প্রশাসনের প্রতি জ্ঞাতব্য বিষয় সব প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক, চীফ রিপোর্টার এবং সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার-এর দৃষ্টি আকর্ষণ জঙ্গিবাদ, মৌলবাদসহ তাবত ধর্মব্যবসায়ী তথা জামাত শিবিরের মূলোৎপাটনকারী- ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘আল ইহসান’-এর শক্ত অবস্থান স্পষ্টকরণ এবং জঙ্গিবাদ বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কে বর্তমান রাষ্ট্রপতি, স্পিকারসহ বিভিন্ন মন্ত্রীর মূল্যায়ন অবগত করণ। এবং সেই সাথে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে অপবাদ রটনাকারী হাফিজুর রহমান গংয়ের মিথ্যা ষড়যন্ত্রের আসল ঘটনা ব্যক্তকরণ ও এ সম্পর্কিত পুলিশ প্রশাসনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ।

সংখ্যা: ১৮৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামে আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী সব সময়ই দোয়া করে থাকেন, “আয় আল্লাহ পাক! আমাদেরকে আল্লাহ পাক-এর হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম সব সুন্নত পালন করার তাওফিক দান করুন।”

বলাবাহুল্য, মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর সে দোয়া পরিপূর্ণ কবুল হয়েছে।

বিরোধিতা, অপপ্রচারণা, অপবাদ রটনা ইত্যাদি খাছ সুন্নত।

শুধু তাই নয়, খোদ নিজস্ব পরিবার থেকেও বিরোধিতা হওয়া সুন্নত।

মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী -এর ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।

আবু লাহাব গং আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর রক্ত সম্পর্কীয় ছিলো।

ঠিক মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর রক্ত সম্পর্কীয় তিন ভাই (১. মুহম্মদ আনিসুর রহমান, ২. মুহম্মদ হাফিজুর রহমান, ৩. মুহম্মদ জিল্লুর রহমান) তাঁর বিরুদ্ধে স্বার্থগত কারণে এবং জামাতের নেপথ্য ইন্ধনে বিভিন্ন হীন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। এ ধারাবাহিকতায় তারা বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার কোনো কোনো সাংবাদিককে প্রলুব্ধ করে,

রাজারবাগ শরীফ সম্পর্কে বিভিন্ন অপপ্রচার,

এমনকি ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্যতম মিথ্যাচার করে

জঙ্গি অপবাদ দিতেও প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু সত্যের নিরীখে তাদের সব অপপ্রচারণাই ভ-ুল হচ্ছে এবং হবে ইনশাআল্লাহ।

কারণ, অপবাদ প্রলোভন দ্বারা হাফিজুর রহমান গং প্রথমত ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে হলুদ রিপোর্ট ছাপাতে সক্ষম হলেও

পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট পত্রিকাগুলো সত্যের নিরীখে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর প্রতিবাদ ছাপাতে বাধ্য হয়। নিম্নে তার দু’একটি উল্লেখ করা গেলো-

প্রকাশিত খবর সম্পর্কে ব্যাখ্যা

স্টাফ রিপোর্টার: রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত পীর সাহেব ক্বিবলা (মুদ্দা জিল্লুহুল আলী)-এর বিরুদ্ধে ভাইদের সাংবাদিক সম্মেলন শিরোনামে গত ১০ জুন ‘দৈনিক জনতায়’ প্রকাশিত সংবাদের উপর একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন পীর সাহেবের ছোট ভাই সাইয়্যিদ মুহম্মদ মফিজুর রহমান।

তিনি বলেন, তারা মোট ৫ ভাই ৪ বোন। এদের মধ্যে মাত্র ৩ জন তার বড় ভাই রাজারবাগ শরীফ-এর পীর সাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করে ‘অসত্য’ বক্তব্য রেখেছে। তাই ভাই-বোন মিলে পীর সাহেবের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখার তথ্য সঠিক নয়।

তিনি বলেন, বিষয় সম্পত্তি নিয়ে দ্বন্দ্বে ৩ ভাই এই সাংবাদিক সম্মেলন করে তার বড় ভাই রাজারবাগ শরীফ-এর পীর সাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ইমেজ ক্ষুণœ করেছে। (দৈনিক জনতা, ১৩.০৬.০৯ ইং)

আল বাইয়্যিনাত সম্পাদকের বক্তব্য

দিনের শেষে প্রতিবেদক: রাজারবাগের পীর মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর বিরুদ্ধে গতকাল ভাইয়ের  সংবাদ সম্মেলনের জবাব দিয়েছেন আজ দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর সম্পাদক আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, রাজারবাগ শরীফ থেকে পীর সাহেব মুদ্দা জিল্লুহুল আলীকে বিচ্ছিন্ন করার জামাতি ষড়যন্ত্রে যোগ দিয়েছে তার ৩ ভাই। তিনি আরো বলেন, পীর সাহেবকে তার পৈতৃক ভূমি থেকে উচ্ছেদের জন্য তাকে জঙ্গি বলে প্রচার করে পুলিশ র‌্যাব দিয়ে রাজারবাগ থেকে উচ্ছেদ করতে চায়। এজন্য তারা র‌্যাব পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছে। (দৈনিক দিনের শেষে, ১০.০৬.২০০৯)

