খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪০

সংখ্যা: ১৯০তম সংখ্যা | বিভাগ:

আল্লাহ পাক তখন বললেন, ঠিক আছে যারা পালিয়ে গেছে, যারা লুকিয়ে গেছে তাদেরকে ছেড়ে দাও। যাদেরকে পাওয়া গেছে তাদেরকে হত্যা করে তোমাদের কাজ সমাধা করে তোমরা ফিরে আস, প্রত্যার্বতন করো।

সত্যি ফেরেশ্তারা যখন ফিরে যাবেন তখন দেখতে পেলেন ইবলীসকে বাচ্চা শিশু। সে যমীনে পড়ে রয়েছে, সে কাঁদতেছিল। তাকে দেখে ফেরেশ্তাদের কিছু মুহব্বত হলো, দেখতে শুনতে সে খারাপ ছিলো না। তার কান্না দেখে উনাদের কিছু দয়া হলো তার প্রতি। তখন ফেরেশ্তারা বললেন, হে বারে ইলাহী! এই যে বাচ্চা শিশু জিনটা এখানে পড়ে রয়েছে একে দেখে মনে হচ্ছে, একে যদি আমরা আমাদের সাথে নিয়ে যাই, তা’লীম তালক্বীন ও দর্স-তাদ্রীস দেয়া হয়, হতে পারে সে ভালো হবে। আল্লাহ পাক তো সব জানেন।

عالم الغيب والشهادة

“দৃশ্য অদৃশ্য সমস্ত কিছুই আল্লাহ পাক-এর জানা রয়েছে।”

ফেরেশ্তারা যখন আরজু করলেন, আল্লাহ পাক তখন তাদের আরজু মুতাবিক তাদের কথা মুতাবিক বললেন: ঠিক আছে তোমরা নিয়ে নিতে পারো, দেখতে পারো সে কোন পর্যন্ত পৌঁছে। ফেরেশ্তারা সেটা শুনে নিয়ে নিলেন সেই ইবলীসকে। বাচ্চা শিশু, তাকে লালন- পালন করলেন। শিক্ষা-দীক্ষা দেয়া হলো। সে শিক্ষা-দীক্ষা পেয়ে ফেরেশ্তাদের ওস্তাদ হয়ে গেল। এত বড় মর্যাদা তাকে দেয়া হলো, সে আসমান, যমীন, আরশ, কুরসী, লওহো, কলম, বেহেশ্ত দোযখ যেখানে ইচ্ছে সে বিচরণ করতো। আল্লাহ পাক-এর যত নিয়ামত রয়েছে সে দর্শন করেছে। সে ফেরেশ্তাদের ওস্তাদ হিসেবে তা’লীম দিয়েছে এবং তার ইচ্ছা মুতাবিক ইবাদত-বন্দেগী করেছে, ছয় লক্ষ বৎসর। যখন ছয় লক্ষ বৎসর হয়ে গেলো আল্লাহ পাক তখন ফেরেশতাদের বললেন-

انى جاعل فى الارض خليفة

“হে ফেরেশ্তারা! আমিতো যমীনে খলীফা পাঠাতে চাই।” (তোমরা কি বলো?)

আল্লাহ পাক ফেরেশ্তাদের জিজ্ঞাসা করলেন। তাদের অনুমতি নেয়া বা পরামর্শ করে কাজ করা উদ্দেশ্য নয়। এখানে লক্ষ কোটি এর হাক্বীক্বত রয়েছে, হিকমত রয়েছে। একটা হচ্ছে আল্লাহ পাক শিক্ষা দিলেন, যে কোন কাজ করতে তা পরামর্শ করে করো। কিন্তু আল্লাহ পাক-এর যে সিদ্ধান্ত তিনি তো সেটাই করবেন। ফেরেশ্তারা বলেছিলেন-

قالوا اتجعل فيها من يفسد فيها ويسفك الدماء ونحن نسبح بحمدك ونقدس لك قال انى اعلم ما لا تعلمون.

“ফেরেশ্তারা বলেছিলেন, হে বারে ইলাহী! আপনি এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করতে চান যারা মারা-মারি করবে, কাটাকাটি করবে, রক্ত প্রবাহিত করবে। তাসবীহ তাহলীল, ছানা-ছিফত ও পবিত্রতা আমরাই তো করে থাকি হে বারী ইলাহী! তাহলে নতুন করে ইনসান তৈরি করার কি প্রয়োজন রয়েছে? আল্লাহ পাক বললেন, হে ফেরেশ্তারা! আমি আল্লাহ পাক যা জানি অর্থাৎ আল্লাহ পাক যা জানেন, তোমাদের সেটা জানা নেই।”

ফেরেশ্তারা চুপ হয়ে গেলেন। আল্লাহ পাক সৃষ্টি করলেন। আল্লাহ পাক সৃষ্টি করলেন হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে কুদরতী হাত মুবারকে। আল্লাহ পাক-এর মূল উদ্দেশ্য ফেরেশ্তাদের জানা ছিলো না।

আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্যই যে আল্লাহ পাক সমস্ত কিছুই সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি যে আসবেন মূলতঃ সে বিষয়টা হয়তো তাদের জানা ছিলো না যার জন্য তারা এ কথা বলেছিলেন। আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে সৃষ্টি করলেন সৃষ্টি করে রুহ মুবারক ফুঁকে দিলেন। রুহ মুবারক প্রবেশ করল এবং বের হয়ে আসল। আল্লাহ পাক জিজ্ঞাসা করলেন হে রূহ তুমি বের হয়ে আসলে? রূহ বলল, হে বারী ইলাহী! ভিতরে অন্ধকার। আল্লাহ পাক তখন নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ভিতরে প্রবেশ করিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ। আলোকিত হয়ে গেলেন হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম। রূহ মুবারক ফুঁকে দেয়া হলো সেখানে রুহ মুবারক ঢুকে তার স্থান করে নিল। কারণ নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দ্বারা হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম আলোকিত হয়েছিলেন। উনার সৃষ্টি যখন সম্পন্ন হয়ে গেল তখন আল্লাহ পাক বললেন,

واذ قلنا للملئكة اسجدوا لادم فسجدوا الا ابليس ابى واستكبر وكان من الكافرين

“আল্লাহ পাক সৃষ্টি সম্পন্ন করে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্রবেশ করিয়ে দিয়ে সমস্ত ফেরেশ্তাদেরকে বললেন ইবলীসসহ আমার যে খলীফা হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম আর হাক্বীক্বতে যে আমার নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রয়েছেন ভিতরে, যাঁর জন্য সবকিছুই সৃষ্টি করা হয়েছে তোমরা সিজদা করো। সকলেই সিজদা করলো ইবলীস ব্যতীত।”

ابى واستكبرى

“সে অস্বীকার করলো, অহংকার করলো।”

সে কেন অহঙ্কার করলো?

انا خير منه

“ইবলীস বললো, ইবলীস নাকি হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম থেকে উত্তম।” নাউযুবিল্লাহ।

আল্লাহ পাক পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন, হে ইবলীস!

ما منعك الا تسجد اذ امرتك

আল্লাহ পাক বললেন, “হে ইবলীস আল্লাহ পাক তোকে আদেশ করলেন সিজদা করার জন্য কোন জিনিষ তোকে নিষেধ করলো সিজদা করতে।” ইবলীস এত বড় নাফরমান, এত বড় গুমরাহ, সে আল্লাহ পাক-এর সাথে তর্ক-বিতর্ক করলো এবং সে বললো-

انا خير منه

“ইবলিস হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম থেকে উত্তম।” নাউযুবিল্লাহ।

خلقته من طين وخلقتنى من النار

ইবলীস এই যুক্তি দাঁড় করালো, হে বারী ইলাহী! “ইবলীসকে তো আগুন থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে আগুনতো উপরে থাকে। আর হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম উনাকে তো মাটি থেকে তৈরি করা হয়েছে। মাটি নিচে থেকে থাকে। তাহলে আগুন উপরে থেকে থাকে সেটাই উত্তম।” তাহলে কি করে আগুনের তৈরি হয়ে ইবলীস মাটির তৈরী হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে সিজদা করবে। কাজেই, সেজন্য সে সিজদা করেনি। নাউযুবিল্লাহ।

وكان من الكافرين

আল্লাহ পাক কি বললেন, “প্রকৃতপক্ষে সে তো পূর্বেই কাফির ছিলো।”

এই ইবলীস তো আগে থেকেই কাফির ছিলো আর আগে থেকেই নাফরমান। ফেরেশ্তারা যেহেতু বলেছিলেন, আল্লাহ পাক বললেন, ঠিক আছে তোমরা লালন-পালন করো, দেখা যাবে সে কি করে? তার হাক্বীক্বত যাহির হয়ে গেল ছয় লক্ষ বৎসর পরে। সে কি করলো, আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম আর সুক্ষ্মভাবে আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সে তা’যীম করলো না, ইজ্জত করলো না, সম্মান করলো না। ফলে সে কি হলো, এটা না করার কারণে ইবলীসের ছয় লক্ষ বৎসরের ইবাদত-বন্দেগী বাতিল হয়ে গেল। তার মুয়াল্লিমগিরি বাতিল হয়ে গেল। তা’লীম-তালক্বীন, দর্স-তাদরীস, তার ইল্ম্-কালাম সব তার শুন্য বা জিরো হয়ে গেল, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল। আল্লাহ পাক কি বলেন-

فاخرج منها فاهبط منها

অন্যত্র আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “বের হয়ে যাও, নিচে নেমে যাও।”

মাদহূর, মাযমূম, রজীম ইত্যাদি বলে আল্লাহ পাক সেখান থেকে তাড়িয়ে দিলেন, বিতাড়িত করে দিলেন। তুমি লাঞ্ছিত হয়ে, মালউন হয়ে, মাদহূর হয়ে যাও, মাযমূম হয়ে যাও। অর্থাৎ তাকে আল্লাহ পাক লা’নত দিয়েছেন, লাঞ্ছিত করেছেন, বিতাড়িত করেছেন যেহেতু আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে সে তা’যীম-তাকরীম করেনি, ইজ্জত-সম্মান করেনি, উনাদের ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা সে উপলব্ধি করেনি, যার জন্য আল্লাহ পাক ইবলীসের ছয় লক্ষ বৎসর ইবাদত-বন্দেগী থাকার পরেও, সে ফেরেশ্তাদের ওস্তাদ হওয়ার পরেও তাকে বিতাড়িত করলেন। এটা সোজা  কথা নয়। খুব ফিকির করতে হবে, খুব চিন্তা করতে হবে । (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৯

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৫)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩১