খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  ১৪

সংখ্যা: ২১২তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

 

সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে প্রত্যেক পুরুষ-মহিলা সকলের জানা দরকার। উনার যে খুছূছিয়ত, উনার যে বৈশিষ্ট্য, মর্যাদা সেটা বেমেছাল। উনি আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব¡ মালিক উনার এই যমীনে অর্থাৎ দুনিয়াবী দৃষ্টিতে যমীনে তিনি খুব বেশি দিন অবস্থান করেননি। দুনিয়াবী যিন্দেগীতে তিনি মাত্র প্রায় ২৭ বৎসর ছিলেন। এরপর তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেন। এর মধ্যে তিনি যে খুছূছিয়ত, যে বৈশিষ্ট্য, যে মর্যাদা-মর্তবা, যে আমল-আখলাক্ব রেখে গেছেন ক্বিয়ামত পর্যন্ত সমস্ত মহিলাদের আমল-আখলাক্বের জন্য, রেযামন্দী-সন্তুষ্টি হাছিলের জন্য যথেষ্ট। সুবহানাল্লাহ! যেটা আমি বলেছি গত সপ্তাহতে, হযরত ইমাম দারু কুতনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একটা কিতাব লিখেছেন- মুসনাদে সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম। উনার উপর উনার বর্ণিত হাদীছ শরীফ নিয়ে একটা হাদীছ শরীফ-এর কিতাবই তিনি লিখেছেন।

সেই কিতাবের মধ্যে উনার ফাযায়িল-ফযীলত এবং উনি যে হাদীছ শরীফগুলো বর্ণনা করেছেন সেগুলো রয়েছে। যদিও আমভাবে কিতাবে রয়েছে তিনি মাত্র ১৮খানা হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। আসলে যারা লেখক উনাদের অবস্থানুযায়ী উনারা বর্ণনা করেছেন। মূলত: উনাদের প্রত্যেকটা কথা মুবারকই হাদীছ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! উনি বা উনারা কখনো কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এর খিলাফ কোন কথা মুবারক বলেননি এবং চিন্তা-কল্পনাও করেননি। উনাদের প্রত্যেকটা কথা ও আমল মুবারকই হচ্ছে হাদীছ শরীফ-এর অন্তর্ভুক্ত। সেজন্য একটা মুসনাদ শরীফই রচনা করা হয়েছে উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফ এবং উনার খুছূছিয়ত সম্পর্কে।

কাজেই, উনাদের মর্যাদা-মর্তবা কত বেশি রয়েছে সেটা বান্দাদের, বান্দীদের ও উম্মতদের ফিকির করতে হবে।

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি জুমাদাল উখরা মাসের বিশ তারিখে জুমুয়ার দিন ছুবহি ছাদিক্বের সময় যমীনে আগমন করেন। সুবাহনাল্লাহ!

ঐ বৎসর জুমাদাল উখরা মাসের বিশ তারিখ জুমুয়ার দিন পড়েছে। কাজেই তারিখ এবং দিন হিসেবে বিশ তারিখ এবং জুমুয়ার দিন। সে হিসেবে এ দিনের খুছূছিয়ত, মর্যাদা-মর্তবা ফযীলত সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম যিনি আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং যাঁরা আওলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আওলাদুর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মূল তিনি। উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে স্বয়ং যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ-এ আর নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ করেছেন, আলোচনা করেছেন, বর্ণনা করেছেন।

মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ করেন-

قل لا اسئلكم عليه اجرا الا الـمودة فى القربى. ومن يقترف حسنة نزدله فيها حسنا ان الله غفور شكور

যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক যিনি মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজে, যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ওহী করলেন। কারণ তিনি তো ওহী ব্যতীত কোন কথা বলেন না।

وما ينطق عن الهوى ان هو الا وحى يوحى

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ওহী ব্যতীত কোন কথা বলেন না। উনাকে যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি ওহী করলেন, আপনি সমস্ত কায়িনাত, জিন, ইনসান, সমস্ত মাখলূক্বাত সবাইকে বলে দিন-