প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ

৮ জুন যুগান্তরের ‘জঙ্গি হামলার আশঙ্কা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের একাংশের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত বাংলাদেশের আহ্বায়ক আল্লামা মাহবুব আলম। এতে বলা হয়, গোয়েন্দা রিপোর্টারের ভিত্তিতে ৮ জুন দৈনিক যুগান্তর ১২টি কালো তালিকাভুক্ত জঙ্গি সংগঠনের যে নাম প্রকাশ করেছে সেখানে উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাতের নামও ছিলো। প্রতিবাদলিপিতে সংগঠনের নাম প্রকাশ করা অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করা হয়। আল বাইয়্যিনাতের পক্ষে অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান লিগ্যাল নোটিশের আকারে প্রতিবাদটি পাঠান। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাতকে মূলতঃ কালো তালিকাভুক্ত করা হয়নি। বরং জামাত জোটের গোয়েন্দা রিপোর্টের প্রেক্ষিতে প্রকৃত খবরাখবর নিতে বলা হয়েছে। (যুগান্তর- ১১.০৬.০৯ ইং)

 

হাফিজুর রহমান গংয়ের ষড়যন্ত্র ও ‘আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কে তাদের অপপ্রচারণার বিপরীতে

মতিঝিল থানার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার তদন্ত রিপোর্টে প্রকাশ পায় যে,

 

সূত্র: স্মারক নং-৩৩৫৮/ডিসি (মতিঝিল), তারিখ ১৪.০৬.০৯

 

“বিনীত নিবেদন এই যে, সূত্রে উল্লিখিত স্মারকের আলোকে আপনার সদয় অবগতির জন্য এই প্রতিবেদন দাখিল করিতেছি যে, আমি তদন্তকালে সরেজমিনে মতিঝিল থানাধীন, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ দরবার শরীফ প্রদর্শন করি। পরিদর্শনকালে উপস্থিত লোকজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করি। তদন্তকালে ১ম পক্ষ অভিযোগকারী এবং ২য় পক্ষ হাফিজুর রহমানগংদের জিজ্ঞাসাবাদ করার তাহাদের প্রতি কার্যবিধি ১৬০ ধারা মোতাবেক নোটিশ প্রদান করি। নোটিশ প্রাপ্ত হইয়া উভয় পক্ষ ধার্য্য তারিখ ও সময়ে থানায় আসিয়া হাজির হইলে তাহাদের অভিযোগ সংক্রান্তে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। উভয় পক্ষই তাহাদের স্ব-পক্ষীয় দলীল-পত্রাদি থানায় আমার নিকট উপস্থাপন করেন। ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ দরবার শরীফ পরিদর্শনে উভয় পক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং দলীল-পত্রাদি পর্যালোচনা করিয়া দেখা যায় যে, অভিযোগকারী আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম রাজারবাগ দরবার শরীফ হইতে প্রকাশিত দৈনিক আল ইহসান, মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর সম্পাদক। তিনি রাজারবাগ দরবার শরীফ-এর পীর সাহেব সাইয়্যিদ মুহম্মদ দিল্লুর রহমান (মুদ্দা জিল্লুহুল আলী) পিতা মরহুম হযরত আলহাজ্জ সাইয়্যিদ মুহম্মদ মোখলেছুর রহমান (রহমতুল্লাহি আলাইহি)-এর মুখপাত্র। অপরপক্ষ হাফিজুর রহমানগং পীর সাহেবের আপন ভাই। তদন্তকালে জানা যায় যে, ৫ আউটার সার্কুলার রোড রাজারবাগ-এ অবস্থিত জেড আর টাওয়ার নামীয় ভবন নিয়া হযরত পীর সাহেব দিল্লুর রহমান ও উনার ভাইদের মধ্যে মত বিরোধের সূত্রপাত হয়। তদন্তকালে জানা যায়, ১৬.০৩.১৯৪৮ ইং তারিখে হযরত পীর সাহেব দিল্লুর রহমান-এর সম্মানিত মাতা হযরত সাইয়্যিদাহ জাহানারা বেগম (মুদ্দা জিল্লুহাল আলিয়া) উক্ত সম্পত্তি ক্রয় করেন। অতঃপর মাতার খরিদা সম্পত্তিতে পারিবারিক স্বার্থে পিতা-মাতা, ভাই-বোন মিলিয়া জেড আর এস্টেট (প্রাঃ) লিঃ কোম্পানী গঠন করে। উক্ত কোম্পানীটি জয়েন্ট স্টক কোম্পানীজ এন্ড ফার্মস, মতিঝিল ঢাকাতে নিবন্ধনকৃত। উক্ত কোম্পানীর সংঘ স্মারকে সকল শেয়ার হোল্ডারদের মোট ৩৭৮টি সম্পূর্ণ পরিশোধিত শেয়ারের মধ্যে হযরত ইমাম সাইয়্যিদ মুহম্মদ দিল্লুর রহমান সাহেব ৫০টি শেয়ারের মালিক। অপর পক্ষে হাফিজুর রহমান জেড আর এস্টেট (প্রাঃ) লিঃ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। অতঃপর জেড আর এস্টেট (প্রাঃ) লিঃ কোং সর্ব সম্মতিক্রমে মাতার নিকট হইতে প্রাপ্ত সম্পত্তির কিয়দাংশে জেড আর টাওয়ার নামক একটি ১৮ তলা ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে ৩ (তিন) তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণ করেন। কোম্পানীর সকল পরিচালকদের মৌখিক সিদ্ধান্ত হয় যে, ৩য় তলার উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত ১০টি রুমসহ ৪র্থ ও ৫ম তলা নিজ অর্থায়নে নির্মাণ করিয়া হযরত পীর সাহেব দিল্লুর রহমান ভোগ দখল করিবেন। সিদ্ধান্ত মোতাবেক হযরহ পীর সাহেব দিল্লুর রহমান নিজ অর্থায়নে ৪র্থ তলার নির্মাণ কাজ করেন এবং উহাতে মসজিদ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করতঃ নিজ বাসভবন নির্মাণ করিয়া অনুমান ৫ বৎসর যাবত বসবাস করিতেছেন। অতঃপর পূর্বের সিদ্ধান্ত মোতাবেক হযরত পীর সাহেব দিল্লুর রহমান ইং ২৫.০২/০৯ তারিখ ৫ম তলার নির্মাণ কাজ শুরু করিলে জেড আর এস্টেট (প্রাঃ) লিঃ কোং-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ হাফিজুর রহমান এবং হাইলাইটস ডেভেলপার কোম্পানীর চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খান নির্মাণ কাজে বাধা দেন।

