“প্রটোকল” পুস্তক একটি মূল্যবান দলীল। দুনিয়ার মানুষকে সর্বপ্রথম এ বইটি সম্পর্কে অবহিত করেন প্রফেসর সারকিল এ নাইলাস নামক জনৈক গোঁড়া রুশীয় পাদ্রী। ১৯০৫ সালে প্রফেসর নাইলাস নিজে উদ্যোগী হয়ে বইটি প্রকাশ করেন। বইয়ের ভুমিকায় তিনি উল্লেখ করেন যে, “ইহুদী ফ্রি-ম্যাসন ষড়যন্ত্রের কেন্দ্রস্থল” ফ্রান্সের একটি ফ্রি-ম্যাসন লজ থেকে জনৈক মহিলা (সম্ভবতঃ হিব্রু ভাষায় লিখিত) মূল বইটি চুরি করে এনে তাঁকে উপহার দেন।
উল্লেখ্য যে, এ ঘটনার পর কোন মহিলাকেই আর ফ্রি-ম্যাসন আন্দোলনের সদস্য করা হয়না। সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে মহিলারা ফ্রি-ম্যাসন লজে যাবার অনুমতি পেলেও বৈঠকাদির সময় তাদের বের করে দেয়া হয়। ১৯১৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রফেসর নাইলাস এ বইয়ের একটা নয়া সংস্করণ তৈরী করেন এবং বাজারে বের হবার আগেই ঐ বছর মার্চ মাসে রাশিয়ায় কম্যুনিষ্ট বিপ্লব সংঘটিত হয়। জার সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতা দখলকারী কীরিনিস্কী সরকার প্রটোকলের সকল কপি বিনষ্ট করে ফেলে। কারণ এ বইয়ের মাধ্যমে রুশ বিপ্লবের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাবার আশঙ্কা ছিলো। নাইলাসকে গ্রেফতার করে জেলে নিক্ষেপ করা হয় এবং অমানুষিক দৈহিক নির্যাতনের পর তাকে রাশিয়া থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। ১৯২৯ সালের ১৩ জানুয়ারী তিনি ভøাডিমিরে মারা যান। কিন্তু তা সত্ত্বেও বইটির এত চাহিদা হয়েছিলো যে, ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত এর ৪টি সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ছাপানো পুস্তক ছাড়া পাতলা কাগজে টাইপ করেও এটি প্রকাশ করা হয়েছিলো। ধান পাতার তৈরী এক প্রকার কাগজে লেখা একটি প্রটোকল পুস্তক সাইবেরিয়া অঞ্চলে প্রচার করা হয়েছিলো। এরই এক কপি ১৯৩৯ সালে আমেরিকায় পৌঁছে এবং সেখানে এর অনুবাদ প্রকাশিত হয়। প্রটোকলের ইংরেজী অনুবাদক ছিলেন ভিক্টর-ই মারসডেন। ইনি একজন ইংরেজ সাংবাদিক। দীর্ঘকাল রাশিয়ায় বসবাস করে এক রুশ মহিলাকে তিনি বিয়ে করেন। তিনি মর্নিং পোষ্ট পত্রিকার রুশীয় সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করতেন। ১৯১৭ সালের বিপ্লব তিনি স্বচক্ষে দেখে এর লোমহর্ষক হত্যাকান্ড সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ সংবাদপত্রে প্রেরণ করেন। এজন্য তাঁকে গ্রেফতার করে দু’বছর “পিটার পল” জেলে রাখা হয় এবং সেখান থেকে মুক্তির পর ইংল্যান্ডে ফিরে এসে তিনি বৃটিশ মিউজিয়ামে বসে প্রটোকলের তরজমা করেন। বলশেভিক বিপ্লবের পর রাশিয়া থেকে পালিয়ে যে সব লোক আমেরিকা ও জার্মানীতে আশ্রয় নেয়, তারাও প্রফেসর নাইলাস অনুদিত প্রটোকোলের কিছু কপি সঙ্গে নিয়ে আসে। নাইলাস ধর্মে খৃষ্টান ছিলেন। তিনি স্বীয় ধর্মকে ইহুদী ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যেই এ বইটি বিশ্ববাসীর কাছে পেশ করার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলেন। প্রটোকল বইটি গুপ্ত চক্রান্ত মারফত বিশ্ব সমাজ গঠনের ইহুদী পরিকল্পিত একটি নীল নক্শা। এ নীল নক্শায় যে ধরণের বিশ্ব রাষ্ট্রের পরিকল্পনা করা হয়েছে, এক কথায় তাকে পুলিশী রাষ্ট্র বলা যেতে পারে সাম্প্রতিক ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে, পৃথিবীতে যে কয়টি বড় ধরণের ঘটনা বা দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তার সবগুলোই প্রটোকল বইয়ে পূর্ব থেকেই ভবিষ্যৎবাণীর মত লিপিবদ্ধ রয়েছে। আমরা বইটির এই গুরুত্ব উপলব্ধি করে ধারাবাহিকভাবে তার অনুবাদ পেশ করেছি। নিম্নে প্রটোকল পুস্তকে বর্ণিত ইহুদীদের নিজস্ব অভিমত ও মুসলমান দমনের গোপন পরিকল্পনা বা নীল-নকশার মূল মূল ও বিশেষ বিশেষ অংশ তুলে ধরা হলো-
আর ঐ অইহুদী তথা মুসলমান বুদ্ধিজীবীর দল বিচার-বিশ্লেষণ না করেই আমাদের পরিবেশিত তথ্যগুলোকে গ্রহণ ও কার্যকর করতে যাচ্ছে। আমাদের এসব উক্তিকে এক মুহূর্তের জন্যও ফাঁকা বুলি বলে বিবেচনা করো না; ডারউইনবাদ, মার্ক্সবাদ এবং নাৎসীবাদের সাফল্যের জন্য আমরা কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি, তা খুব সাবধানে স্মরণ করে দেখ। কিন্তু অইহুদী তথা মুসলিম রাষ্ট্রগুলো এ শক্তিটিকে কাজে লাগানোর সঠিক কৌশল আয়ত্ত করতে পারেনি। তাই সংবাদপত্র আমাদের হস্তগত হয়েছে। সংবাদপত্রকে দখল করার জন্য আমাদেরকে অশ্রু ও রক্তের সাগর মন্থন করে- স্বর্ণ হাসিল করতে হয়েছে। তবু আমরা এ ত্যাগের বিনিময়ে যথেষ্ট পেয়েছি, যদিও আমরা এ কঠিন কাজ করতে গিয়ে আমাদের অনেক লোক হারিয়েছি। আল্লাহ পাক-এর দৃষ্টিতে আমাদের গোত্রের এক একটি মৃত ব্যক্তি এক হাজার অইহুদী তথা মুসলমানের সমতুল্য।” (নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক) আমরা গয় তথা মুসলিম সমাজের গভীরে অনৈক্য ও পরস্পর বিরোধিতার বীজ বপন করে দিয়েছি। যেসব লোক খুব আগ্রহ সহকারে গুপ্ত সমিতিগুলোতে যোগদান করে, তারা হচ্ছে বুদ্ধিজীবী, কর্মতৎপর এবং সাধারণতঃ হালকা মনের অধিকারী। আমরা যে ধরণের সামাজিক যন্ত্র স্থাপন করেছি, তার সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য এমন লোকদের ব্যবহার করতে আমাদের কিছুমাত্র অসুবিধা হবে না। অনেক মুসলিম নেতা সর্বদা তাদের সংকীর্ণ চিন্তাধারাকে পরিতুষ্ট করাই যথেষ্ট বিবেচনা করে। অথচ এ নির্বোধের দল এ কথাও জানে না যে, তাদের চিন্তাধারাটুকুও তাদের নিজস্ব নয়। এটাও আমরাই তাদের মগজে ঢুকিয়ে দিয়েছি। গয় তথা মুসলমান রাজাদের রাষ্ট্র পরিচালনা সংক্রান্ত ভাসা ভাসা জ্ঞান, তাদের মন্ত্রীদের দুর্নীতিপরায়ণতা এবং শাসনকার্যে নিয়োজিত অন্যান্যদের অর্থনীতি সংক্রান্ত অজ্ঞতা গয় তথা মুসলিম দেশগুলোকে আমাদের কাছে এত বিপুল পরিমাণে ঋণী করে দিয়েছে যে, কখনও তারা তা শোধ করতে পারবে না। তাদের এ অবস্থায় পৌঁছানোর জন্য আমাদের যথেষ্ট অর্থও নিয়োগ করতে হয়েছে। এরা আমাদের নিকট থেকে সুদী ঋণ গ্রহণ করার সময় একবার চিন্তা করেও দেখে না যে, ঋণের সবটুকু টাকা এবং এর সুদ বাবদ আরও অতিরিক্ত পরিমাণ টাকা তাদেরই পকেট থেকে বের করে আমাদের হাতে তুলে দিতে হবে। অথচ যাদের পকেট থেকে আসল টাকা ও সুদ বের করে নিয়ে এসে আমাদের শোধ করবে, তাদেরই পকেট থেকে ঋণ গ্রহণ করা কি তাদের জন্য সহজতর ছিল না? এককালে যে গয় তথা