لا اسئلكم عليه اجرا الا الـمودة فى القربى

যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেনো বলেন, তিনি কারো কাছ থেকে কোন বিনিময় চাচ্ছেন না, উজরত চাচ্ছেন না, কোন কায়িনাতের পক্ষে সেটা দেয়াও সম্ভব নয়। তিনি যে সমস্ত কায়িনাতকে হিদায়েত দিচ্ছেন, রহমত দিচ্ছেন, বরকত দিচ্ছেন, সাকীনা দিচ্ছেন, ইহসান করে যাচ্ছেন, যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক যিনি রব উনার সাথে নিসবত স্থাপন করে দিচ্ছেন, জাহান্নামীদের জান্নাতী করে দিচ্ছেন; এর বিনিময় তিনি কিছু চাচ্ছেন না এবং কারো পক্ষে কিছু দেয়াও সম্ভব নয়। এখন যেহেতু বান্দা যারা রয়েছে, উম্মত যারা রয়েছে, জিন-ইনসান, কায়িনাত এদেরকে তো ফায়দা লাভ করতে হবে; তাহলে তারা কি করে ফায়দা লাভ করবে, সে বিষয়টি বলা হচ্ছে-

قل لا اسئلكم عليه اجرا

বিনিময় চাওয়া হচ্ছে না। চাইলেও তোমরা দিতে পারবে না। তবে

الا الـمودة فى القربى

স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল তিনি বলেন, আমার যাঁরা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, আল-আওলাদ যাঁরা থাকবেন উনাদের সাথে তোমরা সদ্ব্যবহার করবে, উত্তম আচরণ করবে। তাহলে এর বিনিময়ে তোমরা নিয়ামত, রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, ইহসান, দয়া দান, মুহব্বত, মা’রিফাত, তায়াল্লুক-নিসবত ইহকাল ও পরকালে কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে। এবং এর পরে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ومن يقترف حسنة نزدله فيها حسنا

যারা নেক কাজ করবে, সৎ কাজ করবে যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমি তাদের নেকীগুলো বাড়িয়ে দেই।

ان الله غفور شكور

নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমাশীল এবং বান্দার কাজের প্রতিদান দানকারী। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই বিষয়টি বলে দেয়া হচ্ছে, তোমরাতো আদায় করতে পারবে না, তবে যদি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে সদাচরণ, সদ্ব্যবহার, মুহব্বত, তায়াল্লুক-নিসবত রাখতে পারো; তাহলে তোমরা হয়তো কিছুটা নিয়ামত হাছিল করতে পারবে। সে বিষয়টি স্পষ্ট করে বলে দেয়া হয়েছে।

এর ব্যাখ্যায় হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-

عن حضرت ابن عباس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم احبوا الله لما يغذوكم من نعمة واحبونى لحب الله واحبوا اهل بيتى لحبى

হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন-

احبوا الله لـما يغذوكم من نعمة

যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি মহান আল্লাহ পাক উনাকে তোমরা মুহব্বত করো। কারণ তিনি তোমাদের খাওয়াচ্ছেন, পরাচ্ছেন, সমস্ত নিয়ামত দিচ্ছেন। কাজেই তোমরা উনাকে মুহব্বত করো।

احبونى لحب الله

এরপর তিনি নিজেই বললেন, তোমরা আমাকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করো। কেন? যিনি খালিক্ব¡ যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতের কারণে। উনার মুহব্বতের কারণে তোমরা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করো। এরপর তিনি সরাসরি বললেন-

احبوا اهل بيتى لحبى

সরাসরি আদেশ করলেন যে, তোমরা আমার আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমাকে মুহব্বত করার কারণে। অর্থাৎ আমাকে যদি পেতে চাও তাহলে তোমরা আমার আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো, আর মহান আল্লাহ পাক উনাকে যদি পেতে চাও তাহলে তোমরা আমাকে সরাসরি মুহব্বত করো আর মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক উনাকে তো মুহব্বত করতেই হবে। এখানে সরাসরি আদেশ করা হয়েছে। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১