হাফিজুর রহমান গং হযরত পীর সাহেব দিল্লুর রহমান (মুদ্দা জিল্লুহুল আলী)-এর বিরুদ্ধে জঙ্গি তৎপরতা অভিযোগ আনে এবং হযরত পীর সাহেবের অনুসারীরা হাফিজুর রহমানগংদের জামাতে ইসলামী বলিয়া অভিযোগ আনেন। তদন্তকালে দেখা যায়, ইমাম সাইয়্যিদ মুহম্মদ দিল্লুর রহমান একজন সম্মানিত পীর সাহেব ক্বিবলা। তিনি নালিসী সম্পত্তিতে মসজিদ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন। তাছাড়া সারাদেশে তাহার অসংখ্য মুরীদ রহিয়াছে। তিনি বা তাহার মুরীদগণ জঙ্গি তৎপরতায় লিপ্ত এই ধরনের অভিযোগের কোন সত্যতা পাওয়া যায় নাই।”

অতএব, আপনার সদয় অবগতির জন্য অত্র প্রতিবেদন দাখিল করিলাম।

স্বা:৪৯২৩/০৪.৭.০৯

দাখিলকারী

সৈয়দ সেলিম সাজ্জাদ

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,

মতিঝিল থানা, ডিএমপি।

বিপি-৬৯৯৩০১০৪৭০

 

 

জামাত-জোটের গোয়েন্দা রিপোর্টে দুরভিসন্ধিমূলকভাবে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে যে অপবাদ রটানো হয়েছে তার জবাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনেক মন্ত্রী, এমপি ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের এবং জঙ্গিবাদবিরোধী বিশিষ্ট সংগঠন ও ব্যক্তিত্ব।

যা বিভিন্ন  তারিখে ‘দৈনিক আল ইহসানে’ প্রকাশিত হয়েছে। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো-

 

* ‘দৈনিক আল ইহসান’ ও ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’-এর সম্পাদক সাহেবের সাথে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন-এর টেলি সাক্ষাতকার:

“আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কে জঙ্গি বলার কোনো প্রমাণ আমাদের কাছে নেই। ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’ জঙ্গিবাদ ও ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যেভাবে নিবেদিত ও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে সময়ই তার সঠিক মূল্যায়ন করবে।“

-মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৫ ও ২৬ এপ্রিল, ২০০৯)

* “স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ-এর কাছে সঠিক তথ্য যায়নি।”

-আব্দুল জলিল এমপি।

(দৈনিক আল ইহসান-২৫ ও ২৬ এপ্রিল, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত বলা বিভ্রান্তিকর। ‘আল বাইয়্যিনাত’ শুরু থেকেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এবং জামাত ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কট্টর।”

-মাননীয় আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।  (দৈনিক আল ইহসান-১০ মে, ২০০৯)

* “বর্তমান সরকারের শীর্ষ মহল ‘আল বাইয়্যিনাত’কে খুব ভাল জানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও ভাল জানেন। জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ ও সব ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ‘আল বাইয়্যিনাত’ যে বিশেষ জোরালো ভূমিকা পালন করে আসছে; তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ‘আল বাইয়্যিনাত’-এ যাওয়া ভাগ্যের কথা।

-মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট শাহজাহান।

(দৈনিক আল ইহসান-১২ মে, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’-এ কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনই কাজ হয় না। জঙ্গিবাদ, জামাত তথা তাবত ধর্মব্যবসায়ী বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’ ভবনে এসে আমার খুবই ভাল লেগেছে। এখানকার রূহানিয়ত আমাকে আকৃষ্ট করেছে।

-মাননীয় শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মুন্নুজান সুফিয়ান।

(দৈনিক আল ইহসান-০৪ মে, ২০০৯)

* ইসলামিক ফাউন্ডেশন-এর ডিজি’র প্রতিক্রিয়া: “হযরত হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি, সাইয়্যিদ আহমদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর তরীক্বায়ই চলছে ‘আল বাইয়্যিনাত’; ‘আল বাইয়্যিনাত’ জামাতী-জঙ্গি, ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যে সাহসী পদক্ষেপে কাজ করছে তা আমরাও পারি না।”

(দৈনিক আল ইহসান- ২৬ এপ্রিল, ২০০৯)

