খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

সংখ্যা: ১৯১তম সংখ্যা | বিভাগ:

আজকাল যারা বলে থাকে, বদ মাযহাব বদ আক্বীদার লোক যারা রয়েছে, বাতিল ফিরক্বার লোক যারা রয়েছে তারা বলে থাকে, তাদের ইল্ম্ কালামের ফখর তারা করে থাকে, আসলে তাদের ইল্ম্-কালাম নেই বললেই চলে। তারা দর্স-তাদরীস দিচ্ছে বিশ-চল্লিশ, আশি-নব্বই বৎসর ধরে। এরা একেকজন একেক রকম ফখর করে থাকে। কিন্তু তারা ইবলীসের চেয়ে বেশি শিক্ষা-দীক্ষা দেয়নি, ইবলীসের চাইতে তারা বেশি ইবাদত-বন্দিগী করেনি। সে ছয় লক্ষ বৎসর ইবাদত-বন্দেগী করেছে, যেমন সে ইবাদত-বন্দেগী করেছে ঠিক তেমনিভাবে সে তা’লীম-তালক্বীন, দর্স-তাদরীস করেছে। এরপরও আল্লাহ পাক-এর নবী ও রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণকে তা’যীম না করে ইহানত করার কারণে আল্লাহ পাক তার সব আমল বরবাদ করে তাকে চিরজাহান্নামী করে দিলেন। নাঊযুবিল্লাহ!

এখন চিন্তা ফিকির করতে হবে যে, আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ইজ্জত-সম্মান কেউ যদি বিন্দু থেকে বিন্দুতম হেরফের করে, ইহানত করে তাহলে তার কি অবস্থা হবে? সেতো ইবলিসের মত ছয় লক্ষ বৎসর ইবাদত-বন্দেগী করতে পারেনি, সে ফেরেশ্তাদের ওস্তাদ হতে পারেনি, সে আরশ, কুরসী, লওহো, কলম, বেহেশ্ত, দোযখ, আসমান-যমীন সব জায়গায় ইবাদত-বন্দেগী করতে পারেনি এবং দেখতেও পারেনি তাহলে তার কি অবস্থা হবে? সে যে চির মালউন হবে, লা’নতগ্রস্ত হবে, জাহান্নামী হবে এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। বিন্দুতম তাতে সন্দেহ নেই।

কাজেই, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা আল্লাহ পাক-এর সুন্নত, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সুন্নত, খুলাফায়ে রাশিদীনগণের সুন্নত, ছাহাবায়ে কিরাম, ইমাম-মুজতাহিদ যারা রয়েছেন তাঁদের সকলেরই সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!

এর ব্যতিক্রম করা হচ্ছে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ না করা, ইজ্জত-সম্মান না করা এবং উনার ইহানত করার কোশেশ করা এটা খাছ ইবলীসী খাছলত। ইবলীস সেটা করেছিল। যার কারণে সে জাহান্নামী হয়েছে, মারদূদ হয়েছে, মাদহূর হয়েছে, রজীম হয়েছে। কাজেই, যারা এর ব্যতিক্রম করবে এরাও ঠিক ইবলীসের ক্বায়িম-মক্বাম হয়ে যাবে। খুব সাবধান থাকতে হবে, খুব সতর্ক থাকতে হবে প্রতিটি বিষয়। কারণ, আল্লাহ পাক-এর মর্যাদা-মর্তবা-ফযীলত যেমন রয়েছে ঠিক আল্লাহ পাক-এর হাবীব হিসেবে আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এরও তদ্রুপ মর্যাদা-মর্তবা-ফযীলত রয়েছে।

বিন্দু থেকে বিন্দুতম কেউ যদি ইহানত করে বা ইহানত করার নিয়তও যদি করে তাহলে জাহান্নাম ছাড়া তার কোন স্থান থাকবে না। কাজেই আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা, মীলাদ শরীফ পাঠ করা এবং সেই উপলক্ষে মজলিস করা এবং সাধ্য- সামর্থ্য অনুযায়ী তাবারুকের ব্যবস্থা করা যদিও এ সম্পর্কে বলা হয় হযরত আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন। উনার কিতাবে তিনি বর্ণনা করেছেন, তিনি প্রত্যেক বৎসর ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ-এ ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মাহফিল করতেন। তিনি সেখানে বর্ণনা করেছেন উনার মাহফিলে কমপক্ষে পাঁচ-সাতশ’ মেহমান হতো। কোন কোন সময়ে আরো বেশিও হতো। তিনি উনার সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী তাবারুকেরও ব্যবস্থা করতেন প্রতি বৎসরই। যতটুকু ভালো সম্ভব তিনি করতেন। একবার উনার কাছে তেমন টাকা-পয়সা ছিলো না না থাকার কারণে তিনি বর্ণনা করেন যে তিনি শুধু ছোলা বা বুট ভাজার ব্যবস্থা করলেন অর্থাৎ বুট ভেজে যারা মজলিসে এসেছিলেন তাদেরকে তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে সেটা দিয়েছিলেন। কিন্তু মাহফিল শেষ হয়ে গেলো তাবারুক বণ্টন হয়ে গেল সেটা করে তিনি উনার হুজরা শরীফে এসে মনে মনে চিন্তা করতে লাগলেন, বারে ইলাহী! যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে শুধুমাত্র ছোলা ভাজা দিয়ে তিনি মাহফিল করলেন। এটা কেমন হলো। এটা কি আল্লাহ পাক-এর হাবীব কবুল করবেন? উনার মনে এ চিন্তা হলো। তিনি এর চেয়ে উত্তম কিছু ব্যবস্থা করতে পারলেন না সেজন্য কষ্ট পেলেন দুঃখ পেলেন। কিন্তু উনার করার কিছু ছিলোনা। এটা চিন্তা করে তিনি ঘুমিয়ে গেলেন। উনি বর্ণনা করেন, যখন তিনি ঘুমিয়ে গেলেন কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি স্বপ্ন দেখতে লাগলেন স্বপ্নে স্বয়ং আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন খাতামুন্ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুজরা শরীফে উপস্থিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!

