যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ্বলীফাতুল্লাহ, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নুমা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (২৮)

সংখ্যা: ২৬৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

ক্বারূন তারও একই অবস্থা হয়েছিলো। সে দুনিয়ার সম্পদের মোহে মোহগ্রস্ত হয়েছিলো। তাফসীরে বর্ণিত রয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কোনো প্রয়োজনে স্বর্ণ এবং রৌপ্য কি করে তৈরি করতে হয় সেটা জানিয়েছিলেন। সেই দ্রব্য-সামগ্রী আনার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি তিনজনকে দিয়ে তিনটি বিষয় আনিয়েছিলেন। সেটা সংমিশ্রণ করে তিনি স্বর্ণ চান্দি তৈরি করেছিলেন। একটা দিয়েছিলেন হযরত ইউশা বিন নূন আলাইহিস সালাম উনাকে- কাগজে লিখে যেন কেউ দেখতে না পারে। আরেকটা মালুত নামের একজন লোক ছিলেন, বনী ইসরাঈলের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, উনাকে দেয়া হয়েছিলো। আর আরেকটা দেয়া হয়েছিলো ক্বারূনকে। তিনজন তিনটা বিষয় নিয়ে আসবে সংগ্রহ করে, সেটা একত্রিত করে তিনি স্বর্ণ এবং চান্দি তৈরি করবেন এবং সকলকে তিনি বলে দিয়েছিলেন, তোমরা একজন আরেকজনকে বিষয়টা জানাবে না। কিন্তু ক্বারূন তার ভিতরে আগেই ছিলো গইরুল্লাহ, যার কারণে সে অন্য দু’জন থেকে চুপে চুপে বিষয়টা জেনে নিলো। জেনে নিয়ে সে তার বাড়িতে গিয়ে ঐ সমস্ত দ্রব্য সামগ্রী সংগ্রহ করে নিজ থেকেই স্বর্ণ-চান্দি তৈরি করতে থাকলো। যার ফলশ্রুতিতে সে অনেক সম্পদের মালিক হয়ে গেলো। তার এই মালিক হওয়াটাও ছিলো অবৈধ। যেহেতু মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি সেটা নিষেধ করেছিলেন, তারপরও সে সেটা করেছিলো। নাউযুবিল্লাহ! যার কারণে তার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হচ্ছিল এবং সেটাই পরবর্তী সময় হাক্বীক্বতে গিয়ে পৌঁছেছিলো। ক্বারূনকে যখন এসব বিষয় বলা হলো, তখন সে তার জাওয়াবে বলেছিলো-

قَالَ اِنَّمَا اُوْتِيتُه عَلٰى عِلْمٍ عِندِى

(যখন তাকে বলা হলো, তুমি তোমার সম্পদ অর্থাৎ গইরুল্লাহর জন্য তুমি ফখর করো না। মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ো না। মহান আল্লাহ পাক উনার নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনার থেকে গাফিল হয়ো না।) সে জবাব দিলো, সে যে স্বর্ণ-চান্দি তৈরি করে থাকে, এটা তার অর্জিত ইলিম থেকে সে তা করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!

সেতো ইলিমটা জানতো না; মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি সেটা তাকে জানিয়েছিলেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি জবাবে বলতেছেন-

اَوَلَمْ يَعْلَمْ اَنَّ اللّٰـهَ قَدْ أَهْلَكَ مِن قَبْلِه مِنَ الْقُرُوْنِ مَنْ هُوَ اَشَدُّ مِنْهُ قُوَّةً وَأَكْثَرُ جَمْعًا ۚ وَلَا يُسْأَلُ عَن ذُنُوبِهِمُ الْمُجْرِمُونَ

এই ক্বারূন যেহেতু সে পবিত্র তাওরাত শরীফ পাঠ শিখেছিলো, উনার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ সে শিখেছিলো, মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার থেকে। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

اَوَلَمْ يَعْلَمْ اَنَّ اللّٰـهَ قَدْ اَهْلَكَ مِن قَبْلِه مِنَ الْقُرُوْنِ

সে কি জানে না? নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি তার পূর্বে অনেক ক্বওমকে বা অনেক সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিয়েছেন।

مَنْ هُوَ اَشَدُّ مِنْهُ قُوَّةً

 যারা তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিলো।

وَأَكْثَرُ جَمْعًا

এবং তাদের অনেক সম্পদ ছিলো। যা তারা জমা করেছিলো। তাদেরকেও ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।

وَلَا يُسْأَلُ عَنْ ذُنُوبِهِمُ الْمُجْرِمُونَ

এ সমস্ত বিষয় যারা ফাসিক ফুজ্জার গুনাহগার তাদেরকে জিজ্ঞেস করতে হবে না। এদের অপরাধের জন্য তারা অবশ্যই শাস্তি ভোগ করবেই। কিন্তু তারপরও ক্বারূন কিন্তু সে উলামায়ে ‘সূ’দের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গিয়েছে। যার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার বিরুদ্ধে সে চূ-চেরা করতে থাকলো। তাকে ফখর করতে নিষেধ করা হলো। কিন্তু সে তার সম্পদের কারণে ফখর প্রকাশ করতে থাকলো, দাম্ভিকতা প্রকাশ করতে থাকলো। যেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন-

فَخَرَجَ عَلٰى قَوْمِه فِى زِينَتِه

সে অর্থাৎ ক্বারূন তার ক্বওমের সামনে তার সমস্ত স্বর্ণ-চান্দি, যত ধন সম্পদ ছিলো সেগুলো নিয়ে তার দল-বলসহ মানুষের সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়াতো। সেটা দেখার কারণে মানুষের মধ্যে দুটি তাছীর পড়েছিলো।

قَالَ الَّذِينَ يُرِيْدُونَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا يَا لَيْتَ

এক শ্রেণী যারা দুনিয়া তালাশ করতো, অর্থাৎ যারা দুনিয়ার সম্পদ তালাশ করতো তারা বলতো হায় আফসুস!