মুসলিম শাসকদের আমরা উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করতাম, রাষ্ট্রীয় মেহমানদের অভ্যর্থনা, আদব-কায়দা সংরক্ষণ, খানাপিনার উৎসব-অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে ব্যস্ত রেখে তাদেরকে আমরা রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছি এবং পর্দার অন্তরালে আমরা আমাদেরই শাসন চালিয়েছি। শাসক শ্রেণীর দুর্নীতি পরায়ণতা ও শৈথিল্যের সুযোগ নিয়ে আমরা আমাদের অর্থ দ্বিগুণ, ত্রিগুণ তথা বহুগুণে বাড়ানোর জন্য গয় তথা মুসলিম সরকারকে বার বার ঋণ দিয়েছি-যদিও এ বিপুল ঋণের সবটুকু তাদের জন্য দরকারী ছিল না। পৃথিবীর উপর আল্লাহর সর্বময় কর্তৃত্ব স্বীকার করে নিয়ে আধ্যাত্মিক ক্ষমতাসম্পন্ন নেতাদের হাতে আত্মসমর্পণ করে মানুষ পরিপূর্ণ তৃপ্তি ও আনুগত্য-সহকারে জীবন যাপন করতে সর্বদাই প্রস্তুত। আমাদের জন্য তাই মানুষের ঈমান দুর্বল করে ফেলা অত্যন্ত জরুরী । গইম তথা মুসলিম জনগণের অন্তর থেকে খোদার অস্তিত্ব সম্পর্র্র্কিত বিশ্বাস ও আধ্যাত্মিকতার ধারণা মুছে ফেলতে হবে এবং সে স্থলে শুধু গণিমতের হিসাবপত্র ও বস্তুতান্ত্রিক চাহিদার অনুভূতি প্রবল করে তুলতে হবে। মুসলমানদের বিশ্বজোড়া শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি লক্ষ্য করলে তোমরা বুঝতে পারবে যে, রাষ্ট্রসংক্রান্ত ব্যাপারে ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী বিপুল জনতা অবাস্তব কল্পনা-বিলাসী ও অবাঞ্ছিত নাগরিক সৃষ্টি করে মাত্র। আমরা অবশ্যই তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন সব মূলনীতি শামিল করবো, যা তাদের শিক্ষা নীতিকে সম্পূর্ণরূপে অচল করে দেবে। চিন্তাধারা নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে আমরা ইতোমধ্যেই উদ্দেশ্যমূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা চালু করেছি। এর উদ্দেশ্য হলো, গইম তথা মুসলিম সমাজকে চিন্তাশক্তিহীন অনুগত পশুর স্তরে নামিয়ে আনা, যেন তাদের চোখের সামনে কোন কিছু পেশ না করা পর্যন্ত তারা নিজস্ব চিন্তার সাহায্যে কোন ধারণাই পোষণ না করতে পারে। মুসলমান সমাজে আমরা এক ব্যক্তিকে অপর ব্যক্তির এবং এক জাতিকে অপর জাতির বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছি। গত ১৪ শতাব্দী জুড়ে আমরা তাদের মধ্যে ধর্মীয় ও অন্যান্য ধরণের বিদ্বেষ ছড়িয়েছি। এজন্যই আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করার সময় একটি রাষ্ট্রও অপর কোন রাষ্ট্রের সহযোগিতা আশা করতে পারে না। …. পৃথিবীর জাতিগুলো কোন ক্ষুদ্রতম গোপন চুক্তিও আমাদের বাদ দিয়ে করতে পারে না।” জনমতকে আমাদের নিয়ন্ত্রণে এনে বিভ্রান্ত করার জন্য চতুর্দিক থেকে আমরা একই সঙ্গে পরস্পর-বিরোধী কতকগুলো মতবাদের প্রচার শুরু করবো। এই প্রচার এত দীর্ঘ সময় পর্যন্ত চালিয়ে যাবো যেন ইতোমধ্যে মতবাদের দ্বন্দ্বে মুসলমান সমাজের মাথা ঘুরপাক খেতে শুরু করে। ড মুসলমান সমাজের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আমরা এমনভাবে পরিচালিত করবো, যেন তারা উদ্যোগ-উৎসাহ নিয়ে কোন কাজে হাত দিলেই হতাশায় তাদের হাত অসাঢ় হয়ে আসে। …. আমরা