উপস্থিত হয়ে তিনি খুশি হয়ে হুজরা শরীফের একটা তাকের মধ্যে একটা পেয়ালিতে কিছু বুট ভাজা ছিলো স্বয়ং আল্লাহ পাক-এর হাবীব খুশি প্রকাশ করে সেখান থেকে সেই বুট বা ছোলা ভাজা নিয়ে খাচ্ছিলেন এবং খুশি প্রকাশ করতেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!

এটা দেখে উনার ঘুম ভেঙে গেল তিনি খুশি হলেন। তাহলে বুঝা যাচ্ছে উনার এই তাবারুক যেটা ছোলা ভাজা বা বুট ভাজা সেটা আল্লাহ পাক-এর হাবীব কবুল করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

তাহলে দেখা যাচ্ছে তাবারুক করা সেটা খুশির কারণ। আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এরও খুশির কারণ। আর আল্লাহ পাকও সেটাতে খুশি হয়ে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই এটা মনে রাখতে হবে যে, আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা খ্রিস্টানী কালচার নিয়ম-নীতি বলাটা কাট্টা কুফরী হবে। এদের জায়- ঠিকানা জাহান্নাম ছাড়া আর কিছু হবে না। কাজেই তাদের ইস্তিগফার-তওবা করে আক্বীদা বিশুদ্ধ করে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ পাক যেন আমাদেরকেও বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করার তাওফীক দান করেন।

আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে মাহফিল মজলিস হয়ে থাকে তার কতটুকু গুরুত্ব রয়েছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সে গুরুত্বের কারণে স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন এবং আল্লাহ পাক-এর হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং নিজের আগমনের কারণে খুশি প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছেন, আদেশ করেছন এবং স্বয়ং আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সে মজলিসও করেছেন।

আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন-

يايها الناس قد جائتكم موعظة من ربكم وشفاء لما فى الصدور وهدى ورحمة للمؤمنين. قل بفضل الله وبرحمته فبذلك فليفرحوا هو خير مما يجمعون.

হে মানুষেরা! অর্থাৎ আল্লাহ পাক-এর কায়িনাতে যারা রয়েছে, শ্রেষ্ঠ- আশরাফুল মাখলূক্বাত হচ্ছে ইনসান। ইনসানকে সম্বোধন করা হলে তার অধীন যারা রয়েছে সকলকেই সম্বোধন করা হয়ে থাকে। জিন-ইনসান কায়িনাতে যারা রয়েছেন সকলকেই আল্লাহ পাক সম্বোধন করে বলেন-

قد جائتكم موعظة من ربكم

নিশ্চয়ই তোমাদের কাছে এসেছেন আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে নছীহত ও ইবরত

وشفاء لما فى الصدور

তোমাদের অন্তরের শিফা- আরোগ্যদানকারী, ইছলাহকারী।

وهدى ورحمة للمؤمنين

এবং হিদায়েতদানকারী এবং মু’মিনদের জন্য রহমত। এরপর আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন-

قل بفضل الله وبرحمته فبذلك فليفرحوا

হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, তোমাদেরকে যে ইলম দেয়া হলো, ইসলাম দেয়া হলো, কুরআন শরীফ দেয়া হলো এবং তার সাথে সাথে আমার হাবীবকে দেয়া হলো যিনি রহমত স্বরূপ, এজন্য তোমরা সকলেই খুশি প্রকাশ করো।

هو خير مما يجمعون

তোমরা যা কিছু সঞ্চয় করে থাকো, জমা করে থাকো অর্থাৎ এসব গাইরুল্লাহ। যমীনে যা কিছু করে থাকো, সম্পদ সঞ্চয় করে থাকো বা অন্যান্য যা কিছু করে থাকো সেটা থেকে আল্লাহ পাক-এর হাবীব আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা অনেক বেশি ফযীলতের কারণ, সম্মানের কারণ, ইজ্জতের কারণ, বুযুর্গীর কারণ। আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সন্তুষ্টির কারণ।

যার জন্য হাদীছ শরীফে আমরা দেখতে পাই স্বয়ং আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেই ইরশাদ করেছেন, “তোমরা সোমবার দিনকে ইজ্জত করো, সম্মান করো, সেদিন রোযা রেখো। কারণ সোমবার দিন আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ পাক-এর সাক্ষাতে গিয়েছেন, মি’রাজ শরীফ হয়েছে, হিজরত শরীফ হয়েছে এবং নুবুওওয়াত প্রকাশ পেয়েছে। আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিশেষ বিশেষ কাজগুলো সংঘটিত হয়েছে সোমবার দিন। যার জন্য স্বয়ং আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই সোমবার দিনকে তা’যীম-তাকরীম, সম্মান-ইজ্জত করার জন্য, পালন করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।  (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৯

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১০

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