মাসিক আল বাইয়্যিনাত এর বিরু?েতাদের অনেক হম্বিতম্বি। রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর প্রতি তাদের অনেক বিদ্বেষ। (নাঊযুবিল্লাহ) শয়তানের জলসাঘরে বসে তাদের খেদো?িযে, ‘রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালামকিতাবুল হারাম খুলে আছেন।?(নাঊযুবিল্লাহ)
বিষয়টা এ রকম যে তারা আল্লাহ পাক ও তার হাবীব ছল্লাল্লা?আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অগ্রাহ?করে একের পর এক হারাম কাজ করে যাচ্ছেন আর রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কুরআন সুন্নাহয় বর্ণিত সেসব হারামকে হারাম বললেই তাদের আঁতে ঘা লাগে। তারা ‘কিতাবুল হারাম,?‘কিতাবুল হারাম?বলে শোরগোল তুলে।
কিন্তু যা করে তা ঐ দূর থেকেই। কথিত টিভি চ্যানেল তথা শয়তানের জলসা ঘরে বসেই।
সামনাসামনি আসতে তাদের বড় ভয়। আর রাজারবাগ শরীফ থেকে ঘোষণাকৃত চ্যালে?যেন তাদের সাক্ষাত মৃত্যুদণ্ড।
তারা শোরগোল করবে, মিথ্যার পাহাড় রচনা করবে, অপবাদ রটনা করবে, অপপ্রচারের ঢেউ তুলবে তা ঐ দূর থেকেই। সামনে পড়লে লাঠালাঠি করতে চাইবে হামলা করতে চাইবে কিন্তু সামনাসামনি আলোচনায় বসতে চাইবে না। বাহাসে বসতে রাজী হবে না।
কারণটি তারা ব্যক্ত না করলেও আল বাইয়্যিনাত এর লেখালেখির উসীলায় তা এখন সাধারণ মানুষও জেনে গেছে। রাজারবাগ শরীফের প্রতি কিতাবুল হারামের কথা বলে ওরা যে শ্লেষ প্রকাশ করেছে আসলে সে হারামের ফতওয়া ওদের কিতাবেও আছে।
ছবি তোলা, নারী নেতৃত?সমর্থন করা, ইসলামের নামে নির্বাচন করা, সাংসদ হওয়া এসব হারাম তা ওদের জন্মদাতা মওদুদীর বইয়েই আছে। তার উদ্ধৃতি এবং বইয়ের নাম ও পৃষ্ঠার নম্বর উল্লেখ করে আল বাইয়্যিনাত এর বিভিন?সংখ্যায় তা ইতোমধে?প্রকাশ পেয়েছে।
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির ডামাডোলে তাদের একটি উল্লেখযোগ?বিষয় চাপা পড়ে গিয়েছে। অন্যান??ত্রের এ বিষয়ের মুখোশ উন্মোচনও তাদের বর্তমান আদর্শহীনতা, ইসলামের নামে রাজনীতির ভিত্তিহীনতা ও ধর্মব্যবসায়ী প্রবণতা প্রকট আকারে প্রতিভাত করবে।
ফখরুদ্দীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আগ পর্যš?নিজামী মুজাহিদ গং সে কথাটি খুব বেশী বেশী আউড়িয়েছে।
দুর্নীতির রাজপু?তারেক রহমান তাদেরকে নিজেদের সাথে সম্পৃক্ত করে বলেছিলেন “একই পরিবারের লোক।?কথাটি শুনে তারা খুশী হয়েছিলেন। তারেক রহমান ছেলে মানুষ। সরলভাবেই কথাটি বলেছিলেন।
কিন্তু তারা তাদের তথাকথিত ইসলামী রাজনীতির তত্তে?তা জাহির করেছিলেন, বুলন্দ কণ্ঠে আওয়াজ তুলেছিলেন, জাতীয়তাবাদী ও ইসলামপ?র শক্তির ঐক?চাই, সমন্বয় চাই, বিজয় চাই, সফলতা চাই ইত্যাদি ইত্যাদি।
বলাবাহুল?জাতীয়তাবাদী বলতে এখানে তারা বি.এন.পি তথা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকেই উল্লেখ করেছিলেন। এ বিষয়ে প?পত্রিকায় তাদের বক্তব?বিবৃতি অঢেল। কলেবর সংক্ষি?করতে ২/১টি এখানে উল্লেখ করা গেল:
?… চারদলীয় জোটের ঐক?অটুট থাকলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা যাদের জন?কঠিন, স্বাভাবিকভাবেই তারা চাইবেন, যে কোন মূলে?জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির এই ঐক্যজোটকে ভেঙ্গে দেয়া। (সংগ্রাম: ১৮ জুলাই/০৬ঈঃ)
আমাদের করণীয়
