আল বাইয়্যিনাত শরীফ প্রতিবেদন : যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যূল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব আহলে বাইতে রসূল, মাওলানা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলিম বিশ্বে যিনি সবচেয়ে বেশি কিতাব লিখেছেন, যিনি হিজরী দশম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ও ইমাম, সুলত্বানুল আরিফীন হযরত জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “যখন কোনো মুসলমান নিজ বাড়িতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানার্থে খুশি প্রকাশ করে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করে, তখন সেই বাড়ির অধিবাসীদের উপর থেকে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই খাদ্যাভাব, মহামারি, অগ্নিকা-, পানিতে ডুবে মরা, বালা-মুছীবত, হিংসা-বিদ্বেষ, কুদৃষ্টি, চুরি ইত্যাদি উঠিয়ে নেন। যখন উক্ত ব্যক্তি মারা যান তখন উনার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি মুনকার-নকীর উনাদের সুওয়াল-জাওয়াব সহজ করে দেন। আর উনার অবস্থান হয় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্নিধানে ছিদকের মাক্বামে।” সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দেশ ও দেশের জনগণকে নিরাপদে রাখতে ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশসহ বিশ্বের সমগ্র মুসলিম দেশ তো অবশ্যই; এমনকি কাফির-মুশরিকদের দেশেও যে সমস্ত মুসলমান উনারা অবস্থান করেন তাদেরও দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মধ্যে মহা জওক-শওক ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান আগমন মুবারক উনার সম্মানার্থে খুশি প্রকাশার্থে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সারা দেশব্যাপী পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ উনার আয়োজন করা ও খাদ্যদ্রব্যের আয়োজন করা। খাদ্যদ্রব্যসহ সমস্ত পণ্য সামগ্রীর মূল্যহ্রাস করাসহ বিনামূল্যে সরকারিভাবে বিতরণ করা এবং এ ব্যাপারে সরকারিভাবে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ ও কর্মসূচি গ্রহণ করা অপরিহার্য। তবেই দেশ ও দেশের জনগণ যাবতীয় খাদ্যাভাব, মহামারি, অগ্নিকান্ড, পানিচ্ছ্বাস, ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি বালা-মুছীবত থেকে পরিত্রাণ লাভ করে সুখে-শান্তিতে ও নিরাপদে বসবাস করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তাই ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ সরকারের অপরিহার্য কর্তব্য হলো- আসন্ন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার শুরু থেকেই নিম্নোক্ত কর্মসূচি গ্রহণ করে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ সারা মাস ও বছর ব্যাপী পালনের অনুভূতিকে ত্বরান্বিত করা, শানিত করা এবং জাগ্রত করা। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
মহা সম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশের প্রত্যেক সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো
১২টি বিষয় পালন করা ও জারী করা
১. সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে প্রত্যক্ষভাবেই হোক আর পরোক্ষভাবেই হোক অর্থাৎ যেভাবেই হোকনা কেন যেই মানহানীকর বিষয় প্রচার, প্রসার করবে অথবা প্রকাশ করবে তাদেরকে এবং তাদের সংশ্লিষ্ট সকলের শাস্তিই মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। এটাই সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত উনার হুকুম। তাই জারি করতে হবে।
২. সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে পালনে সরকারীভাবে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।
৩. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুরিল আ’যম, মহাপবিত্র রবিউল আউওয়াল শরীফ মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানে মাসব্যাপী ছুটি ঘোষণা করতে হবে। একই সাথে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসকে বিশ্ব ছুটির দিবস হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
৪. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুরিল আ’যম, মহাপবিত্র রবিউল আউওয়াল শরীফ মাসে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাপকভাবে মাসব্যাপী বিশেষ মাহফিলের আয়োজন করতে হবে।
৫. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার অশ্লীল ও অশালীন কাজ বন্ধ করতে হবে।
৬. সব শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুমহান জীবনী মুবারক বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৭. সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান ও মসজিদণ্ডমাদরাসায় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসে বিশেষ এন্তেজামে বিশেষভাবে মীলাদ শরীফ মাহফিল ও বিশেষ তাবারুকের আয়োজন করতে হবে।
৮. সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে পালনে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সরকারীভাবে আবশ্যিক নির্দেশনা জারী করা, সরকারী-বেসরকারী স্থাপনাসমূহ মনোরম সাজে সজ্জিত করা, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি এবং নিজ নিজ এলাকায় মন্ত্রী-এমপি কর্তৃক সর্বস্তরের জনগণের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করা, বছরব্যাপী ইসলামী অনুষ্ঠানসূচী ঘোষণা করা, বই প্রদর্শনী, সামরিক প্রদর্শনী, পতাকা উত্তোলন, অস্বচ্ছল ও বেকারদের চাকুরী এবং গৃহহীনদের গৃহ দেয়ার ঘোষণা দেয়াসহ বিভিন্ন শরঈ কর্মসূচী বাস্তবায়িত করতে হবে।
