খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

সংখ্যা: ১৫৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

মৌলবি ছানা উল্লাহ ছাহেব ১৯০৩ সালের ১০ই জানুয়ারি তারিখে কাদিয়ানে মির্জা ছাহেবের সহিত বাহাছ করিতে উপস্থিত হইলে, তিনি তাহার সহিত সাক্ষাৎ করেন নাই, ইহাতে তাহার উক্ত এলহাম বাতীল হওয়া সাব্যস্ত হইল।

(৫) তিনি ১৯০৭ সালের ২৮শে মার্চের মেগাজিনে প্রচার করিয়া ছিলেন;

ریاست کابل میں 85  ھزارا ادمی مرینگے

 “কাবুলে ৮৫ সহস্র লোক মরিবে।”

ইহা একেবারে মিথ্যা এলহাম সাব্যস্ত হইয়াছে।”

মির্জা ছাহেবের আব্দুল-লতিফ নামক মুরিদ কাবুলে কাদিয়ানি মত প্রচার করিতে গিয়াছিলেন, ইহাতে কাবুলের আমির ছাহেব তাহাকে প্রস্তরাঘাত করিয়া মারিয়া ফেলিয়া দেন, সেই সময় তিনি মুরিদগণকে সন্তুষ্ট করার জন্য উপরোক্ত ভবিষ্যদ্বাণী করিয়াছিলেন, কিন্তু ইহা একেবারে মিথ্যা প্রমাণিত হইয়াছে।

(৬) মির্জা ছাহেব আহমদ বেগের অল্প বয়স্ক কুমারী কন্যার সহিত বিবাহ করার সঙ্কল্প করিয়াছিলেন, কিন্তু ইনি ৫০ বৎসরের অধিক বয়সের হইয়াছিলেন, আরও তাহার অন্য স্ত্রী ছিল, এই হেতু আহমদ বেগ ইহাতে রাজি হন নাই। ইহা আইনায়- কামালাতের ৪৫৮ পৃষ্ঠায় লিখিতি আছে।

তখন তিনি নিম্নোক্ত কথাগুলি এলহাম বলিয়া প্রচার করেন;

اس خدای قادر مطلق نے مجھے فرما یاکہ اس شخص کی دختر کلان کے نکاح کے لنے سلسہ جنبا نی کر اور ان کو کھہ دے کہ تمام ارس اوکر مروت تم سے اسی شرط سے کیا جا نیگا اریہ ان تمھا رےلئے مو جب بر کت اور ایک رحعت کا نشا ن ھو گا اوران  تام برکنوں اوررحمتوں سے حصہ پاوکے جر اشتھا ر 20  فبورری 1888  میں درج ھے لیکن اگر نکاح سے انحرامت کبا تو اس لر کی کا انجام نھا یت ھی برا ھوگااور جس کسی دوسرے شخص سے بیاھی جنیگی وہ روز نکاح سے ازھانی مال تک اورایسا ھی  والد اس دخترک تین سل دے مون ھو جانبگا

 “সেই সর্বশক্তিমান হাকিমে-মোতলাক খোদা আমাকে হুকুম করিয়াছিলেন যে, উক্ত ব্যক্তির বড় কন্যার সহিত নেকাহ করার প্রস্তাব পাঠাও এবং তাহাকে বলিয়া দাও যে, এই শর্ত্তে তোমার সহিত সমস্ত প্রকার সদ্ব্যবহার ও মানুষ্যত্বের কার্য্য করা হইবে এবং এই নেকাহ তোমাদের জন্য বরকতের অবলম্বন ও একটী রহমতের নিদর্শন হইবে এবং এই সমস্ত বরকত ও রহমতের অংশ পাইবে। ইহা ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দে ২০শে ফেব্রুয়ারী বিজ্ঞাপনে লিখিত হইয়াছিল। কিন্তু যদি সে এই নিকাহ ইহতে বিমুখ হয়, তবে উক্ত কন্যার পরিণাম অতিশয় মন্দ হইবে। যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহার নেকাহ হইবে, সে নেকাহর দিবস হইতে আড়াই বৎসরের মধ্যে এবং উক্ত বালিকার পিতা তিন বৎসরের মধ্যে মরিয়া যাইবে।” (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় (যেনম কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”