উল্লিখিত পে?াপটে সংক্ষি?সালের দায়িত?রয়েছে জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির ঐক?অটুট রাখার।
জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শ?িএকে অপরের সম্পূরক আর এটাই বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা। (সংগ্রাম- ১৮ই জুলাই-২০০৫)
শিল্পমন্ত্রী দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ধর্মহীনতা ও জাতীয়তাবাদ এই দুই ধারার রাজনীতি চলছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির সাথে জামাত জাতীয় পার্টিসহ অপর তিনটি দল জোটব?(সংগ্রাম ১৬ই এপ্রিল ২০০৪)
তিনি বলেন, ?৬ সালে জাতীয় দুর্ঘটনায় জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির ভুল বুঝাবুঝির মাধ্যমে বিভ?িসৃ?িহয়েছিল। এটা তাদের মনে আছে। তিনি আরো বলেন, ৯৬ সালে যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার পর চিরস্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির মধে?যেন ঐক?হতে না পারে তারা যেন কৌশল গ্রহণ করেছিল। …. দেশে জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তির মধে?ঐক?মতে অটুট না থাকে, বিভেদ সৃষ্টির জন্যই তথাকথিত জঙ্গিবাদের সৃষ্টি।?(ইত্তেফাক ২৯ ডিসেম্বর/০৫)
উপরো?উদ্ধৃতিতে আজকের জামাত তথা নিজামী মুজাহিদ গং কতটা জাতীয়তাবাদী হয়ে উঠেছে, জাতীয়তাবাদের সাথে সখ্যতা বজায় রাখতে এবং কোনরূপ ফাটল ধরা থেকে কতটা মরিয়া হয়ে উঠেছে তার প্রমাণ মেলে।
অথচ এই জাতীয়তাবাদ কি কোন ইসলামী অনুষ? অথবা ইসলামের দৃষ্টিতে জাতীয়তাবাদের স্থান কোথায়?
সে প্রশ্নের জবাবে আর কোথাও না গিয়ে জামাতের জন্মদাতা, নিজামী মুজাহিদ গং এর পিতা খোদ মওদুদীর লেখনীতেই পড়া যাক।
মওদুদী তার ইসলাম ও জাতীয়তাবাদ বইয়ে জাতীয়তাবাদ সম্পকে?লিখেছেন,
ইসলাম ও জাতীয়তাবাদ
পাশ্চাত্যের অ?অনুকরণঃ
বর্তমানে পাশ্চাত?জাতিসমূহের নিকট শিক্ষা গ্রহণ করিয়া- তাহাদের অ?অনুকরণ করিয়া দুনিয়ার সকল দেশের মুসলমানই বংশ বা গোত্রবাদ এবং স্বাদেশিকতার মহিমা কীর্তন শুর?করিয়াছে। আরব দেশে আজ আরব জাতীয়তার জন?গৌরব করিতেছে, মিশরবাসী আজ ব?প্রাচীন কালের স্বৈরাচারী ফিরাউনকে জাতীয় নায়ক হিসাবে স্মরণ করিতেছে। তুরস্কবাসী তুর্কীবাদের উত্তেজনায় ইতিহাস-প্রসি?চেঙ্গিস ও হালাকুখানের সহিত নিজেদের নিকটতম গভীর আত্মীয়তা অনুভব করিতেছে। ইরানবাসীগণ আজ ইরানী আভিজাত্যবোধের তীব্রতায় দিশাহারা। তাহাদের মতে আরব সাম্রাজ্যবাদের দৌলতেই হযরত হুসাইন রদ্বিয়াল্লা?তায়ালা আন?ও হযরত আলী রদ্বিয়াল্লা?তায়ালা আন?এর মত লোক জাতীয় প্রধান হইতে পারিয়েছেন, অন্যথায় রুস্তম ও এসফানদিয়ারই প্রকৃতপ? তাহাদের ভারতীয় জাতীয়তার অন্তর্ভুক্ত বলিয়া মনে করিয়াছে, অনেক আবে যমযমের সহিত সকল সম্পক?ছিন?করিয়া গঙ্গার পানির?সাথে নিজেদের জাতীয় সম্পক?স্থাপন করিয়াছে। ভীম এবং অর্জুনকে জাতীয় হিরো মনে করিয়াছে। কিন্তু ইহার কারণ কি? এই মারাত্মক অবস্থার একমা?কারণ হইতেছে এই সব অ?মূর্খগণ যেমন নিজেদের তাহযীব-তামাদ্দুনকে মোটেই অনুধাবন করিতে পারে নাই, ঠিক তেমনি পাশ্চাত?তাহযীবকেও নয়। মূলনীতি এবং নিগূঢ় সত?তাহাদের গোচরীভূত হয় নাই। তাহারা অত্যš?স্থূলদশী?বলিয়া বাহ্যিক চাকচিক্যময় ও চিত্তহারী চি?দেখিয়াই মু?হয়- উহার জন?পাগল হইয়া উঠে। তাহারা মাত্রই বুঝিতে পারে না যে, পাশ্চাত?জাতীয়তার জন?যারা সঞ্জীবনী সুধা, ইসলামী জাতীয়তার জন?তাহাই মারাত্মক হলাহল। পাশ্চাত?জাতীয়তার ভি?িবংশ, দেশ, ভাষা ও বর্ণের ঐক্যের উপর স্থাপিত। এই জন? যে ব্য?িতাহার স্ব-জাতিভু?ও একই বংশোদ্ভূত এবং একই ভাষা-ভাষী নয়- সে যদি উহার সীমান্তের এক মাইল দূরেও অবস্থিত হয়, তবুও তাহার সহিত সকল সম্পক?ছিন?করিতে এবং কোন প্রকার সম্পক?না রাখিতে বাধ?হয়। সে দেশে এক জাতির লোক অন?জাতির প্রকৃত খাদেম হইতে পারে না। এক জাতি অন?জাতির কোন ব্যক্তির প্রতি এতটুকু আস্থা রাখিতে পারে না যে, সে তাহার নিজ জাতির স্বার্থকে বাদ দিয়া তাহার স্বার্থকে বড় করিয়া দেখিতে পারিবে। কিন্তু ইসলামী জাতীয়তার ব্যাপারটি ইহা ইহতে সম্পূণ?স্বতন্ত্র। ইসলামী জাতীয়তার ভি?িবংশ-গো?এবং স্বদেশের পরিবতে?মতবাদ-বিশ্বাস ও কর্মাদেশের উপর স্থাপিত। দুনিয়ার সমগ?মুসলমান সব?প্রকার জাতিগত বৈষম্যের ঊর্ধ্বে থাকিয়া পরস্পরের সুখ-দুঃখের অংশীদার এবং সহযোগী ও সহকমী?হইতে পারে। একজন ভারতীয় (বা পাকিস্তানী) মুসলমান মিশরের ততখানি বন্ধু হইতে পারে- অনুগত হইতে পারে, যতখানি সে নিজের দেশের বন্ধু ও অনুগত। একজন আফগানি মুসলমান আফগানিস্তান রক্ষার জন?যতখানি আত্মদান করিতে পারে, ঠিক ততখানি পারে সিরীয়া রক্ষার ব্যাপারে। এই জন্যই বলিতেছিলাম যে, এক দেশের মুসলমান এবং অন?দেশের মুসলমানদের মধে?ভৌগোলিক বা বংশীয় গোত্রীয় কোন পার্থক?নাই। এই ব্যাপারে ইসলামের মূলনীতি এবং পাশ্চাত?দেশের নিয়ম-নীতি পরস্পর বিরোধী। সে দেশের জন?যাহা শক্তির কারণ, ইসলামের প? তাহাতে ভাঙ্গন ও বিপর্যয় ঘটে। পক্ষান্তরে ইসলামের যারাই সঞ্জীবক, পাশ্চাত?জাতীয়তার জন?তাহাই হত্যাকারী বিষ।
কোন কোন লোক ইহাও ধারণা করে যে, স্বাদেশিক কিংবা বংশীয় গোত্রীয় জাতীয়তার অনুভূতি জাগ্রত হওয়ার পরও ইসলামী জাতীয়তার সূ?মুসলমানদের গভীরভাবে বাধিতে পারে। এইজন?তাহারা নিজদেরকে এই বলিয়া ধোঁকা দেয় যে, এই উভয় ধরনের জাতীয়তা একই সঙ্গে চলিতে পারে। একের দ্বারা অপরের বিন্দুমা?ক্ষতি হইবার সম্ভাবনা নাই। বরং আমরা উভয় প্রকার জাতীয়তা হইতেই অফুরস্ত সুফল লাভ করিতে পারি। কিন্তু ইহা সে একেবারেই চরম মূর্খতা এবং বুদ্ধিহীনতারই অনিবায?ফল, তাহাতে বিন্দুমা?সন্দেহ নাই। একটি দেহে যেমন দুইটি মন স্থান হইতে পারে না। তেমনি একটি মনে দুইটি জাতীয়তার পরস্পর বিরোধী ও সাংঘর্ষিক ভাবধারা সমন্বয় করা কিছুতেই সম্ভব নয়। জাতীয়তার অনুভূমি আপন ও পরের মধে?অনিবার্যরূপে পার্থক্যের সীমারেখা অঙ্কিত করে। ইসলামী জাতীয়তার অনিবায?ও দুর্নিবার প্রভাবে একজন মুসলিম বাধ?হইয়াই মুসলমানকে আপন এবং অমুসলিমকে পর বলিয়া মনে করিবে। অপরদিকে স্বাদেশিক বা বংশীয় জাতীয়তার অনুভূতির স্বাভাবিক পরিণতিতে আপনার দেশের, নিজের বংশ বা গোত্রের প্রত্যেকটি মানুষকে আপন এবং অন?দেশের বা অন?বংশের লোককে পর বলিয়া মনে করিবেই। এই উভয় ভাবধারা- উভয় প্রকার অনুভূতিই একই স্থানে সমন্বিত হইতে পারে বলিয়া কোন বুদ্ধিমান ব্যক্তিই কি প্রমাণ করিতে পারে? আপনার দেশের অমুসলিমকে আপনও মনে করিবেন, পরও মনে করিবেন, বিদেশী মুসলমানকে দূরবর্তীও মনে করিবেন, আবার নিকটবর্তীও – ইহা কেমন করিয়া সম্ভব হইতে পারে?