* নেপালে অনুষ্ঠিত ‘শান্তিরক্ষায় ইসলামের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার থেকে ফিরে বায়তুল মোকাররমের খতীব প্রফেসর সালাহ উদ্দীন:

“আল বাইয়্যিনাত’সহ সব জঙ্গিবাদ বিরোধী শক্তির সাথে আমরা একমত।”

(দৈনিক আল ইহসান-২৯ এপ্রিল, ২০০৯)

* স্থানীয় সাংসদ রাশেদ খান মেনন এমপি’র প্রতিক্রিয়া:

‘আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ স্থানীয় সাংসদের কাছে একবার জিজ্ঞাসা করারও প্রয়োজন মনে করেননি। দীর্ঘদিন যাবত জঙ্গিবাদ, মৌলবাদের বিরুদ্ধে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর লেখালেখি দেখে আসছি।”

(দৈনিক আল ইহসান ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯)

* গত দুই দশক ধরে ‘আল বাইয়্যিনাত’ জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, জামাতসহ সব ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যেরূপ নিরলস, নিবেদিত ও সাহসিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে; বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের উচিত ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর যথাযথ মূল্যায়ন করা। ব্যক্তিগতভাবে আমি সিলেটে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে মূল্যায়নের আপ্রাণ চেষ্টা করি ও করবো ইনশাআল্লাহ।

-মেয়র কামরান, সিলেট সিটি করপোরেশন।

(দৈনিক আল ইহসান ০৪ মে, ০৯)

* “জামাতই জঙ্গিদের গডফাদার। সেই জামাত বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’ জঙ্গি হওয়ার প্রশ্নই উঠে না। জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, জামাত, ধর্মব্যবসায়ী বিরোধী নিরলস ও নিবেদিত অবদানের জন্য ‘আল বাইয়্যিনাত’ সারাদেশে সুপরিচিত। সরকারের উচিত হবে, ‘ঘাদানিক’-এর মত সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের পাশাপাশি জঙ্গি দমন ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ক্ষেত্রে জামাত-জঙ্গি বিরোধী প্রখ্যাত ‘আল বাইয়্যিনাত’কে সহযোগিতা করা ও সঙ্গে নেয়া।“

-ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবীর।

(দৈনিক আল ইহসান ২৭ এপ্রিল, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করার তীব্র প্রতিবাদ ও জামাতী গোয়েন্দা ষড়যন্ত্র উদঘাটনের আহ্বান জানাই। যে ‘আল বাইয়্যিনাত’ সাহসিকতার সাথে জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করছে; সেই ‘আল বাইয়্যিনাত’ কে কালো তালিকাভুক্ত করা এবং তা প্রচার করা আদৌ আমার বোধগম্য নয়। আল বাইয়্যিনাতকে অবিলম্বে কালো তালিকাভুক্ত হতে অব্যাহতি দিতে হবে।

-মুহম্মদ কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকা।

(দৈনিক আল ইহসান- ০১ মে, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করায় বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ নেতৃবৃন্দের ক্ষোভ প্রকাশ ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কথিত কালো তালিকার ঊর্ধ্বে জঙ্গিবাদ, জামাত বিরোধী শক্ত কার্যক্রমের জন্য উপযুক্ত মূল্যায়নের আহবান।

জঙ্গিবাদ-জামাত বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত থেকে এখনই উইথড্রো করা উচিত॥ জামাতী গোয়েন্দা কর্মীরা ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে সম্পূর্ণ মিথ্যা রিপোর্ট দিচ্ছে।

-মাওলানা মুহম্মদ আবুল হাসান শরীয়তপুরী -সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ।

(দৈনিক আল ইহসান ২৭ শে এপ্রিল, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করার তীব্র প্রতিবাদ ও জামাতী গোয়েন্দা ষড়যন্ত্র উদঘাটনের আহ্বান জানাই।”

-মুহম্মদ হেদায়েত উল্লাহ ছূফীবাদী -সাবেক মহাসচিব ও বর্তমান সহসভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ।

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গিবাদ সংশ্লিষ্টতা বা কালো তালিকাভুক্ত করা আদৌ বোধগম্য নয়।”

-মুহম্মদ আব্দুল লতিফ -উপদেষ্টা, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৭ এপ্রিল, ২০০৯)

* একটি মহল নিজেদের প্রাধান্য বিস্তার করার লক্ষ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সরকারের ভিতর ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর অবদান মূল্যায়ন না করার জন্য তারা সরকারকে কানপড়া দিচ্ছে। সারাদেশে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর ত্রিশ লাখ লোক রয়েছে, তাদের মধ্যে কেউ যদি কোনো সাবোটাজের শিকার হয়, তার দায়-দায়িত্ব ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর উপর বর্তায় না যেমন, ছাত্রলীগের কর্মীরা মারামারি করলে- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দায়ী হন না, আওয়ামী লীগ কালো তালিকাভুক্ত হয় না।

-স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দীক।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৯ এপ্রিল, ২০০৯)

* সারাদেশে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, জামাত, ধর্মব্যবসায়ী বিরোধিতার জন্য ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর ব্যাপক সুপরিচিতি রয়েছে। জঙ্গিবাদবিরোধী ঐতিহ্যবাহী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি অপবাদ বা কালো তালিকাভুক্তি করার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এ অপবাদের বিরুদ্ধে আমরা সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করবো।

-ঢাকা মহানগর শ্রমিক লীগ-এর সাংগঠনিক সম্পাদক মুহম্মদ ইনসুর আলী।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৮ এপ্রিল-২০০৯)