গইম তথা মুসলমানদেরকে এমনভাবে মাটিতে শুইয়ে দেবো, যেন তারা বাধ্য হয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষমতা আমাদের হাতে তুলে দেয় এবং ধীরে ধীরে নির্বিবাদে আমরা পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের শাসন ক্ষমতা আমাদের নিয়ন্ত্রণে এনে একটি বিশ্বজোড়া সুপার গভর্নমেন্ট কায়িম করতে পারি। আমরা কোন পার্লামেন্টে অধিবেশন অবিরাম চলতে দেবো না-বরং অধিবেশন মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দেবো। পৃথিবীর সকল মানুষের মুখ দিয়ে এ ধরণের দাবি তোলার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রতিটি দেশে সরকার ও জনসাধারণের মধ্যে বিবাদ বাধিয়ে অবিরাম অশান্তি সৃষ্টি করতে হবে। পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ, বিবাদ-বিসম্বাদ, খুনাখুনি ও দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি, রোগ-ব্যাধির বিস্তার সাধন ইত্যাদির মাধ্যমে মুসলিম সমাজকে চরম অস্থিরতার মধ্যে নিক্ষেপ করতে হবে। আমরা যা চাই তা হচ্ছে এই যে, শিল্প-কারখানা দেশ থেকে শ্রম ও সম্পদ কুড়িয়ে হস্তগত করবে এবং ফটকা বাজারের মাধ্যমে পৃথিবীর সকল সম্পদ আমাদের হাতে তুলে দিয়ে গোটা মুসলিম সমাজকে সর্বহারায় পরিণত করবো। মুসলিম সমাজের ধ্বংস সাধনের কাজ পরিপূর্ণ মাত্রায় সম্পাদনের জন্য আমরা ফটকা বাজারীর সহকারী হিসাবে বিলাসিতা আমদানী করেছি। বর্তমানে বিলাসী জীবন যাপনের উদোগ আকাঙ্খা মুসলিম সমাজকে ক্রমশঃ গ্রাস করে চলছে। মুসলিম সমাজের মানসিক অবস্থা, ঝোঁক-প্রবণতা, দোষত্রুটি, লাম্পট্য, মন্দ গুণাবলী বিশেষ শ্রেণী ও অবস্থার সূত্রে আমাদের হাতে বাঁধা থাকবে। বলাবাহুল্য, কর্তৃত্ব করার জন্য আমরা যেসব প্রতিভাবানদের নিয়োগ করবো, তারা কিছুতেই মুসলিম সমাজের লোক হবে না। মুসলিম সমাজ তো ছক কাটা পদ্ধতিতে শাসনযন্ত্র পরিচালনা করতেই অভ্যস্ত।
যে কাজ তাদের করে দিতে বলা হয়, সে কাজটির উদ্দেশ্য ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করার কষ্ট তারা কখনও স্বীকার করে না। মুসলিম সমাজে আমাদের নিয়োজিত শাসকগণ না দেখেই কাগজে স্বাক্ষর করে এবং অর্থ লালসায় বা কামনা-বাসনা চরিতার্থ করার আশায় কাজ করে যায়।
আমাদের গভর্নমেন্টের চারদিকে আমরা অর্থনীতিবিদদের একটা জগত সৃষ্টি করে দেবো। এজন্যই ইহুদীদের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রধান বিষয় হচ্ছে অর্থনীতি বিজ্ঞান। অন্যদিকে আমাদের চারদিকে ব্যাঙ্ক মালিক, শিল্পপতি, পুঁজিপতি এবং প্রধানতঃ লক্ষপতিদের এক বিপুল বাহিনী থাকবে।
আজকাল আমাদের বিরুদ্ধে যেসব রাষ্ট্র প্রতিবাদ উত্থাপন করে, সেগুলো আমাদের দ্বারাই গঠিত। ছক পূরণ করার জন্য এরা আমাদেরই নির্দেশমত কাজ করে থাকে মাত্র। কেননা, আমাদের মধ্যে যেসব নিম্ন শ্রেণীর ইহুদী রয়েছে, তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অন্য ইহুদীদের দ্বারা “সেমাইট” বিরোধী প্রচার করানো প্রয়োজন। -সাইয়্যিদ মুহম্মদ আলমগীর, ঢাকা।
‘ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাণীর ছবি তোলা, রাখা, আঁকা, দেখা হারাম’ মুজাদ্দিদে আ’যমের অনবদ্য তাজদীদ