ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে-১১৯

সংখ্যা: ১৭০তম সংখ্যা | বিভাগ:

-হযরত মাওলানা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম

আফযালুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, “ইবাদত-বন্দেগী, যিকির-ফিকিরে লজ্জত (স্বাদ) পাওয়া এবং তা পালনে কষ্ট অনুভব না হওয়া আল্লাহ পাক-এর উচ্চ নিয়ামতসমূহের অন্যতম। বিশেষত নামায আদায়কালে। ইহা শেষ স্তরে উপনীত ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কারো হয় না। বিশেষত, ফরয নামাযের মধ্যে। শেষ স্তরের প্রারম্ভে নফল নামাযে অধিক লজ্জত (স্বাদ) পাওয়া যায় এবং শেষ স্তরের শেষে ইহা ফরযসমূহের মধ্যেই হয়ে থাকে। আর সে সময় নফল পাঠকালে যেন নিজেকে অকর্মণ্য মনে হয়, যেন তার শ্রেষ্ঠ কাজ ফরয পালন করাই মাত্র। (মাকতুবাত শরীফ-১/১৩৭)

উল্লেখ্য যে, স্বীয় শায়খ বা মুর্শিদের সাথে মুরীদের যখন গভীর সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয় তখনই এই নিয়ামত লাভ হয়। শায়খ-এর নেক দৃষ্টি তথা ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ পেলেই ইবাদত-বন্দেগী, যিকির ফিকিরে রিয়াজত-মুশাক্কাতের মধ্যে লজ্জত (স্বাদ) পয়দা হয়। যিকির-ফিকির, রিয়াজত-মুশাক্কাতের প্রতি অধিক আগ্রহ জন্মে। তার নিকট তখন কোন কিছুই কঠিন বোধ হয় না। বরং সব কিছুই অত্যন্ত সহজবোধ্য মনে হয়।

মুর্শিদের সাথে তায়াল্লুক পয়দা হলে মুরীদের ঈমানী কুওওয়াত (শক্তি) ও জজবা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে। মুহূর্তের মধ্যে চল্লিশ বৎসরের রাস্তা অতিক্রম করতে পারে। মুরীদ যে শায়খ-এর ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ্ পাচ্ছে সেটা তার বহিঃপ্রকাশ।

প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য, বাদশাহ হারুনূর রশীদের একজন ছেলে ছিল। তাঁর বয়স ছিল ১৬ বৎসর। তিনি তাঁর মুর্শিদের ছোহবতে বেশী যেতেন। অত্যন্ত আদবের সাথে মুর্শিদের খিদমত ও নির্দেশ পালন করতেন। ফলতঃ তিনি তাঁর মুর্শিদের এত নেক দৃষ্টি পেলেন এবং এমন ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করলেন যার কারণে তাছাউফের পথে তাঁর অনেক তরক্কী হাছিল হল। বাদশাহর ছেলে হয়েও তিনি দুনিয়া বিরাগী আল্লাহওয়ালা হলেন। তাঁর আমল ও সমাজে বিশেষ হাল প্রকাশ হতে লাগল। তাঁর কাজগুলো কুদরতীভাবে হতে লাগল। আর এসব কিছুর পিছনেই মুল কারণ ছিল তাঁর মুর্শিদ ক্বিবলার ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ।

একদা তিনি তাঁর পিতার রাজদরবারে হাজির হলেন। দরবারে তখন মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ ও পদস্থ সরকারী কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। রাজপুত্রের গায়ে তখন একটি কম্বল জড়ানো ছিল। মন্ত্রীগণ পরস্পর বলাবলি করছিলেন যে, শাহ্জাদার নোংরা চাল-চলনের ফলে বাদশাহ্র সুনাম ক্ষণ্ন হচ্ছে। মহামান্য আমীরুল মু’মিনীন যদি এ ব্যাপারে শাহ্জাদাকে একটু সতর্ক করতেন তবে হয়তো তিনি সুপথে ফিরে আসতেন। মন্ত্রীদের এ আলোচনা শুনতে পেয়ে খলীফা তাঁর ছেলেকে ডেকে বললেন, বৎস! তোমার নোংরা চাল-চলন আমাকে অপমান-অপদস্ত করছে।

