খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৭

সংখ্যা: ১৮৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

যারা বলে থাকে, বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা; এটা হচ্ছে খ্রিস্টানী কালচার। নাঊযুবিল্লাহ! এরা বলে থাকে, খ্রিস্টানরা হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে থাকে সেজন্য এটা প্রকাশ করা খ্রিস্টানী কালচার। নাঊযুবিল্লাহ!

এখানে তো আল্লাহ পাক ও আল্লাহ পাক-এর হাবীব খুশি প্রকাশ করলেন, তাহলে কী আল্লাহ পাক ও আল্লাহ পাক-এর হাবীব খ্রিস্টানী কালচার করেছেন। নাঊযুবিল্লাহ! কাট্টা কাফির  হয়ে যাবে, চির জাহান্নামী হয়ে যাবে, কেউ যদি এই আক্বীদা পোষণ করে। এছাড়া পরবর্তিতে স্বয়ং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাও খুশি প্রকাশ করেছেন। এই সিলসিলা জারি রয়েছে, এখনো জারি রয়েছে, ক্বিয়ামত পর্যন্ত সেটা জারি থাকবে আল্লাহ পাক-এর রহমতে।

হাদীছ শরীফে এসেছে, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা থেকে বর্ণিত রয়েছে যেটা হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেছেন-

عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.

হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা থেকে বর্ণিত রয়েছে-

انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم

হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু একদিন উনার বাড়িতে কিছু লোকজন জমা করে আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে ওয়াকিয়াগুলো রয়েছে, যে আলোচনা রয়েছে, ঘটনাগুলো রয়েছে  সে সমস্ত বিষয় তিনি আলোচনা করছিলেন।

فيستبشرون ويحمدون الله

সকলেই সেটা শুনে খুশি প্রকাশ করছিলেন, আল্লাহ পাক-এর প্রশংসা করছিলেন।

ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم

এবং ফাঁকে ফাঁকে আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি ছলাত এবং সালাম পাঠ করছিলেন।

فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم

এমতাবস্থায় আল্লাহ পাক-এর হাবীব আসলেন। এসে যখন দেখতে পেলেন, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম অনেককে একসাথে করে এটা আলোচনা করছিলেন আর উনারা ব্যক্তিগতভাবে খুশি প্রকাশ করছেন এবং আল্লাহ পাক-এর প্রশংসা করছেন এবং সাথে সাথে ছলাত এবং সালাম পাঠ করছেন সেটা আল্লাহ পাক-এর হাবীব দেখে বললেন-

حلت لكم شفاعتى.

হে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা, হে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম! তোমরা জেনে রাখো, এই সমস্ত কাজের জন্য আমার তরফ থেকে তোমাদের জন্য আমার সুপারিশকে ওয়াজিব করে দেয়া হলো। সুবহানাল্লাহ।

এ থেকে বলা হয়ে থাকে, মীলাদ শরীফ পাঠের যে তারতীব- নিয়ম এটা অনেকেই বলে থাকে, ৬০০ হিজরীতে হয়েছে। ক্বিয়াম হয়েছে ৭০০ হিজরীতে। আসলে তাদের এ কথাটা শুদ্ধ নয়। আসলে মীলাদ শরীফ তো আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর যামানাতেই ছিল। তবে তারতীব হয়েছে- এখন যে তারতীব অনুযায়ী মীলাদ শরীফ পাঠ করা হয়ে থাকে। তা ৬০০ হিজরীতে হয়েছে। যেমন মাদ্রাসা ছিলো না। ইলম তো ছিল শুরুতে। মাদ্রাসা ছিলোনা। ৪০০ হিজরীতে মাদ্রাসা হয়েছে। তার তারতীব, নিয়ম-কানুন, কিতাব, ঘণ্টা, পিরিয়ড ইত্যাদি হয়েছে ৪০০ হিজরী থেকে। ইলম তো ছিলো। ঠিক মীলাদ শরীফ ছিলো কিন্তু তার তারতীবটা দেয়া হয়েছে ৬০০ হিজরী থেকে। আর ক্বিয়ামের তারতীব দেয়া হয়েছে ৭০০ হিজরীতে।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মীলাদ শরীফ এবং তার ক্বিয়াম আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যামানাতেই ছিলো। সেটাই হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেছেন। হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়িতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণকে একত্রিত করে আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে ওয়াকিয়াগুলো সেগুলো তিনি আলোচনা করছিলেন। সকলেই সাথে সাথে খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং ফাঁকে ফাঁকে আল্লাহ পাক-এর হামদ, না’ত অর্থাৎ প্রশংসা করছিলেন এবং তার সাথে সাথে ছলাত এবং সালাম পাঠ করছিলেন। এমতাবস্থায় আল্লাহ পাক-এর হাবীব আসলেন। আসার কারণে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম সকলেই দাঁড়িয়ে আল্লাহ পাক-এর হাবীবকে তা’যীম-তাকরীম করলেন, ইজ্জত-সম্মান করলেন। আল্লাহ পাক-এর হাবীব সেটা দেখে বললেন-

حلت لكم شفاعتى.