* কওমী, জামাতী ও জঙ্গিরা তথা ধর্মব্যবসায়ীরাই মহা উপকৃত ও শক্তিশালী হবে যদি- জঙ্গিবাদ বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গিবাদের নামে মিথ্যা অভিযুক্ত করা হয়। -ইউনিভার্সিটি শিক্ষক উন্নয়ন ফোরাম।

(দৈনিক আল ইহসান- ০৩ মে, ২০০৯)

* ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে, ধর্মের আলোকে, ধর্মের লেবাছে ‘আল বাইয়্যিনাত’ যেভাবে জঙ্গি ও যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে, সব মহলেই তার মূল্যায়ন করা উচিত এবং সে সম্পর্কে সরকারেরও অবহিত থাকা প্রয়োজন।

-ড. এম এ হাসান, আহ্বায়ক- ওয়্যার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি

(দৈনিক আল ইহসান- ৩০ এপ্রিল, ২০০৯)

* যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গিবাদ বিরোধী এবং সময়োপযোগী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গিবাদ সম্পৃক্ত বলা কখনই ঠিক হবে না। এক্ষেত্রে অপকৌশল কাজ করছে জঙ্গিবাদ, জামাত ও যুদ্ধাপরাধী বিরোধী শক্ত অবস্থানের জন্য ‘আল বাইয়্যিনাত’কে আমি একান্ত ধন্যবাদ দেই। ‘আল বাইয়্যিনাত’ যে জঙ্গি-জামাত বিরোধী অভিযান চালায়; তার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি।

-জাসদ-এর জেনারেল সেক্রেটারী সৈয়দ জাফর সাজ্জাদ।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৭ এপ্রিল, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, জামাতী-জঙ্গি বিরোধী একমাত্র বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ও সত্য প্রকাশকারী পত্রিকা।

-কাজী মুহম্মদ জামাল উদ্দীন চিশতি, মহাসচিব, বঙ্গবন্ধু সমাজ কল্যাণ পরিষদ।

(দৈনিক আল ইহসান- ৩০ এপ্রিল, ২০০৯)

* রাজাকার আল বাদর ও স্বাধীনতা বিরোধী  চক্রের মুখোশ উšে§াচনকারী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি তালিকাভুক্ত  করা অত্যন্ত দুঃখজনক।

-ফুলবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদের  প্রাক্তন কমান্ডার মুহম্মদ জাহেদুল হক।

(দৈনিক আল ইহসান- ৩০ মে, ২০০৯)

* হক্বের একমাত্র ঝা-াবাহী ‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি অপবাদ দিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে আওয়ামী ওলামা লীগ। (দৈনিক আল ইহসান- ২৭ এপ্রিল, ২০০৯)

*  বাংলাদেশের ৬৮ হাজার গ্রামে জামাত-জঙ্গিবাদ বিরোধী চেতনার জš§ দিয়েছে ‘আল বাইয়্যিনাত’

-হাফেজ আব্দুস সাত্তার, উপদেষ্টা- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, সভাপতি- সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৮ এপ্রিল, ০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র- স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যারা ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিয়েছে ওরা সরকারের বন্ধু নয়; ওরা জামাতী তথা স্বাধীনতা বিরোধীদের বন্ধু। ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে কালো অপবাদ অবিলম্বে মুছে ফেলা হোক

-ইলিয়াস বিন হেলালী, সভাপতি- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ।

(দৈনিক আল ইহসান- ২৮ এপ্রিল, ২০০৯)

* ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি বলা বা কালো তালিকাভুক্ত করা ঐ রকমই ন্যক্কারজনক যেমন, ‘মুক্তিযোদ্ধাকে’ ‘রাজাকার বা যুদ্ধাপরাধী’ বলা ঘৃণাজনক ও মিথ্যাচার মূলক। সারাদেশে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর ত্রিশ লাখ লোক রয়েছে; এছাড়া ‘ছাত্র, যুব, শ্রমিক, উকিল, ডক্টরস, শিক্ষক তথা বিভিন্ন পেশাজীবী আঞ্জুমান এবং উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে হাজার হাজার পাঠক ফোরাম রয়েছে তš§ধ্যে মতিঝিলের কথিত ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’ যদি জামাত-শিবিরের অনুপ্রবেশকারীর পাতা ফাঁদে পড়ে কোনো সাবোটাজের শিকার হয়, তার দায়-দায়িত্ব ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর উপর বর্তায় না; যেমন, ছাত্রলীগের কর্মীরা মারামারি করলে প্রধানমন্ত্রী দায়ী হন না, আওয়ামী লীগ কালো তালিকাভুক্ত হয় না সুতরাং ‘মতিঝিল উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের শামিল। কারণ, ‘আল বাইয়্যিনাত’ বিগত দু’দশক ধরে জঙ্গি-জামাত তথা তাবত ধর্মব্যবসায়ীদের দমনকারী এক মহা শক্তিশালী অবস্থান।

-বাংলাদেশ সম্মিলিত খতীব পরিষদ।

(দৈনিক আল ইহসান- ৩০ এপ্রিল, ২০০৯)

*******

আল বাইয়্যিনাত সম্পর্কিত জ্ঞাতব্য বিশিষ্ট দিক:

উল্লেখ থাকে যে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিভিন্ন মাহফিলে সহযোগিতা করার জন্য

