খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

সংখ্যা: ১৮৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

এমাম নাবাবী ছহিহ মোছলেমের টীকার ২/৪০৩ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;

اى ينزل من السماء حاكما بشرعنا قال القاضى رحمه الله نزول عيسى عليه السلام وقتله الدجال حق وصحيح عند اهل السنة للاحاديث الصحيحة فى ذلك وانكر ذلك بعض المعتزلة والجهمية ومن وافقهم وزعموا ان هذه الاحاديث مردودة بقوله تعالى وخاتم النبيين وبقوله صلى الله عليه وسلم لا نبى بعدى وباجماع المسلمين انه لا نبى بعد نبينا صلى الله عليه وسلم وان شريعته موبدة الى يوم القيمة لاتنسخ وهذا استدلال فاسد لانه ليس المراد بنزول عيسى عليه السلام انه ينزل نبيا بشرع ينسخ شرعنا ولا فى هذه الاحاديث ولا فى غيرها شيئ من هذا بل صحت هذه الاحاديث هذا وما سبق فى كتاب االايمان وغيرها انه ينزل حكما مقسطا يحكم بشرعنا ويحيى من امور شرعنا ما هجره الناس.

“হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম আছমান হইতে নাজেল হইয়া আমাদের শরিয়ত অনুযায়ী হুকুম করিবেন। কাজী আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি বলিয়াছেন, ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর নাজেল হওয়া এবং তাঁহার দাজ্জালকে হত্যা এতদ্সংক্রান্ত ছহিহ ছহিহ হাদিছগুলির জন্য সুন্নত-অল্-জামায়াতের নিকট সত্য ও ছহিহ। কতক মো’তাজেলা, জাহমিয়া ও তাহাদের অনুসরণকারীগণ ইহা অস্বীকার করিয়াছেন এবং ধারণা করিয়াছেন যে, এই হাদিছগুলি বাতীল, কেননা আল্লাহ তায়ালা বলিয়াছেন, তিনি নবিগণের শেষ। আর হযরত ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলিয়াছেন, আমার পরে কোন নবি হইবে না। আরও মুসলামানগণের এজমা হইয়াছে যে, আমাদের নবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পরে কোন নবি হইবে না এবং তাহার শরিয়ত কিয়ামত  পর্যন্ত্য স্থায়ী থাকিবে, মনছূখ হইবে না। ইহা বাতীল দাবি, কেননা ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর নাজেল হওয়ার মর্ম্ম ইহা নহে যে, তিনি এরূপ শরিয়তসহ নবী হইয়া আসিবেন যে, আমাদের শরয়ত মনছুখ করিয়া দিবেন। এই হাদিছগুলিতে বা অন্য কোন হাদিছে এইরূপ কথা নাই; বরং এই স্থানের বা ঈমানের অধ্যায়ে হাদিছগুলিতে ছহিহ প্রমাণ হইয়াছে যে, তিনি ন্যায় বিচারক হাকেম হইবেন, আমাদের শরিয়ত অনুসারে হুকুম করিবেন, এবং লোকেরা আমাদের শরিয়তের যাহা ত্যাগ করিয়াছেন, তাহাই তাজা করিবেন।”

(চলবে)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”