মুজাদ্দিদ মহাদান,
তিনি যে খোদার লক্ষ্যস্থল কায়িনাতী খাইরান।
তিনি মাখলুক্বি নিফাকি তাড়ায়ে করে দেন সচ্ছতা,
তিনি ইনসানী নূরানী জজ্বা দফেন তাগুতি খতা।
ঐ মুজাদ্দিদ তিনি রহমত,
তিনি রসূলের খোশখত্্।
তিনি যে দিশারী অভিভাবক,
দুলোকে ভূলোকে দূতিআলোক।
ঐ তাঁর তাজদীদী তর্য দুয়ারে দ্বীনদারী খতিয়ান,
সেই খতিয়ানে যাহির বাতিনে যোঝিছে রসূলী শান।
গোটা সৃষ্টির ভালাই শানেন ইহাই তাঁহার কাম,
তিনি যে খোদার নিয়ন্ত্রণেই গুজারেন অবিরাম।
খোদ খোদায়ী রঙে রঙ্গিন তিনি আনওয়ারী মঞ্জিলে,
তাঁর তাশরীফে তাগুতি তৃষ্ণা অন্তিমে পৌঁছালে।
সেই মুজাদ্দিদই মুজাদ্দিদে আ’যম ইসলামী জৌলুস,
তাঁর পরশেই জিন ইনসান প্রতি রাহে পায় হুঁশ।
আজকে কঠিন জাহিলি মেঘেই ঢেকে আছে আসমান,
ইসলামেরই দুর্জয় শিখা মেঘে লুকে হয়রান।
আজ মু’মিনের মু’মিনী কর্মে তাগুতী খবরদারী,
আজ মু’মিনের ইয়াক্বীন কুটিরে ধরে রাখে মহামারি।
ঈমান আমল আক্বীদাতে রহে তালবিসি তারানাত,
ঠিক বঠিকেই কুঠার মারিছে কাতরায় বাশারাত।
চাপা কান্নার তীব্র জোয়ারে জগত বিষিয়ে উঠে,
সুযোগে তাগুত উল্কি আঁকিছে মু’মিনী বক্ষ পিঠে।
ঐ তাগুতি পোষ্য ইহুদী নাছারা মজুসি নমর দল,
রহে মুসলমানেরে ধ্বংস করতে কূটচালে অবিরল।
গোমরাহ রাখছে অর্থ ও নারী পদের লোভেই ফেলে,
মুসলমানেরে ধ্বংস করিতে আঘাত করিয়া মূলে।
অর্থের লোভে কুপোকাত করে শাসক আর মৌলভী,
নারী-দি তাদের মগজ ধোলাইয়ে ঈমান রাখিল নিভি।
তখ্্ত তাউস কতনা লোভের পদের ফানুসে রেখে,
ঈমানের বাহু ভেঙ্গে দিয়ে তারা কুলুব সাঁটিল মুখে।
এইনা হালেই তাগুতি কোলেই আজকে মুসলমান,
নতজানু রহে তাগুতি ক্বদমে বনিয়াযে গারোয়ান।
ওহাবী খারিজী শিয়া দেওবন্দী মওদুদী তাবলীগী ফিরকায়,
দেখ আহ! মুসলমানেরে ভ্রষ্ট করিছে আজিকার দুনিয়ায়।
করে মুসলমানের চোখের সামনে আল্লাহর বদনাম,
করে রসূলে পাকের ইজ্জত হানি ঝরায়ে মু’মিনী ঘাম।
মুজাদ্দিদ মহাবীর শির উঁচু রেখে জোরে ঘোষে,
তামাম তাগুত হুঁশিয়ার তোরা আল্লাহ মোদে পাশে।
সেই মুজাদ্দিদ নির্ভিক তিনি হরদম হর বেলা,
ওহাবী খারিজী ইহুদী নাছারা তাঁহার সামনে ধুলা।
চাহিয়া দেখরে ওরে ও মু’মিন তাঁর তাজদীদী জোশ,
ঐ তাজদীদে খতম করিছে উলামায়ে ‘ছূ’ এর রোশ।
জারি যে করতে চেয়েছিল তারা বিদয়াত বেশরা দ্বীনে,
মহিলা জামায়াত, ছবি, খেলা, গান জায়িয করিতে আনে।
মীলাদ ক্বিয়াম, ঈদে মীলাদ ইসলামে নাই তাহা,
তাহারা কহিছে ডাহা মিথ্যা কেমন করিয়া আহা।
শবে বরাত নাকি দ্বীন গর্হিত বিদয়াত কহিছে তারা,
গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করাই ফরয ঘোষিল পুরা।
ডিস এন্টিনা, টেলিভিশন আল্লাহর নিয়ামত,
ইসলামে ইহা বরকত বলে নিতে হবে খিদমত।
নাঊযুবিল্লাহ। শুনরে ঐ উলামায়ে ‘ছূ’ জাহান্নামের কীট,
তোদেরে মারতে মুজাদ্দিদের তাজদীদ রহে ফিট।
ঐ তাজদীদী খাত্ আল বাইয়্যিনাত পৃথিবীর সবদিক,
ইসলামী দ্বীন প্রচার করিছে প্রমান দলীলে ঠিক।
ফের আল ইহসান মহা বলিয়ান সত্য যে বলিবার,
উলামায়ে ‘ছূ’ এর মুখোশ খুলিয়া কহিছেই সমাচার।
ঐ ইহুদী নাছারা মজুসি শিয়ার কারসাজি করে এক,
জ্বালায়ে পোড়ায়ে ছারখার করে মু’মিনেরা চেয়ে দেখ।
ঐ রুশদী, শফিক, দাউদ হায়দার, হুমায়ুন, তাজলিমা,
রহে মুজাদ্দিদের তাজদীদী খাতে অগ্নি কুহরে জমা।
ফের লাদেন, সাদ্দাম, মোল্লা ওমর, মুয়াম্মার গাদ্দাফি,
তাদের ধোঁকারে মুজাদ্দিদ আ’যম করে দেন মানফি।
ওরে মুসলিম সচেতন হও তোমার শত্রু চিন,
উলামায়ে ছূ ইহুদী নাছারা ধোঁকা দিছে ঘন ঘন।
খেলাধূলা, নাচ, অশ্লীল আর সুদ ঘুষি জাল ধরে,
বেখেয়াল রাখে ইসলামী যশ জাহিলের আস্তরে।
মূলকে মু’মিন গমগিন দিয়ে করে রাখে অস্থির,
কলহ দন্দ লাগায়ে রাখছে ছল করে দুস্তির।
অধুনা বেহাল করেই ছাড়ছে ঝুলছে পাকিস্তান,
অকেজো করেই রাখতে চায় পৃথিবীর ময়দান।
দেখি প্রশাসন সহ প্রতিস্তরে ছল্কি ফাঁনুস ছুড়ে,
মুসলমানের সৌর্য ছিনিছে কৌশলে কুড়ে কুড়ে।
ঐ গণতন্ত্রের গেরা কল দিয়ে মুসলিমিদের দেমাগ,
হতাশা দুয়ারে আটকায়ে তারা ঐক্য রাখিছে ভাগ।
বিশ্বকবি শায়খ মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান।
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে- ৪৫
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৪২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৪২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীকৃত গেল খুলে-৪৯
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৫০