নিজ দলের বিভিন্ন জেলায় সভাপতি, সহসভাপতি, সেক্রেটারী, সাংগঠনিক সম্পাদক ইত্যাদি ব্যক্তিবর্গের প্রতি স্বহস্তে লিখে দিতেন,

“প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন, জিল্লুর রহমান।”

যার প্রমাণ এখনও ‘আল বাইয়্যিনাত‘ অফিসে সংরক্ষিত আছে।

* গত ১৯ বছর যাবত দরবার শরীফ থেকে প্রকাশিত হচ্ছে সারাদেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ও বহুল পঠিত ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’।

অর্থাৎ এরশাদ সরকারের দু’টার্ম, বিএনপি সরকার, আওয়ামী লীগ সরকার, তিন টার্মের তত্ত্বাবধায়ক সরকার এমনকি গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এযাবতকাল পর্যন্ত ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কোন কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি। বরং মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ, ধর্মব্যবসায়ী, হরতাল, ভাংচুর, অবরোধ ইত্যাদি বিরোধী হওয়ায় সাবলীলভাবে এগিয়ে চলছে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কার্যক্রম।

যা ক্রমেই আমাদের দেশ ও দেশের মানুষদের সঠিক পথে ফিরতে উদ্বুদ্ধ করছে।

* ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচী বা লক্ষ্য নেই।

* আল বাইয়্যিনাত-এর কোনো কর্মীদের কোনো প্রকার শারীরিক প্রশিক্ষণের কর্মসূচী বা লক্ষ্য নেই।

* অস্ত্রের মাধ্যমে বা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ারও কোনো পরিকল্পনা নেই।

* বোমাবাজি, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিপনার বিরুদ্ধে ‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’ হাজারো ওয়াজ মাহফিল করে আসছে।

* ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কোনো সদস্য কোন দিন কোনো পুলিশ সদস্য বা প্রশাসনের বিরুদ্ধে কোনো সংঘর্ষ বা বিত-ায় লিপ্ত হয়নি।

* গত নির্বাচনের আগে ‘দৈনিক আল ইহসান’ সাধারণ ধর্মপ্রাণদের মাঝে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ও প্রবল জনমত তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

* বলাকা ভাস্কর্যের নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে ডাহা মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে। একটি প্রশ্ন বিবেচনা করলেই তা পরিস্কার হয়ে যায়।

‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কর্মসূচীতে যদি ভাস্কর্য ভাঙ্গা কর্মসূচী থাকত- তাহলে এর আগে বহুল আলোচিত লালন ভাস্কর্যে কী ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কোনো অংশগ্রহণ বা বিবৃতি ছিলো?

প্রসঙ্গতঃ আরো উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী বিবৃত ছাত্রশিবির যেমন ছাত্রলীগে ঢুকে মারামারি বাধিয়ে দেয়

তেমনি মতিঝিলের অদূরে আয়োজিত মীলাদ শরীফ-এর মাহফিল শেষে ছাত্রশিবিরের অনুপ্রবেশকারীরাই বলাকা ভাস্কর্যের ঘটনা ঘটিয়েছে। এর মধ্যে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নীতিমালা বা নির্দেশের আওতায় হয়নি।

যারা এরূপ করেছে তারা প্রকৃতপক্ষে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর লোক নয়। তারা অনুপ্রবেশকারী।

জামাত-শিবির ক্যাডাররা যেহেতু তারা জানত যে, এ নির্বাচনে ‘আল বাইয়্যিনাত’ যুদ্ধাপরাধী বিরোধী ব্যাপক প্রচারণা চালাবে সেহেতু তারা খুব দূরভিসন্ধীমূলকভাবে এ সবোটাজ করেছিলো এবং তাদের মিডিয়ায় বিকৃত করে ব্যাপকভাবে প্রচার করেছিলো যাতে ‘আল বাইয়্যিনাত’ জামাত-জঙ্গিবাদ বিরোধী তৎপরতায়  সফলতা লাভ করতে না পারে।

কিন্তু তাদের সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। সাধারণ মানুষ তাদের কথায় ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে বিরূপ ধারণা পোষণ করেনি তবে তারাই ধরাশায়ী হয়েছে।

অথবা বলাকার পর আজ পর্যন্ত বা বলাকার পিছনে স্বাধীনতা লাভের সময় পর্যন্ত ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর কোনো ভাস্কর্য কর্মসূচী কোনদিন পালিত হয়েছে?

মূলতঃ এসব তো দূরের কথা ‘আল বাইয়্যিনাত’ সব সময় হরতাল, ভাংচুর, জ্বালাও-পোড়াও ইত্যাদির বিরুদ্ধে বলে আসছে।

এমনকি লক্ষ লক্ষ ভক্ত-মুরীদান থাকা সত্ত্বেও ‘আল বাইয়্যিনাত’ আজ পর্যন্ত রাজপথে কোনো মিছিল, বিক্ষোভ, সমাবেশ ইত্যাদির আয়োজন করেনি।

মূলতঃ ‘আল বাইয়্যিনাত’ প্রকৃত ছূফী হওয়া বা ওলীআল্লাহগণের ধারাবাহিকতায়, গাউসুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি; গরীবে নেওয়াজ, খাজায় খাজেগাঁ, হযরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী আজমিরী সানজিরী রহমতুল্লাহি আলাইহি

হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর মত সে পন্থায়ই পরিচালিত একটি হক্ব দরবার শরীফ।

