয়াটাই ‘আনলাকি’ বা কুভাগ্য তথা বদনছীবের বিষয়। এবং ১৩ হলো ‘এম’ বা নূরে মুজাস্্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নাম মুবারক-এর সাথে সম্পৃক্ত সংখ্যা।

          আর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্মান করা আল্লাহ পাক-এর নির্দেশ। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যিনি সম্মান করবেন তিনি জান্নাতী। আর জান্নাতী হওয়া হলো সৌভাগ্যের লক্ষণ। সে হিসেবে ‘এম’ এর নাম্বার বা ১৩তম সংখ্যাকে সম্মান ও মুহব্বত করা সৌভাগ্য বা ‘লাকী’ হওয়ার বিষয়।

          কুরআন শরীফে আল্লাহ পাক সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রেরণ সম্পর্কে ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে রহমত ব্যতিরেকে প্রেরণ করি নাই।

          প্রসঙ্গত, মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনার্থেই ইহুদী-নাছারাদের প্লেনে, রেলে, জাহাজে, হোটেলে ১৩ নং কোন সিট বা রুম থাকে না। এর মূল হলো, ইংরেজী ‘এম’ এর নাম্বারের প্রতি তাদের বিদ্বেষ।

          মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, ইহুদী-নাছারারা খুব সূক্ষ্মভাবে মুসলমানদের দ্বারাই ইসলামী বিষয়গুলোর অবমাননা করিয়ে নিচ্ছে। মুসলমান গাফিল ও অজ্ঞ থাকায় তা বুঝছে না।

          তাই মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী মুবারক তাজদীদ করেন, লাকী সেভেন আনলাকী থারটিন নয় বরং লাকী থারটিন আনলাকী সেভেন।

-মুহম্মদ আলম মৃধা, ঢাকা।

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৩২

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-১৮

‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’- একটি সূক্ষ্ম ও গভীর ষড়যন্ত্রের প্রক্রিয়া অথচ নিশ্চুপ তথাকথিত খতীব, মহিউদ্দীন, আমিনী ও শাইখুল হাদীছ গং তথা তাবত ধর্মব্যবসায়ীরা- (১)

মওদুদীর নীতি থেকেও যারা পথভ্রষ্ট সেই জামাত- জামাতীদের জন্যও ভয়ঙ্কর মুনাফিক॥ আর সাধারণের জন্য তো বলারই অপেক্ষা রাখেনা

প্রসঙ্গঃ আমেরিকায় ইহুদী প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ- ২