পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এর ঊনসত্তরটি আয়াত শরীফ-এর মধ্যে ‘আল বাইয়্যিনাত’ শব্দটি পঁয়ত্রিশ বার, ‘বাইয়্যিনাত’ শব্দটি সতর বার, ‘আল বাইয়্যিনাহ্’ শব্দটি দু’বার, ‘বাইয়্যিনাহ্’ শব্দটি সতর বার, সর্বমোট একাত্তর বার ব্যবহৃত হয়েছে। কুরআন শরীফ-এর ১১৪ খানা সূরার মধ্যে ৯৮ নং সূরার নাম ‘আল বাইয়্যিনাহ্’। ‘আল বাইয়্যিনাহ্’ শব্দের অর্থ- অকাট্য, স্পষ্ট, উজ্জ্বল, প্রকাশ্য ও প্রামাণ্য দলীলসমূহ। অতএব, পত্রিকার নামের অর্থের সঙ্গে সঙ্গতি ও সামঞ্জস্য রক্ষা করে ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ পত্রিকার পাতায় পাতায় ইলম ও আমল সম্পর্কিত যাবতীয় বক্তব্য ও বিষয়বস্তু দলীল-প্রমাণ পেশ ও প্রকাশ করা হয়।
তাই মনগড়া বা কল্পনাপ্রসূত কথামালায় ভরা নয় বরং দলীল-প্রমাণনির্ভর যুক্তিযুক্ত, বাস্তবসম্মত ও তথ্যসমৃদ্ধ বক্তব্য বিশ্লেষণে পরিপূর্ণ ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’ আপনার জন্য হতে পারে একটি মূল্যবান সহায়, একটি দিশারী, উছীলা। মূল্য দিয়ে যার মূল্যায়ন করা যাবে না, না পড়ে যার গুরুত্ব বুঝা যাবে না, যা পড়ে আপনার সময় কেটে যাবে পূর্ণ জ্ঞানার্জনে, তেমনি একটি পত্রিকার নাম ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত’।
“যে ব্যক্তি মুহব্বত করে আল্লাহ পাক-উনার জন্য, বিদ্বেষ পোষণ করে আল্লাহ পাক-উনার জন্য, আদেশ (দান) করে আল্লাহ পাক-উনার জন্য, নিষেধ করে আল্লাহ পাক-উনার জন্য, সে ঈমানে পরিপূর্ণ।” (আবূ দাউদ, তিরমিযী, মিশকাত)