لَنَا مِثْلَ مَا أُوتِيَ قَارُونُ اِنَّه لَذُوْ حَظٍّ عَظِيْمٍ

ক্বারূনকে যেমন সম্পদ দেয়া হয়েছে, আমাদেরকেও যদি সেরকম সম্পদ দেয়া হতো, তারা যদি সেটা লাভ করতে পারতো। তারা এজন্য হায়-হুতাশ করতো। নিশ্চয়ই ক্বারূন সম্পদের বড় অংশ লাভ করেছে।

وَقَالَ الَّذِينَ أُوتُوا الْعِلْمَ وَيْلَكُمْ ثَوَابُ اللّٰـهِ خَيْرٌ لِّمَنْ اٰمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا وَلَا يُلَقَّاهَا إِلَّا الصَّابِرُونَ

 আর যারা আল্লাহওয়ালা ছিলেন, আলিম ছিলেন, ফক্বীহ ছিলেন উনারা কি বললেন, উনারা বললেন, আফসুস তোমাদের জন্য

ثَوَابُ اللّٰـهِ خَيْرٌ لِّمَنْ اٰمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا

মহান আল্লাহ পাক উনার যে বিনিময়, মহান আল্লাহ পাক উনার যে দান, দয়া, ইহসান যারা ঈমান এনেছেন আমলে ছালিহ করেছেন উনাদের জন্য। সেটাই উত্তম।

وَلَا يُلَقَّاهَا اِلَّا الصَّابِرُونَ

 মহান আল্লাহ পাক উনার নিয়ামত ধৈর্যশীল ছাড়া কেউ সেটা লাভ করতে পারবে না। যারা ধৈর্যধারণ করবে, মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত হওয়ার জন্য, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ হওয়ার জন্য, তারাই শুধু সেই সমস্ত নিয়ামত লাভ করতে পারবে। এখন যারা দ্বীনদার পরহেযগার ছিলেন তারাতো মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি রুজু হয়ে গেলেন। কিন্তু যারা দুনিয়াদার ছিলো, দুনিয়া তালাশী ছিল তারা উলামায়ে ‘সূ’দের দিকে রুজু হয়। যেমন ক্বারূনের দিকে রুজু হয়ে গেলো।

বর্তমানে আমরা যেটা দেখতে পাই- এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’ এরা মানুষকে বিভ্রান্ত করে থাকে। বিভ্রান্তিমূলক ফতওয়া দিয়ে থাকে। যারা দুনিয়া তালাশী তারা তাদের দিকে রুজু হয়ে যায়, তাদেরটা গ্রহণ করে নেয়। আর যারা দ্বীনদার পরহেযগার আল্লাহওয়ালা, উনারা কখনোই উলামায়ে সূ’দের দিকে রুজু হন না। এটা বর্তমানেও আমরা দেখে থাকি, অতীতে এভাবেই হয়ে এসেছে। ক্বিয়ামত পর্যন্ত চলতেই থাকবে। ঠিক ক্বারূন সে যেহেতু উলামায়ে ‘সূ’ তাই তার মাধ্যমে কিছু লোক বিভ্রান্ত হয়ে গেলো। আর কিছু লোক তার বিরোধিতা করা শুরু করে দিলো মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পক্ষ হয়ে। ক্বারূনের যখন অনেক সম্পদ হয়ে গেলো, তাকে বলা হলো সম্পদের যাকাত দেয়ার জন্য। এখন উম্মতে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমরা যারা রয়েছি, আমাদের জন্য যেমন মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব যিনি হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসুল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের জন্য নির্দিষ্ট করেছেন, চল্লিশ টাকায় এক টাকা। অর্থাৎ চল্লিশ ভাগের এক ভাগ যাকাত দিতে হবে। কিন্তু ক্বারূন সে নিজেই স্বীকার করেছিলো তার সম্পদের হাজার ভাগের এক ভাগ সে দিবে। তার কথা অনুযায়ী মহান আল্লাহ পাক উনার নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে দোয়া করে তার জন্য এক হাজার টাকায় এক টাকা অর্থাৎ হাজার ভাগের এক ভাগ যাকাত নির্দিষ্ট করে দিলেন। এরপরও কিন্তু ক্বারূন সেটা দিতে অস্বীকৃতি জানালো। সে দেখলো তার অনেক সম্পদ এতে চলে যাবে। সেজন্য সে ষড়যন্ত্র শুরু করলো, উলামায়ে সূ’রা যেমন ষড়যন্ত্র করে থাকে। এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি, উলামায়ে সূ’রা হারামকে হালাল করার জন্য চক্রান্ত করে থাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে গণতন্ত্র, ভোট, নির্বাচন, খেলাধুলা জায়িয করার জন্য অনেক চক্রান্ত করে যাচ্ছে। দ্বীন ইসলাম উনার নামে হরতাল, লংমার্চ জায়িয করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। অনেক অবৈধ কাজ তারা হালাল করার জন্য কোশেশ করে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা হারামকে তারা জায়িয করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ ধরনের অনেক হারাম কাজকে উলামায়ে ‘সু’রা চক্রান্ত করে হালাল করে যাচ্ছে। ঠিক ক্বারূন চাচ্ছিলো চক্রান্ত করে মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে দোষারোপ করার জন্য। নাউযুবিল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১