সর্বপ্রথম সরকারিভাবে ঈদে মীলাদুন নবী উদযাপনকারী বাদশাহ ছিলেন প্রকৃত আশিকে রসূল সারা মুসলিম বিশ্বে সরকারিভাবে আরো অধিক জাঁকজমকের সাথে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করা উচিৎ

সংখ্যা: ১৬৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ করেন, হে হাবীব! আপনি বলুন- আল্লাহ পাক-এর ফযল ও রহমত লাভ করার কারণে তোমাদের খুশি প্রকাশ করা উচিৎ। অর্থাৎ আমার হাবীব রহমতুল্লিল আলামীন এর আগমন উপলক্ষে তোমরা ঈদ বা খুশি প্রকাশ কর।

উপরোক্ত আয়াত শরীফের হুকুম পালন করতে গিয়ে ইরবলের বাদশাহ হযরত মালিক মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি সর্ব প্রথম সরকারিভাবে জাঁকজমকের সাথে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করেন। যার ফলে ইতিহাসে তাঁর নাম মুবারক আজও স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে।

অথচ মীলাদুন নবী বিরোধী বিদয়াতীরা মীলাদ শরীফকে বিদয়াত প্রমাণ করতে গিয়ে আরেকটি মিথ্যা তথ্য সংযুক্ত করে থাকে। তারা বলে মীলাদুন নবীর এরূপ প্রচলন করেন চারশাত হিজরীতে একজন ফাসিক বাদশাহ। (নাউযুবিল্লাহ)

মূলতঃ তাদের উক্ত বক্তব্য মোটেও সত্য নয় বরঙ সম্পূর্ণই মিথ্যা ও জিহালত পূর্ণ্ কারণ নির্ভরযোগ্য সীরাত গ্রন্থসমূহ ও মীলাদ শরীফের নির্ভরযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য সকল কিতাবেই উক্ত বাদশাহকে নেককার, পরহেযগার, ছালেহীন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত মুফসিসীর হাফিয ইমাদুদ্দীন ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তার বিশ্বখ্যাত কিতাব “আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া”-এর ১৩তম জিঃ ১৩৬ পৃষ্ঠায় লিখেন, “নিশ্চয়ই হযরত শায়খ আবুল খত্তাব ইবনে দাহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি “মীলাদ শরীফ” সম্পর্কিত একখানা কিতাব রচনা করে এর নাম দেন “আত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাষীর” (তৎকালীন ইরবলের বাদশাহ হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি) তাঁর এ কিতাবের উপর সন্তুষ্ট হয়ে তাকেঁ এক হাজার স্বর্ণ মুদ্রা হাদিয়া দেন।”

