খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  ২০

সংখ্যা: ২১৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

যাঁরা মহিলা উনাদের যে কার্যক্রম, উনারা যে ইসলামের খিদমতের আঞ্জাম দিয়েছেন সেটা কতটুকু কিভাবে দিয়েছেন এ বিষয় মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য জানা দরকার। বিশেষ করে মহিলারা অনুসরণ করবে কাকে? যাঁরা মহিলা এদের অনুসরণীয়-অনুকরণীয় কারা? প্রথমত: অনুসরণীয়-অনুকরণীয় হচ্ছেন যাঁরা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। এরপর হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনারা অনুসরণীয়-অনুকরণীয়। উনাদের অনুসরণ-অনুকরণ করতে হলে, উনাদের আলোচনাটা তাহলে কোথায়? উনাদের জীবনী মুবারক-এর যে বিষয়টা, সে বিষয়টা কোথায়? এখন তো সে বিষয়টা মুসলমানরা ফিকিরও করে না, আলোচনাও করে না, জানার চেষ্টাও করে না। দেখা যাচ্ছে, উনাদের আলোচনার অনুপস্থিতির কারণে কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী-নাছারারা তাদের মধ্যে যারা মহিলা রয়েছে এদের জীবনীগুলো মুসলমানদের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! যেটা পরিহার করা মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব। এটা কিন্তু সূক্ষ্ম বিষয়, চিন্তার বিষয়। একজন পুরুষ সরাসরি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করলো, ঠিক আছে। মহিলাও অনুসরণ করবে। তবে মহিলাদের জন্য কিছু অতিরিক্ত বিষয় রয়েছে, সে বিষয়গুলি মহিলারা অনুসরণ করবে কিভাবে? তখন তো হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রয়োজন। সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার প্রয়োজন। তাহলে উনাদের সম্পর্কে জানতে হবে। কি করে উনাদের অনুকরণ করা হবে? কি করে একজন মহিলা চলবে? এ বিষয়টা বুঝতে হবে, ফিকির করতে হবে, খুব ফিকির করতে হবে। এজন্য বিশেষ করে সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম এবং সমস্ত হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের জীবনী মুবারক আলোচনা করা উচিত বারবার। এখন তো আমাদের দেশ, মুসলমানের দেশগুলো কাফির-মুশরিকের দেশের মতো হয়ে গেছে। নাউযুবিল্লাহ! আমাদের সিলেবাসের মধ্যে উনাদের জীবনী মুবারক-এর কোন আলোচনা নেই। নাঊযুবিল্লাহ! এটা আশ্চর্যের বিষয়, আফসুসের বিষয়। অথচ উচিত ছিল উনাদের জীবনী মুবারক-এর আলোচনা থাকা। তাহলে মুসলমান মহিলা যারা রয়েছেন তাঁরা অনুসরণ করতে পারতেন অনুকরণ করতে পারতেন।

উনাদের যে মর্যাদা-মর্তবা, খুছূছিয়ত- বৈশিষ্ট্য কিতাবে উল্লেখ করা হয় যে, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের জীবনী মুবারক-এ রয়েছে, সুলত্বানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি আরও অনেকেই উনারা জায়নামায তুললে দেখেছেন তার নীচে অনেক স্বর্ণ, মণি-মুক্তা, হীরা-জহরত-এর নহর চলছে অর্থাৎ এটা একটা উনাদের কারামতের আন্তর্ভুক্ত। এই যে কারামতের বিষয়টা এ বিষয়টা কিন্তু প্রথম প্রদর্শন করিয়েছেন দেখিয়েছেন কে? স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে বিষয়টা প্রথম দেখিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং বলেছিলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে, আপনি যদি বলেন, উহুদ পাহাড় স্বর্ণ হয়ে আপনার পিছনে পিছনে চলবে, আপনি প্রয়োজন মত সেখান থেকে খরচ করবেন। তিনি বললেন, বারে ইলাহী! আমার তো উহুদ পাহাড় স্বর্ণ হওয়ার প্রয়োজন নেই, আমার তো প্রয়োজন আপনাকে, আপনাকে পেলেই তো আমার সব হয়ে যায়।

এখন এই যে বিষয়টা, এটা তিনি উম্মতকে শিক্ষা দিলেন। আসলে আমাদের প্রয়োজন খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক উনাকে। উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আমাদের প্রয়োজন এবং হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে আমাদের প্রয়োজন। এ বিষয়টা আমাদের বুঝানো হয়েছে। ঠিক একইভাবে তিনি একদিন সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে বিষয়টা বললেন যে, আসলে এই দুনিয়াবী সম্পদ তো আমাদের পিছনে পিছনে ঘুরে, আমরা তো সেটা গ্রহণ করতে রাজি নই। আমরা তো চাচ্ছি যিনি খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক উনাকে। এটা বলে তিনি স্বয়ং জায়নামায মুবারক তুলে ধরলেন। সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি দেখতে পেলেন সত্যি স্বর্ণ, মণি, মুক্তা, হীরা জহরত অনেক কিছুর নহর তার তল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুবহানাল্লাহ!