শুধু তাই নয়, জঙ্গিবাদের উত্থানকালে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর তরফ থেকে র‌্যাব-এর এডিজি কর্ণেল মাহবুব, কর্ণেল গুলজার, এনএসআই, ডিজি, ডাইরেক্টর ইন্টারনালসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ব্যাপক সহায়তা করা হয়। বিগত মুক্তিযুদ্ধের সরকারের সময়ে এনএসআই’কে বিশেষ সহায়তা দেয়া হয়।

তার পাশাপাশি এখনও ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’-এ প্রতিদিন রাজাকার ও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা হচ্ছে।

এবং তা করা হচ্ছে ইসলামের দৃষ্টিতে। ধর্মপ্রাণদেরকে ধর্মের আলোকে যা কী-না সরকারি পদক্ষেপের চেয়েও একটা বড় সামাজিক ও ধর্মীয় পদক্ষেপ।

সে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করা এটাই প্রমাণ করে যে, গোয়েন্দা সংস্থায় এখনও জামাতী-জঙ্গি এজেন্ট নিয়োগ হয়ে আছে। তারা সেই ‘জজ মিয়া’ আবিস্কারকারী গোষ্ঠী।

‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করতে পারলে সবচেয়ে লাভবান হবে জামাতী-জঙ্গিরা; কারণ, তখন তাদের বিরুদ্ধে ইসলামের আলোকে এত শক্ত ও জোড়ালোভাবে বলার মত কেউ থাকবে না। তখন তাদের বিরুদ্ধে সরকারি পদক্ষেপ নিলে তারা সেটাকে সাধারণ জনগণকে সরাসরি ইসলামের উপর আঘাত বলে প্রচার করার অবাধ সুযোগ পাবে।

মূলতঃ সে লক্ষ্যেই তারা ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি অপবাদ, কালো তালিকাভুক্ত করার কু-প্রচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠে। কিন্তু তাদের মিথ্যা অপবাদ প্রমাণের জন্য ‘আল বাইয়্যিনাত’ প্রকাশ্য চ্যালেঞ্জ ঘোষণা করছে।

উল্লেখ্য, জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, ধর্মব্যবসায়ী বিরোধী ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে সরকারের জন্য আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের শামিল।  কারণ, ‘আল বাইয়্যিনাত’ জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, ধর্মব্যবসায়ী বিরোধী এক বিরাট শক্তি।

‘আল বাইয়্যিনাত’ তথা ‘রাজারবাগ দরবার শরীফ’ শুধু ’৭১- এই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেনি;

* ‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর উদ্যোগে আয়োজিত প্রতিটি মাহফিলে জামাত-জোট, কওমী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বলা হয়ে থাকে এবং এখন বলা হচ্ছে।

সেজন্য বিগত জামাত-জোট সরকারের আমলে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর অনেক মাহফিলে জামাত-জোট-জঙ্গিরা হামলা করেছে। গাড়ি ভাংচুর করেছে। পত্র-পত্রিকায় তার অনেক খবরও এসেছে।

* এদিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে ‘দৈনিক আল ইহসান’ গত তিন বছর ধরে নিয়মিত নিরলস ও নিবেদিতভাবে এবং তীব্র ও জোরালো ভাষায় লিখে যাচ্ছে।

যার প্রেক্ষিতেই আজকে জামাত-জোটের বিরুদ্ধে সাধারণ ধর্মপ্রাণদের তীব্র ক্ষোভ এবং ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান। এবং যার প্রেক্ষিতে আজকের মহাজোটের মহাবিজয়।

এদিকে মহাজোট ক্ষমতায় আসার পরও ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’ জোরালো ভাষায় ও দীপ্ত পদক্ষেপে জঙ্গি-জামাতীদের হাক্বীক্বত উšে§াচন করে যাচ্ছে ও প্রতিরোধ করে যাচ্ছে।

* একমাত্র ‘দৈনিক আল ইহসান’ই উল্লেখ করেছে যে, শিবির কর্মীরাই খোলস পাল্টিয়ে ছাত্রলীগে ঢুকে, কূটকৌশলে দুই গ্রুপ করে এবং কূট প্রক্রিয়ায় উভয়পক্ষে মারামারি লাগিয়ে দেয়।

* জঙ্গিদের ষাটভাগই জামাত এবং জঙ্গিদের সাথে জামাতী কমওমীদের রয়েছে গভীর কানেকশন- সে তথ্য ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’-এই দলীল-প্রমাণ সাপেক্ষে প্রকাশিত হয়েছে।

* যে সব কওমী-জঙ্গি নেতারা বলছে যে, তারা জঙ্গিবাদের সাথে সম্পৃক্ত নয় তাদের জঙ্গিবাদের তথ্য ‘আল ইহসান’-এ প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে।

অর্থাৎ ‘দৈনিক আল ইহসান’ ও ‘আল বাইয়্যিনাত’ জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যা করেছে তাতে সত্যিকার ইসলামের ভাবমর্যাদা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত হচ্ছে

যার জন্য বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সরকারের অনেক মন্ত্রী, এমপি তথা অনেক সরকারী কর্মচারী ‘দৈনিক আল ইহসান’-এর প্রশংসায় মুখরিত।

‘দৈনিক আল ইহসান’-এর প্রশংসায় মুখরিত শ্রমিক লীগ, জাতীয় মহিলা লীগ, অটো রিক্সা-ভ্যান লীগসহ শ্রমজীবী, পেশাজীবী সর্বস্তরের মানুষ।