উপরোক্ত বর্ণনা দ্বারা বুঝা গেল যে, যিনি সর্বপ্রথম সরকারিভাবে তরতীব মুতাবিক “মীলাদুন নবী”-এর মাহফিলের ব্যবস্থা করেন, সেই ইরবলের ন্যায়পরায়ণ, দ্বীনদার পরহিযগার বাদশাহ অত্যন্ত রসূল প্রেমিক ছিলেন। আর  তাই মীলাদ শরীফের উপর কিতাব লিখার কারণেই রসূল প্রেমের নমুনা স্বরূপ লেখককে এক হাজার স্বর্ণমুদ্রা হাদিয়া দিলেন। এটাই তার হক্ব হওয়ার একটি অন্যমত  দলীল। সর্বজনমান্য ইতিহাসবীদ আল্লামা ক্বাযী হযরত ইবনে খাল্লিক্বান রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিখ্যাত “তারীখে ইবনে খাল্লিক্বানে” লিখেন, “হাফিযে হাদীছ হযরত আল্লামা আবুল কত্তাব ইবনে দাহইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি শীর্ষস্থানীয় উলামা ও ফুদালায়ে কিরামগণের অন্যতম। তিনি ৬০৪ হিজরী সনে যখন মাগরিব থেকে সফর করে শাম দেশের “ইরবল” শহরে  পৌছেন, তখন তথাকার দ্বীনদার পরহিযগার বাদশাহ হযরত মালিক মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন  রহমতুল্লাহি আলাইহিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ও জাকজমকের সাথে “মীলাদুন নবীর” মাহফিলের ব্যবস্থা করতে দেখে, তিনি ‘মীলাদ শরীফের” উপর “আত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর” নামক একখানা মহামূল্যবান কিতাব রচনা করেন। অর্থাৎ তিনি উক্ত কিতাব লিখে এটাই প্রমাণ করেন যে, সর্ব প্রথম রাষ্ট্রীয়ভাবে তরতীব মুতাবিক মীলাদ শরীফের মাহফিলের আয়োজনকারী বাদশা হযরত মালিক মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন হক্বের উপর আছেন। তিনি মীলাদ শরীফের মাহফিল করে কোন শরীয়ত বিরোধী কাজ করেননি বরং শরীয়ত সম্মত কাজই করেছেন। আর তাই বিশ্বের সকল বিখ্যাত ও অনুসরণীয় ও সর্বজনমান্য ও শ্রেদ্ধেয় ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ এক বাক্যে উক্ত বাদশার ভূয়সী তা’রীফ বা প্রশংসা করেছেন। যেমন এ প্রসং্গে হাফিযে হাদীছ হযরত ইমাম যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় বিশ্বখ্যাত ইতিহাস গ্রন্থ “সিয়ারু আ’লামীন নুবালা”-এর ২২তম জিঃ ৩৩৬ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশাহ হযরত মালিক মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি নম্র, ভদ্র, বিনয়ী ও উত্তম স্বভাবের অধিকারী ছিলেন। তিনি আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদায় বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি ফক্বীহ ও মুহাদ্দিছগণকে অত্যন্ত ভাল বাসতেন। এ মহান বাদশার প্রশংসায়তাঁর সমকালীন বিখ্যাত কিতাব “ওয়াফইয়াতুল আ’ইয়ান” গ্রন্থের ৪র্থ জিঃ ১১৯ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশাহ হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি প্রশঙসনীয় বা উত্তম চরিত্রের অধিকারী, অত্যাধিক বিনীয় ছিলেন। তাঁর আক্বীদা ও বিশ্বাস ছিল সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ। তিনি আহলে সুন্নত  ওয়াল জামায়াতের একনিষ্ঠ অনুসারি ছিলেন। তিনি আলিম-উলামা, ফক্বীহ ও মুহাদ্দিছগণের পিছনে ব্যয় করা ব্যতীত সকল ক্ষেত্রেই ব্যয় করার ব্যাপারে মিতব্যয়ী ছিলেন।

বিখ্যাত তাফসীর কারক ও ইতিহাসবেত্তা আল্লামা হযরত ইমাদুদ্দীন ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ “আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া”- এর ১৩মত জিঃ ১৩৬ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশাহ হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন আবু সাঈদ কাওকাবারী রহমতুল্লাহি আলাইহি অত্যাধিক দানশীল নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের অন্যতম একজন ছিলেন। সাথে সাথে তিনি সম্মানিত বাদশাও ছিলেন। তাঁর বহু পূণ্যময় কাজের আলামত এখনও বিদ্যমান রয়েছে।” এ মহান বাদশা বিশুদ্ধ আক্বীদা ও উত্তম আমলের অধিকারী ছিলেন এবং তিনি যে তরতীবে মীলাদ শরীফের মাহফিল উদযাপন করতেন তা শরীয়ত সম্মত ছিল বলেই  সে যামানায় প্রায় সকল আলিম উলামা পীর-মাশায়িখ, ছফী-দরবেশ, ক্বারী, ওয়ায়েয উক্ত মীলাদ শরীফের মাহফিলে উপস্থিত হতেন।