বাদশাহ বক্তব্য শুনে শাহ্জাদা একটা পাখীকে উদ্দেশ্য করে বললেন, “তোমার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ পাক-এর শপথ! তুমি আমার হাতে এসে বস।” পাখীটি সাথে সাথে উড়ে এসে তাঁর হাতে বসল। শাহ্জাদা আবার বললেন, “তোমার পূর্বাবস্থায় ফিরে যাও।” পাখী তার আদেশ মান্য করল। শাহ্জাদা এ অস্বাভাবিক ঘটনা দেখানোর পর পিতার খিদমতে আরয করলেন, আব্বাজান। প্রকৃতপক্ষে দুনিয়ার মুহব্বতের কারণে আপনি আমাকে ঘৃণা করছেন। সুতরাং আমি আপনাকে ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

উপরোক্ত ঘটনার পর তিনি একখানা কুরআন শরীফ সাথে নিয়ে রাজ প্রাসাদ ত্যাগ করে পথে বের হলেন। তাঁর সাথে শুধু একটি মূল্যবান আংটি ছাড়া সফরের কোন সামান ছিল না। দীর্ঘ সফরের পর শাহ্জাদা ইরাকের বসরা শহরে এসে উপস্থিত হলেন।

হযরত আবু আমের বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, একদিন আমার বাড়ীতে একটি দেয়াল ধ্বসে পড়লো। আমি এটা মেরামত করানোর জন্য একজন কাজের লোকের সন্ধানে বের হলাম। এক ব্যক্তি আমাকে এ কাজের ভাল কারিগর হিসেবে এক যুবককে দেখিয়ে দিল। আমি দেখতে পেলাম, সুঠামদেহী এক সুদর্শন যুবক পথের পাশে বসে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করছেন। আমি কাছে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “মজদূর হিসেবে কাজ করবেন?” তিনি সাথে সাথে রাজী হলেন। দু’টি শর্ত আরোপ করে বললেন, এক দিনের কাজের বিনিময়ে আমাকে এক দেরহাম ও এক দানেক (এক দিরহামের ষষ্ঠমাংশ) দিতে হবে। এর কম হলে চলবে না এবং বেশীও গ্রহণ করবোনা। আর আযান হলে আমাকে নামাযের জন্য বিরতি দিতে হবে।

যুবকের কথাগুলি আমার নিকট খুব ভাল লাগল। আমি তাঁর উভয় শর্ত মেনে তাঁকে কাজে লাগিয়ে দিলাম। কিন্তু সন্ধ্যায় কাজের অবস্থা দেখে আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলাম। যুবক একাই দশজনের কাজ সমাধা করে ফেলেছেন। তাঁর কাজে সন্তুষ্ট হয়ে আমি তাঁকে দুই দিরহাম পারিশ্রমিক দিতে চাইলাম। কিন্তু যুবক তার নির্ধারিত পারিশ্রমিকের অধিক নিতে অস্বীকার করলেন।

পরদিন আমি আবার ঐ যুবকের তালাশে গেলাম। কিন্তু কোথাও তাঁর সন্ধান পেলাম না। অবশেষে এক ব্যক্তির নিকট জানতে পারলাম, ঐ যুবক সপ্তাহে শুধু একদিন (শনিবার) কাজ করেন। সপ্তাহের অবশিষ্ট দিনগুলোতে তাঁকে এ এলাকায় কোথাও দেখা যায় না।

আমি মনের অজান্তেই যুবকের প্রতি একটু দূর্বল হয়ে পড়লাম। তাঁর অপেক্ষায় আমি এক সপ্তাহ কাজ বন্ধ রাখলাম। পরবর্তী সপ্তাহে তাঁকে একই স্থানে বসে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করতে দেখা গেল। আমি প্রথমে তাঁকে সালাম করে কাজের কথা জিজ্ঞেস করলাম। আজও সে আগের মত দুইটি শর্ত আরোপ করল।

যথাসময় কাজ শুরু হলো। আমি আড়াল হতে যুবকের কাজের পদ্ধতি লক্ষ্য করছিলাম। যুবক মাটির গাড়া (কাদা) হাতে নিয়ে দেয়ালের উপর স্থাপন করতেই ইটগুলি নিজে নিজে একের পর এক কাদার উপর এসে বসে যাচ্ছে। এ দৃশ্য দেখে আমার চোখ স্থির হয়ে গেল। যুবক শান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আল্লাহ পাক-এর কুদরতে তার কাজের অগ্রগতি হচ্ছে অত্যন্ত দ্রুত। আমার স্থির বিশ্বাস হয়ে গেল যে, এ যুবক নিশ্চয়ই একজন খাঁটি আল্লাহওয়ালা।

