খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-২১

সংখ্যা: ২৩১তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

এখন পর্দাকে ফরয করা হলো, কেউ বললো বর্তমানে এতো পর্দার দরকার নেই। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে সে কি করে ঈমানদার থাকতে পারবে? সেতো কস্মিনকালেও ঈমানদার থাকতে পারবে না। ছবি তোলা হারাম করা হলো। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন-

كل مصور فى النار

প্রত্যেক ছবি তোলনেওয়ালা তোলানেওয়ালা জাহান্নামী”।

এখানে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিষেধ করে দিলেন, জাহান্নামী বলে ঘোষণা দিলেন। এখন যদি কেউ চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে তাহলে সে তো ঈমানদার হিসেবে থাকতে পারবেনা।

كل لعب حرام

সমস্ত খেলাধুলা হারাম”।

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘোষণা মুবারক দিলেন। এখন কেউ যদি বলে, বর্তমান যামানায় প্রয়োজন রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! সে তো কাট্টা কাফির হয়ে যাবে। একইভাবে টিভি চ্যানেলে ইসলামী প্রোগ্রাম করে। নাউযূবিল্লাহ! কেউ যদি জায়িয বলে, সে তো ঈমানদার থাকতে পারবেনা। অর্থাৎ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি সব বিষয় স্পষ্ট করে দিলেন, জানিয়ে দিলেন। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্পষ্ট করে বলে দিলেন যে দেখ, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা আদেশ মুবারক করবেন নির্দেশ মুবারক করবেন সব মানতে হবে, কোন চু-চেরা, কোন ক্বীল-ক্বীল করার এখানে সুযোগ নেই। উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার শানে নুযূলে বলা হয়। উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছিলো কেন? সেটা উম্মতের জন্য বান্দাদের জন্য ইবরত ও নছীহত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাদিম হযরত যায়িদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বিয়ে করাতে হবে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফুফাতো বোন হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকে বিয়ে দিতে হবে, ছেলের প্রয়োজন মেয়ের প্রয়োজন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেহেতু তিনি সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। একজন নবী এবং একজন রসূল আলাইহিমুস সালাম উনার সমস্ত কিছু চিন্তা-ধারণা মুবারক অর্থাৎ তিনি যা বলেন, করেন, চিন্তা মুবারক করেন, স্বপ্ন মুবারক দেখেন সমস্ত কিছু হচ্ছে সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করেছিলেন, যদি এই ছেলে ও মেয়ে উনাদেরকে বিয়ে করিয়ে দেয়া হয় তাহলে তো আর নতুন করে ছেলে ও মেয়ের প্রয়োজন হয়না। শুধু এতটুকু চিন্তা করেছেন, এতে কোন সিদ্ধান্ত দেননি, ফায়সালা করেননি। সংবাদ পৌঁছলো হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার যিনি ভাই হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের কাছে, উনারা ফিকির করলেন, উনারা অস্বীকার করেননি, কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করেননি কোন দ্বিমতও উনারা প্রকাশ করেননি। উনারা শুধু চিন্তা করেছিলেন, কুফূ যে বিষয়টা রয়েছে সে সম্পর্কে। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শিক্ষা দিয়েছেন কুফূর বিষয়টা। এদিকে কুফূটা কি ঠিক থাকবে, এতটুকু চিন্তা করেছেন উনারা। সেই সময় মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করলেন। এতে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি সরাসরি প্রথমে কিছু বলেননি। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাই উনার সমস্ত কিছুই সম্মানিত ওহী মুবারক। তিনি চিন্তা করেছিলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সাথে সাথে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করলেন। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা ফযীলত বুঝানো হলো। উনার আদেশ-নির্দেশ মুবারক, উনার চিন্তা মুবারক সম্পর্কে বলা হলো যে, কোন অবস্থাতেই উনার মধ্যে কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করা যাবেনা। নাযিল করা হলো,

মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করে দিলেন-

وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَلَا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى اللَّهُ وَرَسُولُه أَمْرًا أَنْ يَكُونَ لَهُمُ الْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِم ۗ وَمَنْ يَعْصِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ فَقَدْ ضَلَّ ضَل ضلالا مُبِينًا

æকোন নর-নারীর জন্য জায়িয হবেনা মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যে ফায়সালা দিয়েছেন, তার মধ্যে কথা বলা, চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করা। যদি করে বা কিছু বলে তাহলে সে প্রকাশ্য গোমরাহে গোমরাহ হয়ে যাবে।”

