আর্কাইভ: ‘মতামত’ বিভাগ

বিভাগ:

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২২ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

বিভাগ:

বিভাগ:

‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কিত ‘দৈনিক যুগান্তর’ পত্রিকার মন্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিস্ময় প্রকাশ গোয়েন্দা শীর্ষ কর্মকর্তারাও অবহিত নয় খোদ যুগান্তর সম্পাদকের দুঃখ প্রকাশ

বিভাগ:

‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’কে নিয়ে – মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নামে দৈনিক জনকণ্ঠের মিথ্যাচার ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’ নিষিদ্ধ হচ্ছে- এ কথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শুধু অস্বীকারই করলেন না, বললেন: ‘সম্পূর্ণ বাজে কথা।’ প্রসঙ্গতঃ সোহেল তাজ বিবৃত কালো তালিকা অসম্পূর্ণ ও আংশিক ভুল। এর সংশোধন আশু দরকার

বিভাগ:

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সমীপে- সোহেল তাজ বিবৃত ১২টি জঙ্গি সংগঠন তালিকা যথার্থ নয় এর মধ্যে যেমন অনেক জঙ্গি সংগঠনের নাম আসেনি তেমনি জঙ্গিবাদ বিরোধী সংগঠনের (উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত) নামও জামাত-জোট ভূতের কারণে এসেছে। সঙ্গতঃ কারণেই বে-হেড সোহেল তাজের বেফাঁস মন্তব্য থেকে বেরিয়ে এসে বর্তমানের যোগ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে প্রকৃত জঙ্গি সংখ্যা যেমন নির্ধারণ করতে হবে, প্রকৃত জঙ্গিদের যেমন চিহ্নিত করতে হবে পাশাপাশি জঙ্গিবাদী, মৌলবাদী ও ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একান্ত নিবেদিত ‘আল বাইয়্যিনাত’কে মূল্যায়ন করতে হবে।

বিভাগ:

‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর তরফ থেকে জঙ্গি সংগঠন ‘হিযবুত তাহরীর’ নিষিদ্ধ ঘোষণা করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে মুবারকবাদ ও অভিনন্দন জ্ঞাপন

বিভাগ:

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৫

বিভাগ:

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৪ -আল্লামা আবুল বাশার মুহম্মদ রুহুল হাসান

বিভাগ:

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৩ -আল্লামা আবুল বাশার মুহম্মদ রুহুল হাসান

বিভাগ:

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

বিভাগ:

সমাজতন্ত্রের ঝাণ্ডা পরিত্যাগ করে ‘প্রথম আলো’ সম্পাদক মতিউর এখন পুঁজিবাদের বেনিফেসিয়ারী নিজেকে বদলে ফেলার কারণে এখন অন্যকেও বদলানোর নছীহত খয়রাত করেছেন কিন্তু সমাজতন্ত্র আর পুঁজিবাদ যেমন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ; তেমনি ‘প্রথম আলো’র বদলানোর আহ্বানও এক অনাচার থেকে আর এক অনাদর্শের দিকে। চরিত্রহীন, আদর্শহীন, ধর্মহীন- মতি মিয়ার যোগ্যতা কোথায়? ‘বদলানোর রূপকার’ তথা ‘সংস্কারক’ সাজার।বরং এ আহ্বান ফেরি করে মতি মিয়া যে নতুন পুরস্কার বাণিজ্যের ধান্ধায় রয়েছেন তা বলতে গেলেই সবাই বুঝতে পারছেন

বিভাগ:

জামাতী মওদুদীরা দুনিয়াও বুঝে না; দ্বীনও বুঝে না। তাফসীরের নামে তথাকথিত ইসলামী রাজনীতির ক্যানভাস করলেও তারা আসলে তাফসীর কিছুই জানে না। ঝিন্টু ও শাহাদাবের প্রতি রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা প্রয়োগ প্রমাণ করে যে, ক্বিয়ামতের ময়দানে মুজাদ্দিদে আ’যম-এর সুপারিশেও হাজার কোটি লোক নাযাত পাবে ইনশাআল্লাহ।

বিভাগ:

‘উগ্রবাদ’ কী শুধু মুসলমানদের প্রতিই প্রয়োগ করতে প্রগতিবাদীরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ? ‘নারীবৈষম্য’ কী শুধু মুসলমান নারীদের মাঝেই তথাকথিত নারীবাদীরা দেখতে পান? ‘মোহামেডান ল’র পরিবর্তন কী একেবারেই পানি-ভাত। আর ‘হিন্দু আইন সংস্কার’ করতে গেলেই প্রতিবাদ এবং পশ্চাৎপদ। সরকার কী শুধু মুসলমান নামধারী মৌলবাদী-জঙ্গিদের প্রতিই পদক্ষেপ নিবে? না, হিন্দু মৌলবাদী-জঙ্গিদের দমনের ক্ষেত্রেও সজাগ থাকা প্রয়োজন মনে করবে? মৌলবাদী-জঙ্গিবাদীদের কোন ধর্ম নেই। তাই মুসলমান নামধারী মৌলবাদী-জঙ্গিবাদীদের পাশাপাশি হিন্দু মৌলবাদী- জঙ্গিবাদীদের – প্রতিও সরকারের সজাগ দৃষ্টি ও সতর্ক সচেতনতা এবং সক্রিয় পদক্ষেপ সময়ের প্রয়োজন

বিভাগ:

রৌশনীদের ক্ষোভ, দুঃখ, লজ্জা, ক্রোধের দায়ভার নেবে কে? প্রবাহমান সংস্কৃতি পঙ্কিলতার তোড়ে রৌশনীদের সব আকুতি যে নির্মমভাবে ভেসে যাচ্ছে।  সে দায়বদ্ধতা বর্তমান সমাজ আর কত অস্বীকার করতে পারবে? প্রযুক্তি যতটা আপগ্রেড হচ্ছে সে তুলনায় অপরাধ বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। কাজেই আদর্শের কাছে ফিরে যাওয়ার বিকল্প নেই। পর্দা পালনে বিকল্প নেই।  ইসলামী শিক্ষার বিকল্প নেই। এসব কথার প্রতিফলন না হলে খুন, ধর্ষণ আর পরকীয়ার ক্যান্সারে আক্রান্ত হবে প্রতিটা পরিবার। সমাজ হবে সমাজচ্যুত।

বিভাগ:

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৬

বিভাগ:

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৫

বিভাগ:

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৪

বিভাগ:

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৪ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

বিভাগ:

উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার মানহানি করার জন্য আন্তর্জাতিক ইসলাম বিদ্বেষী চক্র ‘জুয়েল অব মদিনা’ অপন্যাসের অপপ্রয়াস চালিয়েছে বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছে  আর উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মানহানি করার প্রেক্ষাপট তারা এদেশেই রচনার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে  ‘ঘরজামাই’ সুন্নতী চেতনার মানহানি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ!

বিভাগ:

মানহানি মামলায় গ্রেফতারের বিধান রহিতকরণ কী কেবলই ইতিবাচক? এর নেতিবাচক দিক নির্ণয় করতে যারা ব্যর্থ হয়েছেন তারা শুধু দূরদর্শিতা ও ভারসাম্যহীনতা এবং প্রজ্ঞাহীনতারই পরিচয় দেননি, পাশাপাশি ইসলামী অনুভব ও এদেশের ৯৫ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতিও নিরেট উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছেন ॥

বিভাগ:

যুদ্ধাপরাধের বিচারকে যারা ‘না’ করতে পারে; সে মানবাধিকার সংস্থাগুলো কোন্ দুরভিসন্ধিজনক কারণে ফতওয়াকেও ‘না’ বলছে ॥ পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্টতা প্রচার করছে- তা উদঘাটন করতে হবে ॥ রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এদেশে, ইসলামের দৃষ্টিতে- রাষ্ট্রপতি  থেকে চকিদার’ পর্যন্ত সব মুসলমানই ফতওয়ার অধীন

বিভাগ:

মহান বিজয় দিবস ও প্রসঙ্গ কথা আমরা শুধু কথিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে সন্তুষ্ট নই বরং ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে আমরা সব রাজাকারদেরও বিচার চাই

বিভাগ:

‘বার্ড ফ্লু’, ‘সোয়াইন ফ্লু’, সব ফ্লুতেই রয়েছে আন্তর্জাতিক ইসলাম বিদ্বেষী ও সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা মুসলমান শোষণ ও নিপীড়নের-‘ক্লু’ ‘বার্ড ফ্লু’র নামে বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্প ধ্বংস করা হয়েছে আর ‘সোয়াইন ফ্লু’র নামে ধ্বংস করা হয়েছে সউদীর হজ্জ ভিত্তিক অর্থনীতি তারপরেও আন্তর্জাতিক ইসলাম বিদ্বেষী ও সাম্রাজ্যবাদীদের অপতৎপরতা উপলব্ধির প্রবণতা এবং রোধ করার চেতনা দুঃখজনকভাবে মুসলমানদের মাঝে আদৌ তৈরি হচ্ছে না

বিভাগ:

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৭

বিভাগ:

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৬

বিভাগ:

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৫

বিভাগ:

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৫ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

বিভাগ:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ‘সংবিধানের প্রস্তাবনা’, ‘মৌলিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা’ ‘জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা’ এবং ‘জাতীয় সংস্কৃতি’ শীর্ষক অনুচ্ছেদের সাথে- থার্টি ফার্স্ট নাইট তথা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন সরাসরি সাংঘর্ষিক ও সংঘাতপূর্ণ’। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।সংবিধানের বহু গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ স্পর্শকাতর অনুচ্ছেদের প্রেক্ষিতে ৯৫ ভাগ মুসলমানের এদেশে কোনভাবেই থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ভ্যালেন্টাইন ডে পালিত হতে পারে না।পারেনা গরিবের রক্ত চোষক ব্র্যাকের ফজলে আবেদও ‘নাইট’ খেতাব গ্রহণ করতে। পারেনা তার  নামের সাথে ‘স্যার’ যুক্ত হতে। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।

বিভাগ:

অবর্ণিত থাকলে তা উহ্য আছে বলে দেশবাসী শান্তনা পায়- কিন্তু বর্ণিত বিষয় বাদ দিলে তা প্রত্যাহার ও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে বলে প্রচ- প্রচারণা পাবে। তাই শুধু রাষ্ট্রধর্ম ‘ইসলাম’ ও ‘বিসমিল্লাহ’ রাখলেই চলবে না- ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক-উনার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’- এ বাক্য ও কোনমতেই বাদ দেয়া যাবে না। দিলে ৯৫ ভাগ দেশবাসী মুসলমানের কাছে প্রতীয়মান হবে-‘মহান আল্লাহ পাককেই’ বাদ দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখা হবে; কিন্তু ইসলামের মালিক ‘আল্লাহ পাককে’ রাখা হবে না- এটা কেমন কথা? ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক;  কিন্তু ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক-উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস’ বাক্য বাদ দিয়ে ধর্মব্যবসায়ী, রাজাকার-জামাতীদের সুযোগ না দেয়া হোক- এটাই প্রজাসাধারণের প্রজ্ঞাচিত কথা।

বিভাগ:

সুইজারল্যান্ড কী তার সাত-শতাব্দীর কথিত গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য থেকে সরে এসেছে? দাবীকৃত আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছে? না-কী আমেরিকা, ফ্রান্স ও লন্ডনের ন্যায় অন্য সব কথিত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মতই ‘ইসলামী অনুষঙ্গের’ ক্ষেত্রে তাদের কথিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে অকার্যকর বলে প্রতিপন্ন করছে?  কথিত সব আন্তর্জাতিক সনদ, মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকারের কাছে কী কেবল ‘ইসলাম’ই অপাঙ্ক্তেয়? তবে ভদ্রবেশী খোলসে না থেকে তারা ইসলাম বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রকাশ্যে স্বীকার করবে কী?  সনদ তথা কনভেনশনে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করবে কী? আর ২৫৫ কোটি মুসলমান- ইসলাম সম্পর্কে ভদ্রবেশী অমুসলিম বিশ্বের প্রকৃত মনোভাব সম্পর্কে সচেতন হবে কী?