এই যে বিষয়গুলি। এই বিষয়গুলি দ্বারা এটাই প্রমাণ করা হচ্ছে যে, আসলে উম্মতের জন্য মূল বিষয়টা কি? কি তাকে হাছিল করতে হবে? যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে, উনার পূত-পবিত্রা আহলিয়া হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, উনার আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে আমাদের প্রয়োজন। এই বিষয়টা কিন্তু বুঝানো হয়েছে। এখন বাজারে আজকাল দেখা যায়, কোন জীবনী মুবারক আলোচনা করলে এমনভাবে সেটা আলোচনা করা হয়ে থাকে অনেক ক্ষেত্রে উনাদের মান-শানেরও সেটা খিলাফ হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ! সেটা উনাদের মান-শানেরও খিলাফ হয়ে যায়। আসলে বিষয়গুলো দ্বারা কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত জাহির করেছেন। যেমন একটা মেছাল, ওয়াকিয়া বলা যেতে পারে। একদিন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার হুজরা শরীফ-এ তাশরীফ নিলেন। উনাদের এত তাওয়াক্কুল, উনারা কিন্তু সবসময় সবকিছুই দান-খয়রাত করে দিতেন। এটা সমস্ত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরও একই অবস্থা। এক বৎসরের ভাতা উনাদেরকে দেয়া হতো, এক মাসও সেটা চলতো না। এর আগে উনারা দান-খয়রাত করে সেটা শেষ করে দিতেন। সুবহানাল্লাহ! ঠিক সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনিও কিন্তু এরকমই করতেন। উনাদের হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা আসলেও ওটা কিন্তু উনারা দান করে দিতেন। কিন্তু মানুষ বলতে চায় যে, উনারা অভাবী ছিলেন। নাউযুবিল্লাহ! একজন ওলীআল্লাহ তিনিই যদি অভাবী না থাকেন তাহলে ওলীআল্লাহ উনাদের মূল যিনি তিনি কি করে অভাবী থাকবেন। নাউযুবিল্লাহ!

মহান আল্লাহ পাক তিনি গণী, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গণী, উনার আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাও গণী। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু মানুষ সেটার অপব্যাখ্যা করে থাকে। যে ওয়াকিয়াটা আমি বলতেছিলাম যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাশরীফ নিয়েছেন। এখন মেহমানদারী করতে হবে। মেহমানদারী করবেন, উনারা তো সবসময় মেহমানদারী করতেছেন। কোন সায়িল কোন কিছু চাইলে উনারা সবই দিয়ে দেন। সুবহানাল্লাহ! এত উনারা দান-খয়রাত করতেন। সুবহানাল্লাহ! যেহেতু স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, বাতাস যত দ্রুত গতিতে প্রবাহিত হয় তার চেয়েও দ্রুত গতিতে তিনি দান-খয়রাত করতেন। সুবহানাল্লাহ!

এখন উনার যিনি আওলাদ, লখতে জিগার তিনি তো সেই রকমই করবেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা তো সব দান-খয়রাত করে দিয়েছেন। এখন তো মেহমানদারী করতে হবে। এখন উনারা যে সম্পূর্ণ মহান আল্লাহ পাক খালিক্ব মালিক রব উনার উপর তাওয়াক্কুল করতেন-

من يتوكل على الله فهو حسبه

এটাই যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার উপর ভরসা বা তাওয়াক্কুল করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই ব্যক্তি উনার জন্যে যথেষ্ট। মহান আল্লাহ পাক তিনি সবসময় প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, দেখ- উনারা কিন্তু দুনিয়াবী কোন মাল-সামানার মুহতাজ নন। উনারা সরাসরি আমার মুহতাজ। সুবহানাল্লাহ! এখন হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি চিন্তা করলেন, তাহলে কিছু তো বাজার থেকে মেহমানদারীর জন্য আনা প্রয়োজন। তিনি রওয়ানা হলেন, যখন বাজারের দরজার মুখে গেলেন একজন ব্যক্তি একটা ঘোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তিনি চিন্তা করলেন টাকা-পয়সার কোন একটা ব্যবস্থা করবেন, কারো কাছ থেকে হয়তো করজ নিবেন অথবা অন্য কোনভাবে একটা ব্যবস্থা করবেন। এমতাবস্থায় ঐ ঐ ঘোড়াওয়ালা ব্যক্তি ডেকে বলতেছেন, হে হযরত আলী আলাইহিস সালাম! আপনি কি আমার এই ঘোড়াটা খরিদ করবেন? তিনি বললেন, আমি যে আপনার ঘোড়া খরিদ করবো সে লক্ষ্যে আমি তো কোন টাকা পয়সা আনিনি। তখন ঐ ব্যক্তি জাওয়াব দিলেন যে, এখন আমাকে নগদ টাকা-পয়সা না দিলেও চলবে, ঘোড়াটা বিক্রি করে টাকা-পয়সা দিলেও চলবে। কত এটার মূল্য রয়েছে? ছয় দিনার। ঠিক আছে। উনি সেটা নিয়ে রওয়ানা দিলেন, বাজারের ভিতরে প্রবেশ করলেন। আরেকজন ব্যক্তি নিজের থেকেই ডেকে বললেন, হে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম! আপনি কি আপনার এই ঘোড়াটা বিক্রি করবেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ আমি বিক্রি করার জন্য এনেছি। আপনার এটার মূল্য কত? স্বয়ং হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আপনি কত দিয়ে নিবেন? ঐ ব্যক্তি নিজ থেকে বললেন, আমি দশ দিনার দিবো। তিনি বললেন, ঠিক আছে!

এখন উনি দশ দিনার নিয়ে ঐ ব্যক্তির ছয় দিনার পরিশোধ করে বাকী চার দিনার যা লাভ করলেন সেটা দিয়ে কিছু খাদ্য দ্রব্য কিনে সরাসরি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পৌঁছলেন। অর্থাৎ উনার খিদমতে পেশ করলেন। যখন খিদমতে পেশ করা হলো, খাবারের জন্য দেয়া হলো তখন স্বয়ং হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি হাসতে হাসতে বলতেছিলেন, ইয়া রসূলাল্লাহু ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আজকে একটা ঘটনা ঘটেছে। কি ঘটনা ঘটেছে! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৯

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১০

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