পাকিস্তানে দেড়শ শহীদের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে হবে পাকিস্তানসহ সব মুসলিম রাষ্ট্রকে। প্রচার করতে হবে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ সন্ত্রাসীদের নিজস্ব সম্পদ নয়।

সংখ্যা: ২৪১তম সংখ্যা | বিভাগ:

পাকিস্তানে দেড়শ শহীদের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে হবে পাকিস্তানসহ সব মুসলিম রাষ্ট্রকে।

প্রচার করতে হবে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ সন্ত্রাসীদের নিজস্ব সম্পদ নয়।

পুষ্পস্তবক ও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ, আগুনকে স্যালুট প্রদান, ভাস্কর্য নির্মাণ ইত্যাদি সব হারাম কাজ রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রত্যাহার করে ও জাতীয় জীবনের সর্বত্র ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনাকে প্রতিফলিত করে প্রতিপন্ন করতে হবে- সন্ত্রাসবাদীরা নয়, রাষ্ট্রযন্ত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রধান সেবক


সম্মানিত ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী শোক প্রকাশের সময়সীমা তিনদিন। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে সেনাবাহিনী পরিচালিত স্কুলে দেড় শতাধিক নিহত হওয়ার ঘটনায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফও তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করে। যা ১৯শে ডিসেম্বর ২০১৪ ইয়াওমুল জুমুআহ বা জুমুআ’বার শেষ হয়। সঙ্গতকারণেই এ শোককে শক্তিতে পরিণত করার প্রয়াস পূর্ণ উদ্যমে শুরু করার অবকাশ রাখে।

প্রথমতঃ যে বিষয়টি দৈনিক আল ইহসান শরীফ উনার পর্যবেক্ষণে প্রতিভাত হয়েছে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অনুলিপি বা অনুকরণ প্রক্রিয়া মাত্র। অথচ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হিসেবে তাদের মাঝে সম্মানিত ইসলামী প্রজ্ঞা প্রতিফলিত হওয়া আবশ্যক ছিল এবং তদপ্রেক্ষিতে সর্বাগ্রে সঠিক সংবাদটি আহরণের, মূল্যায়নের সক্রিয় তৎপরতা থাকা বাঞ্ছিত ছিল। কিন্তু কাঙ্খিত এ বিষয়টি বাস্তবায়নে তারা ১৯৭১ সালেও ভুল করেছে এবং এখনো ন্যক্কারজনকভাবে সে পথেই চলছে।

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরের ঘটনা থেকে তারা শিক্ষা নেয়নি। যে কারণে তার ৪৩ বছর পর একই ১৬ ডিসেম্বরে তারা আরেকটি বিপর্যয়ের শিকার হলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এ সংবাদ আহরণে ব্যর্থ হয়েছিল যে, বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। তাদেরকে হত্যা করা হারাম। তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হারাম। আর তাদের প্রতি যুদ্ধ চাপিয়ে দিলে তারা বেইনসাফীর বিরুদ্ধে অকাতরে শহীদ হতে পারেন- এ সত্য উপলব্ধিতে তাদের নিষ্ক্রিয়তাই তাদেরকে ১৯৭১ সালে এরকম কলঙ্কিত পরাজয়বরণ করতে বাধ্য করেছিলো।

একইভাবে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ২০১৪ সালেও বুঝতে অক্ষম হয়েছে যে, গত ১৯শে জুন (২০১৪) তালেবান নামধারী সন্ত্রাসবাদীদের মূলঘাঁটি ওয়াজিরিস্তানে জারব-ই-আযাব (তীক্ষ্ম ও প্রবল আঘাত) নামে অভিযান চালানোর পর সন্ত্রাসবাদীরা বিশেষ প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠতে পারে। বিশেষ করে কমবেশি ১৩টি সন্ত্রাসী গ্রুপের সমন্বয়ে সংগঠিত তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) ২০০৭ সাল থেকেই পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাদের ভাষায় জিহাদ চালিয়ে আসছে। এবং এ পর্যন্ত সেনাসদস্যসহ হাজার হাজার পাকিস্তানীকে শহীদ করেছে। নাঊযুবিল্লাহ! এ ভয়াবহ রেকর্ড থাকার পরও আজকের চরম মুহূর্তে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর কি আরো সতর্ক হওয়া উচিত ছিল না? অপরদিকে মাত্র ৬ জন তালেবান নামধারী সন্ত্রাসী কিভাবে পাকিস্তানের বিশেষ সুরক্ষিত সেনানিবাসের অনেক অভ্যন্তরে সেনাবাহিনীর পোশাক পরে ঢুকে পড়লো; এটা কি গোটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দক্ষতা, সতর্কতা সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে না? এর আগেও খোদ পাকিস্তান সেনাবাহিনী এলাকা আবেতাবাদে লাদেনের অবস্থান আবিষ্কার এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সম্পূর্ণ অজ্ঞাতসারে মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রবেশ ও মুনাফিক লাদেন হত্যাকা- সম্পন্ন; এসব কিছুও কি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ হুঁশিয়ার থাকার সেনাসুলভ মানসিকতা ও যোগ্যতা সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে না? সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, একটি মুসলিম দেশের সেনাবাহিনীর জন্য প্রচলিত কায়দায় অনুশীলন আদৌ যথার্থ নয়। সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনই মূলত কাঙ্খিত সেনা চেতনার বিকাশ ঘটায়।