এমনকি ‘আল বাইয়্যিনাত’ এলাকার নির্বাচিত সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননসহ আরো অনেক সংসদ সদস্য ‘আল বাইয়্যিনাত, দৈনিক আল ইহসান’ কার্যালয়ে এসে থাকেন এবং মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর দোয়া নিয়ে থাকেন।

বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘আল ইহসান’ কোন সংগঠনের নাম নয়। এ নামে কোন সংগঠন নেই। সুতরাং জঙ্গি সংগঠন হওয়ার তো প্রশ্নই উঠে না।

উল্লেখ থাকে যে, ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’ দু’টোই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রেজিস্টার্ড পত্রিকা। মিডিয়াভুক্ত পত্রিকা। রেজি নং যথাক্রমে ডিএ ৯৩০ ও ডিএ ৩০২৮।

আর জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় এর নাম আসার পিছনে মূল যে রহস্য তা হলো- জামাতের নেপথ্য প্রক্রিয়ায় রাজারবাগ শরীফ-এর পীর সাহেবের তিন ভাই ‘হাফিজ, আনিস, জিল্লুর’ তারা জঙ্গি অপবাদ দিয়ে রাজারবাগ শরীফ-এর পীর সাহেবকে তাঁর পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে চাইছে এবং রাজারবাগ থেকে স্থানান্তরিত করতে চাইছে। তাতে করে সবচেয়ে লাভবান হবে জামাত-জোট চক্র।

উল্লেখ্য, এ চক্র ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের আইজি, পুলিশ কমিশনারের কাছে মিথ্যা অভিযোগও করেছে।

কিন্তু পরে প্রশাসনের তদন্তেই বেরিয়ে আসছে যে, ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর প্রতি জঙ্গি অপবাদ দেয়া সম্পূর্ণ মিথ্যা।’

স্মর্তব্য, ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’-এর জামাত-জোট বিরোধী ক্ষুরধার লেখনীর জন্যই আজ তাদের মহাপতন। কারণ, এ নির্বাচনের পূর্বে ‘দৈনিক আল ইহসান’ নিয়মিতভাবে জামাত-জোটের বিরুদ্ধে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘দৈনিক আল ইহসান’-এর প্রতিটি সংখ্যায়ই ছাপা হয় জামাত-জঙ্গিবাদ বিরোধী জোরদার বক্তব্য।

উল্লেখ্য, ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ এবং ‘দৈনিক আল ইহসান’ নিজেরাই যেখানে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে সোচ্চার,

দিন বদলের সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খাবারে বিষ মেশানোর দাবীতে সোচ্চার সেখানে তাদের বিরুদ্ধে জঙ্গি তালিকাভুক্তির প্রশ্নই উঠে না।

বলাবাহুল্য, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে, মৌলবাদ-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ‘আল বাইয়্যিনাত’ ও ‘আল ইহসান’-এর ভূমিকা সোচ্চার ও তীব্র এবং আজীবন থাকবে ইনশাআল্লাহ নিবেদিত।

কাজেই উপরোক্ত বর্ণনা সাপেক্ষে প্রশাসন, মিডিয়া তথা সর্বসাধারণের প্রতিই-

১. আনিছুর রহমান, ২. হাফিজুর রহমান, ৩. জিল্লুর রহমান গংয়ের দ্বারা বিভ্রান্ত ও প্রলুব্ধ না হওয়ার আহ্বান রইল।

পবিত্র ১৯ শে রমাদ্বান শরীফ বাংলা ভাষার আজাদী দিবস পালন করা কেন জরুরী

শোক সংবাদ: সাইয়্যিদাতুন নিসা, সুলতানাতুল আরিফীন, কুতুবুল ইরশাদ, কুতুবুল আক্বতাব, আওলাদে রসূল মুহতারামা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেছেন

আমীরুল মু’মিনীন হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরলভী আলাইহিস সালাম তিনি নিঃসন্দেহে আল্লাহ পাক উনার খাছ ওলী উনার প্রতি অপবাদকারী যালিম গং নিঃসন্দেহে গুমরাহ, বাতিল, লা’নতপ্রাপ্ত, জাহান্নামী ও সুন্নী নামের কলঙ্ক রেজাখানীরা আয়নায় নিজেদের কুৎসিত চেহারা দেখে নিক ॥ ইসলামী শরীয়ার আলোকে একটি দলীলভিত্তিক পর্যালোচনা-১২

আহলান-সাহলান! সুমহান পহেলা শাওওয়াল!! মুবারক হো ঈদে বিলাদতে তাহিরাহ, তাইয়িবাহ, মাহবুবাহ, ফাক্বীহা, মাশুক্বাহ, তাওশিয়াহ, তাকরীমাহ, তাক্বিয়্যাহ, তাযকীয়্যাহ, নূরে হাবীবা, লখতে জিগারে মুজাদ্দিদে আ’যম, কুতুবুল আলম, উম্মু আবিহা, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদাতুন নিসা, আওলাদে রসূল, হযরত শাহযাদী উলা ক্বিবলা আলাইহাস সালাম

বিশেষ প্রবন্ধ: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত নিসবত মুবারকই মুহব্বত-মা’রিফাত, কুরবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারকসহ সমস্ত কিছুর মূল, কাজেই যে যতটুকু উনার সম্মানিত নিসবত মুবারক হাছিল করতে পারবে, সে ততটুকু কামিয়াবী হাছিল করবে