কাজ শেষ হওয়ার পর আমি তাকে তিনটি দিরহাম দিলাম। কিন্তু সে এক দিরহাম এক দানেক রেখে বাকি সব পয়সা ফেরত দিয়ে চলে গেলেন।

আমি আবার তাঁর জন্য এক সপ্তাহ অপেক্ষা করলাম। কিন্তু নির্দিষ্ট দিনের পরও তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া গেল না। অবশেষে সন্ধান পাওয়া গেল যে, তিনি একটি বিরান জঙ্গলে অসুস্থ হয়ে পড়ে আছেন। এক ব্যক্তি কিছু পয়সার বিনিময়ে আমাকে সেখানে পৌঁছে দিল। সেখানে গিয়ে দেখলাম, তিনি একটি ইটের উপর মাথা রেখে ধূলাবালিতে গড়া-গড়ি খাচ্ছেন। আমি তাঁকে সালাম করলাম। মনে হলো, তিনি আমার সালাম শুনতে পাননি। দ্বিতীয় বার সালাম করার পর চোখ খুলে প্রথম দেখাতেই তিনি আমাকে চিনতে পারলেন। তিনি সালামের জবাব দেয়ার পর আমি ব্যস্ত হয়ে তাঁর মাথা মুবারক আমার কোলে টেনে নিলাম। কিন্তু তিনি তাঁর মাথা মুবারক সরিয়ে নিয়ে আমাকে লক্ষ্য করে একটি আরবী কবিতা পাঠ করলেন।

অতঃপর তিনি আমাকে বললেন, আবু আমের! আমার ইন্তিকালের পর এই পুরাতন কাপড় দ্বারা আমার কাফনের ব্যবস্থা করবে।

কিছুক্ষণ নীরব থাকার পর যুবক পুনরায় বলতে লাগলেন, যে আমার কবর খনন করবে তাকে মজুরী হিসেবে আমার এই লুঙ্গিটি দিও। অতঃপর তিনি একটি কুরআন শরীফ ও একটি আংটি আমার হাতে দিয়ে বললেন, এ দু’টি জিনিস তুমি স্বয়ং খলীফা হারুনূর রশীদের হাতে দিয়ে বলবে, একটি পরদেশী ছেলে এ দু’টি জিনিস আপনাকে পৌছে দেয়ার জন্য আমার নিকট আমানত রেখে গেছেন। আর তিনি আপনার সম্পর্কে বলে গেছেন, আপনি যেন দুনিয়ার উপর মোহগ্রস্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণ না করেন। এ কথা বলার সাথে সাথেই তিনি আল্লাহ পাক-এর সাক্ষাতে চলে গেলেন।

আমি নিশ্চিত অনুভব করলাম যে, ইনি খলীফা হারুনুর রশীদের ছেলে ছাড়া আর কেউ নন। তাঁর অসীয়ত অনুযায়ী কাফন-দাফনের পর আমি তাঁর কুরআন শরীফ ও আংটি নিয়ে বাগদাদ শরীফ গমন করলাম। রাজ প্রাসাদের অদূরে গিয়ে দেখতে পেলাম প্রাসাদ হতে অশ্বারোহী সৈন্যদের বিরাট বিরাট বাহিনী বের হয়ে আসছে। আমি একটি টিলার উপর দাঁড়িয়ে রইলাম। সর্বশেষ দলটির সাথে খোদ আমীরুল মু’মিনীনকে দেখা গেল। আমি উচ্চ স্বরে আওয়াজ দিয়ে ডাকলাম, হে আমীরুল মু’মিনীন! আপনাকে রাসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আত্মীয়তার দোহাই দিয়ে বলছি, একটু অপেক্ষা করুন। তিনি আমার আওয়াজ শুনে থেমে গেলেন। আমি এগিয়ে গিয়ে তাকে বললাম, বসরাতে একজন বিদেশী ছেলে মৃত্যুর সময় আমার কাছে দু’টি জিনিস এই বলে আমানত রেখে গেছেন, যেন আমি এগুলি আপনার নিকট পৌঁছে দেই; এই বলে আমি কুরআন শরীফ ও আংটিখানা খলীফার হাতে তুলে দিলাম। খলীফা এটা দেখামাত্র চমকিয়ে উঠলেন। তাঁর দুই চোখ দিয়ে পানি বের হতে লাগলো। নীরবে কিছুক্ষণ মাথা নত করে রাখার পর আমার দিকে ইশারা করে তিনি দারোয়ানকে বললেন, এ লোকটাকে সাথে রাখ, আমি ফিরে আসার পর আমার সাথে দেখা করাবে।