এখানে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেননি আগে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করেছিলেন। আর হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনারা কিন্তু অস্বীকার করেননি। তারপরেও মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে উম্মতদেরকে বান্দাদেরকে সতর্ক করে দিলেন যে, সাবধান হয়ে যাও, কোন অবস্থাতেই আমার হাবীব যিনি হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোন বিষয়ে চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করা যাবে না।

যখন আয়াত শরীফ নাযিল হলো উনারা আসলেন। এসে বললেন, হে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাদের কোন কথা নেই; কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল নেই, কোন দ্বিমত নেই।

আমরা শুধু ফিকির করেছিলাম কুফূর বিষয়টা। কুফূর বিষয়টা চিন্তা করেছিলাম যে একটা কুফূ বা সমকক্ষতার বিষয় রয়েছে। আপনি শিক্ষা দিয়েছেন। এটার কি ফায়সালা, এতটুকু শুধু। এর মধ্যে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলো। এটা হযরত ছাহাবায়ে কিয়াম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের জন্য তো আয়াত শরীফ নাযিল হবে। তখন তো উনারা ছিলেন, সকলেই হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। আর মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতিই তো নাযিল হবে আর তো কারো প্রতি ওহী নাযিল হবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা ফয়সালা করে দিলেন। পরবর্তী উম্মতরা যেনো ইবরত হাছিল করে, নছীহত হাছিল করে এর থেকে যে, কোন রকম চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল না করে। যদি করে সে কিন্তু প্রকাশ্য গোমরাহে গোমরাহ হয়ে যাবে। এখন এখান থেকে কিন্তু ইবরত হাছিল করতে হবে, অনেক নছীহত হাছিল করতে হবে। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে। ইবরত যদি কেউ হাছিল করে, নছীহত কেউ যদি হাছিল করে তার জন্য অল্পতেই যথেষ্ট।

এখানে কোন চিন্তা করা যাবে না, ফিকিরও করা যাবে না তাহলে এর বিরুদ্ধে কি করে বলা যাবে। যারা উলামায়ে ‘সূ’ তারা তো বলে থাকে, এতো পর্দার দরকার নেই। নাঊযুবিল্লাহ! যেখানে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা পর্দা ফরয করা হলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিলেন পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে-

وقرن فى بيوتكن ولا تبرجن تبرج الجاهلية الاولى

æতোমরা তোমাদের বাড়ীর ভিতরে অবস্থান করো আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেপর্দা হয়ে চলা-ফেরা করোনা। ঘুরিয়ে বেরিও না।” মহান আল্লাহ পাক তিনি নিষেধ করে দিলেন। এরপরও উলামায়ে সূ’রা বলে এতো পর্দার দরকার নেই। নাঊযুবিল্লাহ! তাহলে এরা কি করে ঈমানদার বলে সাব্যস্ত হবে। ছবি নিষেধ করা হলো, ছবি তোলনেওয়ালা জাহান্নামী, তোলানেওয়ালা জাহান্নামী তাহলে কি করে বর্তমান যামানায় ছবির প্রয়োজন হতে পারে।

উলামায়ে ‘সূ’রা বলে থাকে, বর্তমান যামানায় ছবির প্রয়োজন রয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! তাহলে এদেরকে কি করে মুসলমান বলা যেতে পারে। সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া দিলে উলামায়ে সূ’রা একজনও ঈমানদার হিসেবে থাকবে না। কারণ এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা সাব্যস্ত হয়, যারা চু-চেরা ক্বীল-ক্বাল করে, দ্বিমত পোষণ করে এরা প্রকাশ্য গোমরাহে গোমরাহ, অর্থাৎ কাফিরের অন্তর্ভুক্ত।

আর এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা সেটাই ছাবিত হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা হারাম করেন সেটাই হারাম, যা হালাল করেন সেটাই হালাল। অবশ্যই সেটা মেনে নিতে হবে চু-চেরা ক্বীল-ক্বাল করা যাবে না। এখানে অনেক ফিকিরের বিষয় রয়েছে। অনেক চিন্তার বিষয় রয়েছে, এটা প্রত্যেকের চিন্তা করতে হবে, ফিকির করতে হবে। প্রতিটি বিষয় অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম-আহকাম, আদেশ-নির্দেশ সম্পর্কে ফিকির করতে হবে। ফিকির না করলে সে কিন্তু বুঝবে না। দুনিয়ার মোহে অন্ধ হয়ে যদি কেউ এই কুফরী শিরকীগুলো করে সেতো ঈমানদার থাকতে পারবে না। কাফির-মুশরিকদের জন্যে তো আলাদা হুকুম রয়েছেই। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৯

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-  ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১০

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