৯. পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে সকল সরকারী প্রতিষ্ঠানে ছাড় দেয়া এবং বিশেষ পণ্য সামগ্রী তৈরী করা।
১০. সর্বস্তরে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জারী করতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মতো স্বতন্ত্র শক্তিশালী গবেষণা কেন্দ্র এবং পৃথক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
১১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে ‘পবিত্র না’তু উম্মি রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে জাতীয় না’ত শরীফ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। দেশের সরকারী-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠান ও মসজিদণ্ডমাদরাসায় তা প্রতিদিন পাঠের আয়োজন করতে হবে।
১২. দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন নিয়ে মাসব্যাপী বিশেষভাবে প্রতিযোগীতার আয়োজন করতে হবে।
মাহফিল সংবাদ
পৃথিবীর ইতিহাসে নজীরবিহীন অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত মহাপবিত্র মহা সম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিশেষ শান মুবারক ৬৩ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল
খ্বলীফাতুল্লাহ, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত মুরশিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় পৃথিবীর ইতিহাসে নজীরবিহীন অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিশেষ শান মুবারক ৬৩ দিনব্যাপী আয়োজিত বিশেষ মাহফিল উনার ১ম ৩০ দিন রাজারবাগ শরীফ সিলসিলাভূক্ত সারাদেশের বহু সংখ্যক মাদরাসার অংশগ্রহণে প্রতিদিন সকাল ১০ ঘটিকা থেকে ইশা পর্যন্ত রাজারবাগ শরীফ পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে ফালইয়াফরহূ প্রতিযোগীতা মাহফিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পবিত্র হামদ শরীফ, নাত শরীফ, ক্বাছিদা শরীফ, মীলাদ শরীফ, শাজরা শরীফ পাঠ, আযান-ইক্বামত, জানাযার নামায, কবিতা আবৃত্তি, বিষয়ভিত্তিক-উপস্থিত-বিভিন্ন ভাষায় ওয়াজ শরীফ, রচনা, জুমুয়া ও ঈদের খুতবা, হিফযুল কুরআন শরীফ, হিফযুল হাদীছ শরীফসহ আরো অনেক বিষয়ে প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সারাদেশে সকল থানা পর্যায়ে পোষ্টারীং, মাইকিং, ব্যানার প্রদর্শন, লিফলেট বিতরণ, দেয়াল লিখন ও স্ক্রীন প্রিন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রসার কার্যক্রম চলছে। পাশাপাশি ষ্টিকার, ফালইয়াফরহূ পতাকা, মাথার মুকুট, ব্যাজ, চকলেট, প্যাড, কলম, মানিব্যাগসহ বিভিন্ন ফাল ইয়াফরহূ সামগ্রী বের করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ও আন্তর্জাতিকভাবে মুসলমান মাত্রই ব্যাপকভাবে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনে ৬৩টি বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
রাজারবাগ শরীফ সুন্নতি জামে মসজিদে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা ১২ই শরীফ উপলক্ষে গত ১২ই মুহররমুল হারাম শরীফে বিশেষ মাহফিল এবং কোটি কোটি কণ্ঠে পবিত্র মীলাদ শরীফ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত আজিমুশ্শান মাহফিলে বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম এবং বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনারা মুবারক নছীহত পেশ করেন এবং সকল জেলা ও ঢাকাস্থ আনজুমানের ১২টি বিষয়ের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেখেন।
আজিমুশ্বান মাহফিলের অংশ হিসেবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ অর্থাৎ ছুবহে ছাদিকের সময় পবিত্র কোটি কোটি কণ্ঠে মীলাদ শরীফ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অনলাইনে আশিকীন, মুহিব্বীন, মুরিদীন ও ভক্তবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। কোটি কোটি কণ্ঠে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ শেষে বাদ ফজর ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ এবং তবারুক বিতরণ করা হয়।
এছাড়াও অন্যান্য সকল আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উপলক্ষে খ্বলীফাতুল্লাহ, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় আজীমুশ্বান ওয়াজ শরীফ, সামা শরীফ, মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ, বিশেষ মক্ববুল দোয়া-মুনাজাত শরীফ অনুষ্ঠিত হয় এবং দৈনিক আল ইহসান শরীফ উনার বিশেষ সংখ্যা, বিশেষ রেসালা শরীফ প্রকাশ করা হয়।
একইভাবে সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফযালুন নিসা, ইমামাতুছ ছিদ্দীক্বা, উম্মুল উম্মাহাত, আফদ্বালুন নিসা বা’দা উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, ক্বায়িম মাক্বামে উম্মুল মু’মিনীন, নুরে জাহান, আল মাবরুরা, আল মাহযুবা, আল ক্বারীবা ওয়াল মুক্বাররিবা, হাবীবাতুল্লাহ, আওলাদে রসূল, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হূযুর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতা ও তাশরীফ মুবারকে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ বালিকা মাদরাসায় দুপুর ১২টা ৪০ মিনিট থেকে প্রতিদিন ও আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহে ‘ফাল ইয়াফরাহু’ মাহফিলসহ অন্যান্য সমস্ত মাহফিলই অনুষ্ঠিত হয়। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি ব্যাপক আয়োজনে তবারুক মুবারকও বিতরণ করা হয়।
আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত ও মাহফিল সংবাদ