মতামত বিভাগ

সংখ্যা: ২৮৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

(মতামত হেড লাইন)

বাংলাদেশকে নিয়ে আবারও ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য বিজেপি নেতার। প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরকালেই ভারতের সাথে বাংলাদেশকে একত্রিত করার আহ্বান আসামের মুখ্যমন্ত্রীর। নতজানু পররাষ্ট্রনীতিতে পূর্বের মতো এবারও নীরব ভূমিকায় সরকার। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সরকারের মৌন ভূমিকা বরদাশতযোগ্য নয়।

(১৩ ছফর ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

ভারতের কাছে দেশের স্বার্থ বিকানোর নিকৃষ্ট উদাহরণ একতরফা ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট। ভারত লাভবান হলেও বিনিময়ে বাংলাদেশের কোনো প্রাপ্তি নেই। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সরকার কি দেশকে অসম ট্রানজিট করিডোরের দেশ হিসেবে পরিচিত করাতে চায়?

(১০ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ১২ বিলিয়ন ডলার। এককভাবে লাভবান হচ্ছে ভারত; ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি।

(২৯ মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

চীনা ঋণের ফাঁদ সম্পর্কে সারা বিশ্ব সতর্ক হলেও বাংলাদেশ সরকার এখনও সজাগ হচ্ছে না।

চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্প বাংলাদেশ পছন্দ করতে পারে না।

(২৮ মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির পেছনে মূল কারণ সিন্ডিকেট। ‘সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব নয়’- মন্ত্রীর এ কথা বরদাশতযোগ্য নয়। প্রচলিত আইনেই সিন্ডিকেট নিমূর্লের শাস্তি; এমনকী মৃত্যুদন্ডের বিধান আছে। আইনের প্রয়োগ সরকারকেই করতে হবে। (০৮ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়লেও দাম হ্রাসের কোনো প্রভাব নেই দেশের বাজারে। উপরন্তু বিশ্ববাজারে ৬% দাম বাড়লে বাংলাদেশে বাড়ানো হচ্ছে ১৯%। অনুকূল আবহাওয়া ও উর্বরতার কারণে বাংলাদেশের মাটিতেই সব উৎপাদন সম্ভব। আমদানির প্রয়োজন নেই। সরকারকে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে। বর্তমানে বিশ্ববাজারের সাথে দাম সমন্বয়ে সক্রিয় হতে হবে।

(১৮ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

আমদানিনির্ভর জ্বালানি নীতির ফাঁদে বাংলাদেশ।

আমদানিতে ৮৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় থাকলেও অনুসন্ধানে ব্যয় মাত্র ১ হাজার কোটি টাকা।

এমনকি জ্বালানি তহবিল ব্যয় হচ্ছে আমদানিতে!

এরূপ নীতি ইচ্ছাকৃতভাবে দেশকে শোষণের ক্ষেত্র করে দেয়ার শামিল। (০৪ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ রাখা হলেও ধনীদের বাড়িতে-মার্কেটগুলোতে পুরোদমে চলছে ডিজেলচালিত জেনারেটর। বিপরীতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিংয়ের সময়। ভুক্তভোগী কেবল সাধারণ মানুষ। দেশীয় জ্বালানির ব্যবহার এবং বিদ্যুৎ খাতের দুর্নীতি-অব্যবস্থাপনা বন্ধের মাধ্যমেই এ সঙ্কট নিরসন সম্ভব।

(১১ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

****************************

ভয়াবহ খাদ্য সংকটের মুখে বিশ্ব। আপদকালীন আমদানিকৃত অতিরিক্ত ১০ লাখ টন খাদ্যশস্য সংরক্ষণের জন্যও গুদাম নেই। হিসেব মতে- দেশের ৬৫২টি থানার জন্য একটি করে ২ লাখ টনের খাদ্য গুদাম তৈরিতে খরচ হবে ২ লাখ ২৪ হাজার কোটি টাকা। যার ধারণ ক্ষমতা হবে প্রায় ১৫ কোটি টন।

অন্য সব মেগাপ্রকল্প বাদ দিয়ে আগে বেঁচে থাকার মেগাপ্রকল্প খাদ্য গুদাম নির্মাণে নিবেদিত হতে হবে।

(১৬ ছফর শরীফ ১৪৪৪ হিজরী)

*************

চাহিদার বেশি উদ্বৃত্ত সত্ত্বেও ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি অব্যাহত।

নেপাল-ভুটান থেকে বিদ্যুৎ কিনে বেশি দামে বাংলাদেশকে দিচ্ছে ভারত।

বাড়ছে ব্যয়, খেসারত দিতে হচ্ছে জনগণকে।

সরকারের উচিত, আমদানি পরিহার করে দেশীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা।

 

*************

বিদেশি বিনিয়োগ নির্ভর হতে যাচ্ছে সরকার।

বিপরীতে বাধা আর বৈষম্যে স্থবির দেশীয় বিনিয়োগ।

বিদেশি বিনিয়োগের নাম দিয়ে জনগণের অর্থে বিদেশে সম্পদে পাহাড় তৈরী হবে।

অথচ দেশীয় বিনিয়োগে দেশের অর্থ দেশেই থাকে, জিডিপি শক্তিশালী হয়।

সরকারের উচিত, দেশীয় বিনিয়োগে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করা।

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৩

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১২

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২১

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩১