মাসিক আল বাইয়্যিনাত উনার প্রতিটি বিভাগের ন্যায় আপনাদের মতামত বিভাগও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিছক আলোচনা বা সমালোচনার স্থল এটি নয়। আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার সম্মানিত পাঠক সমাজ দলীলভিত্তিক অনেক মতামত পাঠিয়ে থাকেন। বিভিন্ন মতামতের শিরোনামসমূহ এবার পত্রস্থ হলো। -এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
ইউক্রেন ইস্যুতে সরব হলেও ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লিবিয়ায় মার্কিন আগ্রাসনে নীরব পশ্চিমা মিডিয়া।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর দ্বৈত আচরণের কারণ কট্টর মুসলিমবিদ্বেষ। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের উচিত, হাক্বীকীভাবে দ্বীন ইসলামে প্রবেশ করা এবং মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধের আলোকে উজ্জিবিত হওয়া। সরকারের উচিত, মুসলিম উম্মাহর অধিকার আদায়ে সোচ্চার হওয়া।
*****************************
বাংলাভাষায় মুসলমানদের অবদান ১২০১ সাল থেকেই। বাংলা ভাষার মূল্যায়নে ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জ্বীবন ঘটাতে হবে। ভাষা শহীদ তথা ইসলামী চেতনায় গ্রোথিত ও প্রতিফলতি করতে হবে।
*****************************
সরকারিভাবে দেয়া হচ্ছে মদের লাইসেন্স।
অথচ মদের বিরুদ্ধে বহুবিধ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। মদের বিরুদ্ধে দেশের সংবিধানেও রয়েছে বিধিনিষেধ। ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে কোনোভাবেই মদ চলতে পারে না।
*****************************
ডান্ডির নেশায় বুদ লাখ লাখ পথশিশু।
শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে রোগব্যাধীতে, নেশার টাকা যোগাতে জড়াচ্ছে ভয়ংকর অপরাধে। পথশিশুদের হক্ব আদায়ে সরকারকে সম্মানিত ইসলামী অনুশাসন মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
*****************************
প্রতি বছর স্বাস্থ্যে সর্বোচ্চ বাজেটের সুফল কোথায়? জনসংখ্যার সিংহভাগ মানুষই আক্রান্ত বিভিন্ন রোগে। চিকিৎসায় প্রতারণা ও অতিব্যয়ে সর্বশান্ত লাখ লাখ মানুষ। স্বাস্থ্যখাত সুন্দর ও সহনীয় রাখা কি সরকারের সাংবিধানিক কর্তব্যের বাইরে?
মাস্ক ব্যবহারে মানবদেহের প্রত্যক্ষ ক্ষতি সম্পর্কে আলোচনা সীমাবদ্ধ রাখলে হবেনা। ফেলনা মাস্কের কারণে মানবদেহ, খাদ্যচক্র, পরিবেশ বিপর্যয়সহ যাবতীয় ভয়াবহ ক্ষতির উদ্বেগের বিষয়টিতেও আলোকপাত করতে হবে। জনস্বার্থে মাস্কের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ও জনগণ উভয়কেই সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে।
*****************************
বাংলাদেশে দারিদ্রতা ও আয় বৈষম্য বিপদসীমার কাছাকাছি। মধ্যবিত্তরা দিন দিন দরিদ্র হচ্ছে এবং দরিদ্ররা আরো অতি দরিদ্রে পরিণত হচ্ছে। বিপরীতে ধনীরা আরো ধনী হচ্ছে। সরকারের উচিত- আয় বৈষম্যের নির্মূলীকরণ করে জনসাধারণের সর্বোচ্চ উন্নয়ন করা।
*****************************
বিদেশি বিনিয়োগ নির্ভর হতে যাচ্ছে সরকার।
বিপরীতে বাধা আর বৈষম্যে স্থবির দেশীয় বিনিয়োগ। বিদেশি বিনিয়োগের নাম দিয়ে জনগণের অর্থে বিদেশে সম্পদে পাহাড় তৈরী হবে। অথচ দেশীয় বিনিয়োগে দেশের অর্থ দেশেই থাকে, জিডিপি শক্তিশালী হয়। সরকারের উচিত, দেশীয় বিনিয়োগে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করা।
*****************************
চাহিদার বেশি উদ্বৃত্ত সত্ত্বেও ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি অব্যাহত। নেপাল-ভুটান থেকে বিদ্যুৎ কিনে বেশি দামে বাংলাদেশকে দিচ্ছে ভারত।
বাড়ছে ব্যয়, খেসারত দিতে হচ্ছে জনগণকে।
সরকারের উচিত, আমদানি পরিহার করে দেশীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা।
*****************************
ব্যক্তিখাতের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ছে দেশের বিদ্যুৎ খাত। বিদ্যুৎ ক্রয়ে ক্রমশ বাড়ছে ব্যয়, বার বার বাড়ছে মূল্য। সরকারের উচিত, দেশের বিদ্যুৎখাতকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রনে রাখা।
বিৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বিৃটিশ ভূমিকা-১৯
কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-৭
মিথ্যাবাদী, বিদয়াতী ও গোমরাহ লা-মাযহাবী এবং তাদের দোসর ধোঁকাবাজ উলামায়ে ছু প্রসঙ্গে