তোমাদের জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব করে দেয়া হলো। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই, সেটাতো আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর যামানাতেই ছিলো। এটা কোন নতুন কোন বিষয় নয়। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম মীলাদ শরীফ পাঠ করেছেন। ক্বিয়াম করেছেন এবং উনারা আল্লাহ পাক-এর হাবীব- এর জন্য মীলাদ শরীফ, তায়াল্লুদ শরীফ অর্থাৎ যা বিলাদত শরীফ উপলক্ষে আলোচনা করা হয় সেই তাওয়ালুøদ শরীফ উনারা আলোচনা করেছেন। ছলাত-সালামও উনারা পাঠ করেছেন। এজন্য অন্য এক হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে-

عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى رضى الله تعالى عنه وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لابنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملئكة كلهم يستعفرون لك ومن فعل فعلك نجى نجتك

হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন,

انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى رضى الله تعالى عنه.

 একদিন আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাথে কি করলেন? তিনি হযরত আবু আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর বাড়িতে গেলেন। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলেন-

كان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم

হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সাথে আমি হযরত আবু আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর বাড়িতে গেলাম। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি তা’লীম দিচ্ছেন, শিক্ষা দিচ্ছেন আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে যে ওয়াকিয়াগুলো ঘটেছিল, যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল, যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল সে বিষয়গুলো তিনি তা’লীম দিচ্ছেন, আলোচনা করছিলেন।

لابنائه وعشيرته

উনার যাঁরা আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী সকলকে জমা করে তিনি সেটা আলোচনা করছিলেন।

ويقول هذا اليوم هذا اليوم

তিনি বলছিলেন, অমুক দিন এটা হয়েছিলো, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর বিলাদত শরীফ-এর দিন এটা হয়েছিলো, আগমনের সময় এটা ঘটেছিল, এরপরে এটা ঘটেছিলো, ইত্যাদি ইত্যাদি ঘটেছিলো। সেই ঘটনাগুলো তিনি আলোচনা করছিলেন। সেই মূহূর্তে আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন এবং বললেন-

ان الله فتح لك ابواب الرحمة

 হে আবু আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই তোমার জন্য আল্লাহ পাক রহমতের দরজাগুলো খুলে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!

والملئكة كلهم يستعفرون لك

এবং সমস্ত ফেরেশ্তারা তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছেন। সুবহানাল্লাহ!

ومن فعل فعلك نجى نجتك

তোমার মত যারা করবে, তোমার মত যারা এই কাজ করবে তোমার মত তাদেরকেও নাজাত দিয়ে দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!

এটা শুধু হযরত আবু আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা, উনাদের জন্যই সেটা সীমিত ছিলো না এবং সীমিত থাকবে না।

আল্লাহ পাক-এর হাবীব জানালেন, এটা শুধু উনাদের জন্যই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা করবে তাদের সকলের জন্যই একই হুকুম বলবৎ থাকবে। সুবহানাল্লাহ! সকলের জন্যই রহমতের দরজা খুলে দেয়া হবে, আসমানের দরজা খুলে দেয়া হবে, সমস্ত ফেরেশ্তারা ক্ষমা প্রার্থনা করবেন ইস্তিগ্ফার করবেন অর্থাৎ ঐ সমস্ত লোকগুলোকে যারা এই মীলাদ শরীফ পাঠ করবে, তাওয়াল্লুদ শরীফ পাঠ করবে, ফাযায়িল-ফযীলত আলোচনা করবে, খুশি প্রকাশ করবে, ছলাত-সালাম পাঠ করবে তাদের সকলকেই আল্লাহ পাক নাজাত দিয়ে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! এটাই হাদীছ শরীফে উল্লেখ করা হয়েছে।

কাজেই, আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা আল্লাহ পাক-এর যেমন সুন্নত, আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর সুন্নত, একইভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত।

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১০

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার  ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৫