যথাসময় দরবারে আমার ডাক পড়ল।  দারোয়ান পূর্বেই আমাকে সতর্ক করে দিয়ে বলল, খলীফা এখন অত্যন্ত ভারাক্রান্ত। সুতরাং আলোচনা যথাসম্ভব সংক্ষেপ করবেন।

খলীফা দরবার কক্ষে  একা বসা ছিলেন। তিনি আমাকে একান্ত কাছে নিয়ে বসালেন। খলীফার চোখে-মুখে শোকের ছায়া ছিল সুস্পষ্ট। কান্না বিজড়িত কণ্ঠে তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি আমার ছেলেকে চিনতে? আমি বললাম, জিঁ! আমি তাঁকে চিনতাম। তিনি কি কাজ করত জানতে চাইলে আমি বললাম, তিনি রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। খলীফা জানতে চাইলেন, তুমিও কি তাঁকে দিয়ে কোন কাজ করিয়েছ? আমি উত্তর দিলাম জি হ্যা! আমিও তাঁকে দিয়ে কাজ করিয়েছি। খলীফা অত্যন্ত মর্মাহত হয়ে বললেন, তোমার কি একবারও খেয়াল হলো না যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাথে তাঁর আত্মীয়তা ছিল। (খলীফা হারুনূর রশীদ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চাচা হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর বংশধর ছিলেন) আমি অনুশোচনায় দগ্ধ হয়ে বললাম, হে আমীরুল মু’মিনীন! তখন এ ব্যাপারে আমার কিছুই জানা ছিল না। ইন্তিকালের পরই আমি তাঁর পরিচয় পাই। খলীফা পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি নিজ হাতে তাঁর গোসল দিয়েছ? আমি বললাম, আমি নিজেই তাঁর গোসল দিয়েছি। এ কথা শোনার সাথে সাথে খলীফা আমার হাত নিয়ে তাঁর বুকে চেপে ধরলেন। চোখের পানিতে তাঁর বুক ভিজে গেল। অতঃপর বাদশাহ্ হারুনুর রশীদ আবু আমেরকে সাথে নিয়ে বসরা যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করলেন। বস্রা উপস্থিতির পর আমীরুল মু’মিনীন সন্তানের কবর যিয়ারত করলেন। কবরের পাশে দাঁড়িয়ে সন্তানের উদ্দেশ্যে আরবী ভাষায় কয়েকটি বয়াত পাঠ করলেন।

হযরত আবু আমের রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, রাতের বেলা আমি অযীফা শেষ করে ঘুমানোর পর স্বপ্নযোগে দেখতে পেলাম, একটি বিরাট নূরের গম্বুজ। তাঁর চতুর্পার্শ্বে নূরের মেঘমালা ভেসে বেড়াচ্ছে। সে নূরের মধ্যস্থল হতে তিনি আমাকে ডেকে বলছেন, হে আবু আমের! আল্লাহ তোমার মঙ্গল করুন। তুমি  উত্তমভাবে আমার কাফন-দাফনের ব্যবস্থা করেছ, আমার অসীয়ত রক্ষা করেছ। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ পাক-এর ওলী! এখন আপনার কি অবস্থা? আপনার সাথে কি ধরনের আচরণ করা হয়েছে? তিনি বললেন, আমি এমন মাওলার নিকট এসেছি যিনি অত্যন্ত দয়ালু এবং আমার উপর পরিপূর্ণ সন্তুষ্ট। আমার মালিক আমাকে এমন বস্তু দান করেছেন যা কোন চোখ কোন দিন দেখেনি। কোন কান তার নাম শোনেনি। এমনকি কোন মানুষ তার কল্পনাও করতে পারবে না। অতঃপর যুবক বললেন, আল্লাহ পাক শপথ করে বলেছেন, “যেই ব্যক্তি দুনিয়া হতে এমনভাবে বের হয়ে আসবে, যেমন আমি এসেছি; তবে তাঁকেও আমার মত ইজ্জত-সম্মান দান করা হবে।” (রওদুর রিয়াহীন-৫৩) (অসমাপ্ত)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (১০৭)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (১০৯)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (১১০)

মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (১১১)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে (১১২)