এ প্রসঙ্গে ইমাম ইবনে খাল্লিক্বান রমহতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিখ্যাত কিতাব “ওয়াফইয়াতুল আ’ইয়ান” ৪র্থ জিঃ ১১৭ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশাহ হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক আয়োজিত মীলাদ শরীফের মাহফিলের গুরুত্ব-মাহাত্ব বলে শেষ করার মত নয়। এতদ্বসত্ত্বেও একটি কথা না বললেই নয়। তাহলো-দেশবাসী আক্বীদা ও বিশ্বাসে তাকেঁ উত্তম লোক বলে জানতেন। আর তাই প্রতি বছর আরবলের নিকটবর্তী সকল দেশের; যেমন- বাগদাদ, মাওছির, জাযীরাহ, সানহার, আরব-অনারব ও তার আশ-পাশের অসংখ্য আলিম-উলামা,  ফক্বীহ, ছালিহ, ওয়ায়েয, ক্বারী ও শায়িরগণ উক্ত মীলাদ শরীফের মাহফিলে উপস্থিত হতেন।”

আল্লামা হযরত ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “বিদায়া ওয়ান নিহায়া” প্রন্থের ১৩তম জিলদ ১৪৭ পৃষ্ঠায় লিখেন, “তাঁর আয়োজিত মীলাদ শরীফ মাহফিলে বিভিন্ন দেশের আলিম-উলামা ও পীর মাশায়িখগণ অংশ গ্রহণ করতেন।”

ইমাম আল্লামা হযরত জালালুদ্দীন সুয়ুতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “আল হাবীলিল ফাতাওয়া” -এর ১ম জিঃ ১৯২ পৃষ্ঠায় লিখেন, “বাদশা হযরত মুজাফফর রহমতুল্লাহি আলাইহি -এর আয়োজিত মীলাদ শরীফের মাহফিলে আলিম-উলামা ও ছলিহীনগণ উত্তম বিবেচনা করতঃ নির্দিধায় শরীক হতেন।”

মীলাদুন নবী বিরোধী বিদয়াতীরা বাদশাকে ফাসিক প্রমাণ করার ব্যর্থ চেষ্টার লক্ষ্যে বলে থাকে যে, “বাদশা অপচয়কারী ছিলেন্ কারণ তিনি মীলাদ শরীফের জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় করতেন।”

মীলাদুন নবী বিরোধী বিদয়াতীরা এতটাই জাহিল যে, অপচয় কাকে বলে সেটাই তারা জানে না। মীলাদ শরীফ মাহফিলে ব্যয় করা অপচয় নয় বরং ইবাদত ও নাযাতের মাধ্যম। এ প্রসঙ্গে হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদ শরীফের মাহফিলে এক দিরহাম খরচ করবে সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে। (সুবহানাল্লাহ) (আন নি’মাতুল কুবরা)

এ ফযীলত অর্জন করার লক্ষ্যেই বাদশা প্রতিবছর মীলাদ শরীফের মাহফিলের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করতেন এবং মীলাদ শরীফে আগত সকলকে সরকারিভাবে আপ্যায়ন করাতেন। গরীব-মিসকিনদেরকে খাদ্য খাওয়াতেন, দান-খয়রাত করতেন। যেমন- এ প্রসঙ্গে আল্লামা হযরত ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া” নামক গ্রন্থের ১৩তম জিঃ ১৩৭ পৃষ্ঠায় লিখেন, “তিনি প্রতি বছর মীলাদুন নবীর মাহফিলের জন্য তিন লক্ষ দিনার ব্যয় করতেন।”

উল্লেখ্য, বাদশাহ কখনোই অপচয়কারী ছিলেন না বরং তিনি ছিলেন অত্যন্ত মিতব্যয়ী। তাঁর মিতব্যয়ীতা ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। রাজা-বাদশাহদের জীবনে এরূপ মিতব্যয়ী ও সাধারণভাবে জীবন-যাপনের নজীর খুজে আওয়া মুশকিল্ বাদশাহ হওয়া সত্ত্বেও তিনি একেবারেই সাধারণ ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতেন। এ প্রসং্গে আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া” গ্রন্থের ১৩তম জিঃ ১৩৭ পৃষ্ঠায় লিখেন, বাদশা হযরত মুজাফফর রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর পরিধানকৃত ক্বামীছের মূল্য পাঁচ দিরহামের সমতুল্য হত না। যে কারণে তাঁর মন্ত্রী (যিনি সালাহউদ্দীন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর সহদরা ছিলেন) তাঁর প্রতি অসন্তুষ্ট হলে তিনি নম্র ভাষায় বলেন, পাঁচ দিরহামের একটি পোশাকই আমার জন্য যথেষ্ট। মুল্যবান পোষাক পরিধান করার চেয়ে অতিরিক্ত অংশ দান করে দেয়াই আমি উত্তম মনে করি। আর এ কারণেই আমি অতিরিক্ত অংশ ফক্বীর-মিসকীনের মধ্যে দান করে দেই।”