অতএব এই কথা পরিষ্কাররূপে বুঝিয়া লইতে হইবে যে, মুসলমানদের মধে?ভারতীয়, তুকী? আফগানি, আরবী, ইরানী ও পাকিস্তানী প্রভৃতি হওয়ার অনুভূতি জাগ্রত হওয়া ইসলামী জাতীয়তার চেতনা এবং ইসলামী ঐক্যবোধের প? অত্যš?মারাত্মক এবং ক্ষতিকারক। ইহা কেবল বৈজ্ঞানিক চিন্তা-ধারার ফলই নয়, বাস্তব ?ত্রেও ইহা বরাবর অনুষ্ঠিত হইতে দেখা গিয়াছে। মুসলমানদের মধে?যখন আঞ্চলিক বা বংশীয় জাতীয়তার হিংসা-বিদ্বেষ জাগ্রত হইয়াছে। তখনি মুসলমান মুসলমানের গলায় ছুরি চালাইয়াছে, এবং “আমার পরে তোমরা কাফের হইয়া গিয়া পরস্পরের গলা কাটিতে শুরু করিওনা?
নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর এই আশঙ্কাকে বাস্তব করিয়াই ছাড়িয়াছে। কাজেই ইসলামী জাতীয়তাবাদ দিয়ে অন?কোনরূপ জাতীয়তা, ভৌগলিক, গোত্রীয় যা ভাষাভিত্তিক জাতীয়তার প্রচার যদি করিতেই হয়, তাহা ভাল করিয়া জানিয়া-শুনিয়াই করা আবশ্যক-জানিয়া লওয়া আবশ্যক যে, এই ধরনের জাতীয়তার মতবাদ শেষ নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লা?আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক প্রচারিত জাতীয়তার সম্পূণ?বিপরীত।
এই ব্যাপারে নিজেকে প্রবঞ্চিত করিয়া বা অন?লোকদের প্রতারণা ও গোলকধাধায় দিক ভ্রান্ত করিয়া কোনই লাভ নাই। (রচনা কালঃ নভেম্বর-ডিসেম্বর, ১৯৩৩ সন))
উল্লেখ? আজকের জামাত তথা নিজামী-মুজাহিদ গং কিন্তু এদেশের অধিবাসী তথা মুসলমানদের সাথে রীতিমত সে প্রতারণাই করছে। জাতীয়তাবাদ ও ইসলাম প?র শক্তির ঐক?চাই বলে সবাইকে সে গোলক ধাধায়ই ফেলছে। আর তাতে করে তারা তাদের জন্মদাতা মওদুদীর ফতওয়া মুতাবিকই শ?হারাম কাজ করছে। মৃতু?সদৃশ বিষ পান করছে।
সুতরাং আবারো প্রতিভাত হচ্ছে যে, রাজারবাগ শরীফের প্রতি “কিতাবুল হারামের “কথা বলে শ্লেষাত্মক ইঙ্গিত করলেও আসলে তারা শ?ও কঠিন হারামের মধ্যেই আক?নিমজ্জিত আছে। এ?ত্রে তাদের কথিত “কিতাবুল হারামের?রচয়িতা আল বাইয়্যিনাত নয় বরং তাদের জন্মদাতা মুরুব্বী এমনকি নবী ঐ গোমরাহ মওদুদীই।
-মুহম্মদ তারীফুর রহমান, ঢাকা।
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৩২