প্রসঙ্গতঃ আমরা মনে করি, পাকিস্তানসহ সব মুসলমানদেশের সেনাবাহিনীকে শুধু সন্ত্রাসবাদী বাহিনী সম্পর্কে সম্যক সচেতন হলেই হবে না; পাশাপাশি মুসলমান নামধারীরা কেন সন্ত্রাসবাদী হয় অথবা সন্ত্রাসবাদী খাতায় সাধারণ মুসলমানদেরকে অন্তর্ভুক্ত করার অবাধ সুযোগ পায়, সে বিষয়টিও তাদের গভীরভাবে তলিয়ে দেখতে হবে। বিশেষ করে তালেবান নামধারী সন্ত্রাসবাদীরা কি কারণে সাধারণ মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করে নতুন তালেবান সন্ত্রাসবাদী তৈরি করা অব্যাহত রাখতে পারছে, সে বিষয়টিও বিশেষ উদঘাটন করতে হবে এবং তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে হবে।

বলার অপেক্ষা রাখে না যে, তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামেই এ অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে। প্রশ্ন হচ্ছে- তারা এ সুযোগ পাচ্ছে কেন? এটা কি তারা তখনই পায় না, যখন তারা সাধারণ মুসলমানকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে- রাষ্ট্র ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনার সম্পর্কে শুধু উদাসীনই নয়, বরং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী কাজে বিশেষ তৎপর। নাঊযুবিল্লাহ!

প্রসঙ্গত প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান রাষ্ট্র কেন এক্ষেত্রে নিজেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিষয়ে অকার্যকর প্রতিপন্ন করে? রাষ্ট্রই কি বরং বোঝাতে অগ্রণী হতে পারে না যে, তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা নয়, বরং রাষ্ট্র নিজেই তালেবান সন্ত্রাসবাদীদের তুলনায় অনেক বেশি ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনার সেবক এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার জন্য নিবেদিত। বলার অপেক্ষা রাখে না, রাষ্ট্র যদি এ ভাবটি ফুটিয়ে তুলতে পারে; তবে কি তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দোহাই দিয়ে সাধারণ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে নতুন তালেবান সন্ত্রাসবাদী ক্যাডার রিক্রুট করতে পারে? কখনো নয়। মূলত রাষ্ট্রই যদি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পছন্দের বিষয়টি ফুটিয়ে তুলতে পারে, তবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে তাদের সন্ত্রাসী অপতৎপরতা চালানোর নৈতিক দিকটিই স্খলিত হয়ে যায় তথা মেরুদ- ভেঙ্গে যায়। এবং অনিবার্যভাবে তথাকথিত তালেবান তথা সন্ত্রাসবাদীরা নিশ্চিহ্ন ও নির্মূল হওয়ার পথে হাঁটতে বাধ্য হয়। কিন্তু গভীর পরিতাপ ও দুঃখের বিষয় হলো- রাষ্ট্র সেনাবাহিনী চালিয়ে তালেবানবিরোধী অভিযানে যত হম্বিতম্বি দেখায়, তার পাশাপাশি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সহজ সমাধানের পথে ধাবিত হওয়ার ক্ষেত্রে আদৌ আগ্রহী নয়। আমরা মনে করি, এটা সেনাবাহিনীর, রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারকদের চরম অজ্ঞতা। যাকে সত্যিকার অর্থে তালেবান নির্মুলের বিপরীতে তালেবান পৃষ্ঠপোষকতার প্রবণতা বললেও অযৌক্তিক ও অন্যায় কোনোটাই হয় না। সঙ্গতকারণেই এ অন্যায় বলয় হতে বর্তমান রাষ্ট্রের বেরিয়ে আসা উচিত।