এ প্রসঙ্গে এ মহান বাদশার প্রশংসা তাঁর সমকালীন বিখ্যাত ইতিহাসবিদ আল্লামা ক্বাযী ইবনে হযরত খাল্লিক্বান রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিখ্যাত কিতাব “ওয়াফইয়াতুল আ’ইয়ান” গ্রন্থের ৪র্থ জিঃ ১১৯ পৃষ্ঠায় লিখেন,

বাদশাহ হযরত মুজাফফরুদ্দীন ইবনে যাইনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি প্রশংসনীয় বা উত্তম চরিত্রের অধিকারী, অত্যাধিক বিনয়ী ছিলেন্ তাঁর আক্বীদা ও বিশ্বাস ছিল সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ। তিনি আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের একনিষ্ঠ অনুসারি ছিলেন। তিনি আলিম-উলামা, ফক্বীহ ও মুহাদ্দিছগণের পিছনে ব্যয় করা ব্যতীত সকল ক্ষেত্রেই ব্যয় করার ব্যাপারে মিতব্যয়ী ছিলেন। উপরোক্ত দলীল ভিত্তিক আলোচনা দ্বারা প্রমাণিত হলো যে, সর্বপ্রথম “সরকারিভাবে জাকজমকের সাথে তরতীব মুতাবিক” মীলাদুন নবীর উদযাপনকারী বাদশাহ অনুসরনীয় ইমাম-মুজতাহিদগণের দৃষ্টি সঠিক আক্বীদা, শরীয়ত সম্মত আমল, বিনয়ী মিতব্যয়ী, সখী বা দানশীল ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী ও আশিকে রসূল ছিলেন। তিনি অপচয়কারী ও ফাসিক ছিলেন না। মূলতঃ তাকেঁ অপচয়কারী ও ফাসিক বলা জিহালত ও গোমরাহী বৈ কিছু নয়।

তাই প্রত্যেক মুসলমান দেশেই উচিৎ উক্ত বাদশাকে অনুসরণ করে প্রতি বছর ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ সরকারিভাবে আরো জাঁকজমকের সাথে ব্যাপকভাবে মীলাদুন নবীর মাহফিলের ব্যবস্থা করে সকল ঈদের সেরা ঈদ  পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করা, যা বিরাট সফলতার কারণ। কেননা ইমামুল মুহাদ্দিছীন হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিশ্বখ্যাত কিতাব “মা ছাবাতা বিস সুন্নাতে” লিখেন, “যে ব্যক্তি তারা সাধ্য ও সামর্থ অনুযায়ী ঈদে মীলাদুন নবী উদযাপন করবে সে জান্নাতে বিরাট সফলতা লাভ করবে।”

-মুহম্মদ ইসহাকুর রহমান, ঢাকা।

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৩২

কোকাকোলা ও অন্যান্য কোমল পানীয় সম্পর্কে উন্মোচিত সত্য-১৮

‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’- একটি সূক্ষ্ম ও গভীর ষড়যন্ত্রের প্রক্রিয়া অথচ নিশ্চুপ তথাকথিত খতীব, মহিউদ্দীন, আমিনী ও শাইখুল হাদীছ গং তথা তাবত ধর্মব্যবসায়ীরা- (১)

মওদুদীর নীতি থেকেও যারা পথভ্রষ্ট সেই জামাত- জামাতীদের জন্যও ভয়ঙ্কর মুনাফিক॥ আর সাধারণের জন্য তো বলারই অপেক্ষা রাখেনা

প্রসঙ্গঃ আমেরিকায় ইহুদী প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ- ২