প্রসঙ্গত, পেশোয়ারের স্কুলে নিহতের ঘটনায় শুধু পাকিস্তানবাসীই নয়; গোটা মুসলিম বিশ্ব ভাষাহীন ও বাকরুদ্ধভাবে মর্মাহত এবং তথাকথিত তালেবানের প্রতি মহাসংক্ষুব্ধ। এ সম্মিলিত ক্ষোভের অনলে মুনাফিক তালেবানদের জ্বলে-পুড়ে ছারখার হওয়ার অবস্থা। কিন্তু তারপরেও তালেবানরা বেঁচে থাকার সুযোগ পায় কি করে? যদি নিহত স্কুলছাত্রদের স্মরণে শুধু পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা হচ্ছে, পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করা হচ্ছে, মহিমান্বিত মুনাজাত শরীফ হচ্ছে; তাহলে সত্যিই তালেবানদের অস্তিত্ব বানের পানিতে খড়কুটোর মতো ভেসে যেতো। কিন্তু যখন নিহত ছাত্রদের স্মরণের নামে ১৫০০ সালে বিধর্মীদের দ্বারা প্রবর্তিত মোমবাতি দ্বারা প্রার্থনার সংস্কৃতি অনুশীলন করা হয়; কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী হিন্দু মোদীর রীতি অনুযায়ী নীরবতা দ্বারা স্মরণ করা হয়, হিন্দু দেবতাদের পূজার মতো ফুল দ্বারা শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়, কফিনে, কবর স্থানে ফুল সমর্পণ করা হয়; তখনই তালেবান তথা সন্ত্রাসবাদীরা এ চেতনা বিস্তার করার সুযোগ পায় যে- ঐসব হারাম, কুফরী, শিরকী কাজের মর্মমূলে কুঠারাঘাত করার জন্যই এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রক্ষার জন্যই দরকার তালেবান তথা সন্ত্রাসবাদী তৎপরতা। নাঊযুবিল্লাহ!

সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে যারা সন্ত্রাসবাদ চালায় তাদের নির্মূলের জন্য শুধুমাত্র অস্ত্রের জিহাদই যথেষ্ট নয়; পাশাপাশি আদর্শিক তথা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতিফলনের কর্মসূচিও এখানে অনিবার্য। রাষ্ট্রীয়ভাবে পুষ্পস্তবক অর্পণ, শ্রদ্ধা নিবেদন, নীরবতা পালন, প্রজ্জ্বলিত আগুনে স্যালুট প্রদান, সঙ্গীত উচ্চারণ, ভাস্কর্য নির্মাণ, মূর্তি নির্মাণ ইত্যাদি সব অনৈসলামী ও শিরকী কাজ রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রত্যাহারের দ্বারা ও জাতীয় জীবনের সর্বত্র ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনার প্রতিফলনের দ্বারা রাষ্ট্রকে ব্যক্ত করতে হবে যে- তালেবান বা সন্ত্রাসবাদীরা নয়, রাষ্ট্রই হবে ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনার প্রধান সেবক। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিষয়ে কথা বলার অধিকার তালেবানের বা সন্ত্রাসবাদীদের নয়, বরং রাষ্ট্রের। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কাজ করার কর্তব্য তালেবান বা সন্ত্রাসবাদীদের নয়, বরং বর্তমান রাষ্ট্র তার নিজের।

উল্লেখ্য, বর্তমানে অন্যান্য রাষ্ট্রও সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে সমন্বিতভাবে কাজ চালাতে বিশেষভাবে সম্মত হয়েছে। প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, এক্ষেত্রে সমন্বিতভাবে সবাই যদি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল্যায়নেই অগ্রবতী হয়, ইসলামফোবিয়া দূরীকরণে আন্তরিক হয়, তাহলে ইনশাআল্লাহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে সন্ত্রাসবাদীদের ভিত্তিমূলটাই উৎখাত করা যায়। গোটা বিশ্ব থেকে এক নিমিষেই তালেবান তথা তাবৎ সন্ত্রাসবাদীদের এবং সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা যায়।

সদ্য ঘটে যাওয়া পাকিস্তানের দেড় শতাধিক নিহত এবং তালেবান তথা সন্ত্রাসবাদীদের হামলায় সব নিহতদের রূহের প্রতি যথাযথ সম্মান ও প্রকৃত সমবেদনা জানানো যায়।


-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার